ইউজার লগইন

কুঙ্গ থাঙ'এর ব্লগ

ভ্লাদিমির ঝেলঝৎভস্কি, তার দাবা খেলা ও তিনটি প্রেমকাহিনী

'এক টিকেটে দুই ছবি' অথবা একটি চায়নিজ সিনেমার রিভিউ

এইট নাইন পার করে টেনে উঠার সময়টা ছিল এক সন্ধিকাল। প্যান্টের পকেটে তখন লজেন্সের বদলে গোটা মানিব্যাগ চলে এসেছে, কারো পকেটে প্লাস্টিকের ডলারওয়ালা চাবির রিং, কারো কারো পকেটে টিপ দেয়া চাকু। খাতার ভিতর ব্রুসলি, রেম্বো, আমির খানদের ভিউকার্ড । ওয়াসিম অঞ্জু জসিম শাবানা তেমন আর টানেনা । গ্রামে কোথাও ভিসিআর ভিসিপি চললে সবার আগে উপস্থিত হই । ভিসিআরে কেবল হিন্দি ছবিই চলত । একদিন আমরা খবর পাই শ্রীমঙ্গলের বিডিআর হলে 'এক টিকেট দুই ছবি' চলে; সেখানে নাকি ইংলিশ ছবি দেখান হয়।

চিঠি

181406_4140509430709_481077291_n.jpg

একটা সময় ছিল যখন চিঠি লিখতাম প্রচুর। শৈশবের বন্ধুদের কাছে, ছোটবোনের কাছে, ভাইদের কাছে, আত্মীয়স্বজন পরিচিতজনদের কাছে। নিজেও চিঠি পেতাম প্রায় প্রতিদিন। চিঠির জন্য সে কি অপেক্ষা।

আজ বহুদিন কাউকে চিঠি লিখি না। কারো চিঠি পাইনা। মোবাইল ফোনের হাতে চিঠি খুন হয়েছে। খুন হয়েছে রক্তমাংসের আবেগ অনুভূতি।

মাঝেমধ্যেই পুরোনো চিঠিগুলো বের করে পড়ি। ধুলোবালি ঝেড়ে পরিস্কার করে যত্ন সহকারে আবার বাক্সে ভরে রাখি। নানান রকমের চিঠি - কোনটা দুই পাতার, কোনটা দশ পাতার, কোনটা রোলটানা কাগজে লেখা, কোনটা লেখা রঙীন প্যাডে।