ইউজার লগইন

নজরুল ইসলাম'এর ব্লগ

ফুটবল ইবুক: তাগাদা পোস্ট

ফুটবল বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে একটি ইবুক করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। লেখা চেয়ে এখন পর্যন্ত ৫টা লেখা জুটেছে কপালে। আর কেউ লেখা দেয় না কেন? বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা এই ফুটবল, ফুটবল নিয়া মাতেন নাই এরকম লোক কয়টা আছে এই দেশে?
তবু কেন লেখা নাই? এটুকু সামান্য দাবী... লেখা দিও।

ভূতের মুখে রাম নাম: মুসা ইব্রাহীমকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সজল খালেদ

মুসা ইব্রাহীমের এভারেস্ট জয়ে পুরো জাতি যখন আনন্দে আত্মহারা, তখন সজল খালেদ একটি ফেসবুক নোট লিখে পুরো জাতিকে দ্বিধাগ্রস্ত করে দিলো। তার অযাচিত ব্যক্তিগত সন্দেহ আর ব্যক্তি আক্রোশের ফল ভোগ করলো পুরো জাতি। সন্দেহবাতিকগ্রস্তরা লুফে নিলো সজল খালেদের বক্তব্যকে। আনন্দের একটা বিষয়কে তিক্ত করে তুললো। সেজন্য তার কপালে ধিক্কারও কম জোটেনি।

এভারেস্টের সর্বোচ্চ চূড়ায় মুসা ইব্রাহীম, বাংলাদেশের পতাকা

মুসা ইব্রাহীম

এভারেস্ট বিজয়, এরচেয়ে সুখকর কী হতে পারে আর? পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গে উঠে দাঁড়ানো বীরদর্পে? মনে হয় না যে সমস্ত পৃথিবীটাই এখন পায়ের তলায়?
মুসার কি এরকম মনে হয়েছিলো?

ফুটবল: খেলার চেয়ে লেখা উত্তম

ফুটবল হইলো গরীবদের খেলা।
বাইশজন বেকুব, লগে আবার তিন রাম বেকুব মাঠে দৌড়ায় মাত্র একটা বল নিয়া। সেইটা দেখনের লাইগ্গা স্টেডিয়ামে যায় আবার হাজার হাজার বেকুবে।
কোনো মানে হয়?
শুনতেছি কয়দিন পরে নাকি বিশ্বকাপ ফুটবল। সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ সামান্য একটা বল দখলের জন্য কত্তো পেরেশান। বেকুবগুলা আমগো দেশের নেতাগো দেইখাও শিখে না কিছু। নেতারা জমি দখল করে, নদী দখল করে, চর দখল করে... তারপর খায় ধরা।

আগে খুব করে মোরে মেরে ধরে শেষে আয় যাদু বাছা বলে, ও মা এই যে নিয়েছ কোলে

http://www.youtube.com/watch?v=mOpVdmFSkeU&feature=related

মা কে নিয়ে পৃথিবীতে অনেক অনেক গান হয়েছে। সেই ছোটবেলা থেকেই 'মায়ের এক ধার দুধের দাম কাটিয়া গায়ের চাম' শুনতে শুনতে বড় হয়েছি। বড় হতে হতে জেমসের মা গাইতে গাইতে কণ্ঠ ফাটিয়েছি।

আমার ইত্তেফাক

'৯৪ সালে একটা লেখা লিখে পাঠিয়ে দিলাম বাই পোস্ট, ইত্তেফাকের ঠিকানায়। তারপর প্রতিদিন সকালে পত্রিকা আসার সময় হলে দরজার সামনে দাঁড়ায়ে থাকি, খুজিঁ আমার লেখা ছাপা হইছে কী না... হয়না।

ভাঙা পেন্সিলের কালো হাত ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও

এতদিন ধরে আমরা বন্ধুর ব্যানার সাম্রাজ্যে আমিই ছিলাম একমেবিদ্বিতীয়ম। মনোপোলির চূড়ান্ত কইরা ছাড়ছি। যা খুশি তাই বানায়া দিছি, মডুরা ঝুলাইতে বাধ্য ছিলো।

আমার সেই সুখরাজ্যে আজ দূর্যোগের ঘনঘটা। আরেকটা ১/১১র সম্ভাবনা দেখা যাইতেছে। ভাঙা পেন্সিল নামক এক দুষ্কৃতকারী এই বিদ্রোহের মূল ব্যক্তি। তিনি আজ একটি অসাধারণ সুন্দর ব্যানার করিয়া আমার পেটে লাত্থি দিলো। হায় হায়, এখন আমার কী হবে রে?

টেস্ট

আমার নাম নজরুল ইসলাম আমার নাম নজরুল ইসলাম আমার নাম নজরুল ইসলাম আমার নাম নজরুল ইসলাম আমার নাম নজরুল ইসলাম আমার নাম নজরুল ইসলাম আমার নাম নজরুল ইসলাম আমার নাম নজরুল ইসলাম

পড়া'নের গহীন ভিতর

মাঝখানে পড়ার অভ্যাসটা একদম কমে গিয়েছিলো। পারতপক্ষে পড়তাম না। খুব অন্তর্জালা ছিলো।

ব্রেকিং নিউজ: চিকিৎসা হচ্ছে নির্মল সেন-এর, অশেষ ধন্যবাদ ল্যাব এইড আর মেজবাহ য়াজাদ ভাইয়ের প্রতি

অনেক ক্ষোভ নিয়ে নিচের পোস্টটা লিখেছিলাম আজ। কতোটা ক্ষোভ আর অসহায়তা ছিলো, তা পোস্ট পড়লেই টের পাবেন। কিন্তু এই মুহূর্তে অনেক আনন্দ হচ্ছে। অর্থাভাবে সাত বছর ধরে চিকিৎসাহীন ছিলেন বিপ্লবী সাংবাদিক নির্মল সেন। কিন্তু এখন আর তাঁকে অন্তত বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করতে হবে না। উনার চিকিৎসার সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিয়েছে ল্যাব এইড কর্তৃপক্ষ।

২৫ মার্চ রাতে বেতারে টিক্কা খান

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকার রাস্তায় নেমে যায় পাকবাহিনী। মেতে ওঠে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম জঘন্য এবং পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডে।

আর এই হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করে কুখ্যাত টিক্কা খান।

টিক্কা খান নামক এই জানোয়ারটা পাকি সৈন্যদের রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে বেতার মারফত তাণ্ডবলীলা পরিচালনা করে। সেই বেতার কথোপকথন কয়েকজন দুঃসাহসী বাঙ্গালী রেকর্ড করে নেন।

মৃত্যুমুখর দিন

১.
প্রায়ই আমার বাড়ি ফিরতে অনেক রাত হতো। আর আব্বার ছিলো রাত জাগার ব্যামো। টানা লম্বা বারান্দায় হাঁটতেন অন্ধকারে। আমি ফিরে দরজায় টোকা দিলেই খুলে দিতেন। তারপর বেশিরভাগ রাতেই শুরু হতো দুজনের আড্ডা আর তর্ক।

পান্তা ই হুরমদিয়া

কয়দিন পরেই পয়লা বৈশাখ। দুনিয়ার ইলিশ সব ভাজা ভাজা হওনের প্রস্তুতি নিতেছে। বৈশাখ মানেই পান্তা ইলিশ।

তো এখানে পান্তা ইলিশের একটা রেসিপি রেখে যাই...
প্রথমে ভাত রানতে হবে। রান্না হয়ে গেলে গরম ভাত রেখে দিন ঠাণ্ডা হবার জন্য।

এবারের বইমেলায় কেনা বইয়ের তালিকা

আমার সারাজীবনের বইয়ের সংগ্রহ অবহেলায় নষ্ট হয়ে গেছে। হাতের কাছে প্রিয় বইয়ের অভাব তীব্র হয় খুব। যতদিন ছিলো, ততদিন কষ্ট হয় নাই। মনে হইছিলো হোগ্গা। কিন্তু যেদিন সত্যি সত্যি বুঝলাম এগুলো আর পাওয়া যাবে না, সেদিন পাগল হয়ে গেছিলাম। কিছুদিন খুব খারাপ কাটলো। একথা কাউরে বলতে পারি নাই। বুঝাইতে পারি নাই। তখনই পণ করেছিলাম প্রিয় বইগুলো আবার সংগ্রহ করবো। গত বইমেলা থেকে শুরু করেছি। গত বইমেলাতেও প্রচুর বই কিনেছি। ক

ভদ্রলোক বিষয়ক মহান বাণী চিরন্তনী। অনুৎসর্গ: টুটুল ভাই ;)

মাসুম ভাই আমারে উৎসর্গ কইরা কী এক পোস্ট দিলো, তার পরে আবার একটা দিলো ভদ্রলোক মুকুল।