আমার আধুনিক ভাষা শিক্ষা
আজকাল আমার পদ্য লিখতে মঞ্চায়(মন চায়)। অনেক ভেবে চিন্তে কাল একটা পদ্যের দু লাইন লিখে ফেলেছি।
"আমি বুড়ো হচ্ছি এ যুগে, আমার অবস্থা টোয়েন্টি টাইট
আমি বয়স্ক শিক্ষা স্কুলে ভর্তি হইতাম চাই।"
আজকাল বড্ড বেকায়দার মধ্যে আছি। চারিদিকে সব সংক্ষিপ্ত। কিছুই বুঝিনা। বন্ধু 'ক' 'খ' এর সঙ্গে কি সব ভাষায় কথা বলে, প্রশ্নবোধক দৃষ্টিতে তাকালেই,সংক্ষিপ্ত জবাব- WZF. (উই আর যাষ্ট ফ্রেন্ড)। 'গ' আর 'ঘ' রা বলে, ব্যাটা লুল আর ব্র্যাকেটে বসায় (LOL)। আমার এন্টেনার উপর দিয়া যায়।
ঘটনা কি জানতে চাইলেই, সংক্ষিপ্ত জবাব- WZF. (উই আর যাষ্ট ফ্রেন্ড)। এর উপর তো আর কথা চলে না! বেশী কথা বলাটা অভদ্রতা আর অন্যের ব্যাপারে কৌতুহল প্রদর্শন তো ভয়ন্কর পাপ। এই জন্য আজকাল কৌতুহল ও প্রকাশ করতে পারিনা। একমাস পরে 'ক' পাবলিকলি লিখলো- "আ'ম নট ইন রিলেশনশীপ, শী ইজ এ লায়ার এন্ড বিট্রেয়ার(SEX)" আমি চূড়ান্ত অশ্লীল হয়ে বল্লাম- কেন বন্ধু তুমি কি কোন রিলেশনে ছিলা? আবার সেক্স ও করে ফেল্লা? কখন এত কিছু ঘটলো?
'ক' ঝাড়ি মেরে বলে, "তুই এত মীন"? এ কথা বলতে পারলি? SEX মানে হল 'খ' এর সম্পর্কে আমার সিম্পল এক্সপ্রশেন। 'খ' এর সাথে সম্পর্কটা আর নাইরে! ওকে জান দিয়ে ভালোবেসেছিলাম। আসলে "শী ইজ নট মাই টাইপ।"
আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলি আহারে! পোলাটা এই একমাস কি খাটাখাটনিটাই না করছে। এই সংক্ষিপ্ত সম্পর্কে জান দিয়ে ফেলা তো আর চাট্টিখানি কথা নয়!
আজকাল ফেইস বুকে ঢুকলে তো ধুন্ধমার অবস্থা। মনে হয় কার বুকে যে ঢুকলাম। এই গ্রহের জন্য আমি ঠিক উপযুক্ত না। নিজেরে বেশ নীল আর্মউইক আর্মউইক মনে হয়। মনে হয়, ভিন গ্রহের বুকে দূর্বল আর্মদুখানা রাখলাম।
সেদিন একজনরে সালাম লিখলাম, বলে, WS. আমি ছোট একটা হেস্কি তুলে বল্লাম, একটু খুলে বলো ভাই। বল্লো FYI ওটা ওয়ালাইকুম আসসালাম। আমি বলি, FYI টা কি খুলে বলো, আমাকে বলে তুমি এত TL কেন? আমি নিরুপায় হয়ে বলি, TL কি খুলে বলো---
সে ক্ষেপে গিয়ে বললো, বলতে পারবো না coz এম্নিতেই আমারা ভাষারা ভীষন সংক্ষিপ্ত, তার উপর সব যদি খুলে ফেলি... তুমি তো ভারী ZMTT. সব খুলে দেখতে চাও। লুল (LOL)
কি আর করা!
আস্তে ফেইস বুক ছেড়ে ব্লগে ঢুকলাম। আহারে বস্ত্র সংক্ষেপের মত এখানেও সব সংক্ষিপ্ত এবং আনকোড়া নতুন। নিউ ফ্যাশনের সব সংক্ষিপ্ত শব্দ। যেমন "হা হা প গে।" আবার ধরুন "হা হা প গে" তো "চে ধ উ দা"
ইত্যাদি।
ছোটবেলায় যুক্তিবিদ্যায় পড়েছিলাম, " রামছাগলের দাড়ি আছে এবং রবীন্দ্রনাথেরও দাড়ি আছে। তাই রবীন্দ্রনাথ রামছাগল।
আমিও এই বুড়ো বয়সে একটা যুক্তি বের করেছি। ভুল হইলে মাফ কইরা দিয়েনগো, ভাইজান আপারা।
বস্ত্র সংক্ষেপ করলে যেমন, শরীরের সব অংশ প্রকাশিত হয়। তেমনি ভাষা সংক্ষিপ্ত করলে ভাষার সব অংশ প্রকাশিত হয়। আহারে ব্লগে ঢুকে ব্লগর ব্লগর থেকে কত পদের ভাষা যে শিখলাম। ভাষার কত প্রকাশিত রূপ যে দেখলাম। আমার সংক্ষিপ্ত জীবন ভাই ধন্য।
আবার কিছু ভাষা আছে, যেটাকে আমাদের ছেলেবেলায় গালিগালাজ বলা হত, আবার কিছু ভাষাকে বলা হত অশ্লীল। মানে যে ভাষা শ্লীলতা হানির পর্যায়ে পড়ে।
এগুলো তো হল পুরোনো ধ্যনধারণা। কারণ অশ্লীল শব্দগুচ্ছ হল এ যুগের অনুভব প্রকাশের ( SEX) অলঙ্কার। একবার আমার এক আন্টি বলেছিলেন, " সবার ঢাকা যাওয়া উচিত। কারণ ঢাকার রাস্তায় পাগল হয়ে ঘুরে বেড়ালেও জ্ঞান বাড়ে। আমার ধারণা ঢাকার রাস্তায় অত কষ্ট করে পাগল হয়ে ঘোরার দরকার নেই। ব্লগে ঢুকলেই কত জ্ঞান বাড়ে, ভাষাজ্ঞান বাড়ে। সেটা নিজেকে না দেখলে বুঝতেই পারতাম না। নিজেকে আজকাল কেমন পাগল পাগল লাগে।
সেদিন এক ব্লগে একটা লেখার শিরোনাম দেখলাম " গভীর রাত, মডুরা সব ঘুমিয়ে, আসুন আমরা শরীর গরম করি কিছু দুধের ছবি দেখি"। এসবের মধ্যে আর কি এমন অশ্লীলতা আছে বলুন? যা চেয়েছে তার সহজ সরল প্রকাশ করেছে। এটাকেই আধুনিকতা বলে। কোন মারপ্যাঁচ নাই।
আমার অশিক্ষা আর ঘোচেনা। তবে আমি নিশ্চিত এত বড় লেখা ছিল দেখে না হয়, পরিস্কার বাংলায় মানেটা বুঝছি। এর সংক্ষিপ্ত রূপ না জানি কি হত! আমি আব্দুল তার কিছুই বুঝতাম না।
দেশে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ হল বাল (BAL) আর বিদেশে ব্রাজিল হল ব্রা। ঊফ! ভাষার কি সৌন্দর্য! কি সৌন্দর্য।
যাই হোক আমার আরেকটা করুণ কাহিনী এবং আমার পদ্য যে মৌলিক গানের সুর থেকে মেরেছি। তার কাহিনীটা বলেই শেষ করছি।
জাপানিজ বর্ণমালায় আছে "আ ই উ এ ও" যেমন 'প' নাই আছে 'পু' আবার ল বলে কোন বর্ণই নেই। ওরা 'ল' এর বদলে 'র' ইউজ করে। তবে একটা দুটো ব্যাতিক্রম আছে। যেমনঃ ওরা rice কে lice বলে। এদিকে আমার পৈত্রিক শাপলা নামটা সাপুরে হয়ে যাবার ভয়ে আমি ওদের বলি আমার নাম নেসা।
তো একদিন সকাল বেলা যেই না চেয়ারে বসতে যাব, এক জাপানিজ চেঁচিয়ে উঠলো নেসা "গু" "গু"।
আমি ছিটকে উঠে দাঁড়ালাম। নাউযুবিল্লাহ, সকাল বেলাই "গু" আসলো কোত্থেকে?
পরে জানলাম ওটা good এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এই "গু" নিয়ে ভীষন বিপাকে আছি। যখন তখন জাপানিজরা বুড়ো আঙ্গুল উঁচিয়ে বলে "গু" আর আমি আঁতকে উঠি।
সেদিন একটা গান শুনলাম।
আমি জন্মেছি এই যুগে (এই গান নিজের কানে না শুনলে জীবন মিছা)
"শুনিনা পুরোনো দিনের ঐ গান
আমি বুঝিনা তোমার রাগ-রাগিনীর তান
প্রথম যেদিন হল আর্তনাদ
সেদিন পাগল পাগল বলে দিলে অপবাদ।
আমি জন্মেছি এ যুগে
আমার অহঙ্কার আমি গান গাই এ যুগে।
বুঝিনা শুদ্ধ গানের ঐ সুর
আমি শুনিনা তোমার সেতার, সঞ্চুর
দোহাই তোমার থামাও ঐ মতবাদ।
আমি শুনেই বুঝেছি বাপরে কি গান! কি তার তেজ! কথার কি SEX (মানে সিম্পল এক্সপ্রেশন)! আর তায় আছে প্রচুর ঝ্যান ঝ্যান, দ্রিম দ্রুম দ্রিম শব্দ আছে।
আমার হাত পা দ্রুত শিহরিত হয়ে উঠলো। আমার জ্ঞান অনেক বেড়ে গেল। আমি তাড়াতাড়ি বুড়ো আঙ্গুল উঁচিয়ে বল্লাম "গু" "গু"।
এই বুড়ো বয়সে আমি আরও এরকম শিক্ষা নিতে চাই। আমার খালি আধুনিক হতে মঞ্চায়।
লেখা সুপার্ব হইছে। এতো ক্ষেইপেন না। এরকমই হবে। আরও কিছুর অপেক্ষায় থাকেন
বস ক্ষেপলাম কই। আমি শুধু নিজের মূর্খতা নিয়ে একটু রসিকতা করলাম। কাল নুশেরা বল্লো একটা রম্য লিখ। তাই এই অপচেষ্টা।
বস ঠিক করে বলেন তো লেখাটা কি রম্য হয়েছে না নাই? বিশেষ সুবিধার না হলে সরিয়ে নেই। অযথাই কাউকে ক্ষেপাতে বা বিরক্ত করতে ইচ্ছা করেনা।
দারূণ রম্য। খুবই সুন্দর লেখা। প্রথম পাতায় দু'দুটো ক্লাসিক রম্য। নাহ এ.বি'টা ছাড়া মুহূর্তও থাকা যায়না
লেখাটা আমার কলিগদের (মেয়ে;)) সাথে শেয়ার করলাম, তারা হাহাপগে
ধন্যবাদ লীনা। আমি একটু একটু লজ্জা পাচ্ছি।
শেষের গানটা শুন্তে মঞ্চাইতাছে।
ধন্যবাদ ভাঙ্গা। এই ব্লগে কি করে লিঙ্ক দিতে হ্য় জানিনা। তাই গানটার লিঙ্ক দিতে পারছি না।
লিঙ্কটা কপি পেস্ট করে দেন। বাকিটা আমি বুইঝা নিব
বাচ্চু, চেষ্টা করলাম। কিন্তু কোন শিল্পি সেটা বের করতে পারলাম না। গানের শিরোনাম "এই যুগে" এলবাম সম্ভবত জন্মেছি।
আমি দুঃখিত লিঙ্কের কপি পেষ্ট দিতে না পারার জন্য।
আমিতো হাহাপগে
চে ধ উ দা
এই বুড়ো বয়সে আমি আরও এরকম শিক্ষা নিতে চাই। আমার খালি আধুনিক হতে মঞ্চায়।
আমারও!
কি বলেন ভাই/ ভগ্নি এসব? আপনি কি আমার মত বুড়ো নাকি?
রম্যরচনা ভালু পাই। লেখকরে ধইন্যা
আমার ধইন্যা থেকে কিছু পাতা আম্নেরে দিলাম। যত্ন কইরা রাইখেন কিন্তু।
চে ধ উ দা মানে কী?
লেখা উথাল-পাথাল মজারু হয়েছে!
এইটার মানে আমিঅ জানি না কিন্তু আন্দাজ করতেছি এটা হবে চেয়ার ধরে উঠে দারান
কোমরে চাপ লেগেছে! চেয়ার ছাড়া উপায় নাই!!
মামুন ভাই আমার লেখার হাঁস ষহুধু সজারুই হ্য়। লেখা আর হয়না। এসব এলেবেলে লেখা পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
দারুন । দারুণ। হা হা প গে।
নি নি এ উ দা...........ধইন্যা।
নি নি এ উ দা.....এর মানে কি?
নিজে নিজে উঠে দাঁড়ান। এইটা স্বরচিত।
দারুণ লিখেছেন
আপনি আমারে রঙ্গীন পানি দিলেন ক্যান? খেলবো না।
ছেলেপুলে সব নষ্ট হই যাইতেছে..... পড়ুন মামুন ভাই এর গল্প "একটি অপবাদ"
কফির মগের উপ্রের ফেনার কসম, এইটা এক্সপ্রেসো কফি
ইরে আল্লাহ আমি মনে হয় নষ্ট থুক্করি আধুনিক হই যাইতেছি, নাইলে এরাম কথা পাইলাম কেমনে।
আমি কফি ভালা পাই।
আপনারে কফি (সহযোগে)+ ধইন্যা = কইন্যা সম্প্রদান করিলাম।
আমি যে কতো ক্ষ্যাত সেটা আপনার লেখা না পড়লে উপলব্ধি করতে পারতাম না। আমিও আপনার পিছনে লাইনে দাড়ালাম। আমিও স্মার্ট হতে চাই
অসাধারন লেখা হয়েছে
সমার্ট হইতে গেলে আধুনিক ভাষা জানা লাগবে বুবু! এটা কি পারবেন নি?
শিক্ষামূলক রম্যরচনা খুবই গু হ্ইছে শাপলা!
প্রতি পাতায় তোমার অন্তত একটা রম্য দেখতে চাই।
কোন একটা ট্রেনিং প্রোগ্রামে প্রবন্ধটাইপ অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে; সব পাবলিক সিরিয়াস, ইয়া মোটা তাড়া তাড়া কাগজ জমা দিলো। আমি চির ফাঁকিবাজ, কোনরকম দুচারপাতা চোথা মেরে দিলাম। কোর্স কোঅর্ডিনেটর আমারটা ছাড়া সবারটাতে লিখে দিলেন KISS (keep it simple and short)। আমারটা দেখিয়ে ক্লাসে বললেন, আপনি তো বেশী কিস করে ফেলছেন...
হাসতেই আছি.........। বস, যদিও তোমার লেখার কাছে আমার এসব নস্যি। তবুও তুমি এমন করে বল্লে, পঁচা লেখা দিয়া মানুষ জনরে ত্যাক্ত করতে ইচ্ছা করে।
আমাদের প্রোগ্রামিং অথবা সফটওয়ার ডেভেলপমেন্টের একটা মটো KISS। এর মানে হইলো Keep It Simple, Stupid!
আম্রারেও শিখাইছে!!!
পয়লা দিন শুইনা ভাবলাম, স্যারের এত বড় সাহস, আমরা পড়া পারি না বইলা গালি দিবো!!!
বেয়াপক মজারু হৈছে... গু গু
ওয়াক থু। আপনে গু পাইলেন কই?
অফটপিকঃ আপনার লেখা আমার অনেক ভালো লাগে। আন্তরিক ধন্যবাদ আমার এই এলেবেলে লেখা পড়ার জন্য। আমি খুব ফানলাভিং (বাংলা বানানটা ফোনেটিক এ করতে পারলাম না) ক্যারেক্টার। মজা করতে ভালোবাসি। উপরের মন্তব্যে মাইন্ড করবেন না প্লীজ।
অফটপিকঃ আপনার লেখা আমার অনেক ভালো লাগে।
বইনরে, জীবনে এই প্রথম কেউ ইরাম কৈরা কৈলো...
বড়ই আনন্দিত হৈলাম। খুশিতে চোক্ষে পানি আইসা গেল...
যশোর এবং নড়াইল অঞ্চলের মানুষরা বলেন, গোড়োয় পড়ে গিলাম। আপনি তো হাসতে হাসতে গোড়োয় পড়ে গিলেন।
গোড়োয় কি? এইটা কি গু কথা?
গোড়োয় মানে গু কথা না, ব্যা কথা। মানে গড়িয়ে পড়া...
কেউ গড়িয়ে পড়ছে... এইটা কী করে গু কথা হয় ?
হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়া তো গু কথাই। এইটা ব্যা কথা না।
ব্যা কথা কি??????????
জাতি জানতে চায়..............।
গু না হয় বুঝলাম। ব্য কথা কি গো আপা ভাইজান।
আমারে হরিপদ পেয়ে সবাই শুধু একহাত দেখিয়ে দেয়।
আমি কই নাই তো। মেসবাহ ভাই কইছে। মনে হয় ব্যা মানে ব্যাড।
হ, হ, ব্যা মানে ব্যাড...
হ্য় নাই। ব্যা কথা মানে ব্যাবহারিক কথা। নড়াইল অঞ্চলের মানুষজন কথার সৌন্দর্য বর্ধনে ইহা ব্যাবহার করে।
লে ভা পা (লেখা ভালা পাইলাম)
আ ক দা প যা (আপনি কোথায় দাঁড়িয়েছেন? পড়ে যাবেন তো!)
প তু কে?
আদ্যিকালের কথা। কোন এক চ্যাট রুমে প্রথম ঢুকেই একজন নক করলো ASL, আমি ভাবলাম আসল নাম নাকি জিগাইতেছে। আমি জ্ঞানী লোকের মতো লিখলাম নাহে NKL, মানে নকল।
জোহলে (জোস হইছে লেখাটা)।
আপনারে একটা জোসিলা ধন্যবাদ দিলাম।
কালকে লেখা পড়ে মজা পেয়েছিলুম, আজকে কমেন্ট পড়ে মজা পেলুম।
লেখিকারে ধইন্যা।
আফনেরে এবার শুধু পাতা। আর ধইন্যা দিতে পারমু না। আপনার কালকের দেয়া ধইন্যা দিয়া াজ তরকারী রাঁধছি।
তানবীরা দি আমিও আছি .। আমিও ইট্টু ইস্মাট হইবার ছাই.। তবে লেখাটা গু.। হইছে।
আপনি বন্ধু নীড় হারা হইলে তীর হারা এই ভাষার সাগর পাড়ি দিবেন কেমনে?
আমি আপনার ইস্মাট হওয়া নিয়ে বড়ই চিন্তিত।
মাঝে মাঝেই লেখাটা পড়তে হয়।
ধন্যবাদ মীর। আমি বিনীত।
এই লেখাটা এই নিয়া তিন বার পড়লাম। আর প্রতিবারই হাসতে হাসতে উল্টায়ে পড়ি!!
বড়ই উমদা হইছে লেখা।
[আমি স্ব-শিক্ষিত ... তাই, সবখানেই হেজিমেনি করে লেখি, কিন্তু, এইখানে একটু ভাব লইলাম!! ]
বয়ান আমি তোমার বয়ানে বড়ই প্রীত।
কেমনে কেমনে জানি আবার পুরাটা পড়লাম। পড়ার সময় হা হা প গে হচ্ছিলাম, আবার মনেও হৈতেছিলো আগেও এই লেখা আমি পড়ছি। পরে দেহি কথা ঠিক। অলরেডী তিনবার পৈড়ে জানায় গেছি। আপু এই লাস্ট, এরপরে আইলেও কমু না। আপ্নে বিরক্ত হৈয়েন্না। আপনারে আমার পীলিজ লাগে।
ওরে আমার কি সৈভাগ্য রে!!!
আহা... আবার পড়লাম ...
শাপলা আপু আর এমন কইরা লেখে না
রিকুষকর্লাম...
াহাহাহহাহাহা! এই লেখা আগে পড়ি নাই! আসলেই অনেক ক্ষ্যাত হইয়া আছি!
জেবীন গানটা শুনে েকটু ভাঙ্গারে খবর দিও। পোলাডা গানটা শুনতে চাইছিল। ামি এখন অনেক ইসমাট। গান যোগ করতে পারছি।
আমি যে কতো ক্ষ্যাত সেটা আপনার লেখা না পড়লে উপলব্ধি করতে পারতাম না। আমিও আপনার পিছনে লাইনে দাড়ালাম। আমিও স্মার্ট হতে চাই
আসেন ভাই রাজন আমরা ইসমার্ট হবার দল গড়ে তুলি।
দেশে একজনের সাথে ফোনে ক্যাচাল করে মেজাজটা সেইরকম খারাপ হয়ে ছিলো।আপনার এই পুরাতন লেখাটা আবার পড়ে হাসবো না হাসবো না করেও শেষে হেসেই দিলাম তাও বেশ জোরে। এই রকম একটা লেখা দেন শাপলাপু।
মন্তব্য করুন