অনিমেষ রহমানের বেহেস্তী বয়ানঃ ০২-মাগরেবী কায়েদে বিড়ি বাবা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
-তোমার নাম?
-মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
-বাবার নাম?
-জিন্নাভাই পুঞ্জা।
-দেশ?
-পাকিস্তান।
-পাকিস্তান কোথায়? ইয়ে তোমার জন্ম তো দেখি ভারতে!
-পরে আমি হেইডারে পাকিস্তান বানাইছিলাম।
-পাকিস্তান কুতায়? যা বেটা লাইনে দাঁড়া-তুর পাকিস্তান আমাগো লিষ্টে নাইক্কা। যা ওয়াল ধইরা খাড়া।
-বেয়াদবী করলে সমস্যা হইবে-ম্যা পাকিস্তানী মুসলিম ওয়াতানের নেতা।
-তুমি ম্যা ম্যা করো ক্যালা? তুমি কি ছাগু? এখানে সব মুর্দা; মুসলিম-টুস্লিম সব দুনিয়াতে-এইডা হইলো গিয়া আখেরাতি এরিয়া। এইখানে তুমার কুনু রাজনীতি চলবেনা।
-এইখানে কিতা চলবে?
-এই চুপ চাপ খাড়াইয়া থাক-কথা কম। যমরাজ রাঙ্গা চোখে কইলো।
-ইয়ে একটা বিড়ি হইবে?
-শালা গাজাড়ি তুমার রিপোর্ট কইতাছে-তুমি ব্যাটা মরছো বিড়ি খাইয়া যক্ষা লাগাইয়া। যাও তুমারে গুলুবুদ্দিন হেকমতিয়ারের কাছে মানে আফগানিস্তানের গ্রুপে দিয়ে দেই-হেরা নাকি পপি নামের গাছ দিয়া কি বানায়-যাও দূরে যাও। হেগো কাছে যাও। তুমার শরীর থেইক্কা এখুনু ‘পিস্তল বিড়ি’র গন্ধ বাইর হইতাছে।
-তুমি বেশী বেয়াদবি করতেছো! তুমি জানোনা আমি পাকিস্তানী মুসলিম ওয়াতানের নেতা।
-কলেমা বলো।
-পাক সার জমিন সাদ বাদ।
-এই হারামজাদা এইডা তোর কলেমা?
এইবার যমরাজ তার ডাটা বেইজের মেমরী চিপ খুলে জিন্না’র পুটকিতে ডুকাইয়া দেখিলো-এই শালা মুস্লিম ওয়াতানের স্বঘোষিত শেখ জীবনে একবারো নামাজ পড়ে নাইক্কা। শুধু মুসলিমদের লাইগ্যা আলাদা আবাসভুমি কইয়া চিল্লাইছে। আরো ডিটেইলস দেইখা দেখলো সে জীবনে ইবাদত করে নাইক্কা।
-তুই তো বেডা জীবনেও প্রভুরে ডাকস নাই?
-যম মহারাজ ভাই জোক্স শুনবেন?
-বল হারামজাদা! তবে বেশী তেড়ী বেড়ী করবি নিয়া আগুনে ফেলবো।
-না তা করুম না। শুনেন জোক্সঃ
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য বিভাগে ভর্তি হতে এলো এক ছেলে। মৌখিক পরীক্ষার সময় তাঁকে প্রশ্ন করা হলো:
‘তুমি এখানে ভর্তি হতে চাও কেন?’
‘কারণ, আমি লেখক হতে চাই।’
‘ভালো কথা। তুমি পুশকিন পড়েছ?’
‘না।’
‘তলস্তয়?’
‘না।’
‘চেকভ?’
‘না।’
‘তুমি তো দেখছি কারও লেখাই পড়োনি!’
‘আমি তো পাঠক হতে চাই না, আমি চাই লেখক হতে।’
-এই বিড়ি খোর হারামজাদা কি বুঝাইলি?
-বুঝাইছি আপনে হইলেন বিরাট বেকুব-আমি কি মানুষেরে সৃষ্টিকর্তার দাওয়াত দিছি আমি যখন দেখলাম মহাত্মা গান্ধী কিংবা নেহেরু এমনকি মাওলানা আবুল কালাম আজাদের লাইগ্যা আমার কুনু চান্স নাইক্কা; তাই তো আমি নয়া ধুঁয়া তুলছি- হাত মে বিড় মু মে পান-লড়কে লেঙ্গে ফাকিস্তান!ভালো কুতা ভাই-একটা বিড়ি দেননা!
-তুই তো ব্যাডা চরম দিকদারী করস!যা ওই যে দূরে দেখ-কিছু দুম্বা আর ছাগু আছে তাদেরকে ঘাস-বিছালী খাওয়া-যত্ন কর।
হঠাত জিন্নাহ তার বিখ্যাত আচকান উল্টাইয়া দৌঁড়াইতে আরম্ভ করলো। তারপর অনেদিন কেটে গেলো। জিন্না ছাগুদের খুব প্রিয় হয়ে উঠলো। তারপরের ঘটনাঃ
দিনের পর দিন একি কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন। একদিন সে ঠিক করলো,ছাগুটাকেই ব্যবহার করবে সে। যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, ছাগুর পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু ছাগু তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট।
একদিন সে এক স্বর্গীয় হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো। সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী।এগিয়ে গেলো কায়েদে ছাগু মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ!
‘আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’ জানতে চাইলো সে।
তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা।’
জিন্নাহ এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো। তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে। ‘বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা।জিন্নাহ খানিকটা ভেবে বললো, ‘পাঁচ মিনিটের জন্যে এই ছাগুটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?’
হ্যাপি ব্লগিং !!
অনিমেষ রহমানের বেহেস্তি বয়ানঃ ০১-চন্দ্রিমা উদ্যানের সকাল-বিকাল আর রাত
জুক্স আর ছবিঃ নেটমারিং
া হা হা হা হা

মাঝি হাসেন কেনু?

জিন্নাহ সাবের জুক পইড়া।
এইডা পুরানা জুক্স! শুধু কিছুটা সাইজ করছি।

সাধু
ভাল লাগল অনেক দিন পর আপ্নের লেখা পইড়া
শিমুল
ধন্যবাদ শিমুল!

আমার নতুন আস্তানায় আপনাকে স্বাগতম!!
হাসতে হাসতে শেষ। আসলেই শুভ রাত্রি।
ব্যাপক পোস্ট।
গুড নাইট !!

ধন্যবাদ ৬ তার!

পড়লাম। শুভ কামনা।
ধন্যবাদ!!
জোক্স সেরকম হয়েছে !

আছেন কেমুন স্বপ্নচারী?

ভাল আছি স্যার, আপনার কাছ থেকে এ রকম জোক্স আরও চাই।
সিরিয়ালগুলো এভাবে চলবে; জুক্স আরো আসিবেক।

সেরাম জোক্স

চলুক
ধন্যবাদ!!

রকিং পোষ্ট!
রকিং ধন্যবাদ আরাফাত শান্ত।

নতুন বোতলে পুরান মদ। খাইতে যেমন মজা, খাওয়ার পর পিনিকও হয় তেমন মজার
অসাম লাগছে ভাইজান, পুরাই অসাম!
ধন্যবাদ মীর ভাই!

মীম সিরিজ পরবর্তী কবে নামবে?
কাল রাত্রে টাঙানোর ইচ্ছা আছে অনি ভাই। দেখা যাক কি হয়।
আছেন কিরাম জনাব?
ওক্কে! অপেক্ষায় থাকলাম।
আছি ভাইজান ভালোই।
আমরা বন্ধুতে আপনি এবং আপনাদেরকে পাইয়া আর বোর হই নাইক্কা।
আরাম লাগতেছে।
আমাগো বাহিনী এখন একটু রেস্টে আছে। এক বাউন্ডুলেই দেখবেন আইসা এমন চিল্লাচিল্লি লাগায় দিবে যে- বোর তো বোর, দিন-মাস-সপ্তাহ কুনদিক দিয়ে পার হইবো টের পাইবেন না। আর অন্যদের কথা নাই বা বললাম
বাউণ্ডেলে ভাইজানেরে অগ্রীম স্বাগতম!

@ প্রিয় অনি, [ বিনা অনুমতিতে আপনার নাম সংক্ষিপ্ত করণের জন্য আগে ভাগে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ] ।
১] আমার প্রিয় বন্ধু আনিসুর রহমান অনি । ’৭১ এ হারিয়ে গেছে । আজো ফিরে আসেনি আর । তার নামের সাথে কারো নামের সামান্য মিল দেখলেও পরাণটা আনচান করে উঠে, ইচ্ছে করে সে নামের মালিকের মাঝে আমার প্রিয় মুখটি খুঁজে পেতে । প্রকৃত পক্ষে অনির মুখটি ছিল, যাকে বলে মধু মুখ । মুখের মিষ্টি দিয়ে সে পৃথিবী জয় করতে পারতো ।
২] এই ব্লগে আপনার প্রথম লেখাটি পড়েছি । দারুণ ভাল লাগা একটি লেখা, সাবলীল, ঝরঝরে, সুন্দর ! কিন্তু তখন ভাবতেও পারিনি, যে কলম থেকে মধু ঝরে সে কলম থেকে তেতো কিছুও নিঃসৃ্ত হতে পারে !
৩] জিন্নাহ’র ভক্ত কেউ আমি নই । বস্তুতঃ রাজনীতিবাজদের কারো প্রতি আমার বিন্দু পরিমাণ ভক্তি/শ্রদ্ধা নাই । আমি মনে করি সুন্দর ছোট্ট ‘বাংলাদেশ’ নামের ভূখন্ডটির সরল মানুষগুলো এইযে যুগ যুগ ধরে দলিত, নির্যাতিত, অপমানিত হয়ে আসছে তার মূলে আছে এইসব নীতিচ্যুত অসৎ রাজনীতিকরা । এখানে জিন্নাহ একা নন, দেবতা বনে যাওয়া আরো অনেকে আছেন ।
৪] আমরা শুধু কাসুন্ধি ঘেঁটে চলেছি এবং তা খুব শালীনভাবেও না । আমরা যারা জীবনের শেষ অধ্যায়ে শেষ যাত্রার অপেক্ষায় দিন গুনছি তাদের শেষ আশা আজকের তারুণ্য একটি আলোকিত পথ খুঁজে বের করবেন, সব হানাহানি ভুলে যে পথে গণ-মানুষ এগিয়ে আসবে স্বপ্নের দেশটিকে গড়ে তুলতে ।
ধন্যবাদ ! ভাল থাকুন । আগেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি, আপনার ই-মেইল জানা থাকলে মন্তব্য সরাসরি আপনাকে পাঠাতাম । কারণ অনেক পাঠক আমার মন্তব্য সহজভাবে নাও নিতে পারেন যেখানে মীর ভই, মেসবাহ ভাই, বিষণ্ণ বাউন্ডলের মত সিনিয়র ব্লগাররা আপনার জোক্স উপভোগ করেছেন ।
আমি আসলে আপনার সব মতামত সহজভাবেই নিয়েছি কিন্তু একটা কথা খুব সহজ কথা আপনাকে বলি, জাতি হিসেবে বাঙ্গালীরা বিভিন্ন সময় শোষিত হয়েছে এবং সবচেয়ে বেশী লাঞ্চিত এবং অপমানিত হয়েছে তাদের হাতে, যারা কথিত 'দ্বি-জাতি তত্ত্ব' বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলো। তাদের প্রতি ঘৃনা থেকে আমার এই লেখা।
১] শুধু লাহোর প্রস্তাবের ‘states’ এর শেষ 's' টি মুছে দে’য়ার অপরাধেই কেয়ামত পর্যন্ত জিন্নাহকে ঘৃণা করা যায় । কিন্তু ঘৃণাতো কোন কিছুর সমাধান নয় ।
২] দ্বিজাতি তত্ত্বের ব্যাপারে আলোচনা/সমালোচনা/ ঘৃণা/ জোক্স সব কিছুই নির্মোহ ইতিহাসের নিরিখে হওয়া উচিৎ বলে মনে করি । আমার প্রয়াত দাদুর কাছে শুনেছি হিন্দু জমিদারের এলাকায় কোরবানী [গরু ] দেয়া ছিল জঘন্য অপরাধ, দাড়ীর উপর কর দিতে হতো, খৎনা, বিয়ে ইত্যাদিতে যথাযত সেলামী দিয়ে অনুমতি নিতে হতো । জুতা পরাও ছিল অপরাধ । রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের লেখায় ও আছে তাঁর মুসলমান প্রজাদের জন্য বসার ঘরে জাজিম [ফরাস] উল্টে রাখা হত যাতে এই অচ্যুৎরা জমিদার বাড়িতে ভদ্রাসনে বসতে নাপারে । এইযে প্রতিনিয়ত মানবতার অপমান এর থেকে পরিত্রাণ পেতে সে সময়ের দরিদ্র, প্রায় অশিক্ষিত একটি জনগুষ্টির কি আর করার ছিল জিন্নাহর তত্ত্ব মেনে আলেদা হওয়া ছাড়া !
আবারো ধন্যবাদ ।
কি করা উচিত?
উচিত ছিলো মানুষের শাসন কায়েম করা; কথিত হিন্দু-মুসলিমের শাসন না।
আমি আসলে লজ্জা পাচ্ছি বাংলাদেশে কিংবা বাংলাভাষায় জিন্নাহ কে জুক্স করবো কি করবোনা তা নিয়ে আলোচনা করতে হচ্ছে?
১] আপনার কাঙ্কিত সে মানুষের শাসন কায়েম করার জন্যইতো '৭১ এ গণমানুষ অস্ত্র তূলে নিয়েছিল । কিন্তু জাতির সে আশা কি পূরণ হয়েছে ? আজকের আওয়ামী-বিএনপি শোষকদের হাত থেকে জাতি মুক্তি পেয়েছে ? মানবতা যেহারে অপমানিত হচ্ছে প্রতিদিন তাকি কোন অংশে কম ?
২] জোক্স করতে / জোক্স নিয়ে আলোচনা হতে কোন আপত্তি থাকার কথাতো নয় । আমি শুধু বলতে চেয়েছিলাম ইতিহাসের নিরিখে হওয়া উচিৎ ।
৩] আপনি যদি মাইন্ড করে থাকেন তাহলে দূঃখিত এবং ক্ষমা প্রার্থি ।
ধন্যবাদ ! ভাল থাকুন ।
তার মানে কি আগের জায়গায় ফিরে যাওয়া উচিত? নিশ্চয়ই এই দেশের দুই রাজনৈতিক দলের হাতে ৩০ লাখ মানুষ মারা যায়নি? না এরা ফাকি হানাদারদের চাইতেও খারাপ?
ইতিহাস মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে তেমন কিছু দিছে বলে তো মনে হয়না। তার স্বপ্নের সোনার পাকিস্থান তো আজকে বোমাভুমি!
মাইন্ড করবো কেন?
জোক্স হিসাবে মজার...লেখার হাতও জোস...কিন্তু ইতিহাস পাঠটাও দরকার
~
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ'র ব্যক্তিগত জীবন প্রমান করে যে তিনি কতোটা মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র আবাসভুমি চেয়েছিলেন কিংবা তার চেয়ে বেশী খুঁজেছিলেন তাঁর নিজের জন্য একটা সম্মানজনক রাজনৈতিক আশ্রয়।
পৃথিবীতে আসলে দল হলো দুটা, শাসক আর শোষিত। হিন্দু রাজা মুসলমান নবাবের মেয়ে অবলীলায় বিয়ে করে ফেলে। কিন্তু নিম্নবর্ণ হিন্দুর মেয়ে বিয়ে করে না। সব রাজনীতি, সব পয়সা, সব ক্ষমতা
একমত!!
সাম্প্রদায়িক বিভাজন হলো শোষকের স্বার্থেই।
ধন্যবাদ তানবীরা।
১] আগের অবস্থানে ফিরে যাবার কথা কি আমার বক্তব্যের কোথাও আছে ? অবশ্যই আপনি নিজের মতো করে ব্যাখ্যা করার অধিকার সংরক্ষণ করেন । এখানে আমার বলার কিছু নাই । আমাদের আপন দেশটাও তো কার্যত একটা বধ্যভূমিতে পরিণত হয়ে আছে ? কারাগার হয়ে আছে ? ফাকিস্তান বোমাভূমি হল, না নরকস্তান হল তাতে আমদের কি ? আমার বলার কথা হচ্ছে এদেশের মানুষ চিরকাল শোষিত হয়ে আসছে । ক্ষমতা যখন নিজদের হাতে তখনো !
২] প্রিয় অনি, আমার মনে হয় ধীরে ধীরে আমরা প্রাসাংগিকতা ছেড়ে অহেতুক তর্কে জড়িয়ে যাচ্ছি । এটা চলতে দে'য়া ঠিক না ! ইতি হওয়া উচিৎ । ধন্যবাদ !
আমিও অফ গেলাম।
পরে সময় সুযোগ মতো আবারো কথা হবে।
এই দেশের মানুষের এখন কি করা উচিত? দেশ ও জাতির দোহাই লাগে আপনি একটা পথ বাতলে দেন ।
বিষাক্ত ভাইজান-
কেপি টেষ্ট করতি হবি দেখি?
সরি বিষাক্ত ভাই আপনার না; কাদের ভাইজানের!

বেহেস্তী বয়ানঃ ১ কই?!
বেহেস্তী বয়ানঃ ০১ এর লাইগ্যা এইখানে গুতা দেন।
বেহেস্তী বয়ান ভালো পাইলাম

মন্তব্য করুন