ইউজার লগইন

আবোল তাবোল-১

[ডিসক্লেইমার:
পুরাই হাবিজাবি টাইপ পোষ্ট।অলস সময়ের আজগুবি চিন্তাভাবনা।করার মত কোন কাজ থাকলে ইহা না পড়াই উত্তম।
তবুও যারা সময় করে পরবেন তাদের কাছে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।চিন্তাগুলো আমার নিজের কাছেই বেশ এলোমেলো তাই লেখাটা খুব একটা গোছানো হবে না বলেই আমার ধারনা!]

বিষয় : বর্ষা ও মৃত্যুচিন্তা ।

বৃষ্টি পড়ছে।দিন রাত কোন বিরাম নেই। এই কমে তো এই আবার বেড়ে যায়।ছাতা ছাড়া বাইরে যাওয়া যায়না, এমন বিরক্তিকর অবস্হা।একেই বোধহয় বলে বর্ষার 'গাদলা'!

এইরকম দিনগুলো আসলেই, বিশেষত রাতের বেলা।জানি না কেন, আজগুবি একটা চিন্তা মাথায় এসে জ্বালিয়ে মারে।

চিন্তাটা আমাদের কবর জীবন নিয়ে!

আমরা জানি আমাদের মৃত্যুর পর যখন আত্মা শরীর ছেড়ে চলে যায়.তখন ওই শরীরের আর বিশেষ কোন মূল্য থাকেনা।ওই শরীরের আর কোন অনুভূতি ও থাকার কথা না।
কিন্তু হাদীসে এসেছে,
মৃত ব্যাক্তির শরীরে একটা পশম পড়লেও সে কুড়ালের কোপ খাওয়ার মত কষ্ট পাবে।এজন্যই মৃত ব্যাক্তির গোসল,কাফন পড়ানো ও দাফনের কাজ অনেক যত্ন ও সাবধানতার সাথে করতে হয়।
আমরা আরো জানি,
মৃত ব্যাক্তি কে কবরে শুইয়ে দিয়ে সবাই ফিরে আসা মাত্রই আত্মা পুনরায় তার শরীরে ফিরে আসে এবং কবরের সওয়াল জবাবের পর আমল অনুযায়ী কবরের সাথে বেহেশত বা দোজখের সংযোগ স্থাপন করে দেওয়া হবে এবং কেয়ামত পর্যন্ত এমনটাই থাকবে।

এখন আমার চিন্তার কথায় আসি।সাধারনত কবরের গভীরতা হয়ে থাকে দাড়ানো অবস্হায় আমাদের বুকসমান।বর্ষাকালে যেহেতু কবরে পানি ঢুকতে পারে তাই মৃত ব্যাক্তির শরীরের নিচে তিন খন্ড কলাগাছ দেওয়া হয়ে থাকে।যেন,কবরে পানি ঢুকলে তা(কলাগাছের টুকরো গুলো) শরীরকে নিয়ে পানির উপরে ভেসে থাকে।
এখন আমার কথা হল,এই সামান্য তিন টুকরো কলাগাছ যদি শরীরের ওজন বহন না করতে পারে অথবা পুরো কবরই যদি পানিতে ভরে যায় তখন কী হবে?তখন কি ওই মৃত ব্যাক্তি কিছু অনুভব করতে পারবে?

এই চিন্তাটা যখনি মাথায় আসে খুব খারাপ লাগে।মাথা গুলিয়ে যায়।চিন্তার স্রোত কে আর কোনদিকে সরিয়েও দিতে পারিনা।কেবলি মনে হয়,আমার প্রিয় অনেকেই আজ কবরের বাসিন্দা - কেমন আছে ওরা?অথবা একদিন তো আমারো একি অবস্হা হবে,সেদিন কি করব?

এ বিষয়ে কারো কিছু জানা থাকলে,জানাবেন প্লিজ।

দোয়া করি,আমাদের চেনা জানা আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব সকলেই আল্লাহ'র হেফাজতে ভাল থাকুক..।

ভাল থাকুন সবাই।
অনেক ভাল,সবসময়।।।।.

পোস্টটি ৯ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

শামান সাত্ত্বিক's picture


দুঃখিত, তেমন কিছু জানিনা আমি। তাই বলতে পারছি না। বরং আপনার লেখা থেকে কিছু জিনিস জানলাম, যা আগে জানা ছিল না। জগতের সবাই ভাল থাকুক।

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


Sad

রাসেল আশরাফ's picture


সকালে পড়ে ভয় পাইলাম।

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


দুঃখিত.. Sad

সাঈদ's picture


হাদীস শুনলেই বিশ্বাস করবেন না, যাচাই করে নিবেন হাদীসের সত্যতা কারণ ইদানিং ছোটবেলায় শুনা অনেক হাদীস শুনছি ভুয়া।

আর এই সব নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই কারণ তখন আপনি মরে গেছেন।

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


Confused

এখানে যা বলেছি তা কোরান আর সহিহ হাদীসের আলোকেই বলা..

ভাল থাকুন।

টুটুল's picture


প্রতিদিন মৃত্যু চিন্তা ভাল...

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


হুম্।
সমস্যা হল এই কথাটাই সবসময় মনে থাকেনা! Sad

নরাধম's picture


SmileSmile আপনার চিন্তাভাবনা দেখে বেশ মজা পেলাম। আপনি যে বেশ ভালমানুষটাইপ সেটা বুঝা গেল। পৃথিবীর সকল সুখ আপনি পান এই কামনা করছি।

আমরা জানি আমাদের মৃত্যুর পর যখন আত্মা শরীর ছেড়ে চলে যায়.তখন ওই শরীরের আর বিশেষ কোন মূল্য থাকেনা।ওই শরীরের আর কোন অনুভূতি ও থাকার কথা না।
কিন্তু হাদীসে এসেছে,
মৃত ব্যাক্তির শরীরে একটা পশম পড়লেও সে কুড়ালের কোপ খাওয়ার মত কষ্ট পাবে।এজন্যই মৃত ব্যাক্তির গোসল,কাফন পড়ানো ও দাফনের কাজ অনেক যত্ন ও সাবধানতার সাথে করতে হয়।
আমরা আরো জানি,
মৃত ব্যাক্তি কে কবরে শুইয়ে দিয়ে সবাই ফিরে আসা মাত্রই আত্মা পুনরায় তার শরীরে ফিরে আসে এবং কবরের সওয়াল জবাবের পর আমল অনুযায়ী কবরের সাথে বেহেশত বা দোজখের সংযোগ স্থাপন করে দেওয়া হবে এবং কেয়ামত পর্যন্ত এমনটাই থাকবে।

হাদিস যেটা বলেছেন সেটা কোথায় পাইছেন সেটা বলবেন? এরকম কোন "সহী" হাদিসের কথা আমি জানিনা। কবরের আজাব বা কবরে আসলেই শাস্তি হবে কিনা এসব নিয়ে ইসলামের প্রথম কয়েকশ বছর অনেক তর্ক-বিতর্ক ছিল, পরে যখন আল-আশয়ারী স্কুল অফ থটস ব্যাপকহারে প্রভাবপ্রতিপত্তি অর্জন করল, তখন মোটামোটি সবাই এ প্রশ্নের "হাঁ"-বোধক উত্তর মেনে নিল। মুতাজিলাদের মতামত ভিন্ন ছিল। যাই হোক, সেসব গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু না আপনার প্রশ্নের উত্তরের জন্য। দাফনের বা গোসলের কাজ সাবধানতা নিয়ে করতে হয় সেটা মৃতব্যক্তির প্রতি সম্মান দেখিয়ে, সেটার সাথে কুড়ালের কোপ খাওয়ার সম্পর্ক নেই। তখন তো মৃতব্যক্তির শরীরের আত্মা থাকেনা, তিনি কিভাবে ব্যথা অনুভব করবেন?

এখন আমার চিন্তার কথায় আসি।সাধারনত কবরের গভীরতা হয়ে থাকে দাড়ানো অবস্হায় আমাদের বুকসমান।বর্ষাকালে যেহেতু কবরে পানি ঢুকতে পারে তাই মৃত ব্যাক্তির শরীরের নিচে তিন খন্ড কলাগাছ দেওয়া হয়ে থাকে।যেন,কবরে পানি ঢুকলে তা(কলাগাছের টুকরো গুলো) শরীরকে নিয়ে পানির উপরে ভেসে থাকে।
এখন আমার কথা হল,এই সামান্য তিন টুকরো কলাগাছ যদি শরীরের ওজন বহন না করতে পারে অথবা পুরো কবরই যদি পানিতে ভরে যায় তখন কী হবে?তখন কি ওই মৃত ব্যাক্তি কিছু অনুভব করতে পারবে?

কবরের গভীরতা ছেলে ও মেয়ের জন্য ভিন্ন, মনে হয় ছেলেদের কোমর সমান আর মেয়েদের বুকসমান। (আমার ভুলও হতে পারে)। আর মৃতব্যক্তির শরীরের নিচে সবজায়গায় কলাগাছ দেওয়া হয়না, আপনি যেখানে দেখেছেন সেখানকার আন্ঞলিক প্রথ হতে পারে এটা, অনেক জায়গায় তো কলাগাছ পাওয়াই যায়না, সেখানে কি দিবে? এমেরিকায় কলাগাছ পাওয়া যায়না সহজে, সেখানে কিভাবে কবর দিবে? আমি চট্টগ্রামেও এরকম কলাগাছ দিতে দেখিনি। আর কলাগাছ দিক বা না দিক, কবরের মৃতব্যক্তি কষ্ট/আনন্দ পাওয়ার সাথে তাকে কোথায় কিভাবে কবর দেয়া হয়েছে, কবর আদৌ দেয়া হয়েছে কিনা সেসবের কোন সম্পর্ক নেই। অনেকেই তো অপঘাতে মারা যায় যাদের কবরই হয়না, তাদের কি হবে? বিদ্যমান ধারণাটা হল মৃতব্যক্তি যদি জীবিতকালে ভালকাজ করে থাকেন তাহলে তাকে কিভাবে কবর দেয়া হল, আদৌ দেয়া হল কিনা, কবরে পানি উঠল কিনা, আগুন লাগল কিনা এসব অপ্রাসংগিক, কেননা তখন তার আত্মা আর কোনভাবেই কষ্ট পাবেনা। আবার তিনি যদি জীবিতকালে খারাপকাজ করে থাকেন, তাহলেও এসব বিষয় অপ্রাসংগিক, কেননা তিনি তখন আজাবের মধ্যে থাকবেন, সামান্য পানি উঠা না উঠার চেয়ে এ আজাব অনেক বেশি ভয়ংকর। তাই মৃতব্যক্তির এসবে কোনকিছুই যাই আসেনা, তিনি এসব থেকে মুক্ত। আমার দেশে যেরকম এটা করলে মৃতব্যক্তির আত্মা কষ্ট পাবে, ওটা করলে আনন্দ পাবে, এসব কথা প্রচলিত আছে সেসবের কোন ভিত্তি নেই। আমরা জীবিতরা কি করছি না করছি সেটার জন্য মৃতব্যক্তি দায়ী না। শুধু তার আত্মার জন্য জীবিতরা সওয়াব পাঠাতে পারবে যদিও। তাই আপনি এ বিষয় নিয়ে নিশ্চিত থাকতে পারেন, কবরে পানি উঠুক, না উঠুক বা কবর ভেঙে চলে যাক, এসব অপ্রাসংগিক বিষয়। মৃতব্যক্তির আত্মার শান্ত-অশান্তির সাথে এসবের কোন সম্পর্ক নেই। মৃতব্যক্তিকে কবর দেয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে যাতে বাইরে পঁচে গন্ধ না ছড়ায় আর আত্মীয়-স্বজন জীবিতরা নিজেদেরকে যেন কবর দেখে মৃত্যুর কথা স্মরন করতে পারে যে একদিন তাদেরকেও চলে যেতে হবে। কবরের আজাবের সাথে বা মৃতব্যক্তির কষ্ট পাওয়ার সাথে কবর দেয়ার সম্পর্ক নেই।

এই চিন্তাটা যখনি মাথায় আসে খুব খারাপ লাগে।মাথা গুলিয়ে যায়।চিন্তার স্রোত কে আর কোনদিকে সরিয়েও দিতে পারিনা।কেবলি মনে হয়,আমার প্রিয় অনেকেই আজ কবরের বাসিন্দা - কেমন আছে ওরা?অথবা একদিন তো আমারো একি অবস্হা হবে,সেদিন কি করব?

এ ব্যাপারে একদম চিন্তা করবেন না। আপনার প্রিয়জনেরা যদি ভালকাজ করে থাকেন, ঈমানদার হোন, তাহলে কোন ধরনের ভয় নেই। আর যদি খারাপকাজ করে থাকেন আপনি তাদের জন্য নামাজ পড়ে, সাদকা করে, মানুষের উপকার করে মৃতব্যক্তির জন্য দোয়া করতে পারেন। তাদের কবরে পানি উঠল কিনা এসব নিয়ে ভাববেননা। লাশ তো কয়েকমাস পরেই মাটিতে বিলীন হয়ে যায়, তাই এসবের জন্য চিন্তার কিছু নেই।

আশা করি আপনার প্রশ্নের জবাব পেয়েছিন, এবং আল্লাহই সবচেয়ে ভাল জানেন। ভাল থাকবেন।

১০

তানবীরা's picture


মানুষ খারাপ কাজ করে আললাহর বনদনা গেয়ে কিংবা সদকা মানে ঘুষ দিয়ে যদি আললাহকে ম্যনেজ করে ফেলতে পারে, তাহলে সে আললাহ এর মহানতা নিয়ে আমি সংশয় পরকাশ করলাম

১১

মর্ম's picture


রেফারেন্স দেয়াটা আমার জন্য জন্য মুশকিল হয়ে যাবে, তবে যতদূর মনে পড়ছে কোরআনেই কোথাও পড়েছি-

আমি আমার মত করে বলছি-

'হক' দুই রকমের হয়। হাক্কুল্লাহ মানে আল্লাহর হক আর হাক্কুল ইবাদ মানে বান্দার হক।

আল্লাহর হক হল সেই সব কাজ যা তিনি আমাদের উপর 'ফরজ' করেছেন- নামাজ, রোজা, যাকাত, হজ্জ্ব ইত্যাদি। বান্দার হক বলতে সহজ করে বললে সেই সব কাজ-কেই বোঝানো হয় যার সাথে আল্লাহর কোন বান্দা জড়িত। উদাহরণ দেই যদি, কারো কাছ থেকে বিপদে পড়ে কিছু টাকা ধার নিলাম। কথা দিলাম, ক'দিন পরেই ফিরিয়ে দেব। বিপদ কাটলো- কিন্তু আমার আর টাকা ফিরিয়ে দেয়ার কথা মনে পড়লো না। সে মানুষটি তার প্রাপ্য টাকা থেকে বঞ্চিত হলেন। আমি কি করলাম? সেই মানুষটির 'হক' নষ্ট করলাম। মানে বান্দার হক নষ্ট করলাম।

সে মানুষটি আর কিছু বললেন না, আমিও চুপ রইলাম। তাতে কি সব শেষ হয়ে গেল? মনে হয় ব্যাপারটা এত সহজ না!

আল্লাহ বলেছেন (আবার ও বলে নিচ্ছি, আমার পক্ষে একদম ঠিকঠাক করে বলা মুশকিল হবে কোন সুরার কোন আয়াত- আর কথাগুলো একটু অন্যভাবে বলা- আমার কেবল মূল ভাবটা মনে আছে- সেটাই বলছি এখানে)-

হাক্কুল্লাহ আল্লাহ চাইলে মাফ করবেন, সেটা একান্তই তাঁর ইচ্ছা। কিন্তু হাক্কুল ইবাদের যে গুনাহ তা আল্লাহ মাফ করবেন না, যার হক নষ্ট করা হয়েছে সে ব্যক্তির কাছেই 'মাফ' চাইতে হবে- তিনি যদি মাফ না করেন তাহলে শেষ বিচারের দিনে সে মানুষকে নিজের সওয়াবটুকু দিয়ে আগে দায়শোধ করতে হবে, তাতেও দায় শোধ না হলে সেই মানুষটির গুনাহের বোঝা নিজের করে নিতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত দায় শোধ না হয়!

যে মানুষটির টাকা আমি সুযোগ পেয়ে 'মেরে' দিলাম তার উত্তর আমার তাঁর কাছেই দিতে হবে। যদি না দেই, তাহলে তার মানে দাঁড়াচ্ছে আমি যত ভাল মানুষটাই হই না কেন, আল্লাহর জন্য যত যা-ই কিছু করি না কেন, আল্লাহ আমায় মাফ করবেন না, মাফ আমাকে চাইতে হবে সেই মানুষটির কাছেই। যে পর্যন্ত তিনি মাফ না করছেন সে পর্যন্ত আমার নিদান নাই! অবিশ্বাস করব? তাই বা কীভাবে হয়? এ যে আমাকে আল্লাহরই দেয়া প্রতিশ্রুতি!!

এ তো একটা উদাহরণ মাত্র, 'বান্দার হক'-এর তালিকা করতে বসলে শেষ হবে না, শেষ হবে না এই সূত্রে 'গুণাহে'র লিস্টি- তবে হ্যাঁ, একে আমি 'পাত্তা' দিচ্ছি না কি দিচ্ছি না সে একান্তই আমার ব্যাপার- এখানে বলার মত আসলেই তেমন কিছুই নেই।

লেখার মূল ভাব থেকে অনেক দূরে চলে এসেছি, তবু এতগুলো কথা বললাম- কারণ একটাই- যত সহজে পার পেয়ে যাবো বলে আমরা ভাবি তত সহজে হয়ত পার পাওয়া যাবে না। অন্তত যতটুকু জেনেছি, তাতে সেরকমই মনে হচ্ছে।

আল্লাহকে খুশি তো রাখতেই হবে, মানুষকে খুশি রাখারও বোধ করি বিকল্প নেই কোন।

শুভেচ্ছা লেখককে, তিনি লিখলেন বলেই এত কথা হল। শুভেচ্ছা মন্তব্য যাঁরা করলেন তাঁদের, তাঁরা কথা বলতে এলেন বলেই সম্পূর্ণ ভিন্ন একটা বিষয় নিয়ে লেখায়ও কিছু 'হক'-কথা হয়ে গেল! Smile

১২

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


গুছিয়ে লিখতে পারিনা অনেক কিছুই,
আমার কথাগুলো সহজভাবে বলে দেওয়ায় রইলো একরাশ ধনেপাতা!

১৩

নরাধম's picture


আপনি সে আল্লাহর মহানতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করলেন, আমি সেরকম আল্লাহকে মানিই না! আল্লাহ বেকুব না, তাই এরকম করে আল্লাহকে ম্যানেজ করা যাবে না। আল্লাহর বন্দনার আগে "হাক্কুল ইবাদ" - বান্দার হক, তারপরে বন্দনা। সারাজীবন মসজিদে বসে থেকে লাভ নাই যদি কারো হক মারা হয়। কারন বান্দার অধিকার না দিলে যতক্ষণ বান্দা নিজে ক্ষমা না করবে ততক্ষণ আল্লাহ ক্ষমা করবেননা, আর আল্লাহর অধিকার না দিলে আল্লাহ চাইলে ক্ষমা করেও দিতে পারেন।

১৪

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।
কিছু ভুল ধারনা আমার নিজেরি ছিল।ভাল থাকুন।।

১৫

দুরের পাখি's picture


হাহ, আল্লা দেখা যায় সালাদ ডেরেসিং এর মত কয়েক কুটি রকমের আছে ।

১৬

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


নাহ!মাত্র ৯৯টা নাম আছে আল্লাহ'র।
গুগলে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন। Smile

১৭

প্রিয়'s picture


মৃত্যুচিন্তা এক অর্থে ভাল। এটা মানুষকে ভাল থাকতে সাহায্য করে।

১৮

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


ঠিক কথা। Smile

১৯

শাপলা's picture


আমি তো ভাবলাম, সারাক্ষণ মৃত্যু চিন্তা বুঝি শুধু আমারই হয়???

২০

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


নাহ..

আমরা কেওই একা নই,
একটু ভাল করে দেখলেই
অচেনা মুখ চেনা হয়ে আসে! Smile

২১

যাযাবর's picture


মরণ নিয়ে ভাবতে ভাল লাগেনা। তবু ভাবতে হয়। মরণই একমাত্র সত্য জীবনে।

২২

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


হুমম,
জীবন পরিপূর্নতা পায় মৃত্যুতেই।

'আমরা বন্ধু' তে স্বাগতম।
ভাল থাকুন।

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture

নিজের সম্পর্কে

i love being my bro's bro..!

কী আর বলব..?

বলতে গেলে লাইফের তিন ভাগের এক ভাগ শেষ অথচ এখনো নিজের কাছেই নিজেকে অচেনা লাগে..!!

মাঝে মাঝে নিজেকে দুঃখবিলাসী মনে হয় আবার অকারন স্বপ্ন দেখতে-ও ভুল হয়না..নিজে হাসিখুশি থেকে অন্যদের হাসিখুশি রাখতে পছন্দ করি..ভাবি বড় হয়ে গেছি আবার কাজে কর্মে ছোট ছোট ভাব টা এখনো ঝেড়ে ফেলতে পারিনা..বেশ অভিমানী আর জিদ্দি but i love havin fun in anythin..লাইফে এক্সামগুলোর দরকার টা কী ভেবে পাইনা..ভালোবাসি গল্পের বই পড়তে,গান শুনে সময় কাটাতে আর কিছু কিছু সময় নিজের মত থাকতে..

আর কি বলব..?!

...here i am!!