ইউজার লগইন
অর্থনীতি
আদুরে বাবুর রিডিং অ্যাপস, শিশুদের জন্য ডিজিটাল শিক্ষাউপকরণ ও তার সম্ভাব্য অভিঘাত বিষয়ে একটি সতর্ক প্রতিক্রিয়া
প্রবৃদ্ধির দেশে উলম্বরৈখিক যৌনসন্ত্রাস
ছবি শুধু ছবি নয়: এক ছবি হাজার কথার শামিল। কবে পড়েছিলাম, কোথায় পড়েছিলাম, আজ আর মনে নেই। শুধু মনে আছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রাখারও অনেক আগে, কথাগুলি কোথায় যেন পড়েছিলাম। শুধু পড়িনি, পড়াটা সেদিনের কিশোর মনে খুব দাগও কেটেছিল। আর দাগ কেটেছিল বলেই কোনোকোনো ছবির আবেদনে অভিভূত হলে অথবা ছবির অর্থের তাৎপর্য দেখে আজও মনে পড়ে যায়, মনের অজান্তেই উচ্চারণ করি- এক ছবি হাজার কথার শামিল। সব ছবি হয়তো সে রকম নয়; কিন্তু কোনোকোনো ছবি সত্যি- হাজার কথার শামিল হয়ে ওঠে।
মুদ্রারাক্ষস
রোজনামচায় বনফুল লিখেছিলেন, ‘শাসকেরা পাকে-প্রকারে বলেছেন-বারো টাকা কেজির তেল দিয়ে ভাল করে ভাজ/চোদ্দ টাকা কেজির মাছ/তারপর আমাদের জয়ধ্বনি দিয়ে দু’হাত তুলে নাচ।’ বনফুল এই রোজনামচা লিখেছিলেন ১৯৭৭ সালে, ২ ফেব্র“য়ারি। খুব বেশিদিন আগের কথা নয়। অথচ বারো টাকা কেজির তেলের কথা শুনলে মনে হয় এ যেন শায়েস্তা খাঁর আমলের কিছুদিন পরের কথা। শায়েস্তা খাঁর কথা যখন এসেই গেলো তখন টাকায় আট মন চালের কথাও এসে যায়। এখন তো এক টাকার নোটই যাদুঘরে চলে গেছে, সুতরাং এক টাকায় আট মণ চাল কেনার প্রশ্নই আসে না।
শায়েস্তা খাঁর আমলের সেই স্বর্গসম সময়ের কথা লিখে গেছেন ঐতিহাসিকেরা। অর্থনীতিবিদেরা হলে লিখতেন অন্যরকম। কারণ টাকায় আট মন পাওয়া যেতো ঠিকই, কিন্তু টাকাটাই যে পাওয়া যেতো না। এক টাকা উপার্জনের ক্ষমতাই বেশিরভাগ মানুষের ছিল না সেসময়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে ক্রয়ক্ষমতা, প্রকৃত আয়, দ্রব্যমূল্য বিষয়গুলো অনেক পুরোনো। এর অর্থনৈতিক নাম মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতি।
বাজেট বক্তৃতা কে শোনে কে পড়ে আর কে বোঝে?
অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা কে কে শোনেন। এ বিষয়ে কোনো গবেষণা নেই। তাই বলা যাবে না সঠিক উত্তরটি। তবে নিশ্চিত করেই অনুমান করা যায়, সংখ্যাটি খুবই কম। সরকারি দলের সাংসদদের বাধ্য হয়েই শুনতে হয়। অর্থনীতির সাংবাদিকদের শুনতে হয় রিপোর্ট করার জন্য। চেম্বার নেতারা শোনেন। আর শোনেন অর্থনীতিবিদেরা। এর বাইরে কারা টেলিভিশনের সামনে বসে বাজেট বক্তৃতা শোনেন, বলা মুশকিল।
অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা শোনা আসলে কষ্টকর। অতি দীর্ঘ বক্তৃতা। সাধারণ মানুষের পক্ষে এত দীর্ঘ বাজেট বক্তৃতা শোনা আসলেই সম্ভব না। এই দীর্ঘ বাজেট বক্তৃতা পড়াটা সম্ভবত আরও বেশি কষ্টকর। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে যে অনেক কষ্ট করে বক্তৃতাটি পড়তে হয়েছে, তা অনেকেই টেলিভিশনে দেখেছেন।
এবারের বাজেট বক্তৃতাটি ছিল ১৮৫ পৃষ্ঠার। এর মধ্যে ১১৯ পৃষ্ঠাই বক্তৃতা, বাকি পৃষ্ঠায় আছে পরিশিষ্ট। এবারের (২০১৩-১৪) বাজেট বক্তৃতায় অনুচ্ছেদ ছিল ২৫৩টি। তবে অর্থমন্ত্রীর দীর্ঘ বাজেট বক্তৃতার রেকর্ড অবশ্য ২০১১-১২ অর্থবছরে। ওই বাজেট বক্তৃতাই ছিল ১৪৮ পৃষ্ঠার, আর তাতে অনুচ্ছেদ ছিল ৩৫৬টি।
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাটাঃ-
আইচ্ছা, পিরে আসার্পর আবার্ফের চৈলাগেস্লাম। শাবাগে ডাক দিসিলো যেডি এরাইতে পারিনাই। হাজার্হৌক, দেশের্ডাক এরানি যায়না। পৈলা পৈলা পতিদিং গেসি, এক্সপ্তা পরেত্থে যাউয়া কোমাইয়া দিসি। প্যাটের্ধান্দায় থাক্তে হৈলে এট্টুহিসাব কর্তেই হৈ। যাউজ্ঞা এলা, যা কৈতেসিলাম- শাবাগের আন্দুলুন আমার্ভিত্রে জোশাইনা দিসিলো। কিন্তুক রিসেং কামকার্বারে হাল্কিশ ঝাস্পা হৈয়া যাইতেচি আর্কি। অবৈশ্য আমার্ঝাস্পা হোউয়ায় আস্লে কিছু যায়াসে না। ত্য হাচা কৈতেছি বেলুঙ্গের কতা হুনলেই কেরাম কন্ডম কন্ডম চিন্তা মাতায় হান্দায় যায়, কিকর্মু? মনৈ পাপ। আমি হ্লায় সুবিদাবাদির *ট, হেল্লিগা আমার্কতায় কান্দিয়েন্না। পোলাপাইনে কস্ট কর্তেছে অবৈশ্যৈ সফল হৈবো। যত দুয়া কালামজানি পর্তেছি সবার্সাফল্যের লাইগ্যা।
আইজারা আবার্ফের হাজির্হৈসি আরেআরেক্কান প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য হাতেরাঙ্গুলের ডঘায় লৈয়া। আপ্নেগোর খিদ্মতে প্যাশকর্তেচি এইবেলা
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
আম্রার পুতলা আম্রারে কয় মেও
তুম্রার পুতলা কেম্মে চুম্মা দেও
তুমার চৌক্ষে যকন রাকি চৌক্ষ
পাংখা মেইল্ল্যা উইরা যায়গা দুক্ষ
তৃষ্ণা
তৃষ্ণা আরো প্রবল হয়ে ওঠে ,
পানের পর পান চলতে থাকে ,
পানের পর পান অবিরত,
কাপের পর কাপ ,
উষ্ণ হাহাকার ,
গলবিল বেয়ে পাকস্থলি ,
সব ছারখার করে ,
শীতল হয় হৃতপিন্ড ।
তবু আবার ,
প্রাণের তৃষ্ণা জাগে ,
প্রাণের তৃষ্ণা প্রবল হয় ,
প্রবল থেকে প্রবলতর হয় ,
জেগে ওঠে রক্তের মোচড় ,
বাড়তে থাকে হৃদস্পন্দন ,
নীলাভ হতাশা নির্বিঘ্নে বেয়ে চলে ,
রক্তের সাথে মিলে মিশে চলে ,
ধমনী থেকে ধমনীতে ,
হৃদয় থেকে হৃদয়ে ,
হৃতপিন্ড উষ্ণ হয়ে ওঠে ,
উষ্ণতা বাড়তে থাকে ,
বাড়তে থাকে অদৃশ্য ক্ষত ,
হৃদয়ের ক্ষত ।
পানের বস্তু সুপেয় না হতে পারে ,
তবু তৃষ্ণা জাগে ,
পানের তৃষ্ণা ,
তৃষ্ণা আরো প্রবল হয়ে ওঠে ,
পানের পর পান চলতে থাকে ।
কিন্তু প্রাণের তৃষ্ণা
প্রবল থেকে প্রবলতম হয় ,
প্রাণের তৃষ্ণা মেটেনা কোনো কালে ।
ইলেকশন সুখের হয় রমনীর গুনে
ইলেকশন সুখের হয় রমনীর গুনে
এই কথা সত্যি হয়েছিল (ওবা) মায়ের জীবনে।
শেষ বেলায় স্যান্ডি মাথায় দিলো বাড়ি
নির্বাচনী ভাগ্য দিলো নাড়ি
যেটুকু সংশয় ছিল মনে
তাও উড়ে গেলো হায় গগনে
এই কথা সত্যি হয়েছিল (ওবা) মায়ের জীবনে।
পরাজয় দিয়ে তুমি জয় নিলে
হেসে হেসে টিভিতে ভাষন দিলে
মা আমার চেষ্টা করো
শান্তি যেনো থাকে এই ভুবনে
এই কথা সত্যি হয়েছিল (ওবা) মায়ের জীবনে
তানবীরা
০৭/১১/২০১২
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?
একটা অদ্ভুত পলিসি!!!!
দেশের অবস্হা কেমন? এই কথাটা এখন আর কেউ এক কথায় দিতে পারে না। কারো কাছে এই প্রশ্নের উত্তর নেই এটা ভুল কথা। রাস্তার টোকাইটাও এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে খুব ভালো ভাবে।
একটা সময় রাস্তার টোকাই যারা তারা টিকটিকির লেজ দিয়ে নেশা করতো। রাংতা পুড়িয়ে চামচে গরম করে ভাব নিতো, রাস্তায় উপুড় হয়ে শুয়ে থাকতো। যারা মেয়ে হয়ে জন্মাতো তারা প্রতিরাতে এরকম নেশার ঘোরে কতবার ধর্ষিত হতো তার কোনো হিসেব থাকতো না।
সাভারের অদূরে জায়গার নামটা ভুলে গেছি এক খ্রিষ্টান পাদ্রির দেখা পেয়েছিলাম। গ্রামীন ফোন থেকে আমাদের একটা টিম পাঠিয়েছিলো তার জন্য ফ্রিতে ইন্টারনেট কানেকশন ঠিক করে দিতে।
খুব সুন্দর একটা জায়গা ছিলো। যতদূর চোখ যায় শুধু ধান ক্ষেত, তার এক কোনে দাড়িয়ে ৫ তলা পাকা বিল্ডিং। ওখানে ঢুকতেই দেখি বিশাল একটা কক্ষে অনেকগুলো ছেলে মেয়ে বিভিন্ন বয়সী গ্রুপে গ্রুপে ভাগ করা। সবাই বিশাল একটা থালে রাখা চাল আছে সেগুলো থেকে ময়লা আলাদা করছে।
শেয়ারবাজারও কি আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন ?
শওগাত আলী সাগর
দেশের অর্থনীতি নিয়ে আতংক ছড়ানোর রাজনৈতিক অরাজনৈতিক প্রচেষ্টাটা শেষ হতে না হতেই আতংকজনক কিছু ঘটনাই ঘটে গেলো বাংলাদেশে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ নিজেরা সিদ্ধান্ত নিয়ে হঠাত করেই একদিনের জন্য বন্ধ রাখলেন শেয়ারবাজারের লেনদেন। সরকারি দুটি সিদ্ধান্তের জের ধরেই শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ রাখা হয়েছে সেটি পরিষ্কার। তবে যে কথাটি পরিষ্কারভাবে কেউ বলছেন না, সেটি হলো – সরকারকে বিশেষ একটি বার্তা দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে স্টক এক্সচেঞ্জের এই সিদ্ধান্তে।সেই বার্তাটি কি তা সরকারের খতিয়ে দেখার বিষয়,অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা যারা করেন, তারাও এ ব্যাপারে আগ্রহী হতে পারেন। তবে একদিন শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ রেখে বিনিয়োগকারীদের,দেশের সাধারন জনগোষ্ঠীর মনে একটা আতংকভাব তৈরি করা গেছে। আর বিদেশে,আন্তর্জাতিক বাণিজ্যজগতে একটা প্রশ্নবোধক বার্তা পাঠানো গেছে। এটিও হয়তো কেউ কেউ চাচ্ছিলেন।
বছরটা ভুলে যেতে পারলে ভালো হতো
২০১১ সালকে বিশ্বের অনেক দেশের অর্থমন্ত্রীরাই ভুলে যেতে চাইবেন। বিদায়ী বছরটি অর্থনীতির জন্য ভালো ছিল না। পুরোটা সময় কেটেছে মন্দার আশঙ্কার মধ্যে। বিশেষ করে, ইউরোপের জন্য বছরটি ছিল ভুলে যাওয়ার।
শেষ সময়ে এসে সামান্য হলেও আশার আলো দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ভারত, চীন ও ব্রাজিলের মতো উঠতি অর্থনীতির দেশগুলোর অর্থনীতিও কিছুটা ভালো। তবে পুরো বিশ্বকে টেনে তোলার মতো আশাবাদী হতে পারছেন না কেউই। মন্দা কাটছে, এ কথা বলা যাচ্ছে না।
সারা বিশ্বে মন্দা, তাই বাংলাদেশের অর্থনীতিও চাপের মুখে—এমনটি বলার অবকাশ অবশ্য আমাদের অর্থমন্ত্রীর নেই। বাংলাদেশের অর্থনীতির চাপ এসেছে ভেতর থেকে। বিশ্বমন্দা সেই চাপকে আরেকটু দীর্ঘায়িত করছে। বাংলাদেশের জন্য ২০১১ সাল মূলত নীতির দুর্বলতা, সমন্বয়হীনতা ও সিদ্ধান্তহীনতার বছর।
গ্যাস উত্তোলন: স্থানীয় চাহিদাও মেটানো উচিত
কিছুদিন আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার অধিবাসীরা গ্যাসের দাবিতে আন্দোলন-বিক্ষোভ করেছে। এই থানার অন্তর্গত সালদা নদীতে যে গ্যাস পাওয়া গেছে, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেই গ্যাস কসবা থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে চট্টগ্রামে সরবরাহ করার। পত্রিকার খবর অনুসারে, সালদা গ্যাস ফিল্ডের তিন নম্বর কূপ থেকে ২২ নভেম্বর থেকে বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেম লিমিটেডের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে অন্তত ৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হবে যা মূলত চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকার চাহিদা মেটানোর কাজে ব্যবহার করা হবে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে সেখানকার বাসিন্দারা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল-সমাবেশ-মানবন্ধনসহ নানা ধরনের প্রতিবাদ করেছে। অবশ্য পাইপলাইনে কোনোমতেই গ্যাস না দেওয়ার হুমকিধামকিও দেয়া হয়েছে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে। কসবাবাসীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, স্থানীয় পর্যায়ে গ্যাসের চাহিদা মিটিয়ে তবেই কেবল বাকি গ্যাস দেশের অন্যত্র সরবরাহ করা য
রাশিফলের পূর্বাভাস আর ৫০ হাজার টাকার খ্যাপ
রাশিফলে বিশ্বাস করি না সংগত কারণেই। কিন্তু কৌতুহল ও বিনোদন হিসাবে প্রথম আলোতে প্রায়ই রাশিফলটা দেখে থাকি। যেহেতু এতে উৎসাহমূলক এবং সাবধানতামূলক কথাবার্তা বেশি থাকে, তাই মন্দ কী! কয়েক দিন ধরে আমার রাশিতে বলা হচ্ছিল অপ্রত্যাশিতভাবে টাকা আসতে পারে। আমিও ভাবতে থাকি, চাকরিজীবী ছাপোষা মানুষদের অপ্রত্যাশিত টাকা আসার সুযোগ কোথায়? ব্যবসা-বাণিজ্যে না হয় এসব ঘটে থাকে। আমাদেরতো বরং অপ্রত্যাশিত ব্যয় নিয়মিত ঘটনা।
এক ছিলো গূড় আর অনেক ছিলো পির্ফা
তো একজন কইলো
: মনে হইতাছে, ___ ভাই আবারো কাঠির আগায় গুড় লাগাইয়া গেছেন! সব পিপড়া এক লগে হাজির হইতাছে এইখানে!!
ভাব্লাম, জুকার্বার্গের এত্তবড় একটা সাইট্রে কাঠি কইতেছে বেপার্টা কি?
জিগাইলাম কে গুড় আর কেডাইবা পির্ফা?
আসলেইতো???
আসল কাঠি কুনটা, গুড় কুন্টা আর পির্ফাই বা কারা...
আসলে ভেজাল হইছে কি, ইদানিং লুকজন খালি ঝিমায়।ঝিমায় আর জুকার্বার্গের সাইটে গিয়া একটা ঘরের ভিত্রে ঢুইকা ঝিমাইতে ঝিমাইতে আড্ডা মারে। এদিকে মাঠ খাখা করে। কেউ কস্ট কৈরা মাঠে আসে না, সবতে মিল্যা ঠিকঠাক মতো খেলাধুলাও করে না। এইটা আসলে ঠিক না। মাঠে নাম লেখাইয়া সেই মাঠে না আইসা ঘরের ভিত্রে বৈয়া বৈয়া আড্ডা দেওনটা আসলে একটু কেরাম কেরাম জানি লাগে।
যাই হৌক, ঘটনা হৈলো একজনে কইলো যে মাঠে না আইসা ঘরে বৈসা আড্ডা দেওন উচিত না, লগে লগে ঘরে ভিত্রে হাজির হয়া গেলাম আম্রা সবতে। পুলাপান সব খ্রাপৈয়া গেছেগা। কলিকাল ঘোর কলিকাল...
অস্ট্রেলিয়ান হাউজিং বাব্ল
***অসমাপ্ত একটা লেখা। আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি ব্যাপারটাতে এখন। ভাবলাম ড্রাফট থেকে বের করে এখানেই রেখে দেই।***
ইদানিংকালে অস্ট্রেলিয়ান হাউজিং বাব্ল কথাটা খুব শুনছি।
যা রটে তার কতটা বটে,সেটা খানিকটা বোঝার জন্য এই লেখাটা। এটা আমার নিজের জন্যও শিক্ষণীয় একটি অভিজ্ঞতা। কয়েকটা জিনিস ইন্টারেস্টিং মনে হওয়ায় ভাবলাম,লিখে রাখি। ৯/১১ পরবর্তী বিশ্ব যেমন মুসলিম-টেররিস্ট-আল-কায়েদা ইত্যাদি শব্দবন্ধের জন্ম দিয়েছে, বিশ্বমন্দা পরবর্তী অর্থনীতি ঠিক তেমনি কয়েকটা শব্দ আমাদের সামনে হাজির করেছে। এর মধ্যে হাউজিং বাব্ল টপস দ্য লিস্ট। সাবপ্রাইম ক্রাইসিসের পর প্রত্যেকটি অর্থনীতিই পিছু ফিরে একবার হলেও তাদের হাউজিং সেক্টরকে পুনর্মূল্যায়ন করেছে বা করতে বাধ্য হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ায় কী ঘটছে দেখা যাক।