ইউজার লগইন
অর্থনীতি
শেয়ারবাজারের তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে এখন যা ঘটছে
১.
রিপোটিং করার মধ্যে এক ধরণের নেশা আছে। এই নেশার কারণেই একবার রিপোর্টিং শুরু করলে এ থেকে বের হওয়া মুশকিল। যেমন ধরেন, ৭ এপ্রিল শেয়ারবাজারের জন্য গঠিত তদন্ত কমিটি অর্থমন্ত্রীর কাছে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেবে বলে জেনে আসছি। জানতে পারার সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্টিং এর নেশা চেপে ধরলো। প্রতিবেদনটি বের করতে হবে। সরকার সহজে এই রিপোর্ট প্রকাশ করবে না জানা ছিল। সরকার প্রকাশ না করলেই যে পাওয়া যাবে না তাও না।
আগে থেকেই শুরু করলাম যোগাযোগ। একজন কথাও দিলেন যে রিপোর্টটি দেবেন। তবে প্রথম দিন কেবল সারাংশ, আর কয়েকদিন পর পুরোটা।
অর্থমন্ত্রীর কাছে জমা দেওয়ার আধা ঘন্টার মধ্যে পেয়ে গেলাম সারাংশ অংশটুক। তিনি কথা রাখলেন, আমার জন্য সারাংশটুকু পকেটে রেখেছিলাম, কোন এক ফাঁকে সবার চোখ এড়িয়ে দিয়ে দিলেন।
খাও দাও ফুর্তি করো
আর একদিন বাদে পরশু কাক ডাকা ভোরে রাজশাহী ছাড়বো আবার কবে আসবো ঠিক নাই।যেয়ে শুরু হবে সেই একঘেয়েমি জীবন ল্যাব টু বাসা দিয়ে আবার ল্যাব মাঝে মাঝে সুপারম্যানের রামডলা কোনদিন আলহাদের শুরে চিকন ডলা।তা যাই হোক।যা হবে সেটা পরে দেখা যাবে।
আজ অনেক দিন পর রাজশাহী শহর চক্কর দিলাম।সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আমাদের কিছু প্রিয় জায়গার বিকালের খাবার খেলাম।গত পোস্টে ছবি দেই নাই দেখে অনেকেই বকাবকি করলো তাই আজ আর সেই ভুল করছি না।
আমরা আগে মাঝে মাঝে সন্ধ্যার খাওয়া শুরু করতাম নবরূপের দই আর রসমালাই দিয়ে আজ ও তাই করলাম।খেয়ে দেয়ে বিল দিতে গিয়ে দেখলাম দাম আগের চাইতে অনেক বেড়েছে কিন্তু টেস্ট আগের মতোই আছে।
রসমালাই
শেয়ারবাজার: দায় সরকারেরই
দেশের শেয়ারবাজার যে পর্যায়ে গিয়েছিল, তাতে পতন অনিবার্য ছিল। প্রশ্ন ছিল, পতন কখন হবে এবং কী গতিতে হবে। শেষ পর্যন্ত পতন ঘটল। তবে ধারণার আগে এবং অনেক দ্রুতগতিতেই সেটি হয়েছে। যত দ্রুতগতিতে বাজার বেড়েছিল, তার তুলনায় অনেক কম সময়ে বাজারের পতন ঘটল।
বাজার এখন ক্রেতাশূন্য বলা যায়। রাতারাতি লাখপতি হওয়ার জন্য যাঁরা বাজারে ছুটে এসেছিলেন, তাঁরা এখন যেকোনোভাবে বাজার থেকে বেরিয়ে যেতে মরিয়া হয়ে পড়েছেন। আর এ কারণেই কিছুতেই পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। সবাই এখন শেয়ার বিক্রি করার দীর্ঘ সারিতে।
আতঙ্কের বাজারে বুঝেশুনে পা ফেলুন
গৌরী সেন ছিলেন ১৭-১৮ শতকের সুবর্ণবণিক সম্প্রদায়ের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। নানাভাবে তিনি বিপদগ্রস্ত মানুষকে অর্থসাহায্য করতেন। সেই থেকে বলা হয়, ‘লাগে টাকা, দেবে গৌরী সেন’।
জীবনের জন্য প্রয়োজন সঞ্চয়। একটা সময় ছিল, অনিশ্চিত ভবিষ্যতের জন্য কিছু অর্থ রাখতেই হতো। আর এখন অনিশ্চিত ভবিষ্যতের পাশাপাশি যোগ হয়েছে বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্যের আকাঙ্ক্ষা। কিন্তু এখন আর গৌরী সেন নেই। তবে অর্থ প্রয়োজন। কে দেবে অর্থ?
সরকারের নীতিমালাঃ মানুষের সততা।
প্রতিটি বিষয়ে সরকারের কিছু নীতিমালা বা সিদান্ত থাকে। সে নীতিমালার আলোকে সরকার পরিচালিত হয়। আর নীতিমালা গুলো বানানো হয় সে দেশের মানুষ কে সামনে রেখে। অর্থাৎ মানুষের মঙ্গলের জন্য অথবা মানুষকে সুষ্ট ভাবে পরিচালিত করার জন্যই এসব নীতিমালার প্রযোজন। সরকার যখন একটি নীতিমালা বানান তখন তার পিছনে অনেক গবেষনা থাকে, কি লাভ, কি ক্ষতি হতে পারে তার সবই চুল চোরা বিশ্লষন থাকে। এত সব কিছু পাশ করে তবেই একটি নীতিমা
পাইকারী বাজার থেকে প্রাপ্ত 'বাজার মূল্য'!, আমার আপনাদের কাছাকাছি হবার প্রথম চেষ্টা।
আমি সাহাদাত উদরাজী, আপনাদের বন্ধু হতে দু'হাত নিয়ে এসেছি। কিন্তু কি লিখি!
তৈরি পোশাক শিল্প খাতে অস্থিরতা নিরসনে সরকার কতটুকু যত্নবান?
তৈরি পোশাক শিল্প জগতে আবার শুরু হয়েছে তোলপাড়। কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে ফের চালু করা হয়েছে। চলছে বিক্ষোভ, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার শ্রমিক।
এই অস্থিরতা আজকের নয়, দীর্ঘদিনের।
দি মোটরসাইকেল ডায়েরিজ
যানবাহনের নাম্বার প্লেটের ক্ষেত্রে নিয়ম হলো ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য গাড়ির নাম্বারপ্লেট হবে কালো। কালোর পটভূমিকায় সাদা অক্ষরে নাম্বার। আর ভাড়ার গাড়ির ক্ষেত্রে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে কালো অক্ষর দিয়ে নাম্বার। আমার আগের যে বাইকটা ছিলো সেটাতে এসব নিয়ম যথাযথই মানা হয়েছে। কিন্তু অফিস থেকে যে বাইকটা পেলাম সেটার নাম্বার লাগাতে গিয়ে দেখি আমার এবারের ভাগ্যে পড়েছে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড। চাইলেই চেঞ্জ করা যায়। কিন্ত
দীর্ঘ বাজেট বক্তৃতায় বলা হলো না অনেক কিছুই
অনেক কথা যাও যে ব’লে কোনো কথা না বলি।
তোমার ভাষা বোঝার আশা দিয়েছি জলাঞ্জলি।