ইউজার লগইন
কবিতা
তোমার কী একটু সময় হবে সময় দেবার!
ইচ্ছে ছিল বেড়াতে যাবো অজানাকে সাথে নিয়ে। নেয়া হবে আচানক কোন পথে পা ফেলার সমূহ অনুভূতি। দিন-রাতের ভেদ ভুলে পূরো দিন ধরে আবিস্কার করবো নূতন কোন পথ। যে পথে আর কেউ হাটেনি ও পর্যন্ত। তুমি-আমি ছাড়া যে পথের দিশে পায়নি/পাবেনা কেউ কোনজন।
পৃথিবীর পথে হাটতে গিয়ে অনেকগুলো পথ আমার সাথে পরিচিত হয়েছে। তাদের অনেকের চেহারা মিশে গেছে কালের স্রোতে আবার অনেককেই মনে রেখেছি সজ্ঞানে কিংবা অজ্ঞানে। তাদের কেউ কড়া নাড়ে,কেউ হাতড়ায়। তাই মাঝে মাঝে ভাবতে বসি যদি কখনো পরিচিতের দাবি নিয়ে কেউ সামনে দাঁড়ায় আমার কী আছে করার? এখানে কেমন ভাবছো তুমি!
এই ক'দিন আমি একটা হতাশার পাখি দেখেছি যে রোজ রোজ আকাশ ছেড়ে আমাতে এসে বাসা বাঁধে। আমি ফি-বার তাকে তাড়াতে গিয়ে বৃথা মনোরথে ঘরে ফিরি। সেও আমাকে ছাড়েনা যেন আমিই তার কাংখিতজন। আমি তাকে দেখে হতাশ হই আর ব্যর্থজনের মতো অভিসম্পাত ছুঁড়ি বাতাসে; কেন তবে পেলে না আর অন্যকোনজন-অন্য কেউ!
এখনো আলোর অপেক্ষায়....
আত্মাটা ভেবে ভেবে ক্ষত-বিক্ষত......
কেন এত রক্তক্ষয়,অনিয়ম আর ধ্বংসযজ্ঞ !!
লক্ষ্যটা হলো কতটুকু অর্জিত??
'অর্জন"----কথাটি যাবে কি রয়ে ;
কেবলই একটি শব্দ হয়ে..!
তাকিয়ে দেখি....
উড়ন্ত ক্রমশ বিবর্ণ পতাকাখানি
বাড়ন্ত এক ক্ষত হয় দৃষ্টিগোচর...
এ যেন হৃদয়ে ক্ষরণ রক্তের...
আর সবুজের গায়ে হলুদ ব্যাধি...।
একি তবে প্রতিবাদের নতুন এক হাতছানি !!
দৃষ্টি সমূখে অদ্ভুত আঁধার এক ;
আসছে কেবলই ধেয়ে....
কালো ধূসর মেঘ ।।
অপেক্ষায় থাকি,কবে দেবে দেখা...
মেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকা
রূপোলী সেই রেখা ।
মনে মনে শুধু জানি
হতে থাকে যার প্রতিধ্বনি......
----------------------
আঁধারেই আলোর কোলাহল ;
অন্ধকারই আলোর কারণ
নিকষ আঁধার চিরেই হবে আলোর বিস্ফোরণ।।
মনে হয় প্রতীক্ষা.......
আজকাল ভালো লাগে না কিছু...
বুঝি না হায় ;
মনটা ছুটছে কিসের পিছু..!!
ভাবনাগুলো লাগামহীন ,
চলছে ছুটে অন্তহীন।
না খুঁজে পেয়ে গন্তব্য,,,
মুষড়ে পরে যত্রৎত্র..।
শুধু জানি ভাবনাগুলো রঙীন;
বসবাস তাদের মনের গহীন।
কখনোবা ভাসতে থাকে বেলুন হয়ে..
আকাশ----সীমাহীন....।
হঠাৎ কোথা হতে..
আসে উড়ে এক তীর !!
বেগ যার তীব্র ;
বেলুনগুলো সব কল্পনার
করে দেয় ছিদ্র ..।
এরই নাম তবে রিয়্যালিটী ..
যেখানে সমাপ্ত সকল ফ্যন্টাসী !!
আমি নেমে আসি..
আকাশ হতে মাটিতে ।
আবারো হেঁটে চলা ,
সেই একি পথে ;
যারে আমি পারিনা এড়াতে...।।
ভালবাসা
চারটি ধ্বনির মিলনে তোমার অমোঘ উৎপত্তি
সীমাহীন আকাশের কোলজুড়ে তোমার আবির্ভাব
তোমার সাহচর্যে সিন্ধুগর্ভে ফোটে যত আশ্চর্য কুসুম
রহস্যের অতীন্দ্রিয় ইন্দ্রজাল বোনা নর-নারীর হৃদয়ে
উন্মাদ বিলাসী খেলা খেলে তোমারই আনন্দভৈরবী
তবেই চৈতন্য ঘটে নিঃসঙ্গ রক্তমাংসের এই অধম কবির।
আজও প্রত্যেক নর তার নারীকে স্পর্শ করে তোমার বাহুডোরে
যেন জোয়ার-ভাটার সন্ধি নদীবক্ষে উল্লসিত ভাবচ্ছবি
আলিঙ্গনে সৃষ্টি হয় নতুন পাহাড়ে সদ্য তোলা কুটিরের
পলিসিক্ত মাঠে রচিত হয় কোন অলৌকিক সাঁকোর
তোমার অমর রূপের প্রখর আবেগে বিশ্ব হারায় দিশা
ভেসে চলে হাস্যচপল পানসী তোমারই ঢেউয়ে ঢেউয়ে
তখনই চৈতন্য ঘটে নিঃসঙ্গ রক্তমাংসের এই অধম কবির।
তুমি সারাজীবন থেকেছ আমার কাছে অপরিচিত
তোমাকে দেখেছি আমি সবসময় অন্য নরনারীর হৃদয়ে
দেব-দেবীর মত পূজা কর তুমি তাদের
শুধু আমাকেই করেছ তুমি চিরকাল অবহেলা
সারাজীবন নাগালের বাইরেই রয়ে গেলে তুমি
ভার্যাপতি যোগ
আজ সকাল থেকেই বাতাসে শীতের ধূলো উড়ছে,
সেই ধূলোর মধ্যে কি মানুষের অবয়ব তৈ্রি হয়?
তা নাহলে হায়, সেই ধূলো কেন তৈ্রি করছে তোমার মুখশ্রী?
কপালে লাল টিপের সাথে হালকা লাল ঠোঁট,
গলায় ছোপ ছোপ সুগন্ধি পাউডার যেন গ্রাম্যতা এনে দিয়েছে তোমাকে,
সেই সরলতায় খোঁপাভরা শিউলি ফুল আমাকে আমন্ত্রন জানায়;
আহ্, এবার আমায় পাগল কইবে পাড়ার লোকে,
নিন্দের সাথে তোমার সখীর হিংসে জুটবে কপালে;
তাই চুপচাপ রাতের অপেক্ষায় বসে থাকি,
ভালবাসার মাঝখানে হঠাৎই শরীরটা জীবন্ত হয়ে উঠে,
কামুক প্রেমিক হয়েও, তখন আর লজ্জা অনুভব করি না।।
অনাদি আদি
আনন্দ অন্তহীন অসীম, বিস্তৃত আদিগন্ত
উথাল-পাথাল দুঃখ অনন্ত সীমাহীন,
পারেনা কেউ আটকাতে কোন কিছু দিয়ে -
কমাতে পারে যে সময়, তা বহে নিরন্তর ।
অন্তর অনন্তর দুমড়ে মুচড়ে হয় ঝুরঝুরে,
ভাঙেনা তবু্ও, যদি তা ভেঙেও হয় চুরমার ।
বারবার আসে ধেয়ে বর্বর বর্বরতা ,
ধেয়ে আসে, আর যায় ফিরে বারবার,
নিয়ে আসে দিয়ে যায় রেখে যায় অজস্র সংঘাত ।
সদানন্দ হাসিমুখ আর বেদনা বিধুর হৃদয়
আবেগ আর বেগ দিয়ে একত্রিত একাকার,
শান্ত-অশান্ত মিশেল - দূরন্ত-দুর্মর
গোঁজামিল নহে তাহা মিল-অমিলের;
তবে যে তা কি, বুঝাবে তা’ কে, কিবা দিয়ে ।
সবই ছিলো অজানা
একদিন বন্ধু ছিলে শীত আর শিশিরের মত
অথবা আপন ছিলে শ্রাবণের মেঘ আর বৃষ্টির মতই
অথবা নিবিড় বনে শরতের কাশফুল; নদী আর জল।
অচেনা হলে যে ভুলে যেতে হয় সব কিছু পেছনের
চেনা পথ ঘুরে যেতে হয়, পথ চলায় কখনো হলে দেখা
হঠাৎ ফিরিয়ে নিতে হয় দৃষ্টি কিংবা আড়ালে মুখ।
স্মৃতিগুলো সব দিয়ে জলাঞ্জলী বেদনার বহ্নিজালে
হৃদয়ের ক্ষত করতে আড়াল নতুন ব্যথাকে আলিঙ্গন
এর সবই ছিলো অজানা, যেমন অজানা আগামী সকাল।
২৮.১০.২০১০
কে. এস. এ
এক পয়সার কাঠি
১
ঘুট ঘুটে অন্ধকারে মৃত্যুকে ডাকছে সবাই
ঠিক সে সময় কে যেন
এক পয়সার
একটি কাঠি জ্বেলে দিল,
মরে আর যেতে পারেনি মুমুর্ষু বৃদ্ধটি
আধপোড়া মোমবাতি খুঁজে পেয়ে
প্রসব কান্নার ঘরে
বাতি হাতে হেটে গিয়েছিল সে,
লাঠিতে ভর করে
কন্যার কপালে সস্নেহে হাত রাখতেই
একটি পবিত্র শিশু কেঁদে উঠলো
কাঁপা কাঁপা আলোয়
২
তখন যুদ্ধ চলছে একাত্তরে,
ব্ল্যাক আউট চলছে
শিশুদের জন্য বাসযোগ্য কাঁথা নেই
মায়েদের সম্ভ্রম রক্ষা করার জন্য
কোন চাদর নেই,
জলপাই ট্যাঙ্কের সামনে
মাথা পেতে আছে কমবেশী সবাই
ঠিক তখনই একটি হাত
হানাদারদের দিকে ছুঁড়ে দেয় হাতে বানানো বোমা
মেশিনগান পালিয়েছিল সেই শব্দ-ভয়ে
শিশুটিরও আর মরে যাওয়া হয়নি
৩
আজ আবারও অন্ধকার চারদিক
শিশুটি বড় হয়েছে, তবুও অন্ধকার
এতগুলো হাত আছে
অচল গল্প!
জানি এসব গল্প অচল, এই সময়ে
অন্যরকম গল্প সবাই চায়।
জানতে পারি নি তখনো, সত্যি কি আর হয় কখনো,
এসব শুধু বাতিল পুরোন গদ্যতে মানায়।
তখন তোমায় দেখতে পেতাম
মাঝে মাঝে এদিক সেদিক,
সময় অসময়ের ফেরে ভাগ্য আমায় টানতো যেদিক,
ছাদের কোণে, গলির মোড়ে, বারান্দা বা সদর দোরে,
মনে হত কষ্ট ভেজা অন্ধকারে, তুমি যেন
একটুখানি আলোর ঝিলিক
ভাবনা গুলো উড়তো যে হাওয়ায়---
জানি এসব গল্প অচল এই সময়ে
অন্যরকম গল্প সবাই চায়!
হঠাৎ যেন মনে হল বাঁধছে বাসা ভালোবাসা
ছলকে ওঠা একটু আশা নাড়ছে কড়া
এলামেলো বিষণ্ণ চিন্তায়---
জানি এসব গল্প অচল এই সময়ে
অন্যরকম গল্প সবাই চায়!
জেনেও তুমি আসলে কাছে, হাসলে কিছু
বললে কথা, জ্যোৎস্না ঝরে পড়লো যেন
ছোট্ট আমার ঘরের ভেতরটায়------
জানতে পারি নি তখনো সত্যি কি আর হয় কখনো
এসব শুধু বাতিল পুরোন গদ্যতে মানায়।
আসলে কেন বদলে দিতে
হে অরণ্য তুমি...........
তোমার প্রশান্তিতে
হে অরণ্য...
আমায় করো ধারন।
এমন শুদ্ধতা
আর আছে কোথা..!!
যেথা মন চায়
করি অবগাহন..।।
তোমাতেই হারাবো বলে হায় !!!
কি আনন্দ কি বেদনায়...
আসব ফিরে বারে বারে....;
শিশির ভেজা প্রভাতে,
আগুন ঝরা সন্ধ্যায়,
জোনাকির আলো্য় ভরা রাত্রিতে ।।
স্বার্থহীন বন্ধু তুমি আমার,
আমি তোমার বন্ধু স্বার্থপর.!!
তোমার সৌন্দর্য্য কেবলই
করে নিয়েছি ভর...;
এই মনে আর প্রাণে..।
প্রশ্ন জাগে মনে...
আজকাল ক্ষনে ক্ষনে...
তোমার বিশালতার একটুখানি ছোঁয়া..
লেগেছে কি এই প্রাণে...!!??
একটি কবিতার প্রসব যন্ত্রণা
আমি একটি কবিতা লিখবো বলে ঠিক করেছি…
মনে মনে কথাগুলো ঠিক করা আছে,
ছন্দ গুলোও গোছানো রযেছে,
অথচ লিখতে পারছিনা,
শাদা কাগজের বুকে অক্ষর সাজাতে পারছিনা,
একটি কবিতার প্রসব যন্ত্রণায় বড় বেশী অস্থির আমি…।
একটি সুন্দর কবিতার বড় দরকার আমার
নিজের সন্তানের মতো প্রিয় একটি কবিতা ।
ফাইন ফাইন!
ফুটপাতে চাকাওয়ালা চায়ের দোকান
পাউরুটি বিস্কুট আর খিলিপান
ফাউ মেলে রসালো খিস্তিখেউড়
হাই তোলে ছালতোলা ল্যাংড়া কুকুর।
এক কোণে তারে বাঁধা ক্যাসেট প্লেয়ার
বেজে চলে একমনে করে না কেয়ার
কখনো বাজছে আশা কখনো আলীম
মমতাজ পরদেশী নকুল সেলিম।
এভাবেই কেটে যায় রাত আর দিন
জীবনের সবটাই ফাইন ফাইন।
একদিন শনিবার ঠিক বারোটায়
লাঠির বাড়ি পড়ে গাড়ির চাকায়
থতমত দোকানীর পাছায় লাথি
চোখের সামনে দেখে নিভছে বাতি।
হতবাক হয়ে ভাবে দোষ কি আমার
পাওনা দিয়েছি মেপে যতটুকু যার:
এলাকার বড় ভাই বিশটাকা রোজ
আরও বিশ সরকারী রুলের খরচ।
এছাড়া রয়েছে কিছু খুচরো কামাল
মাঝে মাঝে দিতে হয় তাদেরো সামাল।
ফাউ যায় আরো বিশ রোজ গড়প্রতি
এরচেয়ে বেশি গেলে হয়ে যায় ক্ষতি।
সালাম আর সালামীতে নেই কোনো খুঁত
তবু এই ব্যবহার ভারী অদ্ভুত!
উপরে সূর্য জ্বলে মাটিতে আইন
জীবনের সবটাই ফাইন ফাইন।
এরপর দুইদিন ফুটপাত ফাঁকা
শেষ বিকেলের মেয়ে!
সূর্য ডুবু ডুবু
সিঁদুর রাঙা মেঘ জমেছে দিগন্তের গায়
নৌকা ভেড়ে ঘাটে
নামছে ছায়া মাঠে
দূরের পাখি আসছে ফিরে মাটির সীমানায়:
এমন ক্ষণে অস্তরেখায় কে গো তুমি হাস;
এমনি করে কেন ভালোবাস
দেখছি আমি অবাক চোখে চেয়ে
তুমি কি সেই গল্পে পড়া শেষ বিকেলের মেয়ে!
এই গোধূলী বেলায় তুমি নিলে আমার মন
নীরব পায়ে এগিয়ে আসে বিদায়ের লগন
একটু পরে হারিয়ে যাব অন্ধকারে একা
সেখান থেকে হবে না আর তোমার সাথে দেখা।
সূর্য ডুবে যাবে
মিলিয়ে যাবে রঙিন আভা নীলাকাশের নীল
ছেঁড়া মেঘের ফাঁকে
সন্ধ্যাতারা একা
উঠবে ডেকে ঝাপটে পাখা বিষণ্ণ গাংচিল।
কলকল্লোল কোলাহলে
ইদানীং তোমাকেই ভয় পাচ্ছি-----নির্জনতা।
অন্ধকার ঘন হয়ে এলে রাতের কফিন থেকে ড্রাকুলার মতো উঠে আসো;
প্রাচীন-সমাধিতে ডানা ঝাপটায় রক্তভুক বাদুড়ের পাল।
কি অনায়াসে তুলে আনো
যত্রতত্র হেলায় ফেলে রাখা বিস্মৃতির প্রখর হলুদ খামগুলো,
ছেঁড়াখোঁড়া-অগোছালো অংক না মিলা হিসেবের খাতা।
চাইনা।
ধুলোর আবরণে--বিস্মরণের ছাইয়ের নীচেই ওসব মানায়।
জনপদে মানায়না শবের মিছিল।
যেতে চাই কোলাহলে।ঊর্মিমালায়।
ডেকে যাচ্ছে নীল ঢেউ--মাঝ সমুদ্র ----------------
আমি খুঁজছি এক অলৌকিক-সাম্পান---ডুবুরির পোষাক;
এই উন্মত্ত-মাতাল প্রচন্ড-তরঙ্গের গভীর-গভীর-গভীরতম নিবিড়তায়
পৌঁছানোর সমস্ত আয়োজন--সাজ-সরঞ্জাম।
অতলের শিথানে হাত রেখে স্পর্শ করি কলকল্লোল জলের পৃথিবী।
পরিচয়
কখনো মানুষ, কখনো পুরুষ,
কখনো প্রশ্ন, কখনো চরম অমানুষ।
দোষে গুণে মানুষ,
বিস্ময় কালো নক্ষত্রের রাতে
শিয়রে কমলা হাতে,
কখনো শিশুর পিতা, কখনো রক্ত বিক্রেতা,
হাঁটুমুড়ে প্রার্থনায়, বর্ষনে ছাতা মাথায়
জোকার, জমিদার অথবা নামহীন মামুলী মানুষ
চর্বিত মানুষ, ভালবাসার রঙে গর্বিত মানুষ,
অন্ধকার ইতিহাসে
ক্রীতদাস, খুন, যুদ্ধের কলঙ্ক মুছে ভবিষ্যত দেখার মানুষ
কোন এক ভোরের অন্ধকারে
দেশের পলিতে মায়ের দেহের সঙ্গে মিশে যাবার
শেষ ইচ্ছার মানুষ