ইউজার লগইন
গান
বদলে গেছি আমি!!
সময়ের সাথে আমার সম্পর্ক বহু বছরের। সে সম্পর্কে ভাব ভালোবাসা ছিলো না কখনো। নিষ্ঠুরতাই মনে হয় বেশী পেয়েছি সময়ের কাছ থেকে।
কখনো আমি ভেবেছি সময়কে দেখে নিবো আবার কখনো সময় আমাকে দেখে নেয়ার চ্যালেঞ্জ করেছে। কখনো আমি পরাজিত হয়েছি, কখনো সময় হয়েছে। নিয়ম মতো, আমার পরাজিত হওয়ার সংখ্যাই আমার কাছে বেশী মনে হয়।
আমার চাওয়া-পাওয়াগুলো সময় কেমন উদ্ভট ভাবে যেন পূরণ করে। অন্য কারো সাথে কি তবে গুলিয়ে ফেলে আমাকে? না হলে এত আগে পরে হয় কেন সবকিছু? হাজারবার চেয়েও কত কিছু পাই না সময়ের কাছ থেকে। আবার যা কল্পনাতেও থাকে না তাই জোর করে হাতে গুঁজে দেয়।
সময়ের সাথে না বরং অসময়ের সাথেই আমার বেশী ভাব।
এক ছিলো গূড় আর অনেক ছিলো পির্ফা
তো একজন কইলো
: মনে হইতাছে, ___ ভাই আবারো কাঠির আগায় গুড় লাগাইয়া গেছেন! সব পিপড়া এক লগে হাজির হইতাছে এইখানে!!
ভাব্লাম, জুকার্বার্গের এত্তবড় একটা সাইট্রে কাঠি কইতেছে বেপার্টা কি?
জিগাইলাম কে গুড় আর কেডাইবা পির্ফা?
আসলেইতো???
আসল কাঠি কুনটা, গুড় কুন্টা আর পির্ফাই বা কারা...
আসলে ভেজাল হইছে কি, ইদানিং লুকজন খালি ঝিমায়।ঝিমায় আর জুকার্বার্গের সাইটে গিয়া একটা ঘরের ভিত্রে ঢুইকা ঝিমাইতে ঝিমাইতে আড্ডা মারে। এদিকে মাঠ খাখা করে। কেউ কস্ট কৈরা মাঠে আসে না, সবতে মিল্যা ঠিকঠাক মতো খেলাধুলাও করে না। এইটা আসলে ঠিক না। মাঠে নাম লেখাইয়া সেই মাঠে না আইসা ঘরের ভিত্রে বৈয়া বৈয়া আড্ডা দেওনটা আসলে একটু কেরাম কেরাম জানি লাগে।
যাই হৌক, ঘটনা হৈলো একজনে কইলো যে মাঠে না আইসা ঘরে বৈসা আড্ডা দেওন উচিত না, লগে লগে ঘরে ভিত্রে হাজির হয়া গেলাম আম্রা সবতে। পুলাপান সব খ্রাপৈয়া গেছেগা। কলিকাল ঘোর কলিকাল...
তাকে যত তাড়াই দুরে ----- [মহীনের ঘোড়াগুলি]
মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের সবগুলো গান আমার কাছে ছিলো না, ক'দিন আগে অনেক খোঁজার পর সবগুলো গান জোগাড় করলাম। পুরনো শোনা গানগুলো আবারো শুনলাম, একেবারে না শোনা গানগুলো বারবার শুনলাম।
আজ নিস্তব্ধ ভরদুপুরে একা একা রুমে বসে পুরনো শোনা গানটা শুনতে শুনতে মনে হলো ঠিক এই মুহুর্তটার জন্যই যেন গানটা তৈরী করা হয়েছে .....
বারবার শুনছি.............
তাকে যত তাড়াই দুরে
তবু সে আসে মেঘলা চোখে ঘুরে ফিরে
তাকে আমি হারাই দুরে দুরে
যদি সে গেয়ে ওঠে অন্য কোন সুরে
আজকাল বা পরশু
যদি সে এসে দাড়ায়
ছায়ার মত আমার ছায়ায়
ছায়ারও ছায়াতে সে অন্যজন
ভরদুপুরে একলা রাতে অন্যমন
সে অবুঝ খেয়ালি
সে ভিষন একাকী
আবেগ সবই তার তো ফাঁকি
এখনো ভাবে সে ফুটবে পলাশ
ডাকবে কোকিল
বিছানায় সে ফিরবে পাশ
চির নিদ্রার প্রেরণা
ছড়িছে দেখ চারিদিকে ভাবনা
উড়িছে ছাই বাসনার রসনা
রক্ত ও অশ্রুর সাধ একাকারে লবন
আকাশে উড়িছে দেখ ভাসমান লেবানন।
উড়জাহাজও আছে অসমান সাগরে ও আকাশে
নদীতে তাকধুম তাকধুম নাচে জলজ জাহাজ
বইতে পারেনা ভার চিৎকারে জমেছে বরফ
উৎসে ফেরার চিন্তা আর করেনা চেতনা।
কোথাকার আবু হবে কাবু কাবুলের পথে
রথ দেখে কলা বেচে চরকার ছুরি
নিজেরই অজান্তে যদি ঢুকে পরে কেউ রাতের অজান্তায়
গুহার আহার শেষ হলে বেছে নেবে চির নিদ্রার প্রেরণা।
অপচেষ্টায় ব্লান্ট
একদিন সাব-ওয়েতে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ডাউনটাউনের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছি। অফিস যেতে হবে, অসংখ্য ফাইল জমে আছে, সেগুলোকে কুপোকাৎ করতে হবে। বাড়িতে ফোন করি না অনেকদিন। কবে যে এ বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবো জানি না। মাথার ভেতর ঘুরছে হাজারটা চিন্তা।
হঠাৎ চোখের সামনে আকাশ থেকে নেমে আসা অ্যঞ্জেল দেখতে পেলাম এবং স্তম্ভিত হলাম। ওর ঠোঁটের কোণার সত্যিকারের মিষ্টি হাসিটুকু প্রায় মাথা খারাপ করে দিলো। কিন্তু খুবই দুঃখের কথা, শী ওয়াজ উইদ আনাদার ম্যন। মেয়েটি যে সত্যিই প্রাণে মেরে রেখে গেছে তার প্রমাণ পেলাম, যখন দেখলাম সারারাত আর আমার চোখে ঘুম আসলো না। খুবই কষ্টের একটা রাত ছিলো সেটা। ট্রেনের কাঁচের ওপাশ থেকে সে আমার দিকে যে হ্যলো-হাসিটা দিয়েছিলো, সেটা ভুলতে পারছিলাম না।
কার লাগিয়া গাথিঁরে মালা...
মাঝে মাঝে না, প্রায়ই এমন হয় সকালে উঠে যে গান শুনলাম সারাদিন মাথায় বাজতে থাকে সেটা। দেখা গেছে অফিসে পিসিতে সারাদিন সেইটাই শুনছি। শুনতে শুনতে যখন এমন হয় যে শুনলেই বিরক্তি আসে তখন বন্ধ হয় শোনা। যেমন গত কয়দিন এক নাগাড়ে শুনছি, আমি তোমার মনের ভিতর..।
মাঝে মাঝে ভাবি গ্রামের অর্ধ শিক্ষিত বাউল শিল্পীদের অপরিশীলিত গলায় না আছে সুর না মনন। ইনফ্যাক্ট গতকালই ভাবছিলাম কোথাও গান শুনে। সেই ধারণা যে কত বড় ভুল সকাল না হতেই টের পেলাম।
অনেক দিন আগে টিভিতে দেখা সাধক কালা শাহর মাজারে তার দৌহিত্রের দোতারা বাজিয়ে গাওয়া গান - নীরিখ বাইন্ধো রে দুই নয়নে, এখনো চোখে ভাসে মনে বাজে। প্রতি বছর কালু শাহর মাজারে ওরসে সারা রাত গান হয়। ভক্তরা সব্জি, ফল নিয়া আসে উপহার হিসাবে। আমি ঠিক করে রেখেছিলাম কালু শাহর ওরসে অবশ্য যাবো, সারা রাত গান শুনব বাউলদের। হায়, আমার অন্য সব ভালো ভালো ইচ্ছার মত এটারও উপায় হয় নাই।
ছেলের গায়ে হলুদে গাইবার মতো একটা গান...
ছেলের গায়ে হলুদে গাইবার মতো একটা গান বানিয়েছি আমি। বন্ধুরা শুনবেন নাকি? গানটি এখানে আছে। আমি দেখতে পাচ্ছি আপনারা পঁচা ডিম, আলু ছুঁড়ার জন্য তৈরী। পালাই রে বাবা।
বন্ধুরা আর পঁচা ডিম মাইরেন না, আমার আরেকটা গান আছে, সেইটাও একটু শুইনেন এখান থেকে। আমি বরং অফ্ যাই পুরা শীতটা...
পছন্দের ১০ বাংলা ছবির গান
ঈদের টিভি অনুষ্ঠানের মধ্যে তুলনামূলক নতুন সংযোজন সরাসরি গানের অনুষ্ঠান। সম্ভবত এটি শুরু করেছিল একুশে টিভি, এখন সবাই করছে। রাত ১২টার দিকে শুরু হয়ে চলে মধ্য রাত পর্যন্ত। গত ঈদে তো আইয়ুব বাচ্চু ভোর সাতটা পর্যন্ত গান গেয়েছিলেন। এবার আবার দেশটিভি কোলকাতা থেকে চন্দ্রবিন্দু ও দোহার ব্যান্ড এনে গান শুনালো।
গতরাতে ছিল সামিনা ও ফাহমিদা-দুই বোনের গান। আমি আবার সামিনার বিশাল বিশাল ভক্ত। দুই বোন একসঙ্গে গাইল তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে আছো..... মাহমুদুন নবীর সেই বিখ্যাত গান। অসাধারণ একটা গান, তার দুই মেয়ে গাইলোও অসাধারণ। গানটা শুনতে শুনতে ভাবছিলাম সেরা বাংলা গান কোনগুলো? বিশেষ করে সিনেমার।
অচল গল্প!
জানি এসব গল্প অচল, এই সময়ে
অন্যরকম গল্প সবাই চায়।
জানতে পারি নি তখনো, সত্যি কি আর হয় কখনো,
এসব শুধু বাতিল পুরোন গদ্যতে মানায়।
তখন তোমায় দেখতে পেতাম
মাঝে মাঝে এদিক সেদিক,
সময় অসময়ের ফেরে ভাগ্য আমায় টানতো যেদিক,
ছাদের কোণে, গলির মোড়ে, বারান্দা বা সদর দোরে,
মনে হত কষ্ট ভেজা অন্ধকারে, তুমি যেন
একটুখানি আলোর ঝিলিক
ভাবনা গুলো উড়তো যে হাওয়ায়---
জানি এসব গল্প অচল এই সময়ে
অন্যরকম গল্প সবাই চায়!
হঠাৎ যেন মনে হল বাঁধছে বাসা ভালোবাসা
ছলকে ওঠা একটু আশা নাড়ছে কড়া
এলামেলো বিষণ্ণ চিন্তায়---
জানি এসব গল্প অচল এই সময়ে
অন্যরকম গল্প সবাই চায়!
জেনেও তুমি আসলে কাছে, হাসলে কিছু
বললে কথা, জ্যোৎস্না ঝরে পড়লো যেন
ছোট্ট আমার ঘরের ভেতরটায়------
জানতে পারি নি তখনো সত্যি কি আর হয় কখনো
এসব শুধু বাতিল পুরোন গদ্যতে মানায়।
আসলে কেন বদলে দিতে
একলা রাতের গান
ছবিটা দেখেছিলাম না হলেও বছর দশেক আগে, সনি টিভিতে। জুয়েল থিফ না রিটার্ন অফ জুয়েল থিফ এ ধরনের একটা সংশয় ছিল মনে। গানটা ইউটিউব থেকে নামাতে গিয়ে নিশ্চিত হলাম জুয়েল থিফ। ঐ সময়ের প্রচলিত গানগুলোর চেয়ে একেবারে ভিন্নরকমের সুর আর গায়কী। যদিও ক্রেডিট লাইনে সুরকার হিসাবে শচীন দেব বর্মণ এর নাম আছে তবুও ধারণা করা হয় এ গানটার সুর আসলে তাঁর সুযোগ্য সন্তান রাহুল দেব বর্মণ এর, যিনি পঞ্চমদা নামেই সমধিক পরিচিত। গীতিকার ছিলেন মজরুহ সুলতানপুরী আর গেয়েছেন আশা ভোসলে। যখন প্রথম শুনি, প্রথমেই মনে হয়েছিলো কী গান!!! আজ আবার শুনলাম, আবার মনে হল- কী গান!!! গানের মাধ্যমে সেনসুয়ালাইজেশন (বাংলাটা কি হবে?!) তৈরি করা, সহজ নয় নিশ্চয়! কোথায় যেন পড়লাম এ গানটা তার সময়ের চেয়ে বিশ বছর এগিয়ে ছিল - সুরে, অর্কেস্ট্রেশনে।
ফাইন ফাইন!
ফুটপাতে চাকাওয়ালা চায়ের দোকান
পাউরুটি বিস্কুট আর খিলিপান
ফাউ মেলে রসালো খিস্তিখেউড়
হাই তোলে ছালতোলা ল্যাংড়া কুকুর।
এক কোণে তারে বাঁধা ক্যাসেট প্লেয়ার
বেজে চলে একমনে করে না কেয়ার
কখনো বাজছে আশা কখনো আলীম
মমতাজ পরদেশী নকুল সেলিম।
এভাবেই কেটে যায় রাত আর দিন
জীবনের সবটাই ফাইন ফাইন।
একদিন শনিবার ঠিক বারোটায়
লাঠির বাড়ি পড়ে গাড়ির চাকায়
থতমত দোকানীর পাছায় লাথি
চোখের সামনে দেখে নিভছে বাতি।
হতবাক হয়ে ভাবে দোষ কি আমার
পাওনা দিয়েছি মেপে যতটুকু যার:
এলাকার বড় ভাই বিশটাকা রোজ
আরও বিশ সরকারী রুলের খরচ।
এছাড়া রয়েছে কিছু খুচরো কামাল
মাঝে মাঝে দিতে হয় তাদেরো সামাল।
ফাউ যায় আরো বিশ রোজ গড়প্রতি
এরচেয়ে বেশি গেলে হয়ে যায় ক্ষতি।
সালাম আর সালামীতে নেই কোনো খুঁত
তবু এই ব্যবহার ভারী অদ্ভুত!
উপরে সূর্য জ্বলে মাটিতে আইন
জীবনের সবটাই ফাইন ফাইন।
এরপর দুইদিন ফুটপাত ফাঁকা
শেষ বিকেলের মেয়ে!
সূর্য ডুবু ডুবু
সিঁদুর রাঙা মেঘ জমেছে দিগন্তের গায়
নৌকা ভেড়ে ঘাটে
নামছে ছায়া মাঠে
দূরের পাখি আসছে ফিরে মাটির সীমানায়:
এমন ক্ষণে অস্তরেখায় কে গো তুমি হাস;
এমনি করে কেন ভালোবাস
দেখছি আমি অবাক চোখে চেয়ে
তুমি কি সেই গল্পে পড়া শেষ বিকেলের মেয়ে!
এই গোধূলী বেলায় তুমি নিলে আমার মন
নীরব পায়ে এগিয়ে আসে বিদায়ের লগন
একটু পরে হারিয়ে যাব অন্ধকারে একা
সেখান থেকে হবে না আর তোমার সাথে দেখা।
সূর্য ডুবে যাবে
মিলিয়ে যাবে রঙিন আভা নীলাকাশের নীল
ছেঁড়া মেঘের ফাঁকে
সন্ধ্যাতারা একা
উঠবে ডেকে ঝাপটে পাখা বিষণ্ণ গাংচিল।
তোমাকে নিয়ে
তোমাকে নিয়ে লিখি নাই কোনো গান
বরং নিজে গান হতে চাইলাম;
তোমার দুখে চাই নি হতে
সমবেদনার সিন্ধু
হতে চেয়েছি চেনা করতলে
একটি অশ্রুবিন্দু।
তুমি কখনো জান নাই আমি আছি
লুকিয়ে থেকেছি তোমার না বলা
বেদনার কাছাকাছি
তোমার পথে- রুক্ষ পাথরে
হয়েছি সবুজ ঘাস
হয়েছি তোমার নীরব প্রাণের
গোপন দীর্ঘশ্বাস।
হতে পারি নি তোমার মুখের হাসি
পাশাপাশি বসে পারি নি বাজাতে
প্রেমের মোহন বাঁশি
তোমার হাতে রাখতে পারি নি হাত
ছিন্ন ভিন্ন হয়ে কাটিয়েছি
নির্ঘুম কত রাত।
তবু জানাতে এই ভালোবাসা
আমি তো গাই না গান
তোমার সুরে ভিজে ভিজে শুধু
গান হতে চাইলাম।
গানগল্প- ২ [এতদিনে ফুল কুড়ালাম, ভরল মনের ডালা]
"ধূচ্ছাই, ভাল্লাগে এসব? প্রতিদিন এই একই কাজ? একখানে বসে থাকা? বসে থাকতে থাকতে তো আমি মাটির সাথেই লেপ্টে যাব! কোনদিন দেখবো, আমি নিজেই মাটিতে শিকড় গেঁড়ে ঢুকে গেছি! ধূর! আর করবো না। আজই শেষ।” আনমনে গজগজ করতে থাকে লাবণ্য। তারপর পাশের রান্নাঘরে বসে থাকা মা'কে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে থাকে, "কেন বাবা, আর কেউ নেই? আমিই কেন রোজ রোজ এই কাজ করবো? আর কেউ নেই? একটু ঘুমাতেও দেবে না, সাত সকালেই ঘুম ভাঙিয়ে দেবে!
সকাল আসে না, আয়না হাসে না........
মাঝে মাঝে আপনাদের এমন হয় না - একটা গান শুনলেন কোথাও, আর সে গানের রেশটা রয়ে গেল মনে.......অনেকক্ষণ।
ইউটিউবে একটা গান খুঁজছিলাম। যা খুঁজছিলাম তা পেলাম না। বদলে পেলাম অন্তহীনের এ গানটা। গানের কথা এবং সুর দুটোই কেন যেন মনটাকে উদাস করলো। যদিও এর সঙ্গে অন্য কিছুর যোগসূত্র না খোঁজাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
-------------------------
সকাল আসে না....আয়না হাসে না
জানলা খোলা মেঘ....সে ভালোবাসে না
না কিছু ভাবি না....রোদ এলো কি না
স্নানের জলে গা......আমি না, তুমি না
দিনের পাখিরা ছুঁয়েছে ডানা
রাতের পরী আর ভুল ঠিকানা
সকাল আসে না....আয়না হাসে না
একলা খোলা বই....সে ভালোবাসে না
--------------------------