ইউজার লগইন
ছড়া
আমরা সবুজ
আজকে বরং আমরা চল টিভির খবর বন্ধ রাখি,
আজকে চল ন্যাট জিওতে দেখব যত গাছ আর পাখি,
রক্ত দেখে হৃদয় টানে, কোমল প্রাণে আঘাত লাগে,
মন ভিজে যায় ভাপ আর জলে,
ব্যথায় ব্যাকুল দুঃখ কাতর রাগে,
কয়টা হল, লাশ গুণে যাই চল,
স্ক্রল করে যাই এপি'র কোমল পাতায়,
বাংলাদেশের নাম ফেটেছে আবার
কয়টা ঢ্যাঁড়া কেবল নামের খাতায়!
মন খারাপের সময় কোথায় অত
চুকবে তো দাম টিপসইয়ে আর চেকে,
আমরা সবুজ অবুজ কচিই থাকি
ঘাসের চাদর গন্ধ ফেলুক ঢেকে!!
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাটাঃ-
আইচ্ছা, পিরে আসার্পর আবার্ফের চৈলাগেস্লাম। শাবাগে ডাক দিসিলো যেডি এরাইতে পারিনাই। হাজার্হৌক, দেশের্ডাক এরানি যায়না। পৈলা পৈলা পতিদিং গেসি, এক্সপ্তা পরেত্থে যাউয়া কোমাইয়া দিসি। প্যাটের্ধান্দায় থাক্তে হৈলে এট্টুহিসাব কর্তেই হৈ। যাউজ্ঞা এলা, যা কৈতেসিলাম- শাবাগের আন্দুলুন আমার্ভিত্রে জোশাইনা দিসিলো। কিন্তুক রিসেং কামকার্বারে হাল্কিশ ঝাস্পা হৈয়া যাইতেচি আর্কি। অবৈশ্য আমার্ঝাস্পা হোউয়ায় আস্লে কিছু যায়াসে না। ত্য হাচা কৈতেছি বেলুঙ্গের কতা হুনলেই কেরাম কন্ডম কন্ডম চিন্তা মাতায় হান্দায় যায়, কিকর্মু? মনৈ পাপ। আমি হ্লায় সুবিদাবাদির *ট, হেল্লিগা আমার্কতায় কান্দিয়েন্না। পোলাপাইনে কস্ট কর্তেছে অবৈশ্যৈ সফল হৈবো। যত দুয়া কালামজানি পর্তেছি সবার্সাফল্যের লাইগ্যা।
আইজারা আবার্ফের হাজির্হৈসি আরেআরেক্কান প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য হাতেরাঙ্গুলের ডঘায় লৈয়া। আপ্নেগোর খিদ্মতে প্যাশকর্তেচি এইবেলা
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
আম্রার পুতলা আম্রারে কয় মেও
তুম্রার পুতলা কেম্মে চুম্মা দেও
তুমার চৌক্ষে যকন রাকি চৌক্ষ
পাংখা মেইল্ল্যা উইরা যায়গা দুক্ষ
চলরে মনা শাহবাগে
আমরা চেয়েছি ঢেউ লাগুক
আমরা চেয়েছি বাঙালি জাগুক।
ঢেউ এসেছে, জোয়ার উঠেছে
চলরে মনা শাহবাগে।
একদফা এক দাবী
যুদ্ধাপরাধীর চাই ফাঁসী।
রাখাল রাজা দেখে যাও
আজো আমরা ঘুমাই নাই
শহীদ মাতা ভেবো না
ফাঁসীর দাবী ছাড়ি নাই।
আজ আমরা এক হয়েছি
সুর বেঁধেছি এক
যুদ্ধাপরাধীর চাই ফাঁসী
কথা হয়েছে অনেক।
পাকির দালাল, ভারতের দালাল
রুশ, চিনা কতই না দেখেছি
এবার মোরা কসম কেটেছি
বাংলাদেশী দালাল হলাম
হলাম বাংলা মায়ের কেনা গোলাম।
আমরা চেয়েছি ঢেউ লাগুক
এই ঢেউয়ে ভেসে যাবে যুদ্ধাপরাধী
আমরা চেয়েছি জোয়ার উঠুক
এই জোয়ারে ভেসে যাবে ধর্মব্যবসায়ী।
একদফা এক দাবী
যুদ্ধাপরাধীর চাই ফাঁসী।
চলরে মনা শাহবাগে
দাবী আদায় করতে হবে।
২০১৩: বইমেলা!!! বইমেলা!!! বইমেলা!!!!
বাঙালির প্রাণের মাস ফেব্রুয়ারি... ভাষার মাস ফেব্রুয়ারী... সেই ভাষাকে সম্মানিত করতে এই মাসে গোড়াপত্তন ঘটে বই মেলার... কালের বিবর্তনে এই বইমেলা ঢাকাবাসীকে ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের বাঙালির প্রাণে দোলা দেয়ার একটি জায়গা তৈরি করে নিয়েছে। প্রতি বছর এই বই মেলাকে ঘিরে উৎসবের আমেজ তৈরি করে আমাদের মনে। ছাপার অক্ষরে প্রকাশ পায় হয় হাজার হাজার বই এবং ব্লগারদের বই্ও। শুধু মাত্র এই এক মাসে যে পরিমাণ বই ছাপা হয় তার অর্ধেক বইও বাকি ১১ মাসে ছাপা হয় না।
যাক সেসব কথা। বই মেলাকে ঘিরে আমাদের ব্লগারদের কি কি বই প্রকাশ হয়েছে তার একটি ছোট্ট তালিকা তৈরি করতে চাই যাতে আমাদের ক্রয় তালিকায় থাকা প্রিয় মানুষদের বইয়ের কথা যেন ভুলে না যাই। সকল ব্লগারদেরও অনুরোধ জানাই যেন মন্তব্যের ঘরে প্রিয় ব্লগারদের বইয়ের বিস্তারিত জানিয়ে যান। সকল ব্লগারদের প্রকাশিত বইয়ের তালিকা আপনার হাতের মুঠোয় থাক।
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?
ডুবে ডুবে প্রেম
সাদাসিধা এক ছেলে ভাব লজ্জিত,
মেয়েদের দেখে যেনো অতিশয় ভীত,
সমুখেতে মেয়ে দেখে পিছে হাঁটা দিতো।
বন্ধুরা কতো নামে করে অভিহিত,
দেয়নাকো সেই ছেলে কোন জবাব-ই-তো,
হয়নাকো কোনরূপে কিছু প্রভাবিত!
কেউ বলে গেঁয়ো তাই নয় বিকশিত,
আরো নানা সন্দেহে হয় উপনীত,
সেই ছেলে তাতে যদি ভ্রূক্ষেপ দিতো!
একদিন ম্যাগাজিনে হয় প্রকাশিত,
ছেলেটার একখানা লেখা সচরিত,
কবিতার ভাঁজে ভাঁজে প্রেম বিগলিত।
সাদামাটা ছেলে শেষে হাতেনাতে ধৃত,
ডুবে ডুবে একদম প্রেমে নিবেদিত,
কবিতার ভাষা তার, অগ্নিতে ঘৃত।।
...ডাক...
ইট-পাথরের রঙিন খাঁচায়
মন লাগেনা আর,
ডাকছে আমায় শেওলা ধরা
ছোট্ট পুকুর পাড়।
পুকুর জলে গজিয়ে ওঠা
কলমি গাছের শাখ,
সবুজ বাহু নাড়িয়ে যেন
যাচ্ছে দিয়ে ডাক।
শেওলাগুলো আঁকড়ে ঢেউয়ের
দোদুল দোলায় দুলে,
চিংড়িগুলো ডাকছে হেসে
ছোট্ট দু'হাত তুলে।
মাঝ পুকুরে বুদবুদেতে
ভরিয়ে পোনার ঝাঁক,
নিজের স্বরেই যাচ্ছে দিয়ে
শব্দবিহীন ডাক।
রুই-কাতলের দম্ভভরা
হঠাৎ কিছু লাফ,
বলছে, ছুটে আয়রে আবার
বাঁচবি ছেড়ে হাঁফ।
ডাকছে তীরের হলদে-সাদা
প্রজাপতির ডানা,
পুকুর পাড়ের গর্তে বাঁচা
ছোট্ট ডাহুক ছানা,
আকাশ জুড়ে চক্রে ওড়া-
বকের পাখার দোল;
বলছে ডেকে, আয়রে ছুটে,
ডাকছে মায়ের কোল।
বলছে সবাই, আয়না ফিরে
ছোট্ট পুকুর তীরে,
যান্ত্রিকতার নগর-জীবন
যা ফেলে আয় ছিড়েঁ।
বলছে ডেকে, সবুজ জলে
ডুবিয়ে পায়ের পাতা,
বরষার খিচুড়ি
[এটা আমারবন্ধুতে আমার প্রথম পোষ্ট। আপনাদের সাথে পরিচিত হতে চাই। আমারবন্ধুতে আমার কয়েকজন পরিচিত ব্লগার রয়েছে। অনিমেষ রহমান, ডাইনোসর, শনিবারের চিঠি এদেরকে আমারব্লগে দীর্ঘদিন ধরে দেখে আসছি। আমার কাছে এই ব্লগের রুলগুলো একটু কঠিন মনে হয়েছে। বিশেষ করে একটা পোষ্ট একাধীক ব্লগে ২৪ ঘন্টার আগে প্রকাশ না করাটা। তবে এই ব্লগের এডিটরটা বেশ ভাল লাগল। যাই হোক, বর্ষা জেঁকে বসেছে তাই ঝুম বর্ষায় বন্ধুদের জন্য একটা বর্ষার খিচুড়ি দিলাম আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।]
প্রকৃতি এক রাজকন্যা
গ্রাম তার প্রাসাদ,
দৌঁড় এক যমদুত
শহর তার আবাস।আম এক মধুফল
জ্যৈষ্ঠে যার যৈবন,
গরম শুনলেই চরম
ঘর্ম যার ধর্ম।বরষা এক রূপবতী
ঝিরি ঝিরি ধারা
মনটা এক অনাহারী
উদাস তিয়াসপারা।ফুল এক মনোহারী
কদম্ব রানী বরষার,
কূল এক নাম ভারি
শুন্য অন্তঃসার।পুকুর এক কালো
শীতল স্নিগ্ধ জলা,
একটু দিলে হাওয়া
টল মল চঞ্চলা।রুই এক মাছ
স্বাদু পুকুরের আহার,
পুঁই যত শাক
ত্বরা
ঐ নেমেছে, এই এলো ইস্, দেউই টাপুর টুপ;
শুকনা মরিচ ভিজিয়ে দিলো,ধান ভিজে চুপচুপ।
আছিস কে-রে, ধানের পাটি জলদি ঘরে উঠা;
আকাশ গাঙের মেঘের নৌকা করলো কে আজ ফুটা?
থালা-বাসন কার কি আছে জলদি নিয়ে আয়,
চালার ফাটল চুঁইয়ে নেমে ঘর যে ভেসে যায়!
মুরগী পালায় ঘরের কোণে, হাসের বাজিমাত,
এক থালাতে খেয়েও এখন দুইজনে দুইজাত!
ও জেলেভাই, জলদি চলো, যাওরে নদীর পাড়,
ইলিশ এসে বাড়িয়ে দিলো নদীর অহংকার।
কৈয়ের সাথে যুদ্ধে খোকার কাদায় লুটোপুটি,
কেমনে ঘরে ফিরবে, মা-তো ধরবে চুলের মুঠি।
মাছের ঝুড়ি সামনে চলে, খোকাটি তার পিছে,
মায়ের কাছে পেৌঁছে খোকার ভয় হয়ে যায় মিছে।
মাছের ঝুড়ি ভর্তি দেখে মায়ের শাসন হাফ,
কাদার পুতুল মাছ এনেছে, তাতেই গুনাহ্ মাফ।
কোন চোরের নাতি
একাত্তরে স্বাধীন মোরা
বাঙালি এক জাতি
কাজে নয় কথায় বড়
কোন চোরের নাতি।
লিখেছেন কবি এক
রামগরুরের ছানা
দুর্নীতি করবে তারা
বলতে এসব মানা।
খুন ধর্ষণ গুম হত্যা
চলতে নেই মানা
জনগণের নিরাপত্তা
নেই কারো জানা।
কুকুর থেকে সাবধান!
সতর্ক এক বাণী
পুলিশের দূরত্ব
বজায় রাখো মানী।
লোকে যারে বড় বলে
বড় সে তো নয়
নিজের বড় নিজে বলে
বড় সেই হয়।
সততা কোন ছাড়
আজব বাংলাদেশে
দুর্নীতির কালো হাত
তোমারই আশপাশে।
টাকা নিয়ে ধরা খায়
মন্ত্রী যেই দেশে
পদত্যাগে পার পায়
বিদায় হেসে হেসে।
চোরের মার বড় গলা
বলার উপায় নেই
টিপে টিপে বলে কথা
মন্ত্রী এখনো সেই।
দফতরবিহীন হোক
আপত্তি কিসে
লজ্জার মাথা খেয়ে
তিনি অফিসে।
প্রত্যাবর্তন ও বিবিধ কথা
এলেম শেষে অনেক দিনের পরে । বন্ধুরা সব বন্ধু আছে ,
আমরা ও তো আমরা আছি । আমরা বন্ধু তেমনই আছি ,
যেমন ছিলেম আগে ।
(এক বা দুজন অনলাইনে ,
ডজনখানেক ভুলকি মারে
তারপরে কে ল্যাজ গুটিয়ে
ভোঁ দৌড় দিয়ে ভাগে ।
হায়রে কপাল আমরা আছি
যেমন ছিলেম আগে । ।)
ঘাসফুল
উঠোন কোণে এমনি বসা ভাত-শালিকের দল,
পোষ মানালেই বলতে শেখে
লক্ষ টাকার ময়না থেকে-
শিখিয়ে দেওয়া সকল বুলি অধিক অনর্গল।
কাকের বাসায় আজকে ফোঁটা ছোট্ট কোকিল পাখি,
হয়তো কোন এক ফাগুনে
'আশ্রিত' নাম মুছিয়ে গুণে-
কাকের চেয়ে মধুর স্বরেই করবে ডাকাডাকি।
এমনি হেলায় মাড়িয়ে যাওয়া এক ছোট ঘাসফুল,
হয়তো কখন গড়িয়ে বেলা
উঠবে হয়ে ঘুঁচিয়ে হেলা-
গ্রাম-কিশোরীর যত্নে তোলা শখের কানের দুল।
বৃষ্টি বৃষ্টি
বৃষ্টি এলো মন কাঁপিয়ে
কাঁপছে শরীর শীতে !
বৃষ্টি ভেজা মুখ দেখিয়ে
রোদের বিপরীতে
সেই যে কবে ছুটেছিলাম
ঘামের গোসলসহ
সেই স্মৃতিটা বৃষ্টি ভিজে
লাগছে দুর্বিষহ !
কদম ভেজা সোঁদা সুবাস
লাগছে নাকে দারুন
আমার হাতের কদম দেখুন
নাইবা নিতে পারুন
ভিজলে হবে শরীর খারাপ
ভয় থাকে খুব বেশী
ভেজা চুলের দারুন ছবির
নাম যে এলোকেশী
একাই ভিজে মনটা আমার
ভীষণ এলোমেলো
সঙ্গী ছাড়া বৃষ্টি ভিজে
ভেজাই বৃথায় গেলো !
নারী
তোমার কাজল কেশ
যত ধরি লাগে বেশ,
যেন কাজল দীঘির জল
হাওয়ায় টলমল।
তোমার হরিন দু নয়ন
সেথা রাখা মোর স্বপন,
ভুলি, তবু বারেবার
দেখি, স্বপন হারাবার।
তোমার গোলাভ অধর
আমায় ভাবায় অসষ্টপ্রহর,
বাড়ায় হৃদ স্পন্দন
তৃষিত সব চুম্বন।
তোমার ও দু হাতে
দিয়েছি সব পেতে
রেখো আস্ট পিস্টে ধরি
শুধু তোমাতেই যেন হারি।
তোমার চরন যুগল
আমার চিত্ত করে চঞ্চল,
এই বুঝি তব এলে
ভালোবাসা পেখম মে্লে।
_____________________________
অনেক কষ্ট করি
প্রসবিনু এই ছড়া ,
ভালো যদি নাহি লাগে
যাবেনাকো কিছু করা।
কেন এসেছিলে
বসন্ত তুমি কেন এসেছিলে
কোকিলের কুহু ডাকে ,
মুকুলের ঘ্রাণে , শিমুলের ডালে ,
কাদাজল নদী বাঁকে ।
দাঁড়কাক এক উঠোনের কোনে
সারাদিন কাচ্ছিল আনমনে ।
কোথা থেকে উড়ে এসে হেসে ওঠে
কোকিল ধুরন্ধর ।
ভুলে যায় কাক মানায়না তার
কোকিলের মধুস্বর ।