ইউজার লগইন
দেশচিন্তা
চিঠি
চিঠি
এম আর মামুন
এই শহরে ডাকপিয়নের
আর মেলে না দেখা,
মুঠোফোনের বদৌলতেই
হয় না চিঠি লেখা।
বাবার কাছে টাকা চেয়ে
মেসেজ পাঠায় ছেলে,
ভয়েস মেল ও চিঠির কদর
দিচ্ছে দূরে ঠেলে।
ইমেল, ফ্যাক্স, শর্ট মেসেজে
ব্যস্ত মানুষ আজ,
তাইতো বুঝি জিপিওতেও
থমকে গেছে কাজ।
হারাক চিঠি, তবুও মানুষ
দেখলো দুচোখ ভরে,
সরকার আর বিরোধী দল
চিঠির চর্চা করে।
যেই ছেলেটা যুদ্ধে গেল
করল জীবন দানও,
মায়ের কাছে সেই চিঠিটার
মূল্য কত জানো?
আবদুল্লাহ আবু সায়িদ স্যার
``মন্ত্রী-এমপিদের কোনো নীতি নেই` - সায়িদ স্যার এই কথাটি বলার কারনে স্যারকে নাকি আমাদের জাতীয় সংসদে গিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে, এমনটাই দাবী তোলা হয়েছে শোনা যাচ্ছে! স্যার, আমি এই দেশের নাগরিক, ওই ১৬ কোটির মানুষের মধ্যে আমিও একজন এবং আমি বলছি আপনাকে ক্ষমা চাইতে হবেনা, কোন ভাবেই না! আপনি যা বলেছেন তা আমারো মনে কথা, আরো অনেকের! ঠিক কথাই বলেছেন!
এই BAL সরকারের আবুল মন্ত্রী গুলো হয়ত আপনাকে জোর করেই ক্ষমা চাওয়াইতে পারে তবে আমরা তা হতে দিবোনা! প্রয়োজন হলে যেই সংসদে আপনাকে ক্ষমা চাইতে ডাকা হচ্ছে ওই সংসদে আমরা আপনার ছাত্ররা দেয়াল তৈরি করে দিবো আপনার জন্য।
দেশের প্রতি ভালোবাসা -১
বলি,এই দেশটার হচ্ছেটা কি!খুব বেশিদিন আগের কথা না,মাত্র ৪০ বছর আগের কথা,দেশটাকে স্বাধীন করা হয়েছিলো।যে স্বাধীনতার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনো চলছে।কার ভুলে যাওয়ার কথা না।সেই স্বাধীন দেশে আজকের যারা নীতি নির্ধারক একটা মানুষের চেহারাও যুদ্ধক্ষেত্রে কেউ দেখেনি।টেলিভিশনে দেখা তো দূরে থাক রেডিওতে কথা শুনেই তাদের উপর আস্থা রেখে সাধারন মানুষ যুদ্ধ করতে ঝাঁপায়ে পরেছিলো।কই তখন যখন ছাত্ররা দেশের অবস্থা নিয়ে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় করতো সরকারি দল মামলা দায়ের করে বসে থাকতো এমন তো কোনো নজির দেখা যায়নি।তাইলে আজ যখন একটা কলেজের ছাত্র প্রধানমন্ত্রীকে কটুক্তি করে কথা বলেছে দেখে তার নামে মামলা দায়ের করার কথা একজন মাননীয়া মন্ত্রী মহোদয়া পত্রিকায় উল্লেখ করেছেন তখন কি তিনি ভুলে গেছিলেন যে এই দেশ স্বাধীন হয়ার পর যে সংবিধান হয়েছিলো তাতে নাগরিকের অধিকারে বাকস্বাধীনতা কথাটি লেখা ছিলো।কোনো সরকার নিঁখুত হতে পারেনা।আজ যারা আছে তাদের প্রতি মানুষের ভালোবাসাটা অন্যরকম।তাদের কাছে দাবিটা অন্য রকম।এইটুকু যদি তারা না বুঝে পদক্ষেপ নেয় তাহলে বুঝতে হবে তারা ভালোবাসাটা অনুধাবন ই করতে পারেনি।সময় থাকতে থাকতে তাদের অনুভব করাটা দরকার।
১৯৭১ এ পা্কিস্তান বাহিনী ও তার দোসরদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধসমূহ
অপরাধ সংঘটনের কাল: ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দখলদার পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘Operation Searchlight’ এর মাধ্যমে স্বাধীনতাকামী বেসামরিক বাঙালিদের উপর আক্রমণ শুরু করে যা ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ প্রায় ৯(নয়) মাস অব্যাহত থাকে। এই সময়টিই হল অপরাধ সংঘটনের কাল।
এক নজরে অপরাধ সংঘটনকারী পক্ষসমূহ: আগ্রাসী পাকিস্তানী সেনাবাহিনী। তাদের সহযোগী বাহিনী হিসেবে আবির্ভাব হওয়া জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র সংঘ, রাজাকার বাহিনী, শান্তি কমিটি, আল-বদর, আল-শামস, আল-মুজাহিদ বাহিনী ইত্যাদি। এদের প্রত্যেকের ব্যাপারে আরও বিস্তারিত তথ্য দেয়া হবে। চোখ রাখুন এই ব্লগে।
আবোল তাবোল - ১১
মন ভাল নেই, মন ভাল হয় না।
আমি নিজেই কবে কোথায় যেন বলেছিলাম, এই মুহূর্তে ঠিক এমনটাই মনে হচ্ছে।
রাতের শেষে দিন আসে এটাই স্বাভাবিক,
কিন্তু খুব ভাল কোন দিনের শেষে যখন রাতটা একটু বেশি অন্ধকার হয়ে নেমে আসে তখন খুব খারাপ লাগে।
মনে হয়, এ আঁধার কিছুতেই ফিকে হয়ে আসার নয়। খুব অসহায় লাগে।
আমি খুব দুষ্টু প্রকৃতির একটা ছেলে। ছোটবেলা থেকেই অভ্রাস, আশেপাশের মানুষজন কে না জ্বালালে আমার সময়ই কাটেনা!
স্কুল আর কলেজ বেলায় সমস্যা হয়নি কোন,
নানাবাসায় জ্বালানোর জন্য মানুষের অভাব ছিল না কখনো।
প্রাণের শহর ব্রাক্ষণবাড়িয়া ছেড়ে ঢাকা আসলাম আট এর শুরুতে।এতদিন কোনই সমস্যা হয়নি।
আব্বু আম্মু আর ভাইয়া তো আছেই, সাথে আরো থাকেন ছোটমামা আর নানু।
আর যেখানে আছি সেই একই বিল্ডিং এর আমাদের নিচের তালায় থাকে মেঝ খালারা। বড় দুই ভাই চাকরী করে। তার ছোট জন দুষ্টামিতে আমার নমস্য, সারাদিন ওর সাথেই চলি বলা চলে। আর একটা ছোট বোন, তা সেও আমার যন্ত্রনার হাত থেকে রেহাই পায় না কখনো। ছোটবোন তো কি হইছে, আমাদের কাজিনদের মাঝে তো সবার বড় বোণ; সবার আপুমনি।
নিরাশাগ্রস্ত মানুষদের পরিসেবায়
মা হীন মাতৃভূমি
www.mahinmatribhumi.org/
নিরাশাগ্রস্ত মানুষদের পরিসেবায়
* আপনি কি কোন বন্ধু অথবা আত্মীয়কে জানেন যার সাহায্য প্রয়োজন?
* আপনি কি কোন ইন্টারসেক্স শিশুকে চিনেন যে নির্যাতিত হচ্ছে?
* আপনি কি বিবাহ বহির্ভূত কোন যুবতী/নারীকে চিনেন যিনি গর্ভবতী এবং একা হয়েও অসহায় শিশু/ভ্রণটির জীবন রক্ষা করতে চান ?
* এ বিষয়ে আপনার মাধ্যমে আমরা সাহায্য করতে পারি।
** কৃপা করে মা হীন মাতৃভূমির উক্ত হোম পেজটি দেখুন এবং যোগাযোগ করুন। ব্লগেও লিখতে পারেন।
মা হীন মাতৃভূমি অ্যাডমিন ডেস্ক
রুদ্র অনল
আজ এমন শর্তহীন মূঢ়তা বাসা বাঁধতে পারতো না কোনভাবেই ;
এমন করে রক্তের শীতল স্রোতে বইতো না দাসত্বের মারণ জীন , অহেতুক জড়তার প্রকাশহীন আক্ষেপ ;
এভাবে সূর্যের কাছে ধার করতে হতো না আলো কিংবা উত্তাপ -
যদি আমি অনুভুতির এক চিমটিও বারুদ মুখে জন্মাতে পারতাম , তবে আজ এসব নিগুঢ় তত্ত্বজ্ঞান , আস্তাকুঁড়ে হাতের এমন সস্তা কলকাঠি , জাদুকরের ভেলকিবাজি , অথবা স্বপ্নে ডোবানোর চোরাই কারখানা - সব কিছু ছারখার করে দিতাম মুহূর্তের ফুতকারে , সত্যের রুদ্র অনলে , দীপ্ত দহনে পবিত্র হতো সোনার স্বর্গভূমি ।
বিদ্যালয় ও পরীক্ষাকে হরতালের আওতামুক্ত রাখা হোক
বিএনপির ডাকা সাম্প্রতিক তিনদিনের হরতালে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা। আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের এ এক বড় অসুবিধা!
আমরা মানুষ আছি ?
আমরা মানুষ আছি ? সন্দেহ হয় ,
যে সমাজে প্রতিদিন মনিষ্য খুন হয়,
ধর্ষণের হননের নিত্য যেথা জয়,
সে সমাজ মানুষের ? কি করে যে হয় !
বিবর্তনের উল্টো রথে কি জানি কবে,
অমানুষ হয়ে গেছি বাঙ্গালী সবে ।
সন্ত্রাসের সংহারের নিত্য করি চাষ,
মানুষ আমরা ? নাকি দানব পিচাশ !
বোনের ইজ্জ্বত লুঠি, ভাই করি খুন,
কষে -------মেরে দিই যার খাই নুন ।
নির্দ্বিধায় মিথ্যা বলি, স্বার্থে হলে হানি,
জনকের জান নিতেও সংকোচ না মানি
আমাদের ভারতপ্রেম, বি.পি.এল ও কিছু প্রশ্ন..
একটা কিছু দেখলেই তা নিয়ে প্রশ্ন করে বসার সেই বয়স পার হয়ে এসেছি অনেক অনেক দিন আগে।
তবু-ও আজকাল মাঝে মাঝেই মাথায় নানান প্রশ্ন জাগে, কার্যকারণ খুঁজে পাইনা। তাই, শেষমেশ বন্ধুদের-ই সরন নিলাম।
ছোট থাকতে বড়দের সাথে কোন খেলায় অংশ নিলে 'দুধভাত' হয়ে খেলতে হত, অর্থাৎ সবকিছুতে অংশ নিলেও তার কিছুই গোণার মধ্যে পড়তো না।
বাংলাদেশের সীমান্তে ভারতীয় সহিংসতা বোধহয় আজকাল সবার কাছে 'দুধভাত' হয়ে গিয়েছে। কয়েকদিন পরপর-ই একটা কিছু হবে, সব পত্র-পত্রিকায় একটুআধটু লেখালেখি হবে। দুই তিন দিন হয়ত ফলোআপ পাওয়া যাবে, তারপর-ই আবার যে-ই কে সে-ই।
আগে তাও রাষ্ট্রপর্যায়ে কিছু আলোচনা হতো, এখন আর সে বালাই-ও নেই।
রাষ্ট্রপক্ষের প্রতিনিধি নির্দ্বিধায় জানিয়ে দেন যে, এত 'তুচ্ছ' বিষয়ে মাথা ঘামিয়ে সময় নষ্ট করার মত 'সময়' রাষ্ট্রের হাতে নেই!
বাঙ্গালীর জাতীয় প্রার্থণা
- ' আমাগো শেখ মজিব আইলে বেবাক ঠিক হ’য়া যাইব’ ! ফুটপাত ধরে হাঁটছিলাম, কচি কন্ঠের কথা ক’টি কানে এলো । দাঁড়ালাম । অপর্ণা চরণ গার্ল স্কুলের (নন্দন কানন) অপজিটে যেখানে এখন ইলেক্ট্রিক মার্কেটটি গড়ে উঠেছে, সেখানটা তখনো খালি । প্রকান্ড কড়াই গাছ ক’টি চার দিকে ডাল পালা মেলে দাঁড়িয়ে । ১ জানুয়ারী ’৭২ এর সকাল । হাড় কাঁপানো শীত । নব বর্ষের সোনা রোদ তখনো কোর্ট হিলের ওপারে আটকে আছে, এপাশে তার উষ্ণ সোনালী ছোঁয়া পৌঁছায়নি । ৮ / ১০ বছরের দু’টি বালক তখনো যাদের নাম পথকলি বা টোকাই হয়নি, কুড়িয়ে পাওয়া কাগজ, ঝড়া পাতা আর ছোট ছোট শুকনো ডালপালা দিয়ে আগুন জ্বেলে শীত তাড়াবার প্রাণান্ত চেষ্টা করছে । কাছে গেলাম । আগুনের দিকে হাত মেলে দিতে দিতে বল্লাম, ‘খুব শীত ! তাইনা’ ? ওরা এ ওর প্রতি তাকাল । তারপর আলতো মাথা দোলালো, যেন এ আপদ আবার কোত্থেকে !
সংশয়যুক্ত অভিনন্দন!
এ সপ্তাহে দু-দুটো গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলো। পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীর পড়ালেখা শেষ করার পর শিক্ষার্থীদেরকে যথাক্রমে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) বা জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। দুটো পরীক্ষাই তুলনামূলকভাবে নতুন হলেও সেগুলো যথেষ্ট সাড়া জাগিয়েছে। বিশেষত এসএসসি কিংবা এইচএসসি পরীক্ষার আদলে অনুষ্ঠিত হওয়া এই নতুন পাবলিক পরীক্ষাগুলো শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের কাছে সমাদৃত হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে। এবার প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় পাশের হার ৯৭ শতাংশ (এবতেদায়ীতে ৯১ শতাংশ) এবং জেএসসি/জেডিসিতে ৮৩ শতাংশ ছাড়িয়েছে। শিক্ষার্থীদের এই পাশের হার যথেষ্টই আশাপ্রদ এবং তারা যদি এ ধরনের ফলাফল ভবিষ্যতে ধরে রাখতে পারে, তাহলে তা দেশের জন্যই মঙ্গলজনক হবে। যে সমস্ত শিক্ষার্থী এবারের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা এবং জেএসসি/জেডিসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের
আজও হেঁটে যাই সবুজের পথ ধরে, লাল সূর্য্যের দিকে।
পূর্বাচলে আজ উদিত যে-সূর্য, প্রতিদিনের হয়েও সে প্রতিদিনের নয়; তার রক্তিমতায় ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আমাদের মনে পড়বে; আকাশ যে-কোমলতায় আজ উদ্ভাসিত, একাত্তরের সম্ভ্রমহারা ১০ লাখ মা-বোন-জায়ার ক্রন্দন ধোয়া সে-উদ্ভাস; ভোরের যে-রাঙা আলোটি আজ স্পর্শ করেছে ভূমি, স্বদেশের সেই পবিত্র ভূমি ভিজে আছে বঙ্গবন্ধুর রক্তে, আর সেই রক্তস্রোতে মিশে আছে জাতীয় ৪ নেতা তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কামরুজ্জামান ও মনসুর আলীর উষ্ণ শোণিত। দেন দরবার নয়, কারও দয়ার দানে নয়, সাগর-সমান রক্তের দামে বাংলাদেশ অর্জন করেছে স্বাধীনতা, রক্ত-সাগর পেরিয়ে বাঙালি জাতি পৌঁছেছে তার বিজয়ের সোনালি তোরণে।
আমি হয়তো দেশপ্রেমিক নই!
বছর ঘুরে আবার একটা দিন আসছে । ১৬ ই ডিসেম্বর ।
আমার কাছে এ দিনটা আর দশটা সাধারণ দিনের মতোই। সবাই কেনো জানি এই দিনটাকে বিজয় দিবস বলে। কিন্তু আমি বিজয়ের গন্ধ কোথাও খুঁজে পাইনা।
২৫ শে মার্চের নারকীয় হত্যাযজ্ঞের পর ২৬ শে মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ২৭ শে মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র হতে জিয়াউর রাহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা । অতঃপর যুদ্ধ এবং ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের স্বাধীনতা । আমার কাছে এই হলো স্বাধীনতার ইতিহাস ।
আমি বিজয়ের গুরুত্ব বুঝিনা। বুঝবোই বা কি করে?
গ্যাস উত্তোলন: স্থানীয় চাহিদাও মেটানো উচিত
কিছুদিন আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার অধিবাসীরা গ্যাসের দাবিতে আন্দোলন-বিক্ষোভ করেছে। এই থানার অন্তর্গত সালদা নদীতে যে গ্যাস পাওয়া গেছে, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেই গ্যাস কসবা থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে চট্টগ্রামে সরবরাহ করার। পত্রিকার খবর অনুসারে, সালদা গ্যাস ফিল্ডের তিন নম্বর কূপ থেকে ২২ নভেম্বর থেকে বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেম লিমিটেডের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে অন্তত ৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হবে যা মূলত চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকার চাহিদা মেটানোর কাজে ব্যবহার করা হবে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে সেখানকার বাসিন্দারা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল-সমাবেশ-মানবন্ধনসহ নানা ধরনের প্রতিবাদ করেছে। অবশ্য পাইপলাইনে কোনোমতেই গ্যাস না দেওয়ার হুমকিধামকিও দেয়া হয়েছে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে। কসবাবাসীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, স্থানীয় পর্যায়ে গ্যাসের চাহিদা মিটিয়ে তবেই কেবল বাকি গ্যাস দেশের অন্যত্র সরবরাহ করা য