ইউজার লগইন
প্রবন্ধ
কিছু কথা কিছু অনুভূতি
অনেকদিন পর এবি তে ফিরে আসলাম। এসে দেখি পাঁচ বছর হয়ে গেছে। কেমন করে পাঁচটি বছর জীবন থেকে হারিয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। অথচ এই 5 বছরে কত কিছুই পরিবর্তন হয়ে গেছে, পাঁচ বছর আগে আমার এখানে ফোরজি ছিল না এমনকি থ্রিজি ছিল না টু'জি তে এবি চালাইতাম খুব কষ্ট করে। বেঁচে আছি তাই আবার ফিরে আসলাম জানিনা কত বন্ধু এই 5 বছরে মারা গিয়েছে। আমিও হয়তো একদিন তাদের মতো চলে যাব পৃথিবী ছেড়ে 5 বছর না 10 বছর না 100 বছরেও আর ফিরে আসবো না এ বি তে। সত্যি খুব অবাক লাগে। আজ বড় একা লাগে, আছে সব কিছু তবুও একা লাগে সেই কফি হাউজের আড্ডাটা আজ আর নেই তাই একা মনে হয়। জানিনা আমার মত আর কারো এমন হয় কিনা। জানাবেন বন্ধুরা।
তারেক মাসুদের গানে শ্রেণি, রাজনীতি ও জেন্ডার চেতনা: একটি সূচনামূলক আলাপ
এক.
যদি মানুষ-ই-না থাকে তবে উন্নয়ন দিয়ে কি হবে?
নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার তাজপুর খনি থেকে বানিজ্যিক ভাবে চুনাপাথায় উত্তোলন করা হলে সংশ্লিষ্ট এলাকা মারাত্বকভাবে পরিবেশগত ঝুঁকির মধ্যে পতিত হবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চুনাপাথর খনির উপর সমীক্ষায় দেখা গেছে যে খনি মুখ থেকে চারিদিকে ২ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা সবচেয়ে বেশী ঝুঁকির মধ্যে থাকে। সে হিসেবে তাজপুর চুনাপাথর খনির চারিদিকে ২ কিলোমিটার এলাকায় মধ্যে অবস্থিত বারফালা, জোলাপাড়া, তাজপুর, দৌলতপুর, নাজিরপুর, লক্ষীপুর, এনায়েতপুর, হাজিপুর, মহেশপুর, কটকবাড়ী এই ১০ টি গ্রাম সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শুধু বসতভিটা, পুকুর, বাগান ও ফসলী জমি থেকে উচ্ছেদই নয় এলাকায় স্বাস্থ্যগত-পরিবেশগত ও জীব-বৈচিত্রের মারাত্বক বিপর্যয় নেমে আসবে।
"শহিদ" শব্দটি শহিদ হচ্ছে আজকাল
প্রথমেই বলে নিই শহিদের ধারনাটি ইহুদি এবং খ্রিস্টান ধর্ম থেকে এসেছে। মার্টায়ার কথাটার অর্থ ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মের গোড়ার দিকে ছিল সাক্ষী। নিজের ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করার বদলে যে নিজের মৃত্যু অথবা হত্যা প্রত্যক্ষ করে অর্থাৎ তার সাক্ষী হয়, সে হলো মার্টায়ার। ইসলামে শহিদ কথাটা এসেছে এই ধারণা থেকেই। এবং প্রথমে এর অর্থ ছিলো সাক্ষী। নিজের বিশ্বাসের জন্যে যে স্বেচ্ছায় মৃত্যুকে মেনে নেয়। অপর পক্ষে, হাদিসের ব্যাখ্যা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার আদেশে ধর্মযুদ্ধে যে নিহত হয়, সে-ই হল শহিদ। বৌদ্ধধর্মে বোধিসত্ত্ব কথাটার সঙ্গেও শহিদের ধারণা খানিকটা যোগ হয়েছে। তবে হিন্দু ধর্মে শহিদের ধারণা নেই। বাঙলা ভাষাতেও নেই
গ্রন্থালোচনাঃ আমি বীরাঙ্গনা বলছি ঃ নীলিমা ইব্রাহিম
যুদ্ধের সবচেয়ে বড় শিকার হয় নারী ও শিশু। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধও এর ব্যতিক্রম কিছু নয়। বহুদিন ধরে পড়তে চাওয়া নীলিমা ইব্রাহিমের লেখা “আমি বীরাঙ্গনা বলছি” বইটি পড়ে শেষ করলাম। খুব সহজ ভাষায় সাতটি মেয়ের বীরত্বের কাহিনী এতে লেখা আছে। একশো ষাট পৃষ্ঠার এই বইটি পড়তে খুব বেশী সময় লাগার কথা নয়। কিন্তু আমার অনেক সময় লেগেছে। আমি পাঁচ দিনে সাত জনের গল্প পড়লাম কারণ আমি হজম করতে পারতাম না। অনেকক্ষণ ধরে ভাবতে হয়, থমকে থাকতে হয়। কীসের মধ্যে দিয়ে গেছেন তাঁরা। কিছু লিখবো না লিখবো না ভেবেও শেষ পর্যন্ত লিখছি। তাদের নাম-পরিচয়, পুর্নবাসন, তাদের সংগ্রাম নিয়ে, তথ্য উপাত্ত ভিত্তিক পূর্নাঙ্গ কোন বই আছে কীনা, তাও জানা নেই। আমি বাংলাদেশের অনেক মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সিনেমা দেখেছি কিন্তু শুধু তাদের ওপর করা অত্যাচার এবং যুদ্ধ পরবর্তী তাদের মানসিক কষ্টের ওপর কারো কোন কাজ দেখেছি বলে মনে করতে পারছি না। তাদের পুর্নবাসনের কার্যক
আমি এখন চাটগায়ে (প্রথম পর্ব)
আমি এখন চাটগায়ে
আব্দুল মোনেম লিঃ,কন্সট্রাকশন কোম্পানি গুলোর মাধ্যে এই মহুর্তে আমার মনে হয় সবচেয়ে বড় কোম্পানি। এই কোম্পানিতে যোগ্যতা সম্পন্ন চাকরি হলে খুশি হবারই কথা আমিও খুশী।আমি একটু বেশীই খুশী, কারন সৌম্য চেহেরার আমার যে বস(ডাইরেক্টার, আক্তারুজ্জামান বাবু)তিনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাজুয়েট ডিগ্রী অর্জন করেছেন, আমিও সে প্রতিষ্ঠান থেকেই গ্রজুয়েশন করেছি।একে তো সৌম্য চেহেরা। তদুপরি অমায়িক ব্যবহার, আমাকে এতটুকুই মোহাবিষ্ট করল যা আর একবার ছাত্রবস্থায় হয়েছিলাম, বর্তমানে জেলবাসি জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব জনাব ফকরুল ইসলাম আলমগীর স্যারকে কলেজে দেখে।
‘বৈকুণ্ঠের উইল’-‘র শতবছর পূর্তির আগে একটি পাঠপ্রতিক্রিয়া
আর মাত্র দু’বছর পরেই ‘বৈকুন্ঠের উইল’ শতবর্ষী হবে। বলা বাহুল্য, এটা শরৎচন্দ্রের লেখা উপন্যাস। প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯১৬ সালে। একটি উপন্যাস, একটি লেখা, শতবছর ধরে টিকে আছে, একটি জাতির সাহিত্যের, ভাষার ইতিহাসে। বইটি এখনও প্রকাশকরা প্রকাশ করে, ক্রেতারা কিনে, পাঠকরা পড়ে, এবং ধারণা করা যায়, আরও অনেক অনেক দিন ধরে, নতুন নতুন পাঠকরা পড়তে থাকবে। উপন্যাসটি। উপন্যাসের চরিত্রগুলি নিয়ে ভাববে, যেমন এ মুহূর্তে আমি ভাবছি। উপন্যাসের চরিত্ররা বেঁচে আছে, বেঁচে থাকবে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। একজন লেখক এবং তাঁর উপন্যাসের স্বার্থকতা বিচার্যের আর কি অন্যকোন সূচকের দরকার পড়ে?
পাঠপ্রতিক্রিয়া: শাহাদুজ্জামান-‘র ‘কয়েকটি বিহ্বল গল্প’
বিহ্বলতা ব্যক্তির একটি মনস্তাত্ত্বিক অবস্থা। এবং অবশ্যই একটি সামাজিক অনুষঙ্গ। ব্যক্তি মাত্রই তার জীবনযাপনে কখনো না কখনো বিহ্বল হয়ে পড়ে। বিহ্বল তাকে হতে হয়। তবে বিহ্বলতা একটি মনোজাগতিক অবস্থা হলেও এর কার্যকরণ এবং অভিঘাত একরৈখিক নয়। রীতিমত বহুমাত্রিক। অবশ্যম্ভাবীভাবে জটিলও। বিহ্বলতার কার্যকারণ ও অভিঘাতে থাকে ভিন্নতা। এ ভিন্নতাগুলো নির্ধারিত হয় শ্রেণী, ক্ষমতা, পেশা, শিক্ষার রকমফের সহ নানা সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক উপাদান দ্বারা। ঘরে-বাইরের লিঙ্গীয় ক্ষমতাকাঠামোও ব্যক্তির বিহ্বল হয়ে পড়া না পড়ার এক গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। পাঠক এ-রকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হবেন ‘কয়েকটি বিহ্বল গল্প’ পড়ে। মোট চৌদ্দটি গল্
স্বাধীনতার খোঁজ
স্বাধীনতাতেই জীবনের স্পন্দন অনুভব করা যায়।স্বাধীনতাতেই উন্নতি।নির্মল শুদ্ধ বাতাসকে কোন জায়গায় আবদ্ধ করে রাখলে তা দূষিত হতে বাধ্য।স্বচ্ছ বয়ে চলা পানিকে আটকে ফেলুন পানি দূর্গন্ধযুক্ত হয়ে যাবে।যারা যতো স্বাধীন তারা তত উন্নত।কারো স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা উচিত না।তাকে নিজের মতো বেড়ে উঠতে উৎসাহিত করুন।
যারা শৈশব বা বাল্যকালে ভালবাসা কম পায় তারা বড় হয়ে ভীতু ও পরাজিত মানসিকতার হয়।বাল্যকালে স্নেহ ভালবাসা পেলে মানুষ মানুষকে বিশ্বাস করতে শেখে।যে সব পরিবারের পিতা মাতারা নিজেদের সন্তানকে নিজের পথ চিনে নিতে বলে ,নিজের খেয়ালখুশি মতো গড়ে ওঠতে প্রেরণা দেন,প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব তৈরি করতে সাহায্য করেন সে সব ছেলে মেয়েরা বড় হয়ে অনেক কিছু জয় করতে শেখে।এডিসনকে তার অভিভাবকরা জোর করে স্কুলে পাঠাতে চাইলেন কিন্তু এডিসন অন্য কাজে ব্যস্ত রইলেন।নিজের স্বাধীন ইচ্ছায় কাজ করতে থাকলেন।অভিভাবকের পীড়াপীড়িতে তিনি যদি স্কুলে যেতেন তাহলে হয়তোবা বড় একজন ডক্টরেট হতেন কিন্তু বড় বৈজ্ঞানিক হতে পারতেন না।
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড (পর্ব-২)
পর্ব-১
শুক্রবারের জুম্মার নামাজ বাদে অন্য ওয়াক্তগুলোতে ঢাকা শহরের বিভিন্ন মহল্লার মসজিদগুলোতে খুবই অল্প সংখ্যক লোকের সমাগম ঘটে। সর্বোচ্চ দুই কাতার লোক হয়।
অর্থাৎ ওই অল্প সংখ্যক লোকই নিয়মিত নামাজ পড়েন। তাদের মধ্যে যদি জরিপ চালানো হয় তাহলে দেখা যাবে, তাদের কমপক্ষে ৯০ শতাংশ লোক বুইড়্যা এবং স্থানীয় বাড়ির মালিক। তাদের এক পা এরইমধ্যে কবরে গিয়ে বসে রয়েছ। এদের বেশিরভাগই অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আমলা, কর্মকর্তা বা ব্যবসায়ী ছিলেন। যৌবনকালে তারা ঘুষসুদ খেয়েছেন সমানে, অন্যান্য আকাম কুকামও বাদ যায় নি। দুনিয়াতে সন্তানদের ভবিষ্যত নিশ্চিত করে শেষ বয়সে তারা এসেছেন পরোকালের ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে। বাকী ১০ শতাংশের ৯ শতাংশ দেখা যাবে তারা ঘুষসুদ খাওয়ার সুযোগ পান নি। পেলে নিশ্চিতভাবেই খেতেন। ১ শতাংশ তূলনামূলক ভাল মানুষ পাওয়া যেতে পারে।তবে এলাকাভেদে এ হার কমবেশী হতে পারে। আমার কথা যারা বিশ্বাস করলেন না তারা ফজরের ওয়াক্তে মসজিদে গিয়ে দেখতে পারেন।
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড (পর্ব-১)
বাংলাদেশে আসলে কোনো ধার্মিক নেই। আমাদের সমাজটাই ভণ্ডামিতে পরিপূর্ণ।
আমরা সাধারনত ধার্মিক বলে আমরা চিনে থাকি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা মাওলানাদের। কিন্তু আমাদের সমাজে মাওলানাদের পেট চলে সমাজে দুই নম্বর লোকের টাকায়। এটাই সমাজ বাস্তবতা। স্থানীয় সাংসদ বা কোনো ধনী ব্যক্তি যত দুই নম্বরই হোক, এলাকার মসজিদে যখন তিনি বড় অংকের টাকা দান করেন, হুজুরেরা তার নামে দোয়া পড়তে থাকেন। কাজেই হুজুরের কি ধার্মিক হওয়ার সুযোগ আছে??
আমাদের সমাজে দেখা যায় বাপ-মা নিয়মিত নামাজ পড়েন। কিন্তু ছেলে কিভাবে টাকা আয় করছেন তা তারা জেনেও না জানার ভান করেন। কিন্তু ছেলে নামাজে গেলে তারা গর্বে বুক ফোলান। ছেলে আমার অমুক পীরের মুরিদ!!! আহা রে!!
দেশে যেমন; এই প্রবাসেও আমরা তেমনটি কেনো?
অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর পরিবেশে ক্যালগেরিস্থ বাংলাদেশ সেন্টারে ক্যালগেরির স্বনামধন্য ফুটবল ক্লাব বেঙ্গল টাইগার্সের ক্ষুদে ফুটবলারদের মাঝে সার্টিফকেট বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় গত ১৪ এপ্রিল। দিনটি ছিলো বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন। পহেলা বৈশাখ। সংগঠনের ক্ষুদে ফুটবলাররা ছাড়াও, তাদের অভিভাবকসহ বেশ কিছু দর্শক-স্রোতা অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। ব্যাপক পরিসরে না হলেও আয়োজনটি এক কথায় ছিলো চমৎকার। বন্ধু আজহারুল ইসলাম মাখনের সাথে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হয়েছিলাম একজন দর্শক হিসেবেই। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর প্রাক্কালে উপস্থাপক জুবায়ের সিদ্দিকী আমার নাম ঘোষণা করে বিশেষ অতিথির আসনে নিয়ে বসালেন। যার জন্য আমি একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না। ক্যালগেরি আসার পর এমন আয়োজনে এটাই আমার প্রথম উপস্থিতি। অনেকদিন থেকেই অসুস্থ। আর তাই অনিচ্ছা সত্বেও নিজেকে নিজের মধ্যে গুটিয়ে রাখার একটা প্রবণতা কাজ করে। তবে হ্যাঁ, বেশ কিছুদিন পর এমন একটি চমৎকার আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পেরে বেশ ভালো লেগেছে।
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাটাঃ-
আইচ্ছা, পিরে আসার্পর আবার্ফের চৈলাগেস্লাম। শাবাগে ডাক দিসিলো যেডি এরাইতে পারিনাই। হাজার্হৌক, দেশের্ডাক এরানি যায়না। পৈলা পৈলা পতিদিং গেসি, এক্সপ্তা পরেত্থে যাউয়া কোমাইয়া দিসি। প্যাটের্ধান্দায় থাক্তে হৈলে এট্টুহিসাব কর্তেই হৈ। যাউজ্ঞা এলা, যা কৈতেসিলাম- শাবাগের আন্দুলুন আমার্ভিত্রে জোশাইনা দিসিলো। কিন্তুক রিসেং কামকার্বারে হাল্কিশ ঝাস্পা হৈয়া যাইতেচি আর্কি। অবৈশ্য আমার্ঝাস্পা হোউয়ায় আস্লে কিছু যায়াসে না। ত্য হাচা কৈতেছি বেলুঙ্গের কতা হুনলেই কেরাম কন্ডম কন্ডম চিন্তা মাতায় হান্দায় যায়, কিকর্মু? মনৈ পাপ। আমি হ্লায় সুবিদাবাদির *ট, হেল্লিগা আমার্কতায় কান্দিয়েন্না। পোলাপাইনে কস্ট কর্তেছে অবৈশ্যৈ সফল হৈবো। যত দুয়া কালামজানি পর্তেছি সবার্সাফল্যের লাইগ্যা।
আইজারা আবার্ফের হাজির্হৈসি আরেআরেক্কান প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য হাতেরাঙ্গুলের ডঘায় লৈয়া। আপ্নেগোর খিদ্মতে প্যাশকর্তেচি এইবেলা
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
আম্রার পুতলা আম্রারে কয় মেও
তুম্রার পুতলা কেম্মে চুম্মা দেও
তুমার চৌক্ষে যকন রাকি চৌক্ষ
পাংখা মেইল্ল্যা উইরা যায়গা দুক্ষ
২০১৩: বইমেলা!!! বইমেলা!!! বইমেলা!!!!
বাঙালির প্রাণের মাস ফেব্রুয়ারি... ভাষার মাস ফেব্রুয়ারী... সেই ভাষাকে সম্মানিত করতে এই মাসে গোড়াপত্তন ঘটে বই মেলার... কালের বিবর্তনে এই বইমেলা ঢাকাবাসীকে ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের বাঙালির প্রাণে দোলা দেয়ার একটি জায়গা তৈরি করে নিয়েছে। প্রতি বছর এই বই মেলাকে ঘিরে উৎসবের আমেজ তৈরি করে আমাদের মনে। ছাপার অক্ষরে প্রকাশ পায় হয় হাজার হাজার বই এবং ব্লগারদের বই্ও। শুধু মাত্র এই এক মাসে যে পরিমাণ বই ছাপা হয় তার অর্ধেক বইও বাকি ১১ মাসে ছাপা হয় না।
যাক সেসব কথা। বই মেলাকে ঘিরে আমাদের ব্লগারদের কি কি বই প্রকাশ হয়েছে তার একটি ছোট্ট তালিকা তৈরি করতে চাই যাতে আমাদের ক্রয় তালিকায় থাকা প্রিয় মানুষদের বইয়ের কথা যেন ভুলে না যাই। সকল ব্লগারদেরও অনুরোধ জানাই যেন মন্তব্যের ঘরে প্রিয় ব্লগারদের বইয়ের বিস্তারিত জানিয়ে যান। সকল ব্লগারদের প্রকাশিত বইয়ের তালিকা আপনার হাতের মুঠোয় থাক।
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?