ইউজার লগইন
ব্লগর ব্লগর
র্যানসমওয়্যার ও সচেতনতা শর্টকাটে
কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার হল দুনিয়ার সবচেয়ে বোকা জিনিষ। আপনি যেইভাবে বলবেন ঠিক সেইভাবে কাজ করবে।
হাল আমলের নতুন সাড়া জাগানো কম্পিউটার থ্রেট হল র্যানসমওয়্যার। ভাইরাস, ওয়ার্ম, এ্যাডওয়্যার, ম্যালওয়্যার, রূটকিট ফেলে এখন আমরা র্যানসমওয়্যারের যুগে। আগে মানুষ বিনোদনের জন্য ভাইরাস লিখে ছেড়ে দিত এরপর মজা দেখত। কিছু হ্যাকার টাকা পয়সার ছোট বড় চুরি চামারী করে। আর কিছু হ্যাকার ডিফেন্স ইনফরমেশন সংগ্রহ করে। এটা হয় বিভিন্ন দেশের সরকারী যোগসাজসে। মানুষ বাড়ার সাথে সাথে এখন মানুষের চাহিদা বেড়ে গেছে অনেক গুন সেই সাথে বেড়েছে টেকনোলজির পরিধি। ব্যাঙ্ক একাউন্ট হ্যাক করা এখন বেশ কষ্ট সাধ্য আর ধরা পড়ার সুযোগ অনেক বেশী। তাই আবিষ্কার হয়েছে র্যানসমওয়্যারের।
এখন প্রশ্ন হল এটা কি জিনিষ আর কাজ করে কিভাবে?
মুহাম্মদ জাফরি ইকবালের অভব্য নিবন্ধের প্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য
কোনো লেখকের উপন্যাসের চরিত্ররা উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে যে ধরণের উপলব্ধি প্রকাশ করে কিংবা যেসব বক্তব্য দেয়- লেখকের বক্তব্য হিসেবে সেসব উপস্থাপন করাটা লেখকের প্রতি এক ধরণের অন্যায় আচরণ। লেখক যখন কোনো উপন্যাসের চরিত্রচিত্রন করেন, উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে সেসব চরিত্র নিজের মতো জ্যান্ত, তারা লেখকের কল্পনায় বসবাস করলেও আদতে তারা এক ধরনের স্বাধীন স্বত্ত্বা, তাদের নিজস্ব অভিমত আছে, লেখক সেসব স্বাধীন সত্ত্বার উপলব্ধিগুলো লেখার সময় নিজের অভিমত সব সময় চরিত্রের উপর চাপিয়ে দিতে পারেন না।
কিন্তু লেখক ব্যক্তিগত নিবন্ধে কিংবা সাক্ষাৎকারে যেসব অভিমত ব্যক্ত করেন, সেসব বক্তব্যের দায়ভার সম্পূর্ণই লেখকের। সেটা লেখকের সুচিন্তিত স্বাধীন অভিমত এবং লেখককে সেসব বক্তব্যের দায়ভার বহন করতে হয়।
কাকতালের পৃথিবী: অগভীরতা যখন সকলের আরাধ্য
১.
সৌন্দর্য্য এমন একটা বিষয় যেটার প্রতি পৃথিবীর সব মানুষের একটা আকণ্ঠ তৃষ্ণা রয়েছে। অথচ সৌন্দর্য্য বিচার করার স্বাভাবিক ক্ষমতা কিন্তু তাদের বেশিরভাগেরই নেই। সাধারণত আমরা চেহারার বৈশিষ্ট্য যেমন চোখ, মুখ ও নাকের আয়তনিক গড়ন, চুলের রং, দৈর্ঘ্য ও ঘনত্ব, শরীরের বলিষ্ঠতা ও রং-এর মতো কিছু বিষয়কে সৌন্দর্য্যের মূল প্রতিনিধি মনে করি এবং সেগুলোর উৎকর্ষকেই কেবলমাত্র গুরুত্ব দিই। এই বিচারে পৃথিবীর তাবত খাটো, কালো, নাকবোঁচা, টাকমাথা, ভুরিওয়ালা, দৃশ্যমান জায়গায় জন্মদাগ কিংবা জরুল সমৃদ্ধ সবাই বাদ পড়ে যায়।
অথচ একবার ভেবে দেখুন উল্লিখিত ওই চেহারার বৈশিষ্ট্যগুলোর কোনো একটিরও কি প্রকৃত কোন মূল্য রয়েছে? তারপরও আমাকে যদি উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যসমূহে সমৃদ্ধ, কিন্তু মানসিকভাবে "দৈন্য" কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী কারও তুলনা করে, একজনকে সঙ্গী হিসাবে বেছে নিতে বলা হয়, তাহলে আমি অবশ্যই দ্বিধায় পড়ে যাবো।
বিজ্ঞান
কেনো বিজ্ঞান নিয়ে এত মাতামাতি? অস্তিত্বের মৌলিক প্রশ্নগুলো মীমাংসিত হয়ে গেলে আমাদের সামষ্টিক জীবনযাপনরীতিতে কোনো পরিবর্তন কি আদৌ আসবে? আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন অনেকটাই অভ্যাস আর সংস্কৃতিনির্ভর, সেখানে বিজ্ঞানচেতনার খুব বেশী উপস্থিতি নেই
আমাদের নিত্যদিনের জীবনযাপনে হকিং আইন্সটাইন ডারউইন হাক্সলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা টহলপুলিশ। মহাবিশ্ব "লেট দেয়ার বি লাইট এন্ড দেয়ার ইজ লাইট" ভঙ্গিতে শুরু হয়েছে না কি শূণ্য থেকে মহাবিশ্বের স্বতঃস্ফুর্ত বিকাশ হয়েছে প্রশ্নের চেয়ে অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ রাজধানী থেকে বিক্যাশের টাকা মোবাইল একাউন্টে ঢুকলো কি না এই প্রশ্নের সঠিক জবাব।
রাজীব হায়দার হত্যাকান্ডের রায়- ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ
রাজীব হায়দার হত্যা মামলার রায় দিয়েছে আজ। রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রাজীব হায়দারের বাবা জানিয়েছেন “ আমি ন্যায়বিচার পাইনি। আমি হতাশ।” সকল আসামীর সর্বোচ্চ শাস্তি ( ফাঁসী কিংবা যাবজ্জীবন) না হওয়ায় অনেকেই মনে করছেন রাজীব হায়দার হত্যাকান্ডে অভিযুক্তদের অপরাধের ভয়াবহতা আদালত যথাযথ উপলব্ধি করেন নি, আদালত নমনীয় রায় দিয়েছে।
হোয়াইট সান্টা আর ব্ল্যাক পিটের গল্পটি
উত্তর আমেরিকার সান্টা ক্লজের ওলন্দাজ রূপটি হলো ‘সিন্ট নিকোলাস’ বা ‘সিন্টারক্লাশ’। যদিও আজকাল আমেরিকার দখলে সান্টা ক্লজ কিন্তু সান্টা ক্লজের আদি দাবিদার কিন্তু ওলন্দাজরা। বলা হয়ে থাকে, আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধের সমসাময়িক কাল থেকে, নিউ ইয়র্কের ওলন্দাজ কলোনিতে (নিউ আমর্স্টাডামে) বসবাসকারী অভিবাসী ওলন্দাজ নাগরিকরা সেখানে এই রীতিটির পালন পুনরায় শুরু করেছিলেন। আজকের এই আনন্দময় রীতিটির পেছনের গল্পটিই এখানে বলব। কেমন করে সান্টা সব বাচ্চাদের আপন হলো।
হাহাকার......
কোন কাঁটা তারের প্রাচীর নেই যে ছুঁয়ে গেলে ই রক্তাক্ত হবে। কোন ইট সুরকির মজবুত দেয়াল নেই যে মাথা খুড়ে মরতে হবে। কোন মানব বসতি শুন্য জমির অস্তিত্ব নেই সেখানে। প্রতি মুহুর্তের অনুভব জ্যান্ত। নিশ্বাসের শব্দ শুনে বলে দেয়া যায় বুকে জমে থাকা ব্যাথার অস্তিত্ব।শরীরী উষ্ণতা অনুভুত হ্য় শরীরে। শান্ত শ্রান্ত স্বপ্ন কাতর মুখ ভেসে থাকে সামনে। তাও ছোয়া যায় না। ঘুমন্ত শরীর ছুটে চলে অজান্তে ই। তাও এই রেশমি বাঁধা ডিঙ্গানো হয় না। রাত জেগে দেখে যাওয়া মশাদের অবাদ বিচরণ। কত অনায়াশে দুই পৃথিবীর দুই রকম মানুষের রক্ত একাকার করে দিচ্ছে। কেমন করে আমাদের ছুঁয়ে দিচ্ছে বিকারহীন।
এইসব দিনরাত্রি
প্রতিদিন সকালে উঠে বাথরুম যাওয়া, দাঁত মাজা, সেভ করা, গোসল করা, নাস্তা করা, অত:পর কাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ি। কর্মস্থলে এসে কম্পু চালু করি। নেট কানেকশন দেই। এবিতে লগ ইন করি। তারপর মেইল চেক করি। তিন নম্বরে ফেবুতে ঢুকি। ছুটির দিন ছাড়া এটা আমার নিত্য রুটিন।
যতক্ষণ অফিসে থাকি, লগ ইন অবস্থায় ব্লগে থাকি। ফেবুতেও। তারমানে এই নয় যে, সারাদিন প্রয়োজনীয কাজ কর্ম ফেলে শুধু নেটে ঘুরি। কাজের ফাঁকে একটু উঁকি মারি মাঝে-মধ্যে। এবির দিকে তাকিয়ে অবাক হই। দুই জন বা সর্বোচ্চ তিনজন লগ ইন থাকে। ২৫ থেকে ৩০ জনকে নিয়মিত অনলাইনে দেখায়।
আমার ধারনা, এরা লগ ইন করতে লজ্জা পায় বা ভয় পায়। কেনোনা, যে হারে ব্লগাররা আহত-নিহত হচ্ছে, তাতে না আবার জানের উপর দিয়ে যায় ! গায়ে একবার ব্লগারের ছাপ পড়ে গেলেতো সমস্যা। জানের মায়া কার না আছে ! ঠিকইতো। নিজের জানের চেয়ে বেশি প্রিয় কিছু থাকবে না, থাকতে নেই- এটাইতো স্বাভাবিক।
আমরা কেমন আছি !
লিখতে ভালো লাগছে না। মনটা বিক্ষিপ্ত। কত কিছু ভাবনায় আসে। সময়, সুযোগ আর ইচ্ছের সমন্বয় ঘটছে না। কী যে করি ?
চারদিকে কেমন একটা থমথমে ভাব। প্রাণচাঞ্চল্য নেই কোথাও। কেমন মরা মরা। আকাশটাও কেমন জানি গোমরামুখো হয়ে আছে।
চারদিকে কেমন একটা তাল-লয়-সুর কাটা অবস্থা। দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির আদেশ বহাল রেখেছেন আদালত। যে কোনো সময় ঝুলে যাবে তারা। দেশের অবস্থা নাকী অস্থিতিশীল। আম জনতা বলে। মন্ত্রী, এমপি, রাজনীতিবিদরা বলছেন- ভিন্ন কথা। টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে আর সংবাদপত্রে তাদের কথা শুনে মনে হয়, দেশের কোথাও কোনো সমস্যা নেই। সবাই নিরাপদে, নিশ্চিন্তে, দুধ-ভাত খাচ্ছে প্রতিদিন।
ধরে নিলাম তাদের কথাই ঠিক।
বর্তমানের ভাবনা
সমাজের বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সমাজের নীতি-নৈতিকতা নির্ধারণ করে। ধর্ম যে কৃষিভিত্তিক সামাজিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় বিকশিত হয়েছে সেখানে ধর্ম দাসের প্রতি মানবিক হতে অনুরোধ করলেও যেহেতু তৎকালীন অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় দাসের উপস্থিতি প্রয়োজনীয় ছিলো তাই কোনো ধর্মই সরাসরি দাস ব্যবসাকে নাকচ করে দিতে পারে নি। সমাজে দাসবিষয়ক মানসিকতা পরিবর্তনের জন্যে শিল্পবিপ্লবের প্রয়োজন হয়েছে। শিল্পবিপ্লবের ফলে বিদ্যমান কৃষিভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অপ্রচলিত হয়ে যাওয়ায় অর্থনৈতিক ক্ষমতাকাঠামো টিকিয়ে রাখতে দাসদের খুব বেশী প্রয়োজন ছিলো না। সমাজ সংস্কারকদের চাপে, বিভিন্ন ধরণের মানবতাবাদী উপাখ্যানে মুক্ত মানুষের ধারণা প্রচলিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ইউরোপের অধিকাংশ দেশেই দাসব্যবসা বিলুপ্ত হয়ে যায়। আফ্রিকা থেকে জাহজ ভরে মানুষ ধরে নিয়ে এসে যুক্তরাষ্ট্রে খোলা বাজারে নিলাম করে মানুষ বেচা বন্ধ হয়ে যায় ১৮০৮ সালে কিন্তু সে সময়
উদ্ভট বাংলাদেশ
পত্রিকা পড়া বাদ দিয়েছি বহুদিন, যদিও বা কখনো পড়ি তাহলে তার পরিধি খেলার পাতাতেই সীমাবদ্ধ থাকে। পত্রিকা খুললেই আমরা যে একখন্ড নরকে বাস করছি তার চিত্রগুলো চোখের সামনে ভেসে ওঠে। হত্যা, র্ধষণ, মিথ্যা, অনাচার-অত্যাচার, নিপীড়ন, বিবেকহীনতা, ভন্ডামীর যেন এক মুক্ত রাজ্য এই দেশ। সারা পত্রিকা খুঁজে ভালো সংবাদ পাওয়া যায় হতে গোনা। দিনকে দিন আমরা একটা লক্ষ্যহীন, ভন্ড আর মানসিক ভারসাম্যহীন জাতিতে পরিণত হচ্ছি। সাম্প্রতিক সময়ে দেশ জুড়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা প্রবাহগুলোই এর সবচেয়ে বড় প্রমাণ। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের কোন কাজই যে ঠিকঠাক হচ্ছে কিংবা হবে এবং তার উপরে কেউ ভরসা করে কিংবা করবে এমন একজনও হয়ত খুঁজে পাওয়া যাবে না। রাষ্ট্রীয় কর্তাব্যক্তিদের কর্ম পরিকল্পনার অসংগতি, অসারতা, সীমাহীন র্দুনীতি, অসাদুপনার পরিমাণ সহ্য সীমাও পার হয়ে গেছে বহু আগে। এখন সবার সামনেই সবকিছু ঘটছে, সবাই সবকিছু দেখছে কিন্তু সবাই কেবল নির্বাক। কেউ মু
নিজস্ব ভাবনা ২
তথ্যপ্রযুক্তি যুগে বৈষম্য নির্ধারণের একটি চমৎকার উন্নয়নমুখী শব্দ তৈরী হয়েছে, ডিজিটাল ডিভাইড। মূলত শব্দটা দিয়ে সমাজের এমন একটা শ্রেণীকে চিহ্নিত করা সম্ভব যারা এখনও কোনো যন্ত্রের সাথে নিজের অস্তিত্ব জুড়ে দিতে অসমর্থ। আধুনিকতা একটা পর্যায়ে এসে যন্ত্রসম্ভোগে পরিণত হয় এবং ডিজিটাল ডিভাইড মূলত যন্ত্রসম্ভোগে অসমর্থ শ্রেণীকে যন্ত্রসম্ভোগে আগ্রহী করতে চায়।
বন্ধু 'প্রিয়'র জন্মদিন 'রিটার্নস'
পাক্কা ৩৬ দিন পর পোষ্ট লিখছি। এই ৩৬ দিনেই আমার লেখার মতো ৩৬টা পোষ্ট ছিল, আমি যেমন লিখি তেমন ভাবে অনেক কথা বলা যেত সেই সব পোষ্টে। কিন্তু লিখি না, লিখতে ভালো লাগে না। আর ব্লগে লেখাও ভালো লাগে না আর। অনেক তো লিখলাম আর কত?
এলেমেলো ভাবনা
বিজ্ঞানচর্চার জন্যে বিজ্ঞানের দার্শণিক ভিত্তি জানার প্রয়োজন সামান্যই। " বিজ্ঞান কি?" প্রশ্নের উত্তর না জেনেও বিজ্ঞানচর্চা করা সম্ভব। সবাই মেনেই নিয়েছে সকল জ্ঞানচর্চা প্রক্রিয়ার ভেতরে বিজ্ঞান শ্রেষ্ঠ। কিন্তু কেনো বিজ্ঞান জ্ঞান উৎপাদনী প্রক্রিয়াগুলোর মধ্যে সেরা এ প্রশ্নের কোনো মীমাংসা হয় নি।
আইজকা হের জন্মদিন
আমগো সবতের প্রিয় চৌধুরী সাহেবের (টুটুল চৌধুরী) জন্মদিনে একটা লেখা লেখনের ইচ্ছা ছিলো। সময় পাই নাই। তার জন্য আমি লজ্জিত। আইজকা হাতে কিছু সময় আছে। আইজকা আমগো এই ব্লগের একজন বিখ্যাত লেখকের জন্মদিন।
আমরা যারা একসময় এই ব্লগের বাসিন্দারা আড্ডা দিতাম, সবাই মিল্যা তারে লইয়া বিস্তর গবেষনা করছি। সে কে ? আসলে এই নামে কেউ আছে কি না ? এত্ত সোন্দর কৈরা কেমনে লেখে ? তার বয়স কিরাম... ইত্যাদি।
তারপর ঢাকার রাস্তায় যানজট বাড়ছে। সরকার পরিবর্তন হৈছে। আমগো আড্ডা কমছে। বুড়িগঙ্গায় মেলা ময়লা পানি বাড়ছে। তিনিও নিয়মিত লেখে গেছেন ব্লগে।
আমরা আবিষ্কার করলাম, তিনি একজন সংবাদকর্মী। আমাদের কারো কারো সাথে তার দেখাও হৈছে। একসাথে চা-বিড়িও খাইছি।