ইউজার লগইন
ভালোবাসা
ভালবাসার চিরকুট
ওয়েল শো মি দ্য ওয়ে টু দ্য নেক্সট হুইস্কি বার
ওহ্ ডোন্ট আস্ক হোয়াই
ওহ্ ডোন্ট আস্ক হোয়াই,
ফর ইফ উই ডোন্ট ফাইন্ড দ্য নেক্সট হুইস্কি বার
আই টেল ইউ উই মাস্ট ডাই
আই টেল ইউ উই মাস্ট ডাই
আই টেল ইউ
আই টেল ইউ
আই টেল ইউ উই মাস্ট ডাই...
পরিচিত পছন্দের গানের কলিটি শুনতে পেয়ে একটু সচকিত হলাম। উদ্যানের ভেতর একটি মেয়ে গানটি গুনগুনিয়ে অন্ধকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলো। আমি উবায়েদ ভাইয়ের দোকানে দাঁড়িয়ে একটি শলাকায় অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করছিলাম। বাতাসের কারণে তাতে বারবার বিঘ্ন ঘটছিলো। তখন মনে মনে একটা ডোরস্-এর লিরিক আমিও ভাঁজছিলাম। কাম’ন বেইবী লাইট মাই ফায়ার...। আর ঠিক সেই সময়ে আমার পেছন দিয়ে খুব ধীরে ধীরে, অনেকটা যেন স্লো মোশনে, একজন ডোরস্-এর একটা গানই শুনিয়ে দিয়ে গেলো!
সারাটি রাত্রি শুধু তারাদের সাথে তারাদেরই কথা হবে
"আমি কি কথা স্মরিয়া
এ তনু ভরিয়া
পুলক রাখিতে নারি
ওগো কি ভাবিয়া মনে
এ দুটি নয়নে
উথলি নয়ন বারি..."
গভীর নীল সাগরের জলে একবার ভরা চাঁদের নৃত্য দেখেছিলাম। চাঁদের আলো জলের ঢেউয়ে ঠিকরে পড়েই প্রতিফলিত হয়ে দিক বদল করে ফেলে। অন্য কোন দিকে চলে যায়। আমি বসে হারিয়ে যাই সেই প্রতিফলনে সৃষ্ট আলোকচ্ছটা দেখতে দেখতে। দূর অতীতের কোনো এক চন্দ্রালোকিত রাতের স্মৃতিতে।
স্মৃতি যেন ঈশ্বরের এক আশ্চর্য অনুদান। সময় নামক অনাসৃষ্টিটির বিরুদ্ধে সামান্য কৃপা। চলে যাওয়া সময়কে কখনো ফিরে না পাওয়া গেলেও তাই স্মৃতিকে আকড়ে সময়ের ফিকে হয়ে যাওয়া স্বাদ পাওয়া যায়।
যদি স্মৃতি না থাকতো, তাহলে হয়তো সময়ের মূল্যও অন্যরকম হতো। কষ্ট ছাড়া অনাবিল সুখের যেমন কোনো বিশেষ মূল্য থাকে না। স্মৃতি না থাকলে সময়ের ফিরে না আসার বাধ্যবাধকতা মেনে নেয়া হয়তো সম্ভব হতো না।
ইভান, উমা আর সৃজিতের জন্য ভালোবাসা..
সেই গ্রীষ্মের সকাল গুলো তেই
পর্দা ঠেলে সরিয়ে
হাওয়া দিলো ভাসিয়ে
হাওয়া দিলো ভাসিয়েতখন আমার এ বিছানা ঘুম
ছাড়েনি চোখের কোন
আর হাওয়াতে লাগালো দোল
হাওয়াতে লাগালো দোলতখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
তখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
যেন তুলো
সে যে আকাশ পথে দিতে হবে পাড়ি
তুমি আঁচল পেতে রাখো না
আমি আসছি চলে
তুমি চোখ বুজো না, বুজো না
আমি এলাম বলে
এখনো সময় অনেক বাকি.আমার মনের এ গোপন পথে
আজো সে বাউন্ডুলে
চোখ রেখে কাটা ঘুড়িতে
হঠাৎ যায় হারিয়ে
আমার মনের গভীরতা কে
অনুভূতির আঙ্গুলে
স্পর্শ করে দেখনি
স্পর্শ করে দেখনিতখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
তখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
যেন তুলো
সে যে আকাশ পথে দিতে হবে পাড়ি
তুমি আচল পেতে রাখো না
আমি আসছি চলে
তুমি চোখ বুজো না, বুজো না
আমি এলাম বলে
এখনো সময় অনেক বাকি.
আমাদের সামান্য জীবনে আছেই বা কি হারানোর?
আপনাকে 'তুমি' বলে ডাকতে পারি আমার লেখায়? সামনাসামনি অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু পারি নি। সম্ভবত আমার অনুভূতিগুলো যেখানে গিয়ে ফিরে আসে, সেখানটার পর থেকে ওৎ পেঁতে বসে থাকে অনিশ্চয়তার চিন্তাগুলো। যেগুলোকে আমি চাইলেও উপেক্ষা করতে পারি না। তাই কখনও আপনাকে আমি তুমি সম্বোধন করতে পারি নি। কখনও পারবো কি না, তাও জানি না।
তবে আমার অনুভূতিগুলো যে খুব দুর্বল- এমনও কিন্তু না। আমি এই ৩৩ বছর বয়সে এসেও মস্তিষ্কের প্রতিটি রন্ধ্রের অনুরণন আলাদা করে চিহ্নিত করতে পারি। প্রতিটি অনুভূতিকে অনুভব করতে পারি, বলতে চাইছি আর কি। অনেক সময় আমরা সময়ের স্বল্পতায় প্রত্যেকটা অনুভূতিকে গ্রহণ করতে পারি না। আপনার ক্ষেত্রে আমার কখনও তা হয় না।
জীব থেকে জড়, জড় থেকে বিলুপ্তি, বিলুপ্তি থেকে নক্ষত্রকণা
ছোট ছোট অনেক সুখের কথাই আমি মনে রাখতে পারি না। অথচ দুঃখগুলো ঠিকই মনের কোথায় যেন ঘাপটি মেরে থেকে যায়। সবচেয়ে অপ্রয়োজনীয় সময়গুলোতে ফিরে এসে মনে করিয়ে দিয়ে যায়- হু হু বাবা আমরা কিন্তু আছি। কোনোকিছুতেই যেন খুশি খুশি না মনে হয়।
ব্ল্যাক সী বা কৃষ্ণসাগর আর মারমারা সাগরকে যে প্রণালীটি সংযুক্ত করেছে তার নাম বোধ করি আমরা সবাই জানি। বসফরাস প্রণালী। এ প্রণালীটির নাম স্থানীয় ভাষায় সোনালী শিং। ওখানে গিয়ে রানী হেরাডিটাস গাভীর রূপ ধারণ করে নিজের সম্ভ্রম রক্ষা করেছিলেন জিউসের কাছ থেকে। সেই গাভীর শিং ছিল সোনালী বর্ণের।
কেননা আমি বেঁচে থাকি শেখার মাধ্যমে
I'm sorry, Momma, I never meant to hurt you
I never meant to make you cry
But tonight I'm cleaning out my closet.Song: Cleaning out my closet
Artist: Eminem
শীত আর বসন্ত পেরিয়ে গ্রীষ্ম প্রায় চলেই এলো। আমার সুষম জীবনে আরও একটি একাকী গ্রীষ্ম। এক সময় বছরের পর বছর একাকীত্বের জন্য হাহাকার করেছি। আমার কথায়, লেখায়, চিন্তায় সে সময় বারবার ঘুরে ফিরে এসেছে নায়ক আর নায়িকার বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার দৃশ্য আর তারপর এক একলা জীবনের গল্প। সে সময় আমি একা ছিলাম না একেবারেই। অথচ এখন যখন একলা জীবন কাটাই তখন মাথায় যেসব চিন্তা ঘোরে তার বেশিরভাগই একটা ছেলে আর একটা মেয়ের এক হয়ে যাওয়ার গল্প।
কোনো এক ধীরগতির পড়ন্ত অক্টোবরের সকালে
১.
শরীরের ওপর থেকে কম্বলটা সরিয়ে দেয়ার কাজকে সকালের সবচেয়ে কঠিন কাজ মনে হয় আমার। ইদানীং এই প্রবণতা আবার বেড়েছে খানিকটা। বেলা ১১টা-১২টা বেজে যায়, তাও পড়েই থাকি বিছানায়। আজও তেমনি বিছানা ছাড়তে খুব আলসেমি লাগছিল। কি করা যায় ভাবছিলাম। সকালের রুটিন হচ্ছে, এক মগ কফি আর একটা সিগারেট। কফির মগটা লাস্ট বান্ধবী উপহার দিয়েছিল। 'স্টার ওয়ার্স: দি ফোর্স অ্যাওয়েকেন্স'-এর একটা স্যুভেনির মগ। গরম যেকোন কিছু ঢাললে সাথে সাথে মগের রঙ পাল্টে যায়। সাধারণত দুধ গরম করে, আগে থেকে মগের ভেতর দিয়ে রাখা কফির মধ্যে ঢেলে দিই। দ্রুত মগটা কালচে নীল থেকে একটু অফবিটের শাদা রঙ-এ পাল্টে যায়। সকালে ওটা দেখেই মনটা ভাল হতে শুরু করে আস্তে আস্তে।
ক্ষমা করো বাবা
এয়ারপোর্টের ভিতর একটা কোনের চেয়ারে বসে অপেক্ষা করছি। আর একটু পর চলে যাব হাজার মাইল দূরে। প্রিয়জনেরা গেইট পর্যন্ত দিয়ে গেছে। বুক ফেটে গেছে ছেড়ে আসতে তবু চোখ ফাটে নি। আড়াই বছর পর দেশে ফিরে গেছি। জীবনসঙ্গী করেছি একজনকে। ২২ দিন একসাথে সংসার করেছি। এখন তাকে রেখেই চলে যাচ্ছি। আর পারলাম না। কোলের ব্যাগে মুখ লুকিয়ে কেঁদে ফেললাম। হয়ত অনেকে দেখছে। দেখলে দেখুক। এত কষ্ট প্রিয়জনদের ফেলে দূরে যেতে আগে বুঝি নি। ভাবতে ভাবতে আকাশের দিকে তাকালাম। যেখানে মনের কথা সব বাবাকে বলি।
এক জামরুল-রঙা বিকেলের গল্প
তুমি নাকি করতে চেয়েছো
ছোট্ট একটা সর্বনাশ?
জানো নিশ্চই, এই আমারই দেহের ভেতর
মৃত আত্মা করছে বাস।
মনিটরের কোণার ক্যালেন্ডারটায় একটা দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তন এসে পড়েছে। বড় কোনো দুর্ঘটনা ছাড়াই একটা বছর পার করে আসলাম। ব্যক্তি পর্যায়ের অ্যাচিভমেন্ট। পৃথিবীর সবাই যদি কোনো দুর্ঘটনা ছাড়া একটা বছর পার করতে পারে, তাহলে সব অ্যাচিভমেন্ট জোড়া লাগিয়ে একটা শান্তির মহাকাব্য রচনা করা যাবে। অলীক স্বপ্ন। কিন্তু দেখতে সমস্যা কোথায়? জন লেননও তো অলীক স্বপ্ন দেখতো। আর চিৎকার করে বেড়াতো, ইউ মে সে আ'ম এ ড্রিমার।
অপেক্ষা
আকাশ জুড়ে ভাড়ি কালো মেঘ,
অপেক্ষা এক পশলা স্বস্তির বৃষ্টির
আর নিশির অপেক্ষা ;
সেই গভীর চোখ দুটো দেখার।
আরো একবার ; আর একটিবার,
হাতে হাত রাখার অপেক্ষা
পাতার পরে পাতা জুড়ে তাকে নিয়ে লেখা
চিঠি পড়ার অপেক্ষা।
অপেক্ষা রাস্তা পারাপারে চোখে চোখ রাখার
এক ঝুম বৃষ্টিতে মুখোমুখি দাঁড়াবার।
অপেক্ষা আর একটিবার, আর একটি বার নিজের মতো করে বাঁচার।
কথা ছিল, আঙ্গুলের ফাঁকে থাকবে; তুমি..
# # # #
কিছু কথা নয় অজানাই থাক।
কি ই বা যায় আসে?
ভুলে পথ,
যদি;
শঙ্খনীল শব্দগুলো -
বৃষ্টি হয়ে ঝরে
বুকের ভেতর?
হিম হিম হিম কুয়াশায়,
যদি;
মিলে যায় এক সমুদ্র আমার?
সব্বার বুকে জমাট ঘুমের মতন,
অগোছালো স্মৃতির স্বপন ছুঁয়ে;
হারানো ডায়েরির মত নির্বাক?
# # # #
বুঝি, দেখেছিলেম তোমায় কিছু দিন; নীলে।
এলো চুলে ফিরে চাওয়া,
মৃদু হাসি ;
অবাক মায়ায় ভরা সাগর ছোঁয়ায় -
হৃদি মাঝে, নীলাকাশ; গেল মিলে।।
# # # #
মাঝে মাঝে; শুধু ইচ্ছে জাগে মনে।
কেবলই ইচ্ছে জাগে,
মাঝে মাঝে।
কথার কথায় না হাসিয়ে,
কথায় কথায়; কথকতায় -
তোমার বাদলা দিনের মেঘলা চোখে,
চকিত খুশি; লুকিয়ে ফেলার -
কারন হতে, ইচ্ছে জাগে; মনে।।
# # # #
তোমার না থাকার মাঝেই আছি আমি,
আমার পাশে থেকেও
তোমার তুমিতেই হারিয়ে খুঁজেছো যতটা;
এই আমাকেই - অনাদিকাল..
..অযথাই।।
# # # #
খোদার রহম,
ভালোবেসে, ছবিতা..![অ'ড টু মাই বিলাভড]
ছোট্ট চিঠির
আদর পরশ
ঘুম চোখ ভোর
রাত দুপুরে,
মন কেমনের
অবাক হরষ
বুক শিরশির
হৃদয়পুরে।
চোখ পাকানো
মারার ছলে
ঘোর শাসনে
হাসির লহর,
চুপটি বসে
মন হারানো
শালিক গোনার
অলস প্রহর।
ঘাসজমিনে
পা দোলানো
অবাধ
চুলের ঢেউ,
চারুকলার
দুপুররোদে
পুকুরধারে
কেউ।।
রুপকথা ক্ষন
চায়ের কাপে
চুমুর টানে
সাঁঝের ছায়া,
কিংবা বিকেল
খানিক দুরে
পথের ডাকে
আধেক মায়া।
কি আসে যায়
বিষ্টি এলে?
হুট বাতাসে;
পরান মেলে।
খুব অকারন
তোমায় ছুঁলে?
ছোট্ট দুহাত,
আর কিছু নেই।
জগৎ জুড়ে
খেলার ছলেই,
চাই বা কি আর;
তোমায় পেলে?!
আজ আমার বুবুর জন্মদিন
সেদিনও মাঘের হাড় কাঁপানো শীতটা বেশ জেঁকেই বসেছিল। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি বাসায় আম্মা নেই, আব্বা নেই, শেফু আন্টি নেই। নানু বসে বসে কাঁদছিল।বাসা ভর্তি ছিল মেহমান।নানা, নানু, শেফু আন্টি,শেফু আন্টির ছেলে মিশু, মেয়ে শান্তা, জুয়েল মামা, রিয়েল মামা আর আমরা তো আছি।
সকাল বেলা থেকে আমাদের অপেক্ষা শুরু। একে একে আশেপাশের সব আন্টিরা এসে জিজ্ঞেস করছিল আমার আম্মা কেমন আছে, হাসপাতাল থেকে কোনো খবর আসছে কিনা। অনেকের আবার নানান ধরনের আশংকা। রোজার মাস ছিল। নানু কাঁদছিল আর আমাকে বলছিল আম্মার জন্য যেন দোয়া করি। সন্তানের দোয়া নাকি আল্লাহ বেশি কবুল করে।নানুর কথা শুনে আমি জায়নামায বিছিয়ে কুরআন শরীফ পড়া শুরু করি।চোখের পানিতে সব ঝাপসা হয়ে যাচ্ছিল।তবুও পড়ে যাচ্ছিলাম।
তাদের সাথে দেখা হওয়ার অপেক্ষায় আছি
আচ্ছা, যদি বলি ইদানীং হিন্দি গান শুনছি তাহলে কি কেউ আমাকে মারতে চাইবেন? খুবই কমন গান শুনছি তাও আবার। লাগ যা গালে..., হিনা কি খুশবু.., আর দিলবর জানিয়া। কি যে সমস্যা, বুঝি না। আর অালসেমী রোগটা আবার বাসা খোঁজা শুরু করেছে। যতোই বলি আমার বাড়িতে জায়গা নেই, ততোই আরও জেঁকে ধরতে চায়। কাজও আজকাল এত কম করি আর এত অদরকারী কাজ করি, যে বলার মতো না। তবে একটা জিনিস জানলাম।
আমাদের ছোট ছোট সুখগুলি
জীবন প্রায়ই ছোট ছোট সারপ্রাইজ দিয়ে আমাদেরকে মুগ্ধ করার চেষ্টা চালায়। আমরা সবসময় সেগুলো ধরতে পারি না। বিশেষত অনভ্যাসের কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছোট বিষয়কে ছোট হিসেবে অগ্রাহ্য করে নিজেদেরকে বঞ্চিত করি। যদিও কাজটা আসলে ঠিক না।
ব্লগ আর ফেসবুকের মাধ্যমে চেনাজানা হয়েছিল এক বড়ভাইয়ের সাথে। তিনি সবসময় কি যেন একটা কষ্টের মধ্যে থাকতেন। তাকে যদি বলি ভাই দুশ্চিন্তা পাশে সরিয়ে রেখে কিছুক্ষণের জন্য একটু হাসেন তো। উনি গোমড়া মুখে উত্তর দিতেন, আমার সাথে ভাল কিছু কখনও ঘটে না। উনার সিরিয়াসনেস দেখে আমারই মাঝে মাঝে হাসি পেয়ে যেতো।