ইউজার লগইন
ভালোবাসা
ক্যাসপার তোমার জন্য
১.
আমার এখানে যখন সকাল হয়, তখন দেশে হয়ে যায় দুপুর। দুপুর হতে হতে দেশের সূর্য পশ্চিমের পথে পাড়ি দেয় বিকেলের পথ। সময়ের হিসেব রাখাটা সবসময় সহজ হয় না তাই। মাঝে মাঝে গভীর রাতে দেশের কোনো বন্ধুকে হুটহাট টেক্সট পাঠিয়ে বিব্রত হয়ে বসে থাকি। হয়তো বেচারী গভীর ঘুমে। আমি তো টেক্সট পাঠিয়েছি আমার সময় বুঝে।
একা একা বৃষ্টিতে ভেজার গল্প
১.
রাত্র বাজে তিনটা। প্রায় ঘন্টা দেড়েক বিছানা-বালিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তির পর, এই খানিক আগে ক্ষ্যান্ত দিয়েছি। হবে না আজ রাতে আর। ভাবলাম এরকম ভিন্ন একটা সময়ে কিছু লেখার চেষ্টা করলে সেটা কেমন দাঁড়ায় দেখা যাক।
২.
ঢাকা শহরে আমার সবচেয়ে প্রিয় রাস্তা ছিল গুলশান-২ নম্বর থেকে কূটনৈতিক পাড়ার দিকে চলে যাওয়া শুনশান রাস্তাটা। অফিস যাওয়ার পথে ওই রাস্তাটাই সাধারণত ব্যবহার করতাম। একটা চায়ের দোকান ছিল, রাস্তার মাঝামাঝি পর্যায়ে। ওরকম বড়লোকী এলাকায় ছোট্ট চায়ের টঙ দেখলে কার না চা পানের ইচ্ছে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। আমি যেদিনই ওই রাস্তাটা দিয়ে অফিসে যেতাম, সেদিনই ওখানে একটা টি-ব্রেক নিতাম।
শুভ জন্মদিন বাবা :)
১.
লিফটে ওঠার সময় যদি সাথে ঋহান থাকে তাহলে লিফটের বাঁটন প্রেস করার সুযোগ আর কেউ পায় না। ঋহান কখনো অফিসে আসলে... লিফটে অন্য কেউ থাকলে সে যদি কাঙ্খিত বাঁটন প্রেস করে ফেলে... ঋহানের চেহারা দেখলে মনে হয় সারাদিন লিফটেই ঘুরি । একটা সময় সে শুধু GF প্রেস করতে পারত... এখন সে 5 প্রেস করতে পারে। বিষয়টা আসলে কিছু না... ঋহান ধীরে ধীরে বড় হয়ে যাচ্ছে...
২.
পার্থিব এই জগতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নির্ধারিত জন্ম মৃত্যু চিরন্তন সত্য। সময়ের পরিক্রমায় আমরা ছোট হতে হতে নিঃশেষ হতে থাকবো... শিশুরা বড় হতে থাকবে... প্রকৃতির অমোঘ নিয়মতো এটাই। আকাশের সাথে প্রতিযোগিতায় ঋহান... আমরা ফিরবো মাটির কাছে... মানতে না চাইলেও এটাই সত্যি।
৩.
তোমার ঘরের আলমারিটার ঝুলন-চাবি আমায় দেবে?
১.
বাংলাদেশ আর দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার শেষ দুইটা ম্যাচ দেখে মনে হলো, আমার ভেতরে ক্রিকেটের প্রতি আগে যে আকর্ষণটা ছিল, সেটা কমতে শুরু করেছে। আজকাল এত হেসেখেলে নিজের দেশকে জিততে দেখলেও সেই আনন্দে ফেটে পড়তে ইচ্ছে করে না, যেটা একসময় মোহাম্মদ রফিককে একটা ছক্কা পিটাতে দেখলে করতো। মুস্তাফিজ-সৌম্যদের চোখ ধাঁধানো বোলিং-ব্যাটিং দেখে সেই উত্তেজনা টের পাই না, যেটা একসময় অনিশ্চিত আফতাবকে ব্যাট হাতে মাঠে নামতে দেখলেই টের পেতাম। তবে নিজের কথা বাদ দিয়ে যদি ভাবি, তাহলে বলতে হবে- বাংলাদেশের খেলা দেখাটা এখন একটা শান্তির উপলক্ষ হয়ে গড়ে উঠেছে। পুড়ে যাওয়া ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাতাসে আমি কি কখনো খুব বেশি সুসংবাদ ভাসতে দেখেছি? রাজাকার কাদের মোল্লা আর কামারুজ্জামানের ফাঁসি এবং ক্রিকেট দলের উন্নতি ছাড়া?
২.
*শর্ত প্রযোজ্য.. [এলোমেলো কাব্যকথন!]
তুমি ছুঁয়ে দিলেই,
বৃষ্টি।
নাতিশীতোষ্ণ শিহরনে,
এলোমেলো মনে;
রাস্তা ভুল।
আলো আধারির মিশেলে,
নীল নির্জনে;
অজানা সুখের ঘ্রান।
তুমি ছুঁয়ে দিলেই -
রোদ্দুর মনে মেখে,
শেষ বিকেলের আলোয়;
ছায়াময় পথচলা।
মেঘ মেঘ সন্ধ্যার,
হঠাৎ নীরবতা -
আর নিনির্মেষ চুমুকের;
আধ্-কাপ চা-ই থাকুক সাক্ষি।
অগোছালো এলোচুলই,
ভালো মানায়;
আঙুলের ফাঁকে।
ঘোরলাগা জোছনায়,
দিন আর রাত কি?
ভুল ভালোবাসায়,
তুমি ছুঁয়ে দিলেই;
মিলে যাবে অপার্থিব হাহাকার।
অবাক দ্বীর্ঘশ্বাসে,
আলতো হাসিতে;
বুক ভরে দিবে মহাকাল।
বেখেয়ালে,
শুধু একবার;
তুমি ছুঁয়ে দিলেই..।। *
#অযথাই
ইগনোরেন্স–দ্যাই নেম ইজ বাংলাদেশ
বাংলাদেশিদের ফেসবু্কিং করতে সবসময় একটা হুজুগের দরকার হয়। কখনো ক্রিকেট, কখনো ব্লগার নাস্তিক, কখনো ভারত কিংবা কখনো পাকিস্তান নইলে রমজান উপলক্ষ্যে ইমানদার প্রোফাইল ফটো। কিছু না কিছু চাই মাঠ গরম রাখতে। এখন হিট যাচ্ছে, ‘সমকামিতা’। এ্যামেরিকায় সমলিঙ্গের মানুষদের একসাথে বসবাসের অধিকার আইনত বৈধ বলে আদালত রায় দেয়ার পর থেকে বাংলাদেশের অনুভূতিপ্রবণ মানুষদের কোমল মনে আবার হেঁচকি উঠে গেছে। ফেসবুকে প্রায় স্ট্যাটাস আর পোস্ট দেখছি, “সমকামিতা, মানি না, মানবো না”। জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে, ভাই আপনারে জিঙ্গাইসে কে? আপনার মতামত চাইছে কে? আপনে মানার কে? আপনে এ্যামেরিকার আদালতের থেইক্ক্যা বেশি বুঝেন? আপনাকে মানতে হবেই তাই কে বলছে?
মা আর প্রেয়সী
মা আর প্রেয়সীর ভালবাসার পার্থক্য
গত কালই বুঝতে পারলাম, গুমের ওউষদ
খেয়ে যখন অচেতন, চেতন ফিরে দেখি
মা কাঁদছে আর প্রিয়া ফেইসবুকে চ্যাট
করছে। এই হল ভালবাসা। সেই গানটির
কথা খুব মনে পরছে, মায়ের কান্দন যাবত
জীবন
কয়েক মাস যায় বইনের কান্দন গো,
ঘরের পরিবারের কান্দন
কয়েক দিন পর থাকে না,
গর্বধারিণী মা ,জনমদঃখিনী মা,
দঃখের দরদী আমার জনম
দুঃখী মা।
অথচ দেখুন মায়ের কথা সারাদিন যত বার না ভেবেছি, তার চেয়ে বেশি ভেবেছি প্রেয়সীর কথা।।।।
কোনো কারণ ছাড়াই এক প্রস্তুতিহীন মেরুভালুক বরফ ভাঙছে
ফ্রাঙ্কফুর্ট এয়ারপোর্টে যখন আমার ড্রিমলাইনার ল্যান্ড করে তখন মনের ভেতর অস্থিরতা ছাড়া আর কিছুই চলছিলো না। টানা ১৫ ঘন্টার বিমান ভ্রমণের পর আসলে, কখন এ বন্দিদশা থেকে মুক্ত হবো- তার অপেক্ষায় অস্থির হওয়া ছাড়া কিছু করার থাকে না। মাঝে একবার বিমান পরিবর্তনের জন্য ঘন্টা তিনেকের বিরতি পেয়েছিলাম। তাতে অস্থিরতা বেড়েছেই কেবল, কমে নি কারণ গন্তব্যে পৌঁছে সবকিছু ঠিকঠাকমতো করতে পারবো কিনা, আমার জানা ছিল না। কেবল জানতাম- যেকোন মূল্যে আমাকে গন্তব্যে পৌঁছুতেই হবে। বিকল্প কোনো রাস্তা আমার জন্য খোলা ছিল না।
দিনশেষে ছাইরঙা স্মৃতিরাই শুধু অপেক্ষা করে
১.
ছোটবেলায় যখন সকালে ঘুম ভাঙ্গতো, তখন এক ধরনের উচ্ছ্বাস ভর করতো মনের ভেতর। দৌঁড়ে গিয়ে রেডি হতাম স্কুলে যাওয়ার জন্য। স্কুল ছিল এক অনন্ত আনন্দের ভান্ডার। যদিও পড়াশোনার পার্টটা খুব বেশি ইন্টারেস্টিং লাগতো না আমার, তবে ওটা ছাড়া অন্য সবকিছুতে আমি হাজির থাকতাম সবার আগে। পারি আর না পারি, ঝাপিয়ে পড়তাম প্রবল বেগে। দুরন্ত একটা শৈশব পার করেছি আমি। অবশ্য পার হয়েছে কিনা জানি না। এখনও নিজেকে শিশুই মনে হয়। ২৫ বছরের যাপিত জীবনের উপলব্ধি এটুকুই।
ইচ্ছে হলে ভালবাসিস , না হয় থাকিস যেমন থাকে স্নিগ্ধ গাংচিল
'শুধু মাঝে মাঝে মন খারাপ লাগে' লিখে কয়টা দিন আসলেই মন খারাপ ছিল। বাসার লোকজন লেখাটা পড়ে আমাকে প্রচুর স্বান্তনা দেয়ার চেষ্টা করলো। বিশেষ করে আম্মু। শুনে আমি হেসেছি। আর বলেছি, ইউ নো নাথিং জন স্নো।
আমার সবচেয়ে প্রিয় টিভি সিরিয়াল ছিল ফ্রেন্ডস্। খুবই সহজ ছিল সিরিয়ালটা। আজকালকার সিরিয়ালগুলা সহজে হজম হতে চায় না। ম্যাড মেন পর্যন্ত ভাল ছিল। গেম অব থ্রোন্সও ঠিক আছে। কিন্তু দি রোবট ইদানীং মাথার সবগুলো নিউরণ টেনে টেনে ছিড়ে দিচ্ছে।
কিছু একটা করা দরকার কিন্তু কিছুই করা হচ্ছে না। আগের লেখায় বলেছিলাম আমার রুমের নাম দিয়েছি গুহা। মীর্স কেভ। গুহায় বসে বাইরের সবার পদধ্বনি শুনি। বেশিরভাগই সাব-সাহারান। ওদের জীবন অপেক্ষাকৃত ফর্সাদের চেয়ে অনেক কালারফুল। মাঝে মাঝে প্রতিবেশি তাম্মাম এসে দেখে যায়, সবকিছু ঠিক আছে কিনা। আর আমি কাউচে আধশোয়া হয়ে বিড়ি টানি।
চোখের জল হয়ে ওঠে ছল
ভালোবাসা, প্রেম, প্রণয় ও পরিণয়- শব্দগুলো একে অন্যের সাথে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে। এদের সাথে আরও একটি শব্দ অঙ্গাঙ্গিভাবে সম্পৃক্ত, আর তা হলো ভালোলাগা। এই ভালোলাগা থেকেই ভালোবাসার জন্ম। কিংবা অন্যভাবে বললে ভালোলাগাই হচ্ছে ভালোবাসার সুতিকাগার। ভালোবাসা মানুষের এক গভীর মনোদৈহিক অনুভূতি। এ অনুভূতি সকলের মাঝেই প্রবাহমান। প্রতিটি সম্পর্কের ভিত্তিমূল এই ভালোবাসা। যেখানে ভালোবাসা নেই সেখানে সম্পর্ক মূল্যহীন। ভালোবাসা অন্তঃমানবিক সম্পর্ককে দৃঢ় করে। আর ভালোবাসা হ্রাস পেলে ব্যক্তি সর্ম্পকে অবনতি ঘটে। পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তি যে ভালোবাসা সেই ভালোবাসার প্রকাশ ভঙ্গি একেকজনের কাছে একেক রকম। প্রকৃত পক্ষে ভালোবাসা পূর্ণতা পায় বহিঃপ্রকাশের মধ্য দিয়ে। ভালোবাসা মানব মনের এক ধরনের আবেগজনিত অনুভূতি। এই আবেগেই মানুষকে ভালোবাসতে তাড়িত করে। আবেগ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ ঊসড়ঃরড়হ। ল্যাটিন শব্দ ঊসড়াবৎব থেকে যার উৎপত্তি।
ভালোবাসি !!! ...
এক তরুণের কথা না বললেই নয়। তিনি ন্যাট বাগলে, মার্কিন তরুণ। ভালোবাসার গল্প শুনতে শুনতে তিতে হয়েছে উঠেছে তার মন। তবে এক পর্যায়ে স্ক্যান্ডাল ও ডিভোর্স এবং অপার্থিব রূপকথার গল্পে আগ্রহ বাড়ে তার। এক ছেলেমানুষি করে বসলেন তিনি। যে চাকরিটা করতেন তা ছেড়ে দিলেন। আর কিছু সঞ্চয় নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন। লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একটিই- নানা প্রান্তে ঘুরে ভালোবাসার গল্পগুলো খুঁজে বের করা। এ সফরে আমেরিকার আনাচে-কানাচ থেকে তিনি অসংখ্য জুটির সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এবং বের করে এনেছেন প্রায় ১০০টি সত্যিকার ভালোবাসার অসামান্য গল্প।
বন্ধু আমি শুধু তোমার !!!,,
নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু নেই । সাদামাটা । আজ আন্তর্জাতিক বন্ধু দিবস । এইদিনে মিলিয়ে দেখুন, কে কতোটুকু কার “বন্ধু” ……… আমি তোমার বন্ধু নই, যদি…………… আমার সাথে কথা বলতে হলে আগে তোমাকে ভাবতে হয় ...... আমি তোমার বন্ধু নই, যদি…………… আমার উপস্থিতি তোমাকে অস্বস্তিতে ফেলে দেয় .............. আমি তোমার বন্ধু নই, যদি…………… তোমার জন্যে আমি কিছু করলেই তুমি আমাকে “ধন্যবাদ” দাও ................. আমি তোমার বন্ধু নই, যদি…………… তুমি আমাকে “স্যরি” বলো কথায় কথায় ............ আমি তোমার বন্ধু নই, যদি…………… তোমাকে সাহায্য করার জন্যে আমাকে বলা যায় কিনা এমোন ভাবছো ………….. আমি তোমার বন্ধু নই, যদি…………… তোমার জীবন সম্পর্কে ধারনাগুলোর কথা আমি জানতে উৎসুক হবো কিনা, এ নিয়ে তুমি ভাবনায় পড়.................. আমি তোমার বন্ধু নই, যদি…………… আমি যা বলি তুমি তা-ই শোন কিন্তু কখোনই বোঝনা, কি আমি বলতে চাইনি ............
শুধু মাঝে মাঝে মন খারাপ লাগে
আজ খুব সকালে ঘুম ভেঙ্গে যাবার পর জানালার পর্দা সরিয়ে দেখি ঝকঝকে রোদ উঠেছে। আর তাপমাত্রার কাঁটাটা প্রায় ১৩ ছুঁইছুঁই করছে। হাতছানি দিয়ে ডাকছে দোয়েল, ফিঙে, চড়ুই, বকুল এবং সুবজ পাতারা। জানালার ফাঁক গলে ঝিরঝিরে বাতাস প্রবেশ করছে ঘরে। আর মাঝে মাঝে আলতো টোকা দিয়ে যাচ্ছে লোমের গোঁড়ায়। হালকা শিরশিরে অনুভূতি। কফি মেশিন তাকিয়েছিল ড্যাবড্যাব করে। তাড়াতাড়ি ওটায় পানি আর কফি ভরে সুইচ অন করে দিলাম। প্রায় সাথে সাথেই খুটুর-মুটুর শব্দ শুরু করে দিলো সেটা। জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি কি আমার সঙ্গে কথা বলছো কফিমেশিন? কোনো উত্তর দেয় নি যন্ত্রটা।
ভালোবেসে, অযথা-ই.. [এলোমেলো কাব্যকথন!]
# # #
তোমাকে কিছুই বলার সাধ্য নেই আমার।
ভালোবাসি -
এই এতটুকুন একটা শব্দ,
একবার জেনে গেলে;
কিছুই বলার থাকে না আর..
# # #
সব কথা বলতে নেই,
সব কিছু বুঝতে নেই।
পাছে -
ভুলগুলো ভালোবাসা হয়ে যায়,
ফুল হয়ে অসময়; ফের ঝরে যায়।
যথাযথ অবহেলায়,
অযথা ভালোবেসে; ভালোবাসায়..
# # #
ভালোবাসি,
সোদা গন্ধ রাত।
আর মনের কোণে,
অকারন
ক্ষনে ক্ষন -
অধরা; তোমার হাত..।
# # #
সারারাত,
নিকষ কালো অন্ধকার।
আলতো পরশে;
মৌনমুখর -
এলোমেলো কথকতা,
নিঝুমপুরের গান।
ভরে থাক,
তোমার প্রান।
ভোরের স্নিগ্ধ আলোয়,
অনাদিকাল -
মায়াভরা;
তোমার চোখ।
অধরা গালের টোল,
মৃদু হাসি।
দুর বহুদুর,
তবু-ও;
ভালোবাসাবাসি।
আমার হোক..
# # #
তখন,
আমার চোখে
তোমার ছবি;
এলোমেলো -
যখন,
বৃষ্টি এলো..
# # #
সে আমার নয়,
এ হতে পারে না।