ইউজার লগইন
ভালোবাসা
সেই সুরে কাছে দূরে জলে স্থলে বাজায় বাঁশি
আমার আগের পোস্টের সবগুলো কমেন্টের উত্তরই আমি দেবো। তবে সেজন্য আমার একটু সময় লাগবে। কারণ কমেন্টগুলোর প্রত্যেকটি আমার হৃদয়কে আলাদা আলাদা ভাবে স্পর্শ করেছে। তাই ওগুলোর প্রতি পূর্ণ সুবিচার করাটা আমার নিজের জন্যই জরুরি ভীষণ!
আসলে 'লেখালেখি'-কে আমি যেভাবে দেখি সেটা আমার ধারণা, এই ২০১২'র প্রেক্ষাপটে বেশ খানিকটা বেমানান। আমি মনে করি, বাংলা সাহিত্যের ভেতরেই কথাবার্তা সীমিত রাখি, রবীঠাকুর বা মানিক বন্দোপাধ্যায়; মানিকটা বেশি হেল্পফুল হবে মনে হয় এখানে- যা কিছু লিখে গেছেন; সেগুলোই কেবল প্রকৃত 'লেখা'। অবশ্য এ দু'জনই শুধু নয়। তাদের মতো আরো অনেকের নাম লিখে বড় করা যায় এই তালিকা। যেমন জীবনানন্দ দাশের কথাই ধরা যাক। এই কয়েকটি লাইন একটু দেখুন-
চোখদুটো ঘুমে ভরে
ঝরা ফসলের গান বুকে নিয়ে আজ ফিরে যাই ঘরে!
ফুরায়ে গিয়েছে যা ছিল গোপন- স্বপন কদিন রয়!
এসেছে গোধূলি গোলাপীবরণ-এ তবু গোধূলি নয়!
সারাটি রাত্রি তারাটির সাথে তারাটিরই কথা হয়,
আমাদের মুখ সারাটি রাত্রি মাটির বুকের পরে!
কি অসাধারণ! কি ভীষণ অসাধারণ!!
সাজানো ঘর
সতের বছর ধরে তিল তিল করে সাজিয়েছে সে। যেখানে যে জিনিসটি মনে ধরেছে কেনার চেষ্টা করেছে। সেই পছন্দের জিনিসটি এনে তুলেছে নিজের ঘরটিতে। এ ঘরের প্রতিটি ইট, বালু, সিমেন্টে জড়িয়ে আছে সে। তার নকশী করা কাঁথা, বিছানার চাদর, বালিশের কভার সব কিছু যেখানে সে রেখেছে সেখানেই আছে। শোকেজের কাঁচের তৈজসপত্র, আলমারিতে রাখা ভাঁজে ভাঁজে সাজানো শাড়ি, গহনা সব কিছু আছে। দেয়ালে টানানো ছবিতে কী সুন্দর হাসি। তিনপুত্র নিয়ে সাজানো ঘর। ঘরের সামনে ছোট্ট ফুলের বাগান। একটু দূরে পেয়ারা গাছ, জাম্বুরা গাছ, জলপাই গাছ সব আছে। শুধু সে মানুষটি নেই। সতের বছর আগে নতুন বউ হয়ে যে এসেছিল এ বাড়িতে। পুরনো ভাঙা ঘর দেখে সে কী বিস্ময়! বাবা কেমন করে পছন্দ করল এ বাড়ি!
সঙ্গীত; সুধা স্বর্গসম - ১
প্রথম দেখায় প্রেমে পড়ে যাওয়ার কথা শোনা যায় অনেক সময়।
আমার কেস আলাদা, প্রথম শোনায় ভালোবেসে ফেলেছি!
মানে কণ্ঠ শুনে, বলা উচিৎ গান শুনে!!
আরেকটু ভেঙ্গে বলি,
আমার ভাইয়াও ব্লগার, সচলায়তনে লেখে কম; পড়ে বেশি।
ওর কাছে ব্লগার অনার্য সঙ্গীত এর একটা লেখায় আরেকজন ব্লগারের নিজের কথা সুরে গাওয়া একটা গান শুনেই এই অবস্থা! লেখিকারই একটা লেখায় জানতে পারলাম সামনে নাকি তার গানের এ্যালবাম আসছে বাজারে। এখন মনে হচ্ছে রাতের ঘুম আসলেই হারাম হতে বসেছে, অপেক্ষায়!
যাই হোক, গানের কথায় আসি।
কিউপিডিয়ান কল্পনাপরি
১.
আমি কখনোই জানতাম না, মানুষের জীবন কতটা সুন্দর হতে পারে। আজকাল মনে হয় সেটা জানা থাকলে ভালো হতো। এই যে শুধুমাত্র তোমার জন্যই আমার বেঁচে থাকা, মানুষের জীবনে এরচে' সুন্দর কোনো সময় কখনো আসতে পারে- তা আমার একদমই বিশ্বাস হয় না।
আপনজনদের সান্নিধ্যেই নাকি সর্বোচ্চ সুখ নিহিত। আমি নিশ্চিত, তারচেয়েও বেশি সুখ দূরে বসে তোমার জন্য অপেক্ষা করার মধ্যে লুকিয়ে আছে। রাতের একাকীত্বে তোমার কথা ভাবার মধ্যে লুকিয়ে আছে। তোমার সঙ্গে করা প্রতিটি খুনসুটির মধ্যে লুকিয়ে আছে। আচ্ছা ঠিক করে বলো তো, সর্বোচ্চ সুখের আসলেই কি কোনো সীমা আছে?
জীবনের জে.এস.সি পরীক্ষা
জীবন ক্লাস এইটে পড়ে।সামনে তার জে.এস.সি পরীক্ষা।তার জীবনের সবচেয়ে অপছন্দের বিষয় হচ্ছে পড়া লেখা।পড়া লেখাটা যে কে আবিষ্কার করেছিল!জীবনের প্রায় ইচ্ছে হয় তাকে খূঁজে বের করে গুলি করে করে মেরে ফেলতে।শুধুমাত্র পড়ালেখার জন্য তার জীবনের সব হাসি আনন্দ মাটি।বলা যায় জীবনটা যন্ত্রণায় একেবারে ভাজা ভাজা হয়ে গেছে।
টিভি দেখতে তার কতো ভালো লাগে।বিশেষ করে ঋত্মিক রোশন আর সালমান খানের হিন্দি ছবিগুলো।সে সালমানের মতো নাচতেও পারে।মাঝে মাঝে এইচবিও চ্যানেলের ইংলিশ ছবিও দেখে।কম্পিউটারে গেম খেলতেও ভালো লাগে।তার বন্ধু প্রান্ত থেকে মাঝে মাঝে সে গেমসের সিডি আনে গোপনে।আবার গোপনেই তা কম্পিউটারে ইনস্টল করে বন্ধুকে ফেরত দিয়ে দেয়।কিছুই গোপনে করতে হতো না,যদি তার আপু বাসায় না থাকতো। তার স্বাধীন জীবন যাপনের একমাত্র বাধা হচ্ছে তার আপু।
নীলপদ্মের অপেক্ষা - ২
অনেকক্ষণ ধরে কানে আসছিলো নদীর কুলকুল ঢেউয়ের শব্দ। শরীর জুড়ানো একটা ঠান্ডা বাতাসও টের পাচ্ছিলাম। কিন্তু নদীটা যে কোথায়, ঠাহর করতে পারছিলাম না। নগরীর বিভিন্ন পুরানো রাস্তায় চক্কর দিয়ে দিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ার পরও নদীটাকে খুঁজে পেলাম না। পেলাম আশ্বিনগেটের কোনো এক নির্জন নাম না জানা রাস্তার মোড়ে একটা বিবর্ণ হয়ে পড়া চায়ের দোকান।
ক্ষয়ে যাওয়া লাল রংয়ের গুটিকয় দাঁতওয়ালা কোঁকড়া চুলের দোকানীটা আমাকে তার দোকানের বেঞ্চির দিকে এগোতে দেখে, কোনো আদেশ-নির্দেশ-ফরমায়েশের অপেক্ষা না করেই কাঁচের কাপে টুং টুং শব্দ তুলে চা বানানো শুরু করে দিলো। আমিও কিছু না বলে চুপচাপ বসে চায়ের জন্য অপেক্ষা শুরু করলাম। দোকানীর উপরের পাটির সামনের দু'টো দাঁত নেই। কে জানে পানের সঙ্গে ও দু'টোও খেয়ে ফেলেছে কিনা! তবে লোকটার কাজে এক ধরনের সাজানো-গোছানো ভাব ছিলো, যে কারণে বসে বসে মনোযোগ দিয়ে তার হাতের কাজ পর্যবেক্ষণ করতে ভালো লাগছিলো।
ভাল লাগছে; ভাল লাগছে, কেন তা বলতে পারি না..! :D
প্রায় ঘণ্টা খানেক হল গুনগুন করছি শ্রীকান্তের একটা গান।
' ভাল লাগছে; ভাল লাগছে, কেন তা বলতে পারি না'।
আজ রাতে এই মুহূর্তে এই লাইনটা দারুন ভাবে মানিয়ে গেছে আমার সাথে। নির্দিষ্ট কোন কারন নেই কিন্তু তবুও ছোট খাট সাইজের অনেকগুলি ভাল লাগায় মন ফুরফুরে হয়ে আছে। এমনিতে তো সব সময়ই মন খারাপ মন খারাপ করি, আজ মনে হল একটু ভাল লাগাও শেয়ার করা দরকার। তাই এই হাবিজাবি।
ইচ্ছে করতেছে, আমার প্রিয় যত মানুষ আছে আমার লাইফে - তাদের সবাইরে নিয়া লাফালাফি করি। শুধু শুধুই সব কিছুতেই বেশ মজা লাগতাছে! আজব ব্যাপার, সবসময় এমন ফিল করতে পারলে দুর্দান্ত হইত!
নীলপদ্মের অপেক্ষা
আমি নীলপদ্ম। একটি বালি হাঁস। শরের আঘাতে ওড়ার ক্ষমতা হারিয়েছি। হারিয়ে আপনাদের হাওড়ের বিলে আমার হাঁসজীবনের শেষ বাসাটি বানিয়েছি। সেখানে বসে বসে অনেক মজার ঘটনার সাক্ষী আম হই। মাঝে মাঝে মনে হয় কথাগুলো কাউকে জানাই। এই সেদিনই যেমন এক মুহূর্তের ব্যাবধানে সময় পরিভ্রমণ করে আসলাম।
স্বপ্ন, আমার পথচলা.. [এলোমেলো কাব্যকথন!]
যাক চুরি নয় স্বপ্ন কিছু..
নেই তো বাধা;
দেখতে কিছু স্বপন আবার,
চলার পথে..।
হতাশা; দুঃখ কিছু মিলবে,
এতো-
সবার জানা..
সময়ে;
সুখের ক্ষনে -
হৃদয়ে শান্তি এসে,
করবে জীবন স্বর্গসম..।
ক্ষতি কি?
রাখতে আশা, এমনতর..
চাওয়া এ নয়তো বেশি,
'এট্টুখানি'..।
'ভাল আছি' এমন ভেবে,
থাকলে 'ভাল'..
নীলাকাশ বুকের মাঝে;
নিজের করে,
মেললে ডানা..।
স্বপনে;
আশার ভেলায়,
দারুন সুখে ভাসতে..
জেনো,
নেইকো মানা..।
[ আমার খুব খুব খুব প্রিয় কিছু বন্ধু;
মীর ভাই, শান্ত ভাই, তানবীরা আপু, মায়াবতী আপু, প্রিয় আপু আর লাবনী আপুর জন্য!
আপনাদের সব্বাইরে একটু বেশি বেশি ভালু পাই, অনেক অনেক ভালুবাসা আপনাদের জন্য।
ভাল থাকেন, অনেক অনেক ভাল। সবসময়। প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষন। আনন্দম! ]
কেয়া পাতাদের দঙ্গলে এক নামধামহীন নীল পিচ্চিপিঁপড়া
গভীর রাত। এ সময় চড়াই ঠিকই মায়-দিন-মান মাঠ, ঘাট, বন, বাদাড় চষা শেষে ঘাসফড়িঙ বা আরো সুস্বাদু কোনো খাদ্যযোগে ডিনার সেরে নিজের নীড়ে ফিরে গেছে। হয়তো গভীর নিদ্রায় ডুবেও আছে। অথচ আমি টুইটারে বসে চড়াইয়ের ডাক দেবার অক্ষম চেষ্টা চালাচ্ছি!
ড. সৈয়দ মুজতবা আলীর জন্য চুরি-টুরি করে দু'টো দিন বের করেছিলাম মহাকালের ভেতর থেকে। জলে-ডাঙ্গায় বইটা পড়লাম। অসাধারণ ভ্রমণকাহিনী। রবীঠাকুরের একটা লাইন পেলাম সেখানে। মৃত্যূ বিষয়ক লাইন। মাথায় গেঁথে গেলো।
কেন রে এই দুয়ারটুকু পার হতে সংশয়
জয় অজানার জয়।
আমার শেখ মুজিব
আজকের দিনেই তোমাকে এই পৃথিবী থেকে চলে যেতে হয়েছিল! যেই দেশকে তুমি নিজ হাতে তৈরি করেছ এবং চেয়েছিলে সাজাতে আরো সুন্দর করে, যেই দেশের মানুষকে বেসেছ এতো ভাল, সেই দেশেরই কিছু মানুষ তোমাকে চিরতরে তোমার এই প্রিয় দেশ ছাড়া করেছে!
তোমার অভিশাপেই হয়ত আজকে আমাদের এই অবস্থা! জানি তুমি অভিশাপ তো দুরের কথা, যেখানেই আছো এখনো তোমার এই দেশটাকে সুন্দর করে দেখতে চাও! আমি তোমার এই চাওয়াটা অনুভব করি! তোমাকে আমি দেখিনি, তোমার সময়ে আমার জন্মই হয়নি, তারপরেও তোমাকে অনেক আপন মনে হয় আমার! তোমাকে অনেক ভালবাসি শেখ মুজিব! তোমাকে ভালবাসার জন্য টিভিতে প্রচারিত তোমার ভাষণ গুলোই যথেস্ট! তোমার ছবি গুলোই অনেক!
স্বাধীনতার পরে তুমি তোমার দেশের মানুষ গুলোকে জড়িয়ে যখন তোমাকে কাদতে দেখি, তখনই বুঝে ফেলি তুমি কতটা ভালবাসতে এই বাংলার মানুষ গুলোকে! বুঝতে পারি, কি চেয়েছিলে আসলে তুমি আমাদের জন্য! বুঝতে পারি তুমি আসলে কতটা মহান ছিলে!
আমরা বন্ধু ইফতারাড্ডা অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য হাবিজাবি..
ইফতার থিকা আইসাই দিছিলাম ঘুম, উইঠা দেখি গ্রুপে আর ব্লগে ৬ নাম্বার বাসের ভীড়! ইশ, কী সুন্দর!
পিসি বিজি তাই ঠিকমতো কমেন্টাইতে পারতেছিনা। কিছু কথা কইতে ইচ্ছা করতাছে তাই মুফাইল নিয়া লিখতে শুইলাম!
এই পরথম এমন কোন আয়োজনে গেলাম। বাসার সবাই অবাক, এত্ত বড় বড় লেখকদের মাঝে আমি কেমনে গেলাম! আমি নিজেই কিঞ্চিত টাসকি। ফ্রেন্ড আর ফ্যামিলির বাইরে এখনো ঠিকমত কথাই কইতে পারি না এমুন আনসোশ্যাল আমি কিনা দিব্যি আমার প্রিয় ব্লগের একটা আড্ডার ইতিহাসে পার্ট হইয়া গেলাম!
এই ফার্স্ট গেলাম তো তাই বেশি কথা ক ইনাই, শুনছি। নেক্সট টাইম বকবক করা শুরু করুম আর তার পরের বার থিকা সবাইরে জ্বালানি শুরু কইরা দেম!
মোটামুটি সবার সাথেই কথা হৈছে। কয়েকজনের সাথে খালি টাইমিং মিলে নাই।
রনি ভাই, মেসবাহ ভাই আর টুটুল ভাই রে একটা ইস্পিশাল থ্যান্কু না দিলে অন্যায় হৈব, এমন দুর্দান্ত একটা আড্ডার জন্য।
আজকের ইফতার ও আড্ডা - ভাল লাগার একটি দিন
তখন বাজে দুপুর ২টা, ইফতারস্থলে গিয়ে জানিয়ে আসতে হবে কতজন আমরা ইফতার করব! কনফার্ম করে আসতে হবে! বের হব, তখন দেখি বাইরে জোর বৃষ্টি হচ্ছে! বের হওয়া পসিবল না কোন ভাবেই! বসে অপেক্ষা করছি বৃষ্টি কমার! কমছেনা, তো চিন্তা করলাম এখন আর না যাই, ৪টার দিকে একবারে গিয়ে সবার যায়গা আমি একাই দখল করে বসে পড়ব!
তার কিছুটাইম পড়েই কনা আপার ফোন, কইলো যে, আমি অফিস থেকে বের হব ৪টায়, তুই আমার সাথে চল! আমিও রাজি হয়ে পড়লাম! কথামত ৪টায় বের হইলাম! এটিএম থেকে টাকা তুলে কনা আপার গাড়ি করে রওনা দিলাম ক্যাপ্টেনস ওয়ার্ল্ড-এর পথে! ১৫মিনিটের মধ্যে পৌঁছে যাই আমরা! সবার প্রথম আমি আর কনা আপায় হাজির হই ক্যাপ্টেনস ওয়ার্ল্ড-এ! গিয়ে কাজ শুরু, সবার জন্য ইফতার অর্ডার করা লাগবে এবং বসার যায়গা রিজার্ভ করতে হবে!
অহেতুক
ব্লগে ঢুইকাই দেখি কি জেসন বর্ণ খাড়ায় আছে। টেনশনে পড়ে গেলাম, যাব্বাবাহ্ এ কি কান্ড। এমনিতে বর্ণ লিগেসী মুক্তি পাইতেসে ম্যাট ডেমনরে ছাড়াই, তাই কয়দিন ধরে মনের মধ্যে উথাল-পাতাল; তার উপরে ব্লগে বর্ণ! অবশ্য একটু পরেই বুঝতে পারলাম, এইটা হইলো আমাদের বাউন্ডুলে বর্ণ (এখন বোধহয় সে আবার নাম চেঞ্জ করসে)। যাহোক জেরেমিরেও ভালো পাই। যদিও মিশন ইম্পসিবল ৪: ঘোস্ট প্রোটোকল ছাড়া তার আর কোনো সিনেমাই দেখি নাই। বিশেষ করে দ্য হার্ট লকারে নাকি ব্যটায় এ পর্যন্ত সবচে' ভালো অভিনয় করসে। সিনেমাটা কেন দেখা হয় নাই, ওস্তাদই জানে ভালো। তবে মিশন ইম্পসিবল দেইখা ব্যটারে আমার দারুণ লাগসে! বিশেষ করে হুটহাট দর্শকের চোখে পড়ে যাবার অদ্ভুত একটা ক্ষমতা আছে তার। এই ব্যটার আরো একখান হিট মুভি আছে, কিন্তু সেইটার ভালো প্রিন্ট এখনো নেট-এ আসে নাই। দ্য অ্যাভেঞ্জার্স।
বন্ধুতা..
বন্ধু,
বলো বন্ধু তোমার কোন্ জনা?
যখন তোমায় কেউ বোঝে না,
বোঝে তোমায় যেই জনা..
আনন্দেতে ভাসায় যে জন,
দুঃখ পেলেও;
অশ্রু মুছে -
হাসায় আবার যেই জনা..
বন্ধু,
তোমার বন্ধু;
জেনো -
সেই জনা.. সেই জনা..!
[পৃথিবীতে যাদের একটা হলেও প্রাণের বন্ধু আছে,
তাদের সবার কাছেই
বন্ধুত্বের প্রতিটি দিন একেকটা বন্ধু দিবস।
তবুও সেই প্রাণের বন্ধুদের প্রতি আমাদের পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ভালবাসার যে বন্ধন তার সম্মানে একটা আলাদা স্পেশাল দিন, খারাপ কি?!
হাজার হোক,
বন্ধুরাই তো আমার সেই পরিবার যা বেছে নেয়ার স্বাধীনতা একান্তই আমার!
রক্তের সম্পর্ক থাকুক না থাকুক,
আত্মার সম্পর্কে যে আত্মীয় সেই তো আমার বন্ধু।
ভালবাসার একটা বন্ধুও যেন হারিয়ে না যায়,
এমনটাই হোক এই বন্ধু দিবসের কামনা। ]
ভাল থাকুক সকল হৃদয়,
প্রতিটি দিন - প্রতিটি ক্ষণ।
সব্বাইকে বন্ধু দিবসের শুভেচ্ছা ও অনেক অনেক ভালবাসা। <3