ইউজার লগইন
রম্যরচনা
একটি মরা গরুর তাজা কাহিনি -রম্য রচনা
একটা সময় ছিল, যখন গৃহস্থ বা কৃষকের গরু মারা গেলে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হতো। এখন আর সেটা হয় না। তারা অনেক সচেতন হয়েছে। মরা গরু মাটি চাপা দেয়।
সেই সময় ভাসিয়ে দেওয়া মরা গরু ফুলে উঠত। আশপাশে দুর্গন্ধ ছড়াত। গরু ভাসতে ভাসতে চলে যেত ভাটির দিকে। নদী ব্যবহার করা মানুষের অসুবিধা হলেও সুবিধা হতো ঋষিদের।
আমাদের পাশের গ্রামে ছিল ঋষিপল্লি। এখনো আছে। তারা ঢাকঢোল বাজিয়ে জীবিকা নির্বাহ করত। তবে এখন অনেকের পেশা বদল হয়েছে।
নিম্নবিত্ত সেই ঋষিদের মধ্যে দেখেছি মরা গরু নিয়ে চরম উৎসাহ। কৃষকের গরু মরলেও লাভ হতো ঋষিদের। মরা গরু থেকে চামড়া ছাড়িয়ে নিয়ে সেটা অন্যত্র বিক্রি করত।
মরা গরুর চামড়ার মালিক হওয়ার একটা প্রক্রিয়া ছিল। সেটা বলি।
হয়তো দেখা গেল ইছামতী নদী দিয়ে কোনো মরা গরু ভেসে যাচ্ছে। সেই খবর যেই তাদের কানে পৌঁছাত, অমনি বাড়ির পুরুষ ঋষিরা ছুটত নদীর দিকে। এমন ছুটে যাওয়া দেখেছি অনেকবার। আমাদের বাড়ির সামনের মেঠো পথ দিয়ে তাদের প্রাণপণ ছুটে যাওয়া।
অনিমেষ রহমানের ই-বুক অনিমেষ রহমানের ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সমগ্র।
অনিমেষ রহমান আমার প্রিয় লেখকদের মাঝে একজন। তিনি অসম্ভব প্রতিভাবান একজন.....
কি বলব তাকে ঠিক শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না। তিনি যেমন সুন্দর কবিতা লেখেন তেমনি ভাবে গল্প লেখেন। আর আড্ডা জমাতে উনার বিকল্প পাওয়া দূরহ। আমার অনেক দিনের ইচ্ছে ছিলো দাদার লেখাগুলো নিয়ে কিছু একটা করবো। তাই অনিমেষদার এখন পর্যন্ত প্রকাশিত ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সিরিজের পর্ব গুলো দিয়ে তৈরী করে ফেললাম অনিমেষ রহমানের ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সমগ্র।
আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।
ডাউনলোড লিংক এখানে।

আষাঢ়ে গপ্পোঃ অর্থ বিভ্রাট
এবার রাজশাহীতে যেয়ে দেখি আমার তিন বছর বয়সি ভাগ্নি আলোকিতা তেমন বাংলাই বলছে না… বলছে অনর্গল হিন্দি… মাত কর… মাঝে মাঝে এসে আমাকে ধমক দিচ্ছে খামোশ! টিভিতে ননস্টপ হিন্দি কার্টুন দেখার সুফল(?)। কী সাংঘাতিক অবস্থা!
লেখকরঙ্গ
চার্লস ডিকেন্স লোকটা অন্য রকম ছিলেন। পত্রিকায় তিনি ধারাবাহিক উপন্যাস লিখতেন। তাঁর উপন্যাসের কিস্তি পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে পাঠকেরা অপেক্ষা করতেন। মাস্টার হামফ্রেজ ক্লক নামের একটা সাপ্তাহিকে তাঁর উপন্যাস প্রকাশিত হতো। দি ওল্ড কিউরিসিটি শপ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ হতে শুরু করে ১৮৪০ সালে। উপন্যাসটি ইংল্যান্ডের গণ্ডি ছাড়িয়ে আমেরিকায়ও তুমুল জনপ্রিয় হতে শুরু করে।
কাহিনি তখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। আর মাত্র একটি পর্ব বাকি। সবার আগ্রহ উপন্যাসের নায়িকা নেলের পরিণতি নিয়ে। সে কি বাঁচবে, নাকি মারা যাবে। তখন সাপ্তাহিকটি আমেরিকা যেত জাহাজে করে। জাহাজ যেদিন ভিড়বে, সেদিন ঘাটে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। পত্রিকা হাতে পেয়ে পড়ার জন্য সবাই অস্থির। আর সহ্য করতে না পেরে জনতা চিৎকার করে জাহাজের নাবিকদের কাছেই জানতে চাইল, ‘নেল কি মারা গেছে?’
হৈমন্তী... (শেষ পর্ব)
আমার মনে একটা ভাবনা ছিল রাজনীতি করা বড়ো মেয়ে না জানি কি করিয়া বসে। কিন্তু অতি অল্পদিনেই দেখিলাম টেলিভিশনের হিন্দি চ্যানেলের সিরিয়ালের সঙ্গে নারী মনের কোনো জায়গায় কোনো কাটাকাটি নাই। বসিয়া দিনরাত হিন্দি সিরিয়াল দেখিতে লাগিলো। দেখিতে দেখিতে চোখে ঘোর লাগিয়া উঠিলে ঘুমাইয়া বিশ্রাম লয়।
এ তো গেল এক দিকের কথা । আবার অন্য দিকও আছে , সেটা বিস্তারিত বলিবার সময় আসিয়াছে ।
বইমেলা কড়চা – (চার) মালাইয়ের স্বাদ পনিরে
ঢাকায় বইমেলা চলার সময় খুব নষ্টালজিক অনুভব করছিলাম। সেই নষ্টালজিয়া কাটানোর জন্যে ফান করে স্যাটায়ার লেখায় হাত দিয়েছিলাম। আমার সমস্ত শখের কাজের মতো যথারীতি এটিও অসম্পূর্ণ আর আধ খ্যাচড়া রয়ে গেলো। এ বছরের মতো এ পর্বটিই আমার এই সিরিজের শেষ লেখা। নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরীন আমার এ পর্বের লেখিকা। তার প্রকাশিতব্য বই কেমন হতে পারে তা নিয়ে আমার আজকের কল্পনা। তসলিমা নাসরীনের উপন্যাস প্রায় প্রত্যেক বইমেলাতেই বের হয় এবং যথারীতি পালাক্রমে বাংলাদেশ ও কোলকাতায় নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়। বই নিষিদ্ধ ঘোষনার এ রীতি এশিয়া ছাড়া আর কোথাও আছে কি না, আমার জানা নেই। আমার ব্যক্তিগত ধারনা তিনিও নির্বাসনে বসে একটি পাশবিক আনন্দ উপভোগ করেন, বই নিষিদ্ধের এই হুল্লোড় থেকে। বেছে বেছে কখনো কখনো অকারণে এমন জিনিসই লিখে পাঠান, যাতে বইটা যেকোন মূল্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। অক্ষম মানুষের হতাশ প্রতিশোধ নেয়া। আমি তসলিমার
হৈমন্তী... (২)
তাহার পিতা ছিলেন উগ্রভাবে সমাজবিরোধী। দেশের প্রচলিত নিয়ম কানুনের প্রতি তাহার কোন আস্থা ছিলো না। সরকারী চাকুরে হইয়াও তিনি ঘুষ খাইতেন না, নীতি কথা বলিতেন , তাহাতে সরকার , উর্দ্ধতন কর্মকর্তা তাঁহার উপর ক্ষুদ্ধ হইয়া তাহাকে খাগড়াছড়ি ট্রান্সফার করিয়া দিয়াছে। তিনি রাজধানীতে আসিবার জন্য পরবর্তিতে আর লবিং করেন নাই। আমার পিতা ছিলেন উগ্রভাবে সমাজের অনুগামী। সমাজে প্রতিষ্ঠা পাইতে হেন কাজ নাই, তিনি করেন নাই। অবৈধ পথে টাকা পয়সা কামাই করিয়া, সরকারী জমি দখল করিয়া, সর্বদা সরকারী দলের হইয়া কাজ করিয়ে তিনি প্রতিষ্ঠা পাইয়াছেন। শিলা আমার শ্বশুড়ের একমাত্র মেয়ে। বাবার বিশ্বাস ছিল কন্যার পিতার সমস্ত টাকা ভাবী জামাতার ভবিষ্যতের গর্ভ পূরণ করিয়া তুলিতেছে।
হৈমন্তী (১)
কনের বাপ সবুর করিতে পারিতেন কিন্তু বরের বাপ সবুর করিতে চাহিলেন না। তিনি দেখিলেন মেয়েটির অবৈধ ভাবে ছাত্রী থাকিবার বয়স পার হইয়া গিয়াছে অনেক আগেই কিন্তু যৌতুকের টাকার কাছে তাহা নিতান্তই নগণ্য । এরকম যৌতুক আর কোথাও পাইবেন না ।
আমি ছিলাম বর সুতরাং বিবাহ সম্বন্ধে আমার মত যাচাই করা অনাবশ্যক ছিলো। আমার কাজ আমি করিয়াছি। বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হইয়াই ইয়াবা, ফেন্সিডিল ধরিয়া সারাক্ষন নেশায় বুদ হইয়া থাকিয়া পড়ালেখা চাঙ্গে তুলিয়াছি। চার বছরের কোর্স নয় বছরেও পাশ করিতে না পারিয়া পরে এফ এ আই এল বৃত্তি পাইয়াছি । তাই প্রজাপতির দুই পক্ষ কন্যাপক্ষ ও বরপক্ষ, ঘন ঘন বিচলিত হইয়া পড়িল।
ভালোবাসার গণিত
ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় ভাবতাম ক্যালকুলাসটা ভালই জানি। ঐ ক্যালকুলাসে ৩৬ এই ভরসাতেই পরীক্ষার হলে ঢুকেছিলাম... না হলে Statics Dynamics খায় না মাথায় দেয় তাও জানতাম না... কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে নাসের স্যারের কাছে ‘Real Analysis’ পড়তে গিয়ে বুঝলাম Calculus এর ‘ক’ ও শিখি নি... বছরের অর্ধেক জুড়ে ফাংশান পড়াতে যেয়ে স্যারও হাফিয়ে উঠলেন, আর আমরা তো শেষ... যারা Function ই ঠিকমত বোঝে না তারা Analysis বুঝবে কি?
হরতাল মুবারক
অনেক দিন পর বেশ হরতাল ম্যুডে আছি। কাজ কম। কি করা? গেজাই...
১। প্রেসিডেন্ট ওবামা পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াবেন। এবার তার স্লোগান কি হওয়া উচিৎ হবে? নিন্দুক মতে উপযুক্ত স্লোগান হলঃ “পরিবর্তন, যাতে আপনি বিশ্বাস করতে পারেন। এইবার আমি প্রতিজ্ঞা করছি, সত্যিই!”
২। আরেকবার, অর্থায়ন-শুন্য সরকারের নানা বড় বড় পরিকল্পনাকে অটোমোবাইল ব্যবসার সাথে তুলনা করে বলা হয়, “আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে জানেন, বর্তমান সরকার অটোমোবাইল ব্যবসায় সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেছে – যা আশ্বাস দিচ্ছে আশা, পরিবর্তন, এবং 0% অর্থায়নের!”
৩। একজন মানুষকে হোয়াইট হাউসের দেয়াল ডিঙ্গাতে দেখা গেছে। পরে তৎপর সিক্রেট সার্ভিস ওবামার সাথে কথা বলে অন্ততঃ মেয়াদ পূর্তি পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট পদে থাকতে তাকে সম্মত করায়!!
মরণেরে তুহু মম শ্যাম সমান
জুলমাত খোন্দকার ঘুম থেকে উঠে হকচকিয়ে গেলেন। ঘরে এই সময় কেউ থাকার কথা না। খুব মনে আছে দরজা-জানালা সব বন্ধ করে ঘুমিয়েছিলেন। অথচ দেখলেন বিছানার কোনে একজন বসে আছে। মুখ দেখা যায় না, কালো একটা আলখেল্লা পড়া।
জুলমাত খোন্দকার চিৎকার করে উঠতে চাইলো, কিন্তু মনে হল কেউ একজন গলা চেপে ধরে আছে। ফলে নিজের ফ্যাসফ্যাস গলাই অজানা মনে হলো তার কাছে। ভয়মিশ্রিত কন্ঠে বলে উঠলো-ক্কে ক্কে আপনি?
লোকটি সেভাবেই বসে থেকে কেবল মুখটা জুলমাত খোন্দকারের দিকে ঘুরিয়ে আনলো। মুখটা ভয়াবহ সাদা, কেবল চোখ দুটোই কালো। মোটেই স্বস্তি দেয় না এই মুখ। অমঙ্গলের পরিস্কার ঈঙ্গিত সেখানে।
জুলমাত খোন্দকার আবারো প্রশ্ন করলো-কে আপনি?
লোকটি নির্মোহ ভঙ্গিতে কেবল বললো-আমি মৃত্যু।
কতিপয় ঘটনার গভীর অর্থ অনুসন্ধান
বিশেষ দ্রষ্টব্য - ১ : ইহা একটি ইয়ার্কি-মার্কা পোস্ট! যাহারা ইয়ার্কি পছন্দ করেন না তাহাদেরকে ইহা পাঠ না করিতে অনুরোধ করা হইলো!
বিশেষ দ্রষ্টব্য - ২ : পোস্টটি ব্লগের নারীকূলকে উৎসর্গকৃত। বিশেষ করে আজকের বার্থডে-গার্ল জয়িতা, এবং জেবীন, লীনা (দিলরুবা), তানবীরা, লীনা (ফেরেদৌস) সহ সেইসব পাষাণ নারীকূলের জন্য, যাদের সাথে পেচ্ছাপেচ্ছি করতে গেলেও ঝাড়ি খেতে হয়!!
----------------------------------------------------------------------------------------------------
যারা পথেঘাটে ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন (যেমন আমাদের মীর ) এবং চোখ-কান খোলা রেখে চলেন ( যেমন আমি
), তাদের চোখে যে কতো গল্প, কতো কাহিনী, কতো সুখ-দুঃখগাথা ধরা পড়ে তার ইয়ত্তা নাই। দুঃখের গল্প তো বলিই সবসময়, আজকে দু-একটা মজার ঘটনা বলি।
মুঘলে আযম - শেষ পর্ব
অষ্টম দৃশ্যঃ
সম্রাট আকবর পকেট থেকে বের করা স্বর্নের চেইন টা আনারকলির দিকে বাড়াইয়া ধরিলেন।
সম্রাট আকবরঃ তোমার নাচের জন্য ইনাম । আর এই চেইন নিয়ে এক্ষুনি বের হয়ে যাও রাজপ্রাসাদ থেকে। নর্তকি হয়ে তুমি শাহজাদার দিকে হাত বাড়ায়েছো !! সাহস কম তো কম না তোমার।
আনারকলিঃ চৌধূরী সাহেব !!! টাকা দিয়ে ভালোবাসা কেনা যায়না। আমরা গরীব হতে পারি কিন্তু ফকির না। ভুলে যাবেন না চৌধূরী সাহেব, রাজা-প্রজা গরূ ছাগল সবার রক্ত লাল। লাগবে না আপনার স্বর্নের চেইন। চৌধূরী সাহেব , আকাশ বাতাস সাক্ষী রেখে সেলিম কে আমি ভালোবেসেছি । দেহ মন সব দিয়ে দিয়েছি তাঁকে । সেলিম ছাড়া আমি একদিন বাঁচবো না । (
সম্রাট আকবরঃ খামোশ। সম্রাট কে তুমি চৌধূরী সাহেব বলো !!!
আংশিক রঙীন - আংশিক ডিজিটাল "মুঘলে আযম" (২)
পঞ্চম দৃশ্যঃ
শহাজাদা সেলিম অতি অল্প সময়েই আনারকলির সহিত ফোনালাপে মত্ত হইয়া পড়িল। আনারকলির সহিত আলাপের জন্য সেলিম তাহার ফোনের "বন্ধু" প্যাকেজ খানা পাল্টাইয়া "প্রিয়" প্যাকেজ রুপান্তর করিল। ইহাতে কোনরূপ ঝামেলা ছাড়াই ৬০ মিনিট মাত্র ৫ টাকায় কথা বলিতে পারে।
সেই রাতেই সেলিম আনারকলি কে তাহার facebook এর ফ্রেন্ডলিস্ট যোগ করিয়া লইলো।
অতঃপর আনারকলির নানান এলবাম খুলিয়া খুলিয়া শাহজাদা দেখিতে লাগিলো। স্বল্প বসনা pic গুলির দিকে সেলিম তাকাইয়া তাকাইয়া lol ফেলিতে, থুক্কু লিখিতে লাগিলো কমেন্টে।
সম্পূর্ন রঙীন - আংশিক ডিজিটাল "মুঘলে আযম" (১)
মুঘলে আযম
(সম্পূর্ন রঙীন , আংশিক ডিজিটাল)
প্রথম দৃশ্যঃ
সিংহাসনে বসা সম্রাট আকবর। উৎফুল্ল চিত্তে ........
সম্রাট আকবরঃ বাংলা বিহার উড়িষ্যার মহান অধিপতি
বীরবলঃ খুক খুক (কাশি)
আকবরঃ খামোশ !!! সম্রাটের ভাষনের মধ্যে তুমি কাশি দাও । এত বড় সাহস !!!
বীরবলঃ হুজুর আপনি ভুল করে ঐ সিরাজ বেক্কলের ডায়লগ দিয়া দিছিলেন তাই মনে করায়ে দিতেই .......
আকবরঃ ওহ। sorry. .. তো যা বলছিলাম , আজ আমাদের শাহজাদা সেলিম ১৪ বছর পর আম্রিকা থেকে দেশে ফিরছে। তাকে অভ্যর্থনার জন্য কি বন্দবোস্ত করিলে , বীরবল?