ইউজার লগইন
রম্যরচনা
এক ছিলো গূড় আর অনেক ছিলো পির্ফা
তো একজন কইলো
: মনে হইতাছে, ___ ভাই আবারো কাঠির আগায় গুড় লাগাইয়া গেছেন! সব পিপড়া এক লগে হাজির হইতাছে এইখানে!!
ভাব্লাম, জুকার্বার্গের এত্তবড় একটা সাইট্রে কাঠি কইতেছে বেপার্টা কি?
জিগাইলাম কে গুড় আর কেডাইবা পির্ফা?
আসলেইতো???
আসল কাঠি কুনটা, গুড় কুন্টা আর পির্ফাই বা কারা...
আসলে ভেজাল হইছে কি, ইদানিং লুকজন খালি ঝিমায়।ঝিমায় আর জুকার্বার্গের সাইটে গিয়া একটা ঘরের ভিত্রে ঢুইকা ঝিমাইতে ঝিমাইতে আড্ডা মারে। এদিকে মাঠ খাখা করে। কেউ কস্ট কৈরা মাঠে আসে না, সবতে মিল্যা ঠিকঠাক মতো খেলাধুলাও করে না। এইটা আসলে ঠিক না। মাঠে নাম লেখাইয়া সেই মাঠে না আইসা ঘরের ভিত্রে বৈয়া বৈয়া আড্ডা দেওনটা আসলে একটু কেরাম কেরাম জানি লাগে।
যাই হৌক, ঘটনা হৈলো একজনে কইলো যে মাঠে না আইসা ঘরে বৈসা আড্ডা দেওন উচিত না, লগে লগে ঘরে ভিত্রে হাজির হয়া গেলাম আম্রা সবতে। পুলাপান সব খ্রাপৈয়া গেছেগা। কলিকাল ঘোর কলিকাল...
আর একটা আজাইরা জোকস......... :D
এই জোকসটাও ফেসবুক থেকে পাইছি।
জোকসঃ
গার্লফ্রেন্ডের পরপর ২ sms এ বয়ফ্রেন্ডের পরপর ২বার heart attack
প্রথম smsঃ
চল আমাদের রিলেশন ভেঙ্গে দেই। আমি তোমার প্রতি মন থেকে আগের মত আর feelings পাচ্ছিনা।
......২য় smsঃ
সরি! সরি!
এই sms টা তোমার জন্য নয় !!!!!!!!!
বিঃদ্রঃ এই জোকসটা শুধুই ফান করার জন্য দেয়া হইছে। কারো ভাল না লাগলে আগের থেকেই সরি বইলা নিলাম।
আমার বৃহৎ দেশপ্রেমের অতি ক্ষুদ্র বহিঃপ্রকাশ
ইদানিং যে বিষয়টা নিয়ে পত্রিকায় অনেক লেখালেখি হচ্ছে সেটি আর কিছুই না, গ্যাস পাচার.........
আমাদের বাঙ্গালীদের স্বভাবই হচ্ছে কোনো বিষয়ের ভালো মন্দ ২টো দিক বিবেচনা না করেই যাকে বলে “হাউকাউ” শুরু করে দেই। আমাদের মন্ত্রীসভায় এত্ত এত্ত বুধ্বিমান লোক আছেন (সন্দেহ লাগে!) তারা নিশ্চিত সব কিছু বিবেচনা করেই এই সিধ্বান্তে উপনীত হয়েছেন।
সেদিন (কবে তা না জানলেও চলবে) রাতে ঘুমাতে গিয়ে হঠাৎ করেই আমি বিষয়টা বুঝে গেলাম, কেন দেশে রান্নার জন্য অতি প্রয়োজনীয় গ্যাস পাচার করে দেওয়া হচ্ছে।
কারন আর কিছুই না, কবি বলেছেন (কোন কবি জানি না, জানলে কেউ ইনফো পাস করবেন দয়া করে)
“বড় যদি হতে চাও, ছোটো হও তবে”
আমাদের দেশের সরকারও ওই পথে চলছে তবে ১টু পরির্বতিত রুপে,
“ডিজিটাল যদি হতে চাও অ্যানালগ হও তবে”
কথারশিল্পী
যখন ছোট ছিলাম “আমার বই”, "চয়নিকা" আর “সবুজ পাতা” য় লেখা সব গল্প কবিতা গোগ্রাসে গিলতাম, আর ভাবতাম মানুষের মাথায় না জানি কত বুদ্ধি থাকলে, কত জ্ঞানী হলে লোকে এত সুন্দর করে লিখেন। কিছুদিন আগে আচমকা আবিষ্কার করলাম শুধু লিখে না, সুন্দর করে কথা বলেও কথাশিল্পী হয় লোকে। মুখচোরা হওয়ায় সব সময় যেকোন আলোচনা, ঝগড়ার পর মনে মনে ফুঁসিয়া মরতাম ঠিক সময়ে ঠিক কথাটি বলে দিতে না পারার মনবেদনায়; মনের মধ্যে কথাগুলো ঘুরঘুর করতো আর হাতপা নিশপিশ করতো, মনে হতো যেয়ে মনের ঝাল মিটিয়ে আসি। আমার এক সহকর্মীকে একদিন একটা কাজের কথা জিজ্ঞেষ করলাম, উনি জবাব দেয়ার কিছুক্ষনের মধ্যে সেটা ওনার উপস্থিতিতে ভুল প্রমাণিত হলে ওনাকে জিজ্ঞেষ করলাম কি ব্যাপার। উনি বললেন, আপনার প্রশ্নের সাথে জিজ্ঞেষ করা উচিৎ ছিল যে আমি বিষয়টা জেনে বলছি নাকি না জেনে। সবসময়ের মত এই কথাশিল্পীর কথায় মুগ্ধ আমি, আর একবার তার কথার মুন্সিয়ানার কাছে হার মানলাম।।
ঠোঁটের ব্যায়াম - ৩
১।
: নেতা আর চোরের পার্থক্য কি?
: চোর চুরি করে জেলে যায় আর নেতা জেল থেকে বেরিয়ে চুরি শুরু করে।
২।
চার জন যাত্রী নিয়ে উড়ন্ত এক প্লেনে সহসা পাইলটের ঘোষণা শোনা গেলো,“সম্মানিত যাত্রীগণ, প্লেনে আগুন ধরে গেছে, কয়েক মিনিটের মধ্যেই প্লেনটি বিস্ফোরিত হবে। আপনারা দ্রুত প্যারাসুট দিয়ে নেমে পড়ুন।”
এই ঘোষণা দিয়েই পাইলট প্যারাসুট নিয়ে ঝাপ দিলেন।
প্লেনে তখন যাত্রী চার জন - একজন আমলা, দুইজন রাজনীতিক - একজন আওয়ামী নেতা, অপর জন বিএনপি নেতা এবং এক স্কুল ছাত্র। কিন্তু, দেখা গেলো প্যারাসুট মাত্র তিনটি।
আর একটা আজাইরা জোকস... ১৮+ কিনা জানিনা কিন্তু PG+
ফেসবুক পাওয়া একটা জোকস শেয়ার করলাম->
বাঘ বাঘিনিকে kiss করতে চাচ্ছিলো...
বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদিক ও দিক তাকাচ্ছিলো...
বাঘ জিজ্ঞেস করলো, " কি খুঁজছ?"...
বাঘিনিঃ "দেখতেছি, Discovery Channel আছে কিনা...
শালারা একটুও Privacy রাখে না....
জোকস... ১৮+ কিনা জানিনা কিন্তু PG+
ঘোলাপানি
বি.দ্রঃ ৫০ শব্দের পোষ্ট না হইলে নাকি আপলোড হবে না। এইডা কিছু হইল?
ঠোঁটের ব্যায়াম - ২
১। এক ক্যাপ্টেন সৈনিকদের ক্লাস নিচ্ছিলেন, একজন সৈনিক দাঁড়িয়ে বললো, “স্যার, কুমির কি উড়তে পারে ?”
ক্যাপ্টেন বললেন, “না, কুমির উড়তে পারে না ।”
ক্যাপ্টেন ক্লাসের পড়ানোয় মন দিলেন । সৈনিকটি দাঁড়িয়েই রইলো । কিছুক্ষণ পর আবার বললো, “স্যার কুমির কি উড়তে পারে ?”
ক্যাপ্টেন একটু বিরক্ত হয়ে বললেন, “যাদের বুদ্ধি হাঁটুতে তাদের জন্য বলছি, কুমির উড়তে পারে না ।”
যথারীতি ক্যাপ্টেন পড়াচ্ছেন আর সৈনিক দাঁড়িয়েই আছে । আবার একটু পর সৈনিক বললো, “স্যার কুমির কি উড়তে পারে ?”
ক্যাপ্টেন এবার রেগে গিয়ে বললেন, “যাদের মাথায় গোবর ভরা তাদের জন্য বলছি, কুমির উড়তে পারে না ।“
এবার সৈনিকটি বললো, “কিন্তু স্যার, জেনারেল স্যার যে বলছিলেন, কুমির উড়তে পারে !”
সুখ তুমি কি বড়ো জানতে ইচ্ছে করে
সুখ নিয়ে কতজনের কতো কথকতা। ভালো নাই, চারিদিক খাঁ খাঁ, মন সে এক তলাবিহীন ঝুড়ি কিছুতেই ভরে না, সব থেকেও ঠিক যেন কি নাই নাই - ইত্যাকার হাহাকারে প্রকম্পিত চারিধার। কেউ বিষন্নতার শেকড়ঁ সন্ধানে মেঘবালকের সাথে বন্ধুত্বতার অভিপ্রায়ে আছেন। কেউ আবার “তোমার লগে হইলো না প্রেম অপেক্ষাতেই হইলো সার, আমার হৃদয় হইলো তোমার গোলাপ গাছের জৈবসার!” ভাব নিয়ে রাতদিন হাপিতেষ্য করে তেনাতেই সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস এতেই মজে আছেন।
সুখি হবার পন্থা কি, আদৌ কি আছে নিরন্তর সুখি হবার উপায়? যতই অবারিত পেয়ে যাই তবুও অধরার পানে ছুটেই না পাওয়ার হাহাকার নিয়েই যেন সবার দুঃখবিলাস। বিলাসী আমিও, অনেক উচ্চমাত্রার। কে জানে এই বিলাসী হওয়াটাও সুখের কোন রুপ কিনা!
ঠোঁটের ব্যায়াম - ১
১. আমার স্ত্রী গতরাতে বলছিল, আমি নাকি তার কোনো কথাই মন দিয়ে শুনি না…নাকি…এ রকমই কিছু একটা… ঠিক মনে পড়ছে না ।
২. ছেলে: মা, রূপকথার গল্প সব সময় “এক দেশে ছিল এক” দিয়ে শুরু হয় কেন?
মা: না, সব সময় না । মাঝে-মধ্যে “অফিসের কাজে আটকে গেছি”, “আজ ফিরতে একটু রাত হবে” দিয়েও শুরু হয় ।
৩. আমি আমার স্ত্রীকে বললাম, “স্বামী হল ওয়াইনের মতো, যত পুরনো ততই ভালো ।” পরদিন সে আমাকে সেলারে আটকে রাখল ।
৪. অনেক ভালোবাসো? তাহলে তাজা গোলাপ ২৪ ক্যারেট সোনার ভেতর সিলমোহর করে পাঠাও ।
৫. সেদিন একটি মেয়ে আমাকে ফোন করে বলল, “চলে এস, বাড়িতে কেউ নেই ।” তার দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখি সেটি একটি পোড়োবাড়ি । সেখানে আসলেই কেউ থাকে না ।
৬. আমি ৪৯ বছর ধরে একজন নারীকেই ভালবাসছি । আমার স্ত্রী জানতে পারলে অবশ্য আমাকে খুন করবে ।
একটা আজাইরা জোকস
এই জোকসটা আজকে ফেসবুক এ পাইলা্ম, শেয়ার না করে পারলাম না,
স্যার: তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ?
ছাত্র : জামাই
স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ?
ছাত্র : বউ
স্যার: গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসবো
স্যার: গদর্ভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ?
ছাত্র: নাতী নাতনী
স্যার: ইয়া খোদা...তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার অজ্ঞান......
ঘোলাপানি
ব্রেকিং নিউজঃ আক্কাস ভাইয়ের ছাগুল মারা যায় নাই। চোখ বাঁধা অবস্থায় .........
আমাদের নিজস্ব প্রতিনিধির পাঠান প্রতিবেদনে গোপনীয় ও নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে এইমাত্র আক্কাস ভাইয়ের ছাগুল একটি মাঠের ভিতর থেকে চোখ বাঁধা অবস্থায় পাওয়া গেছে । এইসময় তিনি ঘাশ খাচ্ছিলেন । উল্লেখ্য তার চোখ বাঁধা থাকলেও হাত ও পা খোলাছিল ।গত কিছুদিন ধরে এই ছাগুল্টা নিয়ে সর্ব মহলে বেশ কানাঘুশা চলছিল । আক্কাস ভাই দাবি করছেন সাদা পোশাকধারী কিছু গুন্ডা ছাগুল টাকে ধরে নিয়ে যায় । তিনি দাবি করেন হত্যা করে মাংস খাবার উদ্দেশ্যেই তাকে গুম করা হয় । কিন্তু বিশেষ দোয়া দরূদ পড়ায় তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি । জাতীয় ছাগুল কল্যাণ পরিষদ (জাছাকপ) এ ঘটনার তিব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে । তারা বলেছেন এভাবে তাদেরকে দমন করা যাবে না । অপর পক্ষে ছাগুলিগ দাবি করেছেন , যুদ্ধআপ্রাধিদের বাঁচাতে আক্কাস বাই ষড়যন্ত্র মূলক নিজেই নিজের ছাগুল্কে গুম করিয়েছেন । এব্যাপারে তারা বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি জানান।
একটি কৌতুক ও আমাদের মিডিয়া।
একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু টাকা তুলতে চান। তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায় বলুন ত! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ করা হবে। কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট টাকা নাই।
বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয় প্রতি সপ্তাহে। একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও।
পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে এলেন।
শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা, সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন হবে যদি হেরে যাই।
রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয় হয়ে বসল। শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, Father'S ASS SHOWS!!!
একটি সেফ হোমের আত্নকাহীনি (সকল বিবেকবান ব্লগার ভাই বোনের কাছে সেফ হোমের আকুল মিনতি !)
আমি একটি সেফ হোম । মানে নিরাপদ বাসা । আগে অনেকে মজা করে “ লিটনের ফ্লাট” বলেও ডাকত । আমি আধুনিক মনের আধিকারি । মানুষের প্রাইভেসি কঠর ভাবে নিয়ন্ত্রন করি । অনেক লেখক/কবি/রাজনিতিবিদের উত্থান আমার সেফ হোম থেকেই ।ব্ড়লকের উঠতি বয়সের মাইয়া পোলারা আমার বাসায় নিরাপদে আরাম আয়েশে গা ভাসিয়েছে । ডি জে পার্টিও হয় মাঝে মধ্যে । মধ্যরাত পর্যন্ত নাচানাচি/খানাপিনা কত মজা । তার পর কি হয় তা আমার নীতিগত কারনে বলতে পারছিনা । আমি অনেক গোপন রাজনৈতিক মিটিং এর স্বাক্ষি । কত কিছিমের লোকজন যে আছে দুনিয়ায় । এরা দিনের বেলায় একে অপরকে গালাগালি করে আর রাতে একসাথে সুরা পান করে । অনেকেই আমার নাম প্রথম শুনলেন , কিন্তু আমি অনেক আগে থেকেই বিখ্যাত । সন্ধ্যার সময় উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা এখানে মিটিং করেন । ডেভলপাররা তাদের বাড়ির ডিজাইন এখান থেকেই পাশ করিয়ে নেয় । অনেক কাস্টম ক্লিয়ারেস্ন এখান থেকেই ইস্যু হয় । অনেক ছুড ছুড মাইয়া
দাম্পত্যঃ আহা, উত্তাপ কতো সুন্দর তুই থার্মোমিটারে মাপলে!!
দিল্লী’র লাড্ডু আসলেই খেতে কেমন তা কেউ পরিষ্কার করে জানায় না। সবাই কেবল দাম্পত্যের সাথে তুলনা দিতে গিয়ে টেনে আনে দিল্লী কা লাড্ডুর কথা যেটা নাকি খেয়েও পস্তাতে হয় আবার জেনে শুনে না খেয়েও গতি নাই কারুরই। লাড্ডুটা খাওয়া মেয়েটা যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারাজীবন মনে রাখে। আর ভাবে একআধটু উল্টোপাল্টা থাকলেও বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না। আবার উলটো ক্ষেত্রে বরটা সেসব নারীকে আজীবন মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি। আবার মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থেকে যাবে, কিন্তু, হায়! স্ত্রী বদলে যায়।
লুঙ্গি ওপেন ও চাদর ধোয়া
লুঙ্গি ওপেন
আমরা তখন মতিঝিল টিএন্ডটি কলোনিতে থাকি। এসএসসি পরীক্ষার পর অফুরন্ত অবসর। পড়াশুনা নাই। স্কুলের নিয়মের বেড়া নাই। সারাদিন আড্ডা, খেলা নিয়া থাকতাম। আরেকটা জিনিস শিখতে শুরু করেছি তখন, মেয়েদের সাথে ফিল্ডিং মারা। মাঞ্জা মেরে দলবেধে ঘুরতাম আর বিল্ডিংয়ের বারান্দায় দাড়ানো মেয়েদের সাথে টাংকি মারতাম।