ইউজার লগইন
১৮+
অন্তর্দহন বা অশ্রুবর্ষণ
জেগে ওঠে পুরানো মোচড়
হৃতপিন্ডে অনাগত ।
বিদগ্ধ দিন শেষে বেড়ে ওঠে
হৃদয়ের আদিম ক্ষত ।
অন্তর্দহনে ছাই গহীনের
বিমূর্ত নন্দনকানন ।
অলখে আঠারো বর্ষার পদচারণ ,
অতঃপর অশ্রুবর্ষণ ।
(c) by Ekanto Ovajon
নিরর্থক আলোচনা পোস্ট
হুমায়ুন আজাদ স্যারের দুইটা প্রবচন আছে-
"টেলিভিশনে জাহাজমার্কা আলকাতরার বিজ্ঞাপনটি আকর্ষনীয়, তাৎপর্যপূর্ণ; তবে অসম্পূর্ণ। বিজ্ঞাপনটিতে জালে, জাহাজে, টিনের চালে আলকাতরা লাগানোর উপকারিতার কথা বলা হয়; কিন্তু বলা উচিত ছিলো যে জাহাজমার্কা আলকাতরা লাগানোর উৎকৃষ্টতম স্থান হচ্ছে টেলিভিশনের পর্দা, বিশেষ করে যখন বাঙলাদেশ টেলিভিশনের অনুষ্ঠান দেখা যায়।"
এবং
"বাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে বই খুলুন,
অবাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে টেলিভিশন খুলুন।"
অনুকাব্যে নববর্ষ
# ১ #
আজি নববর্ষে;
মাতো সবে হর্ষে,
কর সুখ গান..
ধুয়ে মুছে যাক যত,
রাগ - দুঃখ - মান!
# ২ #
রঙ ঢং আদিখ্যেতা,
একদিন-ই বাঙালি..
কর ক্যানে কাউ কাউ?!
গরু নাকি?
যাও দূরে,
মাঠে গিয়া ঘাস খাও..
# ৩ #
বৈশাখেরই রঙ্গে;
ভিজুক হৃদয় স্বর্গসুখে,
কালবোশেখির সঙ্গে..
# ৪ #
পাঞ্জাবী আর সাদার মাঝে লালচে শাড়ি,
পান্তা গরম আর ইলিশে;
লোক দেখানোর বাড়াবাড়ি..
# ৫ #
কালবোশেখির হাওয়ায়..
যাক ভেসে যাক;
দুঃখ সকল,
দিনের আসা যাওয়ায়..
# ৬ #
আর কোন দিন নাই তো খবর,
একটা দিন-ই বাঙ্গালি..
রঙ ঢঙ্গে-তে পান্তা ইলিশ,
বাঙ্গালি নাম ভাঙ্গালি..
# ৭ #
তপ্ত হৃদয়
পথ চেয়ে রয়
ইশান কোণের পানে,
আসবে ধেয়ে কালবোশেখি
বর্ষবরণ গানে..
স্বস্তি মিলুক বৃষ্টিধারায় স্নিগ্ধ শীতল স্নানে,
বছর জুড়েই যাক রয়ে রেশ শান্তি থাকুক প্রাণে..
# শুভ নববর্ষ #
একুশ এলে
একুশ এলে গর্জে উঠি হটাত্ জাগা সিংহের মত ,
তারপর যে ডুবকি মারি গভীর জলের মত্স্য যত ।
বেড়ার ধারে শেয়াল ডাকে
শ্রী প্রহরী নাকটি ঢাকে
বাচ্চা মেরে পালিয়ে গেলে ঘেউ ঘেউ করি অবিরত ।
ছাল ছড়া লোম পড়া নেড়ি কুত্তা যত ।
ফাগুন এলে আগুন জ্ব্লে কলজে জুড়ে ,
আনত শির হটাত্ করে উঠতে চায় আকাশ ফুঁড়ে ।
কাকেরা সব ময়ুর সাজে
পূচ্ছে ময়ুরপালক গুঁজে
তুচ্ছ করে দু'দিন পড়ে ছুঁড়ে সে সব আস্তাকুঁড়ে ,
বীর শহীদদের আত্মারা সব দূর নীলিমায় গুমরে মরে ।
চুমু না চুমুক
ওষ্ঠে অধর লেপ্টে একটা চুমু দিতে গিয়েই
জিহ্বায় একটা লাগল দারুন ছ্যাঁকা ,
মুখটা হঠাত্ সরিয়ে নিতে গিয়েই
খেলাম একটা বিষম ভ্যাবাচেকা ।
সেই ওষ্ঠ বিমুখ ছিল বোধয় নিজেকে রাঙিয়ে ,
উষ্ণ ছোঁয়ার আবেগ বুকে নিয়ে
আমায় ডেকে ডেকে শেষে
অবহেলার রেশে
অভিমানে ফিরিয়ে তো দেবেনা !
তখন ওসব কিছুই মাথায় নেই
ওষ্ঠাধরে জুড়ে গেছে ডানা ।
উড়ে উড়ে নেশায় কেমন বুঁদ
চোখের পাতায় সপ্ন নীল হলুদ ।
হঠাত্ দুচোখ মেলে ধরি যেই
টগবগিয়ে উঠছে দেখি ধোঁয়া ।
ওষ্ঠে অধর ছুঁইয়ে দিতেই ছ্যাঁকা
বাপ রে বাপ !
ওষ্ঠ নয় , সে গরম চায়ের কাপ !
আনটাইটেল্ড রোমান্স
উত্সর্গ : শ্রদ্ধেয় তানবীরা আপুকে, আমার সব কবিতা যার মাথার উপর দিয়ে যায়।
শরমবতী বৌ এর মতো আড়াল নিলে কুসুম রঙের দিন
চক্ষু পোড়ায় জলের মতো নিবিড় সজল তোমার ঠোঁটের ঋন ।
কমলা পিঠের শ্যামলা তিল আর সর্বনেশে তোমার ছলাত্ বুক
চাঁদের মতো জোছনা দিয়ে ভাসিয়ে দেয় মনের জমিন টুক ।
তোমার কাছে বারুদ কাঠি, শুকনো হৃদয় রাস্তা ঘাটে খুব
আমার দারুন আদর মাখা বুক , তবু দিলে গভীর জলে ডুব।
আমার আছে নীল কলমে তরল হয়ে ধুসর রঙা দুখ
হিসেবপটু চতুর মেয়ে, সুখ খুঁজেছ, থাকুক তোমার সুখ।
নিঝুমশৃঙ্গার
এই ভাষা তোমাকে দিয়েছিলো দূর পাহাড়ের ওপারে জেগে থাকা একলা এক কাঠঠোকরা পাখি। তুমি হাতের নখের ভিতর লুকিয়ে রেখেছিলে গ্রামের সবচেয়ে শীতল পুকুরটির মানচিত্র। সে কাউকে দেখতে পায় না। এদিক ওদিক তাকায়। একদিন সে কবিতা লিখতো। তার দুয়েকটা কবিতা কয়েকটা ছোটোকাগজে ছাপাও হয়েছিলো। তার সংগ্রহে নেই। কেননা তার চটের একটি ছেড়া ব্যাগে বুকশেল্ফ ধরে না। আজও সে বাসে চেপে পাশের শহরে গিয়েছিলো। তার ভাড়া লাগে না। শহরের একফালি ঘরে আছে হেমলতার বিকলাঙ্গ স্মৃতি। সে দেখতে পারে না। অথবা হয়তো তার নৌকো ছিলো নদীযান। সে তাকে টেনেছিলো এবং গাছ পর্যন্ত তাদেরকে ঝাঁকুনি দিয়েছিলো। আমি মাঠের অন্যান্য আইল থেকে পর্যবেক্ষণ করেছিলাম এবং তাদেরকে ভালোবেসেছিলাম।
গল্প: লিহীন
(খুনোখুনি, রক্তপাত আছে লেখায়...)
রওশনের মতো বুনো আর হিংস্র মনের ছেলে এ পৃথিবীতে অনেক কম জন্মেছে। যারা জন্মেছে তাদের বেঁচে থাকা সবসময়ই মানুষকে কষ্ট দিয়েছে, কলুষিত করেছে এবং সবশেষে মানুষ বাধ্য হয়েছে তাদের প্রতি নিষ্ঠুর হতে। এদেরকে মানুষের জন্য দুর্ভাগ্যের নিমিত্ত হয়ে পৃথিবীতে আসা একধরনের প্রাণী হয়তো বলা যায় কিন্তু মানুষ বলা যায় না। প্রকৃতি নিজের কোনো এক অদ্ভুত খেয়ালেই এদেরকে মানুষ বানিয়ে পাঠায় না।
চট্টগ্রাম শহরে সিডিএ বলে একটা এলাকা আছে। সেটার ১২ নম্বর রোডের একদম শেষ মাথায় রওশনদের বাড়ি। জায়গাটা খুব ঘিঞ্জিমতো, যেখানে ওদের বাড়ির পাশ দিয়েই চলে গেছে শহরের বড় বড় স্যূয়ারেজ ড্রেনগুলোর একটি। সেটাকে ওরা বড় নালা বলে।
গল্প: একদিন সবকিছু গল্প হয়ে যায়
শেষ পর্যন্ত সে আমাকে তার বাসায় নিয়েই গেল। প্রথমে সে বলছিলো; ভয় নেই, মারবো না। সে সময় আমি ভয় পাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। আমার মতো একটা ইনোসেন্ট ছেলেকে এভাবে জোরজবরদস্তি ব্যচেলর ফ্ল্যাটে নিয়ে যাওয়ার আর কি অর্থ থাকতে পারে? জানতে চাচ্ছিলাম তার কাছেই। সে হাসিমুখে কেবলই বলছিলো, আরে কিছু না। আপনি আজকে নিয়ে দু’দিন আমাকে বাসা পর্যন্ত লিফট দিলেন। সৌজন্যের খাতিরেও তো আমার উচিত আপনাকে এক কাপ চা খাওয়ানো। আমি প্রবল বেগে মাথা নেড়ে নেড়ে দিনে-দুপুরে চা খাওয়ার ব্যপারে আপত্তি জানাচ্ছিলাম। ও সেটা কানেই তুলছিলো না। দিনে-দুপুরে সর্বত্র বসে চা খেতে পারবেন, শুধু আমার ফ্ল্যাটে গিয়ে চা খেতে বললেই আপত্তি?
রিপোস্ট করার সুযোগ দেন, তাইলে পোস্টের ২য় পর্ব পড়ার সুযোগ দিমু :)
আইজকা আমার টপিক পাইলাম, তাই জেহাদী জোশে মোবাইল থিকাই পোাস্টাই .. টপিক টা হইল আমি ক্যান ইশ্বর রে বিশ্বাস করি
.. আরে ভাই সাবস্ক্রিপশান ফি লাগেনা, এর থিকা বড় কোন কারণ দরকার আচে
.. বাই দ্য ওয়ে আমার লাইনের ইশ্বর আবার আল্লাহ .. পৈতৃক/মাতৃসূত্রে প্রাপ্ত
যা বলছিলাম... বহুদিন ধইরাই নেটে দেখলাম অনেকে ইশ্বরে অবিশ্বাসের পাঠ দিচ্ছেন.. আর চলছে না.. আজকে এর একটা লজিক্যাল বিহিত (!!!) করতেই হবে..
ব্যাপারটা সিম্পল..
সতসিদ্ব- ১: - অলি বার বার পিরে আসে
সতসিদ্ব- ২: - পিরে আসতে হবে ( কিন্তু )আল্লার রহমতে (এর মাঝে আমারে আবার সিলেটের পাহারি পত থেকে পিরে আসতে হয় )
সিদ্বান্ত- আবার জিগায় !!! রাহমাতুল্লিল আলামীন ছাড়া আর কি?
আর আপনারা যদি এই ভাইবা ইশ্বরে অবিশ্বাসের পাঠ দেন যে যে এই লেখাগুলা পইড়া আমি আল্লারে বিশ্বাস করা বাদ দিয়া দিমু তাইলে বস টেইক ইট ইঝি.. খুল দাউন.. অলি পিরে আসা পর্যন্ত ওয়েট করেন .. তার আগে না
রখস - এ - বিসমিল
এক ছিলো গূড় আর অনেক ছিলো পির্ফা
তো একজন কইলো
: মনে হইতাছে, ___ ভাই আবারো কাঠির আগায় গুড় লাগাইয়া গেছেন! সব পিপড়া এক লগে হাজির হইতাছে এইখানে!!
ভাব্লাম, জুকার্বার্গের এত্তবড় একটা সাইট্রে কাঠি কইতেছে বেপার্টা কি?
জিগাইলাম কে গুড় আর কেডাইবা পির্ফা?
আসলেইতো???
আসল কাঠি কুনটা, গুড় কুন্টা আর পির্ফাই বা কারা...
আসলে ভেজাল হইছে কি, ইদানিং লুকজন খালি ঝিমায়।ঝিমায় আর জুকার্বার্গের সাইটে গিয়া একটা ঘরের ভিত্রে ঢুইকা ঝিমাইতে ঝিমাইতে আড্ডা মারে। এদিকে মাঠ খাখা করে। কেউ কস্ট কৈরা মাঠে আসে না, সবতে মিল্যা ঠিকঠাক মতো খেলাধুলাও করে না। এইটা আসলে ঠিক না। মাঠে নাম লেখাইয়া সেই মাঠে না আইসা ঘরের ভিত্রে বৈয়া বৈয়া আড্ডা দেওনটা আসলে একটু কেরাম কেরাম জানি লাগে।
যাই হৌক, ঘটনা হৈলো একজনে কইলো যে মাঠে না আইসা ঘরে বৈসা আড্ডা দেওন উচিত না, লগে লগে ঘরে ভিত্রে হাজির হয়া গেলাম আম্রা সবতে। পুলাপান সব খ্রাপৈয়া গেছেগা। কলিকাল ঘোর কলিকাল...
না হলে তিনি হয়তো কান্না চাপতে চাপতে বলার চেষ্টা করতেন
যদি বলি বিষয়টা সাপোর্ট করতে পারলাম না, তাহলে হয়তো কেউ কেউ আপত্তি করবেন। গরীব মানুষ- এই জিনিসটা আমাদের সেন্টিমেন্টকে ভালোই নাড়া দেয়। একবার কোনোভাবে গরীব হয়ে পড়তে পারলেই তার জন্য সাত খুন মাপ। মাপ না হলেও সাজা কমবে অন্তত সত্তুর ভাগ। আমি গরীবিয়ানা সম্পর্কে বিষোদ্গার করতে চাই না। নিজেও সারাজীবন নিচু মধ্যবিত্ত জীবন যাপন করেছি। আজো অবস্থার খুব বেশি পরিবর্তন হয় নি। তাই গরীব হলে কেমন লাগে সে সম্পর্কে একেবারে ধারণা নেই, তা বলবো না।
আসেন কাইজ্জা করি..
ভাব- টাব বাদ। সোজা বাংলায় লেখি। মনে যা আসে, তাই লেখবো।
এই পোস্টটা একটা কাইজ্জা পোস্ট। যার মনে যা আছে, যা কাউরে কইতে চান, কিন্তু বলতে পারতেছেন না, এইখানে ঝাঁপায়ে পরেন। তবে, লুকায়ে না, নিজ নিজ অ্যাকাউন্ট থেকে লগ- ইন করে নিজের নামে।
আমার বিরুদ্ধে যদি কারো কোন অভিযোগ থাকে, যেমন "এক নিক থেকেই প্রথম পাতায় ৩টা পোস্ট," মডু আইসা থাবড়া দিতে চায়, তাও সই। প্রবাসী- দেশি নিয়া যদি কারো কিছু বলার থাকে, পিছে না বলে এইখানেই বলেন। আর, লুকানোর কিছু নাই, আমরা সবাই জানি, সবারই কিছু না কিছু অতীত আছে। সেটা হয়ত নতুনদের জানা নেই, এখানে এসে সবাই ঝামেলাগুলা পিছনে ফেলে একটা ঘরোয়া আমেজে গপ্পো করে, তাতেও যদি কেউ ঝামেলা করতে চান, সেটা এখানে না করার অনুরোধ।
যদি কেউ বলেন,
এইখানে লিখবো বলে দাসখত দিয়ে ফেলেছি নাকি?
একটি সবজি কৌতুক!
আমার নাম মুক্ত, আমি একটি সবজি কৌতুক বলবো।
সবজি কৌতুক মানে, সবজি নিয়েই কৌতুক, অন্য কিছু মনে করার কোন কারণ নাই, কেউ কিছু মনে করলে/ কিছু বেশি বুঝলে সেইটা যার যার বিবেচনা এবং অবশ্যই শামুক- লোচনা! আমার কিছু করার নাই/ বলারও নাই!! কৌতুক আমি নিজে বানাই নাই, কোথাও থেকে নিশ্চয় মারা, কাজেই, এইখান থেকে মারছো, ঐখানে শুনছি বইলা কেউ কো- কো করবেন না!! আগে শুনলে অফ যান, না শুনলে পড়া শুরু করেন...
একদিন এক গোলগাল কমলালেবু মিনি স্কার্ট আর গেঞ্জি পড়ে বিকেলে পাড়া বেড়াইতে আসছে। তাই দেখে পাড়ার তুখোড় স্মার্ট কচি শসা চোখে সানগ্লাস লাগিয়ে চুলটা টেরি করে আঁচড়ে কমলালেবুর সাথে ভাব জমাইতে আসছে। বেশ বেশ। গায়ে পড়া স্বভাবে ভাব জমানো, তারপর ভাব- ভালোবাসা, ভালো লাগা- প্রণয় এবং তারপর আর কি যা হয়
...
আকাশ থেকে ফেলছে ছায়া মেঘের ভেসে যাওয়া
একাগ্র চিত্তে তিতলি ডুবে গেলো নিজের মধ্যে। লাষ্ট সেমিষ্টারে নিজের রেজাল্ট দেখে নিজেই অবাক হয়ে গেলো। রেজাল্ট ভালো হওয়াতে পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ অনেক বেড়ে গেলো। মন্দ লাগে না পড়াশোনা করতে বরং বেশ ভালো সময় কেটে যায় তার পড়ার মধ্যে ডুবে থেকে। মাঝে মাঝে এক মনে ইজেলে তুলি ঘষতে থাকে। নানা রঙ এক সাথে মিলিয়ে নিজে একটা আলাদা রঙ তৈরি করে। কল্পনা তার সীমাহীন বিস্তৃত। একদিন ভাবল আকাশটাকে লেমন ইয়েলো করে দিলে কেমন হয়? আকাশকে সবসময় আকাশি রঙের হতে হবে কেন? লেমন ইয়েলো আকাশ একে তার নীচে পিঠ ভর্তি খোলা চুলের ম্যাজেন্টা শাড়ি পড়া এক মেয়ে আঁকলো। বড় বড় চোখের কাজল পড়া সেই মেয়ে হাতে হালকা বেগুনী রঙের ছাতা ধরে রেখে ছাই রঙা বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে। নিজের সৃষ্টির প্রতি নিজেই অনেকক্ষণ মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে রইলো। আর কি করবে?