১, ২,৩ । কালোবাজারী, হুন্ডীর সাথে ব্যাঙ্ক , হাসপাতাল, স্কুল কলেজের মত প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে ফেললে আর আলোচনা কি সম্ভব? সম্ভব না। প্রাসঙ্গিক উদাহরণ হলোনা।
জীবিকার তাগিদে এথিকলেস হতে হবে, তা কে বললো? কিন্তু যেসব লিস্ট করা হচ্ছে, কোনটাই আনএথিক্যাল না !! আমি যুক্তিগুলো মানতে পারলাম না।
বাকি গুলোর ব্যাপারেঃ দেশের এন জি ও দের ব্যাপারে আর কথা না বলি। যারা জামাত থেকে ঋন নিয়েছে, বুঝতে হবে কোন এন জি ও তাদের পাত্তা দেয়নি। বিশা---ল দরিদ্র জনগোষ্ঠিদের নিয়ে কিছু এন জি ও ব্যাবসা করে, তাতেই খুশী হয়ে যাবার কিছু হয়নাই।
যারা অলরেডী দোকান চালাচ্ছে, আমার আপনার রাইট নাই তাদের দোকান নিয়ে কথা বলার। বরং নতুন করে না করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্বলিত গান কবিতা শোনাতে পারি আমরা বস্তিতে বস্তিতে গিয়ে, কিংবা দরিদ্র মানুষগুলো যাদের এখনো কোন রোযগারের ব্যাবস্থা হয়নি , তাদের না হয় চেতনা জাগ্রত করি গান কবিতা নাটক আবৃত্তির মাধ্যমে!!! তাইলে তারা এনজিওদের সাহায্য না পেলেও দরকারে না খেয়ে মারা যাবে। তাদের সংসার ভাংবে। (আজকে দেখি একটা ছবি পোস্ট দেবো), মেয়ের না হয় বিয়ে হলোনা। তাতে কি? মুক্তিযুদ্ধের চেতনাইতো ছিল এটা , তাইনা ?!
স্বাধীনতা বিরোধিতা নিয়ে কোন দ্বিমত নাই কিন্তু জঙ্গীবাদ নিয়ে কথা তুললে, স্যরি আমি একমত নই। এটা প্রুভড না। তাদের পলিটিক্সের বয়স যা, এদ্দিনে বহুত জঙ্গীবাদ হয়ে যেত! আওয়ামী লীগ কিংবা বি এন পির জন্ম নেয়া লাগতোনা। বরং বিশ্বব্যাপী প্রপাগান্ডা এবং ষড়যন্ত্র এবং কিছু মস্তিষ্ক বিকৃত লোকের সৃষ্টি জঙ্গীবাদ। সুতোরাং আমি মনে করিনা রেটিনায় কেউ কোচিং করলে সে জঙ্গীদের মদত দেয়। হাস্যকর। ইবনে সিনায় ভর্তী হলে সে জঙ্গীদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, এর চে উইয়ার্ড কথা আর হয়না। ইবনে সিনা হইসে মে বি ৩০ বছরের উপরে। জঙ্গীবাদ তো গত সরকারের আমলেই শুরু হইলো।
যাইহোক, আমার কথা একটাই .। .। এটা ওয়ে না! এটা ঘৃনা করারও কোন ওয়ে না। ব্রেইন স্টর্মিং করেন ব্যাপক ভাবে সবাই। সুস্থ্য রাস্তা বের করেন। আবারো বলছি, তাদেরচে বেটার আইডিওলজী বের করে তাদের ঘায়েল করেন। সেই বেটার আইডিওলজীর ধারক তখন আমরা সবাই হবো। ইনশাল্লাহ।
(সুন্দর ভাবে কথা গুলো না লিখতে পারার জন্য ক্ষমা চাইছি, বেশ অসুস্থ্য, কথা গুছাতে পারছিনা। )
"আমরা বন্ধু" ব্লগে প্রকাশিত লেখা ও মন্তব্যের দায় একান্তই সংশ্লিষ্ট লেখক বা মন্তব্যকারীর, ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এজন্য কোনভাবেই দায়ী করা যাবে না।
পোস্ট প্রদান কারী ব্লগার এবং মন্তব্য প্রদান কারী ব্লগারের পোস্টে অথবা প্রোফাইলে পরিষ্কারভাবে লাইসেন্স প্রসঙ্গে কোন উল্লেখ না থাকলে স্ব-স্ব পোস্টের এবং মন্তব্যের সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের বা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে। ব্লগার অথবা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার/অতিথি ব্লগারের অনুমতি ব্যতিরেকে পোস্টের অথবা মন্তব্যের আংশিক বা পূর্ণ অংশ কোন ধরনের মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
কপিরাইট (c) ২০১১ - ২০১২২ | আমরা ব্ন্ধু ডট কম
@ সাঈদ ভাইঃ
১, ২,৩ । কালোবাজারী, হুন্ডীর সাথে ব্যাঙ্ক , হাসপাতাল, স্কুল কলেজের মত প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে ফেললে আর আলোচনা কি সম্ভব? সম্ভব না। প্রাসঙ্গিক উদাহরণ হলোনা।
জীবিকার তাগিদে এথিকলেস হতে হবে, তা কে বললো? কিন্তু যেসব লিস্ট করা হচ্ছে, কোনটাই আনএথিক্যাল না !! আমি যুক্তিগুলো মানতে পারলাম না।
বাকি গুলোর ব্যাপারেঃ দেশের এন জি ও দের ব্যাপারে আর কথা না বলি। যারা জামাত থেকে ঋন নিয়েছে, বুঝতে হবে কোন এন জি ও তাদের পাত্তা দেয়নি। বিশা---ল দরিদ্র জনগোষ্ঠিদের নিয়ে কিছু এন জি ও ব্যাবসা করে, তাতেই খুশী হয়ে যাবার কিছু হয়নাই।
যারা অলরেডী দোকান চালাচ্ছে, আমার আপনার রাইট নাই তাদের দোকান নিয়ে কথা বলার। বরং নতুন করে না করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্বলিত গান কবিতা শোনাতে পারি আমরা বস্তিতে বস্তিতে গিয়ে, কিংবা দরিদ্র মানুষগুলো যাদের এখনো কোন রোযগারের ব্যাবস্থা হয়নি , তাদের না হয় চেতনা জাগ্রত করি গান কবিতা নাটক আবৃত্তির মাধ্যমে!!! তাইলে তারা এনজিওদের সাহায্য না পেলেও দরকারে না খেয়ে মারা যাবে। তাদের সংসার ভাংবে। (আজকে দেখি একটা ছবি পোস্ট দেবো), মেয়ের না হয় বিয়ে হলোনা। তাতে কি? মুক্তিযুদ্ধের চেতনাইতো ছিল এটা , তাইনা ?!
স্বাধীনতা বিরোধিতা নিয়ে কোন দ্বিমত নাই কিন্তু জঙ্গীবাদ নিয়ে কথা তুললে, স্যরি আমি একমত নই। এটা প্রুভড না। তাদের পলিটিক্সের বয়স যা, এদ্দিনে বহুত জঙ্গীবাদ হয়ে যেত! আওয়ামী লীগ কিংবা বি এন পির জন্ম নেয়া লাগতোনা। বরং বিশ্বব্যাপী প্রপাগান্ডা এবং ষড়যন্ত্র এবং কিছু মস্তিষ্ক বিকৃত লোকের সৃষ্টি জঙ্গীবাদ। সুতোরাং আমি মনে করিনা রেটিনায় কেউ কোচিং করলে সে জঙ্গীদের মদত দেয়। হাস্যকর। ইবনে সিনায় ভর্তী হলে সে জঙ্গীদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, এর চে উইয়ার্ড কথা আর হয়না। ইবনে সিনা হইসে মে বি ৩০ বছরের উপরে। জঙ্গীবাদ তো গত সরকারের আমলেই শুরু হইলো।
যাইহোক, আমার কথা একটাই .। .। এটা ওয়ে না! এটা ঘৃনা করারও কোন ওয়ে না। ব্রেইন স্টর্মিং করেন ব্যাপক ভাবে সবাই। সুস্থ্য রাস্তা বের করেন। আবারো বলছি, তাদেরচে বেটার আইডিওলজী বের করে তাদের ঘায়েল করেন। সেই বেটার আইডিওলজীর ধারক তখন আমরা সবাই হবো। ইনশাল্লাহ।
(সুন্দর ভাবে কথা গুলো না লিখতে পারার জন্য ক্ষমা চাইছি, বেশ অসুস্থ্য, কথা গুছাতে পারছিনা। )