আমাদের, তুমি আমি
কথোপকথনঃ
- কি সারাদিন খালি প্রশ্ন! এতো প্রশ্ন আসে কোত্থেকে তোমার?
- বলো না, মন যে ছুয়েঁছি তা কি পুরোটাই? ভালোবাসো আমায়?
- “সখি ভালোবাসা কারে কয়
একি শুধু এক ধোকাঁ নয়?”
- “এই যে হৃদয় উপড়ানো ভালোবাসা,
একি নিতান্তই দু’দিনের খেলা,
নাকি সেই সে অনুভূতি, যা চিরকাল থাকে না বলা!!”
- তোমার আরো বলার বাকি আছে নাকি, দিনমান এতোবার বলছো তাও!!
- “চিলতে রোদে পাখনা ডোবা,
মুচকি হাসে শহরতলী
রোজ সকালে পড়ছে মনে,
সেই কথাটা কেমনে বলি?”
- “অনেক সুখের মাঝে যখন ভূতেরা পিঠে কিলায়,
ভালোবাসি বলে মানুষ অবলীলায়!”
- হুহ! বেশি বুঝো তুমি! তাইতো একবার বলেই শেষ!
- হ্যাঁ, যেটা বলার বলেছিই তো, আর কি?
- আহা! যেন দায়মুক্তি হয়েছে তোমার! আরে, এটা কি কোন নিউজ নাকি, যে বলে ফেললেই শেষ! মনের কথাটা আবেগে আদরে লালন করলে বাড়ে বই কমে না, বারেবারে বলায় তার মিষ্টতা বাড়েই।
- একটুও ভালোবাসি না, সব মিছে। হইছে?
- “ভালোবাসিবে ব’লে ভালোবাসি নে,
আমার স্বভাব এই, তোমা ব’ই আর জানি নে,
তোমা বিনে প্রানে বাচিঁনে!”
- “ভালোবাসি, বড়ো ভালোবাসা, এর বেশি ভালোবাসা যায় না, ও আমার প্রান পাখি ময়না!”
- বন্ধ করো মোবাইল! গান না বাজাইয়া নিজ মুখে কথাগুলো বললে কি হয়?
- পারবো না!
- “ভালোবাসি আমি তারে, আমি জানি জানে সে
কিন্তু জানে না সে, ভালো যে বাসে
কতোটা সে বাসে!”
- আবার ঢঙ্গ শুরু করলে!
- “হাতের উপর হাত রাখা খুব সহজ নয়,
সারাজীবন বইতে পারা সহজ নয়,
এক কথা খুব সহজ, কিন্তু কে না জানে
সহজ কথা ঠিক ততটা সহজ নয়!”
- ওফ! এতো অনিশ্চয়তার মাঝে কেন এগিয়ে এলে তুমি?
- “ভবিষ্যতের খ্যাতা পুড়ুক, হোক না কিছু ভুল,
সন্দেহ আর সংশয়ে হোক হৃদয় হুলুস্থুল!”
- ধুরো! কি করে পারো এতো নিশ্চিন্তে থাকতে?
- “ডুব দিয়েছু গহীন জলে,
প্রায় সকলের অন্তরালে,
শুধু একজন দেখবে আমায়,
ডুব যে শুধু তাকেই নিয়ে!”
- কি ভাবছো? কি মনে করো তুমি?
- “বলতে তুমি বলো নাকো, আমার মনের কথা থাকুক মনে
তুমি দূরে থাকো সুখে থাকো, আমিই পুড়ি মন-আগুনে,
শোন আমার মনের কথা, এবুকে যে কত ব্যাথা - বোঝ
বোঝ অনুমানে, আমিই পুড়ি মন-আগুনে!”
- সবটাতেই এমন করো কেন? আমাকে কেন এতো দূর্বল করে দেও তুমি? কিচ্ছু চিন্তা করতে পারি না, সবদিক থেকেই কি যে চাপে আছি, কোন কূল করে ঊঠতে পারছি না, কাজেও মন দিতে পারছি না।
- এই শোন পন্ডিত, একটা ট্রান্সলেশন করো তো, জানা খুব দরকার।
- বলো, পারলে করে দিবো।
- For God’s sake hold your tongue and let me love.
কি? এমন হাল ছেড়ে দেয়ার হাসি দিচ্ছো কেন? শুনেছি রবীন্দ্রনাথ দারুন একটা অনুবাদ করেছিলেন, তুমি সেটাই বলো না হয়।
- আরে নাহ, রবী’দা তো ভদ্রতা করে বলেছেন,
“দোহাই তোদের একটু চুপ কর,
ভালবাসিবারে দে মোরে অবসর”
আসলে মনের কথাটা হলো -
“দোহাই তোর প্যানপ্যান বন্ধ কর,
নইলে পর মারবো কইশ্যা চড়!”
- হাঃ হাঃ হাঃ
এই শোন,
“কবে মেটাবে সেই পাওনা আমার,
নদীর ভাঙ্গনের শব্দে দিলাম যে ধার?”
- হুহ! বড়ো বড়ো কথা শুধু মুখেই, ধার তো আমিই দিলাম, ভয়েইতো সিটিয়ে থাকো। এই যে “চুমু” শব্দটার ঢঙ্গের নাম দিয়েছো “নদীর ভাঙ্গনের শব্দ”!
- ভালো করছি। আর আমি মোটেই ভয় পাইনি, তোমার কাছে এলেই উলটো সাহস বেড়ে যায় আমার, অকারনেই খুশি থাকি, যেন পাখির পালক হয়ে যাই।
- “চোখে চোখে রেখো,
প্রেমিকের সব চেহারা,
চোখ বুজেঁ খেয়ো নাকো চুমু কোনদিন,
প্রেমিক যদি না হয়
তোমার ব্রক্ষ্মান্ড,
সেই প্রেম থেকে দূরে সরে যেও দ্বিধাহীন!”
- শুধু চোখ বুজেঁ যায় না, তুমি ওমন করে কাছে এলে আমার তো সবই অসার হয়ে যায়। কতো সাধ ছিলো দেখবো ওইসময় তোমার চোখের তারা জ্বলে ওঠে কিনা, দু’জনের নাকের অবস্থান কই থাকে, হাতটা দিয়ে বুঝবো তোমার বুকের ধুকপুক কেমনতরো হয় - কিন্তু, কোথায় কি! যে প্রচন্ড আকর্ষন বোধ তুমি কাছে এলে হয়, তা কেবল শরীরের অনুভূতিই নয় মনটাতেও ঝনঝন তান ঊঠে, কিন্তু লাগে যে সেটা আমি করতে পারিনি তোমার ক্ষেত্রে।
- তাই? তবে কাছে আসো, আসো ... কই, এখন কেন দূরে যাও!
- “আমি কি করে বুঝবো দূর মানে কি?
আমাকে বোঝাও দূর মানে কি?
দূর মানে কি স্বপ্ন? দূর মানে কি উড়োজাহাজ? দূর মানে কি বিরহ?
দূর মানে কি তুমি?”
- “যতই আমি দূরে যাই, ততোই আসি কাছে,
আমার গায়ে তোমার গায়ের গন্ধ মিশে আছে!”
- এইতো হচ্ছে! আর, আর?
- এতো ভালোবাসা ভালোবাসা করো না, কপালে দুঃখ আছে।
- “ভালোবাসা আর কষ্ট
এক হৃদয় থেকেই সৃষ্ট,
তবু কেন শুধু ভালোবাসা চাই
দুঃখ দেখে মুখ ফেরাই!”
- সিরিয়াস হও, আমি কিছু বলতে চাইছি শুনো, জীবনে শুধু প্রেমটাই সব না, পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ভবিষ্যতের সব ভেবেই জীবনটা সাজাতে হয়, ক্ষনিকের আবেগেটা উথলে উঠলেই তাতে ভেসে যাওয়া বিবেচকের কাজ না।
- “তারেই বলে প্রেম,
যখন থাকেনা future এর চিন্তা,
থাকেনা কোন shame,
তারেই বলে প্রেম”
- জানি আমি ব্যাপারটা শুরু করেছি, চেয়েছি একটা সুন্দর সম্পর্ক তৈরী করতে। কিন্তু আমার ভুল হয়েছে, আমার উচিত হয় নাই একটা ঝামেলাহীন পথ না বানিয়ে তোমাকে এতে টেনে নামানো, তোমাকে স্বপ্ন দেখানো, ভবিষ্যতহীনতার দোলাচলে তোমাকে ভাসানো।
- “জামাই আমার ছাড়া গরু
চারিদিকে ধূ ধূ মরু,
অন্য বেটির জন্যে পাগল,
তার ধারনা আমি ছাগল,
মনে পড়ে না, মনে ধরে না,
জামাই আমাকে মিস করে না!”
- শুনো, আমি ফান করছি না, আর অন্য কারো জন্যে না, তোমার কথা ভেবেই বলছি, অনেক কষ্টের পথ ছাড়া সামনে কিছুই নাই আমার সাথে তোমার, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি এতো কষ্টে থাকার কোন মানে নাই, এর শেষ করা উচিত।
- “এমনি নিয়ম নাকি ভালোবাসা নিতে গেলে,
দিতে হয় তারও বেশি কিছু,
নিবিড় জড়িয়ে থেকে তুমি বুঝি জেনে গেছো
হৃদয়ের এই অপচয়?”
- ক্ষমা করে দিও, তুমি ভুল পাত্রে ভালোবাসা দিয়েছ।
- ভালোবাসা শুধু আমিই দিয়েছি? আমায় শুধু বলো ভালোবাসোনি তুমিও? স্বপ্ন দেখার মূহুর্তগুলো, আদরের ঐ স্পর্শগুলো, গভীর ঐ চাহুনীগুলো ফাকিঁ তো কিছু ছিলো না? আমাদেরই তো ছিলো?
- কিছু বলার নাই, কিছুই বলবো না ক্ষমা চাই বলা ছাড়া, যেটা না হবার তা আর বাড়াবো না। খুব যন্ত্রনায় আছি, আমার কাছ থেকে দূরে সরে যাও।
- অস্থির হয়ো না, নরমাল হয়ে আমার কথার উত্তর দেও।
- আমি নরমাল নাই, আর জোর করে নরমাল হতে চাওয়াটাই এ্যাবনরমাল একটা ব্যাপার। যন্ত্রনা থেকে মুক্ত হয়ে একটু প্রশান্তি চাইছি, তাই যত দ্রুত সম্ভব একটা ঝামেলাহীন নতুন সম্পর্ক শুরু করতে চাই, চেষ্টা করবো দেখি ভালো থাকা যায় কিনা। আর কিছুই বলার নাই, এখন তুমি তোমার উত্তর খুজেঁ নেও। আর উত্তর দিলেই বা কি করতে পারবে তুমি?
- আমি যে কিছুই পারি না তা তোমার চেয়ে বেশি ভালো কে জানে? ভালো থাকো তুমি মনের প্রশান্তি খুজেঁ নিয়ে, আমার জন্যে অস্থির হয়ো না।
আত্নকথনঃ
“আমার ঘুমের মধ্যে
একপশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে,
জেগে দেখি; বৃষ্টি নেই
বর্ষণের স্মৃতি আছে বেচেঁ!
এখনো বাতাসে ভাসছে
উড়ো কতো টুকরো স্মৃতিকণা
হারিয়ে ফেলেছি যাকে
তার চোখ মুখের বর্ণনা!”
সবকিছুতেই জোর করি, ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলেও জোর করে ফোন রাখতে দেই না, রাতদুপুরে ঘুম ভাঙ্গিয়ে কিছু বলার না থাকলেও অযথাই জাগিয়ে রাখি তোমায়, তোমার কাজের ক্ষতি করেও এটা করো ওটা করো -কত কি করাই, কিন্তু যেখানে তুমিই দ্বিধান্বিত সেখানে আমাদের কিছু গড়তে জোর করার আমার জোরই বা কি করে আসবে বলো?
বারবার জানাচ্ছো, তুমি শুরু করেছো, তুমি আমায় টেনে নামিয়েছো, তুমি পরিস্থিতি গুছিয়ে আনতে পারোনি, তুমি যন্ত্রনায় আছো, এখন তুমি সিদ্ধান্ত নিয়েছো! একবারও ভাবলে না আমরা দু’জনে মিলে আমাদেরকে জন্যে একটা সম্পর্ক গড়ে তুলতে চেয়েছি। তুমি শুধু আমার ভবিষ্যতের কথাই ভাবলে, আমাদের নয়! পলে পলে ভালোবাসা বুঝিয়েছো, কিন্তু মুখ ফুটে বলতেই যেন দ্বিধা হাজারো, যেন নিজের কাছেই স্বীকার করতে চাও না। যে আত্নবিশ্বাসটুকু নিয়ে আমরা স্বপ্ন দেখলাম, তা পূরনের বাধাগুলো ডিঙ্গাতে কেবল তুমিই কেন সামনে? তোমার কিছুতেই আমাকে খুজেঁ পাই না কেন আমি! অনেকদিন থেকেই তোমার দূরে সরে যাওয়া একটু একটু করে অনুভব করেছি, বুঝেও খড়কূটোর মতো আকড়েঁ ধরতে চেয়েছি। বুঝিনি অন্যকারো স্থানে প্রতিষ্ঠিত হবার জন্যে একপ্রকারের বিলিয়েই দিয়েছিলাম নিজেকে তোমার কাছে। নিজের কাছেই লজ্জা লাগছে ভীষন, তোমার জীবনের কষ্টকর যন্ত্রনা হয়ে প্রকট হয়ে উঠেছি। আমি সরে গেলেই যদি অন্য কারুতে প্রশান্তি খুজেঁ পাও তবে তাই সই।
আমারই ব্যর্থতা, পারিনি তোমার মনটা ছুতেঁ, আবেশে জড়িয়ে থেকে আমাদের বলে কিছু জাগাতে। কেউ কেউ পারে, তবে সবাই সব পারে না।
“একটি মানুষকে ভুলতে কতদিনই আর লাগে,
কতদিনই বা লাগে শরীর থেকে মুছে ফেলতে
আর - একজনের শরীর-সর্বস্ব আলিঙ্গন
মধ্যবিত্ত আত্নার বিকৃত বিলাস
স্যাকারিনের মতো মিষ্টি একটি প্রেম!”
কৃতজ্ঞতাঃ সবার নাম নিলাম না, কারো কবিতার অংশ, কারো ছড়া, কারো এসএমএস - সবকিছুতে তাল দিয়ে দিয়ে একটা গল্প বানানোর প্রয়াস করলাম।
পাপাচারী মডু!! ... ট্যরম ট্যারম যুদ্ধ হবে তোমার সঙ্গে!... আমার লেখার কমেন্ট বন্ধ করো!! তবে রে!!
থ্যাঙ্কু লীনা'পু, আপ্নে না বললে টেরই পেতাম না...

কবিতা খুবই সুন্দর।
কনসেপ্টটা দারুণ।
(চন্দ্রবিন্দুগুলো সরে গেছে)
এখানে ব্যবহার করা সব কোটেশন গুলোই আমার পছন্দের...
১টা আমিও লেখছি... আন্দাজ করেন তো কোনটা...
যে বিরহ বিবরণ দিছ, চোখ গোল করে পড়তেছি খালি, তুমি যে কোনটা
বিরহ বেশি মাত্রায় হইছে?... আমিতো মজার মুডে শেষে দিয়া ধাক্কার মতো বিরহটা দিতে চাইছি, কোন টানাটানি না, ঝুলাঝুলি না... এক শকেই শেষ করতে চাইলাম... :~ হইলো না...
হইলো না কে কইছে? হইছে তো। মানুষের একান্ত গোপন যে অসুখ, যে অনুভূতি সেটি বড় পবিত্র, বড় সুন্দর!
ককটেল
ককটেলের স্বাদ কেমন হইছে?...
ককটেলের স্বাদ ভালা হইসে...
:) ধন্যবাদ ককটেল চাখার জন্যে...
তোমার কবিতার দেখা পাই না যে আজকাল, ব্যস্ততা অনেক নাকি?...
পোষ্টটা রাতেই পড়ছি। কিন্তু কমেন্ট অপশন ছিলো না দেখে ভাবলাম শুধু তার জন্যই লিখলা

বোমা পোষ্ট।
যত দোষ মডু ঘোষ!... সে মনে হয় ভাবছে তার লাগি লেখছি... তাই নিজের মনে করে কমেন্ট অপশন বন্ধ করে রাখছে!!...
আর তারে যেটা লিখুম সেটা কি এম্নে সবার সামনে আনুম? সেটা দিমু গুফনে ...
সবার সামনে বলা যায় না?যায় তো। সে তার কথা নিজের ঝুলিতে নিয়ে নিবে। এটা শুধুই তার দায়।
নিবেদেনকারি তো নিবেদন করেই খালাস, কতটা নৈবেদ্য দেবতার কাছে পৌছলো আর কতটা মাঝপথে রয়ে গেলো .......
স্বার্থপর আমি এটুকুই মানতে রাজী।
এটা মানা আমার মতো স্বার্থপরের পক্ষে সম্ভব না।
যারে অমন করে ভালবাসুম, কোন কিছুর দায়েই তারে বাধঁবো না...
তুমি ভালু মেয়ে।আমি তো আগেই নিজেরে স্বার্থপর বললাম। যারে ভালোবাসি তাকে আমি অন্য কাউকে কেমন করে পেতে দিবো?তাহলে আমি হাত বাড়িয়ে ছুঁবো কিভাবে?
যতই স্বার্থপর হও না কেন, যখন সে তোমারে জানাইলো তুমি তার জন্যে যন্ত্রনা... তাও ছুঁতে চেয়ে তার যন্ত্রনা বাড়াইবা?... মনে হয় না...
আমার মন বড়ই বেশরম, যুক্তিহীন, যাচ্ছেতাই, অবাধ্য, নির্ভোদ,অবুঝ, গোঁয়ার....আমার যুক্তিকে সে পাত্তা দিলে তো!
ভালোবাসতে বাসতে তুমি কি আদি প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে এসেছো?
তাহলে ভালোবাসাকে জন্ম দাও আরেক জঠরে!
খাইছে!!... এইসব আমার মাথার উপরে দিয়া যাওন টাইপ কথা হইয়া গেছে!!... :~
আমিও তো ভাবছি শুধু তার জন্য লিখসেন। তাই শুধু লাইক দেয়া ছাড়া অন্য কোনো অপশন রাখেন নি।
মুগ্ধ হতে হতে উড়ে গেছি।
কেউ কিছু লিখলো, কিন্তু কমেন্ট অপশন বন্ধ করে রাখলো এটা কেমন জানি বিরক্তিকর লাগে, সমস্যা হলে লেখাই রাখবেন না... ব্যাস!!...
ঊড়ে গেছেন... পরে ল্যান্ডিং ঠিক মতো হইছিলো তো?
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ মীর...
উড়ে গেছিলাম কালকে রাতে, তারপর অবশ্য ঘুমের দেশে ল্যান্ডিং কেমন হয়েছে জানি না
চিলতে রোদে পাখনা ডোবা,
মুচকি হাসে শহরতলী
রোজ সকালে পড়ছে মনে,
সেই কথাটা কেমনে বলি?
কেইছ খি ?

কেইস ভালুবাসা। হেলাল ভাই বলেছেন এটা শরমের ব্যাফার।
বান্ধায়া রাখার মতো কথা। লাল ভাইরে ঝা ঝা
শরমের ব্যাফার তাইলে শরম পাইলেই হয়, সেইটাও পান না দেখি।
আমরা বেশরম
এই কমেন্ট দেইখা রায়হান ভাই লগিন হইসেন। এইবার আপনের খপর আচে
ভালুবাসা বড়োই খ্রাপ জিনিশ, এইটা একটা শরমের ব্যাফার - কইছেন লালদরজা
আমি তো বুরখা পইরা কইতেছি।খালি চোখ দুইটা বাইর করা।তাই কইতে শরম পাইতেছিনা।
বাফ্রে!........ফিড়িতি ফিড়িতি ..ফিড়িতি ফিড়িতি....ফিড়িতি ড়িতি নিতি .....লা লা লা...
তা তুমার ফিড়িতির মানুষ টা কেডা??...নাম কও ধিনি??
প্রেমের শুরু টা ভালো ......শেষ টা খারাপ !
গান শুইনা তো...
ছিঃ ত্যানার নাম মুখি আনতি অয় না, এডাও জানো না!!...
তেনার মুখে নিবা কেন ??..।কি কও না কও ...আমি তো তার নাম জানতে চাইছিলাম
জীবন থেকে নেওয়া নাকি?
পুরা জীবন থেকে নেয়া...
বিটিডাব্লিওঃ কন দেখি নজু'ভাই, মাথার কাছে এমন কইরা কথায় কথায় প্যানপ্যানাইলে কইশ্যা চটকানা দিতে মনে কইতো না মাইয়্যারে?
For God’s sake hold your tongue and let me love = “দোহাই তোর প্যানপ্যান বন্ধ কর, নইলে পর মারবো কইশ্যা চড়!”
- হাঃ হাঃ হাঃ
খুব সুন্দর বঙ্গানুবাদ ।
“জামাই আমার ছাড়া গরু
চারিদিকে ধূ ধূ মরু,
অন্য বেটির জন্যে পাগল,
তার ধারনা আমি ছাগল,
মনে পড়ে না, মনে ধরে না,
জামাই আমাকে মিস করে না!”
হাসতে হাসতে পেট ফেটে গেল.
খুব সুন্দর হয়েছে জেবীন আপা।
বঙ্গানুবাদটা আমি করি নাই... আমাদের বাফড়া করছে... আর ছড়াটা নাম্বী কার যেন মনে করতে পারছি না...
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ্,
আমি কিছুই পারিনা!
বিশ্বাস করলাম না...
কমেন্ট পোষ্ট হতে চাচ্ছিলো না কেন বুঝলাম না
আমার লগেই এমন জ্বালাতন করে কেন, আমার এখানে কমেন্ট দিতে দেয় না!!... মডু আসলেই আমারে লাইক করে না!!... এইখানে কি আর থাকুমই না!!...
(
কালকে জেবীনের পোষ্ট দেখে লগইন করলাম, এক নম্বর মন্তব্যকারী হওয়ার আশায়। মানুষ ভাবে এক হয় আরেক। জীবনে যতোবার এক নম্বর হতে চেয়েছি ততোবারই একচল্লিশ নম্বর হয়েছি এই আজকেরই মতো।
কাল ওকথা বলেছিলেম নাকি
আজ কিন্তু সে কথা মানছি না
কাল যে আমি ছিলাম প্রমান করো
আজ আমি ঠিক সেই আমিটাই কিনা
মানুষতো আর শালগ্রাম নয়
ঠিক একইরকম রইবে সারাজীবন
মাঝে মাঝে পাশ ফিরতেও হবে
মাঝে মাঝে উড়াল দিবে মন
কাল বলেছি পাহাড়চূড়োই ভাল
আজ হয়তো সমুদ্রটাই চাই
দুয়ের মধ্যে বিরোধতো নেই কিছু
মুঠোয় ভরি গোটা ভুবনটাই
ঠিক
তাও ঠিক
আধা উত্তর আসছে ক্যান!!!... :| মডু!!!
যাক, বলতে চাইছিলাম, ১। ঠিক যেটা নিজেরা জানি তা কার কাছে প্রমান করবো... নিজেরাই অস্বীকার করলে দুনিয়া জোড়া সবার হ্যা বোধক মতে কিবা আসে যায়!!!
২। তাও ঠিক, মন পক্ষী উড়াল দিতেই পারে, কিন্তু যাবার আগে সাথের জনরে কষ্ট না দিয়া গেলেই তো যাওনটা সুখের হয়!!!
কবিতাটা ভালো লাগছে, কার লেখা?... এর একটা উলটা লেখার মন চাইছে... আলসেমিতে লিখে উঠতে পারলাম না...
কবি মনে হয় শঙ্খ ঘোষ। কবিতার নাম মনে নাই। বয়স হইতেছে ইস্মৃতি প্রতারনা করতেছে
(
কাহিনী কী? নতুন কিছু? কে? কবে? কখন? তারপর?
এক, দুই, তিন, চার, পাচঁ, ছয়!!!
এতো প্রশ্নের কতো উত্তর হয়?...
ওরে খাইছে!!
আমিও ভালোবাসা সংক্রান্ত পড়ালেখায় লাতুপুতু হৈয়া গেলাম!!
আহা!
মধুর হৈছে অতি, লেখাটা (বিশেষত কথপোকথন)!
:) পইড়া মন্তব্য দেয়ার জন্যে ধন্যবাদ,
কথোপকথন অংশটুকু লিখতেও বেশ মজা লাগছিল...
শাওনের নতুন কিছু লেখা পড়তে চাই, অনেকদিন লেখা দেও না যে!!
আমি তো কিছুই বুঝলাম না। তবে সবাই যেহেতু ভাল হইছে বলতেছে নিশ্চয়ই ভাল হইছে!

নারু, তুমি লেখা পড়োই নাই তাইলে, নইলে এটা তো তোমার কবিতার পোষ্টের জন্যে করা বান্ধা জবাব, এটা এখানে কেন দিলা!!!

পইড়া আবার কমেন্ট দেও!!...
এন্ড্রমিডার কসম, বুঝিনাইক্কা। এটা কি কথোপকথন আকারে কবিতা নাকি কবিতা আকারে কথোপকথন? কে কারে প্রশ্ন করতেছে কে জবাব দিচ্ছে বুঝিনাই। দেখি আবার পড়ি, এইবার এস্পার-ওস্পার একটা হয়া যাইব।
এসপার ওসপার করে পড়ে কি বুঝলা বললে না তো!!...
আর বিজাতীয়দের দেশে গিয়ে একি হাল তোমার, কোথাকার কোন এন্ড্রু'র কসম কাটতেছো! আবার তারে সুইটু বুঝাইতে মিডা ও বলতেছো!!!... কি ছেলে কি হইলো রে!!...
এই বছরের সেরা ডায়ালগ ...
এটা আরো আগের বছরের ডায়ালগ, হঠাৎ মনে পড়ায় লাগায়ে দিলাম...
জেবিন,
ami nijay bishash kori prithibitay prem bolay asholaii kichu achay tar poray o ackta gan amay vishon alorito koray. apnar ai lakhatar shatay ganta juray diyagalam (http://www.youtube.com/watch?v=L7cqDJK1yTY)
tobu, valobasha jindabad.
লাল্ভাই, আমার লেখায় কি একটুও লেগেছে যে আমিও ওমন বিশ্বাস করি না?... উলটো আমার তো এতোসব কষ্ট-বেদনা ছাপিয়ে এটাই মনে হয়, প্রেম-মমতার মূহুর্তগুলোতে আমি যেমনটা আনন্দ-উচ্ছাসের মাঝে দিয়ে নিজেকে যেতে দেখেছি সেটাও আমার অনেক বড়ো একটা পাওয়া... সেই পাওয়াটাই কি প্রমান করে না যে, পৃথিবীতে প্রেম ঠিকই আছে... আর সাথের পাওয়া বেদনাগুলা ফাও!! :)
অনেক ধন্যবাদ গানটার জন্যে... হ! তবু ভালোবাসা জিন্দাবাদ!! :D
ব্যাপক ভালোবাসা---!!!
ভারী চমৎকার আইডিয়া!!
পোস্টে ৫ তারা!!!
এটাও এক ধরনের ফাকিঁবাজি পোষ্ট! গান, কবিতা, ছড়া এইগুলোর সাথে কথা জুড়ে দিয়ে বানানো।
পুরানা পোষ্ট পড়ে কমেন্টের জন্যে ধন্যবাদ
“সবার নাম নিলাম না” পর্যন্ত ঠিক আসিলো। লাস্টে এমুন গোত্তা মারলেন! ধইন্ন আপনারে।
গোত্তা না মারিয়া চোর সাজিয়া বাহবা নেয়াই কি সমিচিন হইতো! এইখানে ব্যবহৃত অনেক ছড়া, গান - প্রায় সবারই জানা জিনিস।
আর এদ্দিন পুরানা লেখা খুড়িয়া বার করে পড়ার কারনে আপ্নারে ধইন্না!
মন্তব্য করুন