এবি ইফতারের টুকিটাকি কথা
আজই প্রথম দেখা হলো এই ব্লগের পুচকু এক ব্লগার বিষন্ন বাউন্ডুলের সাথে । পুচকু হলে কি হবে সেই কবিতা লিখে!! ছোট ভাইয়াটা বললো, কেন আমরা ফাঁকিবাজি করি, পোষ্ট দেই না। কথা দিলাম...আজ পোষ্ট দিব।অনেকদিন ব্লগে পোষ্ট দেই না। চরম অলস আর ফাঁকিবাজ হয়েছি। কিন্তু আজ এই ব্লগের দারুণ একটা ইফতার আড্ডা আয়োজন করলো রনি...তাকে তো মাইকে ধন্যবাদ দিতেই হবে।সবাইকে নিয়ে একটা আয়োজনের জন্য দিন তারিখ ঠিক করা যে কতটা কষ্ট! তবু রনি সব ঠিকঠাক করলো মোটামুটি একা।ঝাড়িটারি খাওয়া ছাড়াই আমরা মজা করে ইফতার করলাম। সবার সাথে সুন্দর একটা বিকেল, সন্ধ্যা কাটলো। সবাইকেই ধন্যবাদ।আর রনিকে এক বস্তা ধইন্যা। মনটা ভরে গেলো সত্যি।
তবে আজ অনেকেই আসেনি। তাদের খুব বেশী মিস করেছি। রায়হান ভাই, নাজ, আনিকা, তাজীন,জেবীন(বান্দরনী), ভাস্করদা, লীনাপা(দিলরুবা এবং ফেরদৌসি), মুক্ত, বাপ্পী, নাহিদ ভাই,ফারজানা, কামাল ভাই, নূপুর, নজরুল ভাই, সুমন(আপন আঁধার) --এরা সবাই আসলে আরো অনেক অনেক বেশী ভালো লাগতো। প্রত্যেকের জায়গাটা শূন্য লেগেছে। আসলে আমরা সবাই মিলেই তো এই আমরা বন্ধু ব্লগ।আর যাদের সাথে এখনও পরিচয় হয় নাই , যারা বৈদেশে থাকে তারা আসলে পরিপূর্ন হতো সবকিছু।
ইফতারের সব খবর আর ছবি নিয়ে রনি পোস্ট দিবে, সেই অপেক্ষায় থাকলাম।
হয়। জোস ছিল সব। যারা আসে নাই, তারা মিস করলো দারুন একটা আড্ডা আর আমরা তাগো মিস করলাম
এইবার পোষ্ট দেন জলদি। সবকিছুতে এমন অনুপস্থিত থাকা কি ঠিক?
এইযে, কি কইয়া ঢুকলাম আর আফায় কিতা কয়
১৯৫৩ সালের পর এই বছর মহামতি জ্যোতি আবারো একখানি পোস্ট দিয়েছেন, এই তো এক বিরাট খুশির খবর
আইছে আরেকজন বিটলামি কথা কইতে। আমি তো পোস্ট পড়তেই ভালুবাসি।আপনার জন্য একটা ফটুক. ছবি সৌজন্যে আশিক মাসুদ
ধইন্যাপাতা আফামনি। এইবার আরো কিছু ছবি দেন।
সিডনী আফা যায় নাই? সে কী ঈদের বাজার করতে গেছে?
তিনি ব্যপক ব্যস্ত। ফোন ধরারও টাইম নাই
ফাকিবাজি পোস্ট, কথাবার্তা নাই, ছবি নাই, পাটিশাপটা পিঠা নাই। জিলাপি নাই। এইটা কোনো পোস্ট হইল??
একমত
ছবি দিয়ে পোস্ট দিবে রনি।রনিরে তাগাদা দেন।
শেষ সময়ের একটু সময়ের জন্য আসলেন তাই আপনাকে ধইন্যা। তবে চা খাওয়াইলেন না তাই বড় এক্টা মাইনাস। লুক খ্রাপ হয়ে গেছেন।
ভাবতেছিলাম ছবি নাই কেন?
এখন অনুভব কর্তাছি (১টা ছবি দেইখ্যা) এত খাইলে ছবি তুলনের সময় আসলেও পাওয়া শক্ত।
মাসুম ভাই আর টুটুলের জন্য জিলাপি । নিজেরা তো খাইতে খাইতে ফটুক তোলারও টাইম পান নাই। আশিক তুলছিলো বলে!

ছোলা কম অথচ ক্ষতিকর জিলাপি প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি। খেজুর তো নাই'ই। পুরো প্লেট ভর্তি ইমব্যালান্স অব নিউট্রিশনে। এ কী কান্ড!
এহ্ ! আরেকজন নিউট্রিশন কইতাছে। আমরা ছোলা, খেজুর বাইরে গিয়া খাই না।নিজে তো হালিমের দাওয়াত দেন না।
এক্কেরে হাছা কথা কইছেন । এতো জিলাপি দেখে ডরাইছি
রোজা চলে যাওয়ার পর এখন অবশ্য জিলাপি খাইতে ইচ্ছা করতেসে।
পথে যাবার সময় যে আৎকা গেঞ্জামের কারনে এক আপদ আড্ডাতে আসতে পারে নাই!
আড্ডাতে গিয়ে নানান খুনশুটি হলো তার চুম্বক কি লোহা অংশও নাই!
আড্ডাকালে নিজেরা ছাড়া আশেপাশের মানুষদের ত্যাক্ত (শেষবার কাপ্টেন্সে গিয়া পোলাপান নিজদের জন্যে ফাও পাত্রী দেখে ফেলছিলো) করার কিবা অব্জার্ভ করার কাহিনি নাই!
খানা নিয়া টানা হেচড়ার চিপার খবর নাই!
এত্তো নাই নাই, নাহ, লেখা পড়িয়া এই সিদ্ধান্তে উপনিত হইতে হইলো যে, আপা, চাপা পিটাইতে পারেন না!
তবে মিল হলো এই যে, বাউন্ডুলের সাথে দেখা করার ইচ্ছে খুব ছিল আজ!
পুরা টপিকের অংশঃ আমার মেজাজ অনেক খারাপ, তার চেয়েও মন, আমারে কেউ কিছু জিজ্ঞসা করলে উত্তর নাই!
সব গল্প রইন্না লিখবো। তোমারে আমি কিছু জিগামু না।
আমার তো রাগ নাইরে আফা। তবে তুমারে মিসাইছি।
যারা আসে নাই তারা আসলেই মিস করলো
তোমাকে , শান্তকে, অদিতিকে,রাজনকেও মিস করছি ব্যপক। বলতে ভুলে গেছি সেইটা।আমার ভুল করা মন।:(
আহারে
আমারে কেউ আইতে কইলো না
কি বিশাল মিস্কর্সি 
গ্রেট মিস অব দ্যা ইয়ার!
নাম লেখেন নাই দেইখা কষ্ট পাই না কারন আমি আসার লোক না!
যারা আসে নাই তারা আসলেই মিস করলো
(
ব্যপক মিস করলাম......
(
জয়িতা রে অনেক দিন পর দেইখা ভালো লাগলো
তখন তো কইলেন না! এহ্!এখন চাপাবাজি করলেই হলো!
ছবি দেইখা তো আফসোস লাগতাছে, যাইতে পারলে মজাই হইত !
আসলেন না কেন? সবাই একসাথে থাকলে মজা তো হতোই!
হাও নো কমেন্ট মি?!
মন্তব্য করুন