রাজকন্যা
সে ছিল দুরের এক নক্ষত্র
যেন মায়াবী এক কল্পলোক !
এক দুখিনী মা তার আটপৌরে ঘরে
রোজ রাতে বসে বসে
জোনাকির ইন্দ্রজালে দোলনা বুনতো।
তবুও মাঝে মাঝে অদ্ভুত একটা কষ্ট
স্যাঁতস্যাতে স্যাওলার মত
সেই মায়ের বুকের ভেতরটা ভিজিয়ে দিত
আঁধারের উষ্ণ অনুরাগে ফুঁপিয়ে ওঠতো সে
তার ঘর, উঠোন, বিছানা
বুকের ভেতরটায়- ছিল এক সমূদ্রের শূন্যতা ।
মাঝে মাঝে সেই শূন্যতার সমূদ্র হত উত্তাল
সাইক্লোন বা সুনামী থেকেও ভয়ংকর,
ভয়াবহ বিস্ফোরণ-
দুখিনী মা তলিয়ে যেত বেদনার অতলে
বিষাক্ত সরিশৃপেরও চেয়েও
বেশী বিষ ধারণ করেছিল সে তার মাতৃত্বে।
একদিন, মেঘ পরীরা আকাশ থেকে
ফেলে দিল এক টুকরো মেঘ
দুখিনী মায়ের ছেঁড়া আঁচলে,
মমতার চাদরে মেঘটিকে কোলে তুলে নিতেই
মায়ের কপালে মেঘ ছুঁয়ে দিল অমরাবতীর মাধুর্য্য
ছুঁয়ে দিল সুখের জীয়ন কাঠি-
এক রাজকন্যার উঠোনময় মুখর ছোটাছুটি।
চমৎকার............
সুপার্ব। একটা ছবি দেয়া উচিৎ ছিলো।
খুব খুব সুন্দর একটা কবিতা।
রাজকন্যার হাসিটাও! অনেক অনেক আদর।
আননদ ভরে থাকুক মা আর মেয়েকে ঘিরে
চমৎকার!
মাধুর্য্য এবং মাধুর্য্যময় মায়ের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা
মন্তব্য করুন