গান গল্প- ১ [চাঁদের ঐ আলো হয়ে আসো মোর ভাঙ্গা ঘরে..]
এমন একটা সময় ছিল, যখন খুব করে তোমার সান্নিধ্য পেতে চাইতাম। এখনও চাই, হয়ত। কিন্তু, তোমার কাছে পাত্তা পাই না। তোমার সময় হয় না, তুমি সারাদিন ব্যস্ত থাকো। আগের কাজগুলো থেকে মুক্তি পেয়েও তোমার ব্যস্ততা কমেনি, বরং আমাকে আগে যে সময়টুকু দিতে, সেখানেও এখন অনেক ভাগিদার। তুমি এখন কত বড়, কত বিস্তৃত তোমার পরিধি।
আর আমি? আমি সেই ঘরের কোণেই পরে রইলাম। সেই হুইল চেয়ারেই বসে থাকি। প্রায়ই জানলার পাশে অপেক্ষায় থাকি; যেভাবে তোমার- আমার প্রথম দেখা, প্রথম পরিচয়। মাঝে- সাঝে কারো করুণা হলে আমাকে ধরে ধরে নিচে নামিয়ে দেয়। আমি হাজারবার ঘুরে দেখা আমাদের সেই পুরোনো কলোনীটাকেই আবারও নতুন করে দেখি। নতুন করে আবিস্কার করার চেষ্টা করি। তুমি বিশ্বাস করবে, বললে? যতবার আমি কলোনীতে বেড়াতে বের হই, আমার কেন যেন এই অতি পরিচিত জায়গাটাকেই নতুন লাগে। প্রতিবারই যেন মনে হয়, আরে এই জায়গায় তো আগে কখনো আসা হয়নি। কলোনীর মাঝামাঝি যে একটা ডোবা মতন জায়গা আছে, সেখানে এসে প্রতিবারের মতই আবারও ভাবি, কি অসম্ভব সুন্দর এই জায়গাটা। এখানে কোন এক নিশুথ রাতে তুমি আমাকে নিয়ে আসবে আমার হাত ধরে। আমি নিজের পায়ে হেঁটে হেঁটে তোমার সাথে এখানে আসবো। শরৎকালে যখন সাদা কাশফুলে এই ডোবার চারপাশ ভরে ওঠে আমি মুগ্ধ হয়ে দেখি। রোজ রোজ তো আর আসা হয় না, তাই একবার আসলেই সে জায়গার দৃশ্যগুলো মনের ক্যানভাসে এঁকে নিয়ে যাই। তুমি তো জানোই, আমি ছবি আঁকতে পারি। তাই, মনের দৃশ্যগুলোই আমার আঁকা ছবি হয়ে ফুটে ওঠে রং-তুলিতে।
তুমি কি জানো, আমি যে ছবিগুলোই আঁকি, সবগুলোতেই একটা শ্যামলা মত ছেলে থাকে, যার চুলগুলো পরিপাটি, হাতে ঘড়ি, কালো টি-শার্ট, নীল জিন্স। বলোতো ঐ ছেলেটা কে? আমি জানি, তুমি এই প্রশ্ন শুনে হেসেই উড়িয়ে দেবে, ‘আরে ধূর, এ আবার বলতে? এ তো আমি ছাড়া আর কে?’ কিন্তু, না বাপু, এ তুমি নও!! মনে আছে, তোমার জন্মদিনে আমি তোমাকে ঘড়ি, টি-শার্ট, জিন্স উপহার দিয়েছিলাম। তোমার সাথে কথা বলছিলাম, আর কিছু অসম্ভব মুগ্ধতাজাগানিয়া সময় কাটছিলো আমাদের। হঠাৎ কোত্থেকে যেন এক পথশিশু উদয় হল আমাদের পাশে। সমানে বিরক্ত করতে লাগল তার কাছ থেকে বাদাম কেনার জন্য। কি এক খেয়ালে যেন আমি গোঁ ধরলাম, তোমার জন্যে কেনা সমস্ত উপহার ঐ বাচ্চাকে দিয়ে দেবো বলে। আমি তোমাকে চিনি। তাই, তোমার কঠিন করে রাখা মুখের আড়ালে আমার পাগলামিকে প্রশ্রয় দেওয়া হাসি ঠিকই দেখতে পেয়েছিলাম। তাই তো ছেলেটিকে যখন সব কাপড়গুলো দিয়ে দিলাম, তোমার ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসি। আর, ছেলেটি? উপহারগুলো পেয়ে তার যেন ঈদের চাঁদ হাতে পাওয়া। কি এক উচ্ছ্বসিত হাসিতে উদ্ভাসিত তার মুখ। আমি কখনো ভুলতে পারবো না। জানি আমি, তুমিও ভুলবে না ঐ মূহুর্তটুকু। নতুন পোশাকে বাচ্চাটিকে দেখতে লাগছিলো যেন কোন এক রাজপুত্তুর।
ধূর ছাই, কি সব এলোমেলো কথা দিয়ে ভর্তি করে ফেলছি। এত কথা পড়ার সময় কোথায় এখন তোমার? যা ব্যস্ততা! তুমি কি একটু সময় দেবে? একটি বার তোমাকে দেখতে খুব করে ইচ্ছে হয়। তোমার ছবির অ্যালবামটা আমি প্রতিদিন হাজার বার করে দেখি। তুমি কি জানো, ঐ অ্যালবামের প্রতিটি ছবি আমার মুখস্থ। ঐ যে খেয়াল আছে, একটা ছবিতে তুমি আর আমার বান্ধবী কাকলি একসাথে ছবি তুলেছিলে; যেটা দেখে কাকলির কি খুশি। তোমাদের নাকি মানিয়েছে বেশ। আমার চাইতে নাকি ওর পাশেই তোমাকে ভালো মানায়! তাই নিয়ে আমাদের সে কি ঝগড়া! তুমি দেখে মুচকি মুচকি হাসছিলে? পরে আমি রাগে ছবিটাই ছিঁড়ে ফেলেছিলাম। তুমি কি জানো, আমি সেই ছবির ছেঁড়া টুকরোগুলোও জমিয়ে রেখেছি। আমার ভালোবাসার মানুষের ছবি আমি ছিঁড়ে ফেলে দেবো, তাই কি করে হয়? তোমার মনে আছে, সূযার্স্তের একটা ছবি তুমি তুলেছিলে, যেটার কোণার দিকে একটু অংশ লালচে হতে গিয়ে পুরো সাদা হয়ে জ্বলে গেছে। তুমি সেটা ক্যামেরা থেকে মুছে ফেলতে চেয়েছিলে। কিন্তু, আমি মুছতে দেইনি। “থাক না, ডিজিটাল ক্যামেরার তো আর জায়গার অভাব নেই”, বলে। তুমি কি জানো, সেটাও আমি প্রিন্ট করেছি, তোমার অ্যালবামে রেখেছি, প্রতিবার সূযার্স্ত হবার সময় হলেই আমি মেঘের ফাঁকে সূর্যের লুকোচুরির মাঝে সেই লালচে সাদা অংশটা খুঁজে বেড়াই।
তোমার মনে আছে আগস্টের ৩ তারিখের কথা? পরদিন আমাদের হলুদ। বাসা ভর্তি মানুষ। এরই মাঝে লুকিয়ে চুপিয়ে তুমি অবিরত ফোন করে যাচ্ছো। আর, কখনো ছোট বোন, কাজিনরা ফোন ধরে তোমাকে খোঁচা, আবার কখনো খালা- চাচীরা ফোন ধরে লজ্জা দিয়ে যাচ্ছিলেন! কিন্তু, তুমি নিপাট নির্লজ্জের মত বারবারই ফোন করে যাচ্ছিলে। আর, তারাও বোধহয় পণ করেছিলেন তোমার সাথে আমাকে বিয়ের আগে কথা বলতেই দেবেন না! শেষে তারা মনে হয় অনেকটা বিরক্ত হয়েই আমাকে তোমার সাথে কথা বলার সুযোগ করে দেন। আর, আমি কথা বলতে শুরু করলেই বিকট স্বরে চিৎকার করে তোমাকে আমাকে জ্বালানোর প্রচেষ্টা। কি অপূর্ব একটা সময়। একটা অদ্ভূত ভালোলাগা অনুভূতি আমার সমস্ত সত্ত্বাকে যেন ঘিরে রাখছিল সেদিন।
আমার পাগলামিকে প্রশ্রয় দেওয়াটা মনে হয়, তোমার পাগলামির সূচনা। তাই তো, সেদিন রাত দু’টোয় হুট করে তোমার ফোন, “জানালা খোলো। তোমাকে দেখবো।”
আমি থ। বলে কি? “তুমি কই?”
: ঠিক তোমার জানালার নিচে। খুলো।
- ধ্যাৎ। যাও। এত রাতে? সবাই কি বলবে?
: আরে, সারাদিন আজ দেখা হয় নি। একটা বার।
হলুদের আগের রাতে নাকি একা ঘুমাতে নেই। তাই শুয়েছিলাম মায়ের সাথে। অনেকদিন পর সেই ছেলেবেলার স্মৃতি ফিরে আসছিলো যেন। মায়ের গায়ের ঘ্রাণের মৌতাত, মাথায় মায়ের হাত বুলানোর সেই অনাবিল আনন্দ। তাকে সামলে চুপিচুপি জানালা খুলে দিতেই জোছনায় আমার ঘর ভর্তি। নিচে তাকিয়ে তোমাকে দেখে আমার সে কি আনন্দ- খুশি। হঠাৎ কাঁধে কারো হাতের স্পর্শ পেয়ে চমকে উঠে ফিরে তাকাতেই মায়ের স্নেহমাখা হাসিমুখ। জানালার পাশে ফোন হাতে আমার লজ্জাবনত মুখ দেখেই মায়ের সব বুঝে ফেলা। ঘরভর্তি মানুষকে ফাঁকি দিয়ে অত রাতে মেয়েকে তার হবু স্বামীর সাথে দেখা করার জন্যে দরজা খুলে নিচে নামার সুযোগ করে দেওয়া; এ বুঝি কেবল মায়েদের পক্ষেই সম্ভব।
তারপর? খুব দ্রুত ঘটে গেল সব কিছু। তোমার ক্ষ্যাপাটে হয়ে যাওয়া! আর আমার মাথায়ও পাগলামি ভর করা। রূপার থালার মতন পূর্ণ চাঁদের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে মা’র নিষেধ অমান্য করে তোমার মোটরসাইকেলে চড়ে ঘুরতে বের হওয়া। চারদিকে অসম্ভব বেশি জোছনালোকিত রাতের রাজপথে হঠাৎ করেই চোখ চিড়ে প্রচন্ড সাদা আলো...
আজ সেই ৫ই আগস্ট। মনে আছে তোমার? আজ আমাদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল.. আর কি আশ্চর্য দেখো, আজও আকাশে পূর্ণিমা। তুমি যেন “চাঁদের ঐ আলো হয়ে আসো মোর ভাঙ্গা ঘরে, দেখা যায়, যায় না ছোঁয়া.. “
বাহ !
ধইন্যা।
কাঁচা লংকা, আলু, পেয়াজ কে দিবো ????
আলু- পেয়াজ লাগবো না!!! কাঁঠাল নিয়া আসি... লঞ্জাই....
বুঝছি। রোমান্টিক আবহাওয়া বইতেছে।তবে লেখা তো চ্রম হৈছে। জীবন থেকে নেওয়া। তবে কুনু মাইয়ার জানালার বাইরে রাইত বিরাতে দাঁড়ায়া থাকন ভালু না।
আর থাক্তার্লাম কই??
দুআ করেন, যেন সৌভাগ্য হয়....
এসব দুয়া কইরা কি আমি দুযখ যামুনি? তুমি এমুন রাইতে জানলার সামনে দাঁড়ায় থাকলে তো মাইয়ার বিয়া হপে না।
আরে ধূর আফা.... আপনে দেখি কিছুই পড়েন নাই!!!
ঐটা তো আছিল ঐ মেয়ের হবু জামাই...
ধ্যাত, মনটাই খারাপ হয়ে গেল। পড়তে-পড়তে বেশ রোমান্টিক মুড এসে গিয়েছিল...এটা কী করলেন...ধ্যাত্তেরি...! ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
রোমান্টিক মুড নষ্ট করায়ে দিলাম?? দু:খিত দু:খিত!!!
আপনারে ধইন্যাপাতা ভাল্লাগার জন্যে।
রোমান্টিক ভাব নিয়ে পড়া শুরু করলাম কিন্তু .......................
কিন্তু কি?? রুমান্তিকতার মুখে ছাই!!!
পাগল করে দেয়া ফিনিশিং। দুর্দান্ত বললে কম হবে। অতি অতি অতি দুর্দান্ত।
মীর ভাই, আমি আপনার লেখার বিশাল ফ্যান। সত্য কইরা বললাম। অসম্ভব সুন্দর করে গল্পগুলা লেখেন।
আপনার ভাল্লাগ্ছে শুনে খুশি হইলাম। ধইন্যা।
শেষের কথাগুলো বিঁধলো খুব!
কেনু কেনু কেনু??
একটাই সমস্যা। জামা-কাপড় পথশিশুরে দিল, গায়ে ফিট করছে কেমনে?
এইটা একটা ব্যাপার ছিল, পরে এডিট করা হইছে, এইখানে আপডেট করা হয়নাই।
"আলুথালু বেশে..." শব্দদুইটা আগে যুক্ত হবে।
দুর্দান্ত লেখা পড়লাম!
শুভেচ্ছা।
থ্যাংকু আপু। থ্যাংকু।
সিরিজটা চালু রাইখেন আর রুমান্টিকতা এট্টু কমান ।
সিরিজটা একটু বিচিত্র। কয়েকটা গানের আগের কল্পিত ঘটনা নিয়ে... একটু নিরীক্ষামূলক।
রোমান্টিকতা কই দেখলা!! পোলাপাইন!!
আইডিয়া ভালো। গান গল্পের চরিত্ররা-র মধ্যে ঢুকায় দিবো নে
ভাঙ্গা বদটা আমার কমেন্ট করে ফেলসে।
বানান ভুল করছো বেশ কিছু। ছাপার ইচ্ছা হইলে প্রুফ দেখতে দিও।
হা হা হা হা!!!
আমার নামটাও ঐখানে দিয়ে দিয়েন... "মুক্ত'র লেখায় আইডিয়া পাইছি!!"
ভাঙ্গারে মাইর দেন।
ছাপার ইচ্ছা?? কই ছাপাবো? কে ছাপাবে? আপনি? সংকলন বের করতেছেন নাকি?? "আমরা বন্ধু"র পক্ষ থেকে??
ভাইডি মুক্তভাবে কি বয়ান করলা? আমি তো পইড়া পুরা তব্ধা খাইলাম .।লাগতেছিল শেষ হইয়াও, হইলো না শেষ। বড়ই ভাল লিখছেন ভাই জান। অনেক অনেক ভাল লাগল। তবে মাইনাস গল্পটা বেশি ছোট। পইড়া শান্তি হইলো না।সিরিজ হইলে পরের পর্ব কবে আসবে? জলদি জানান।
ভাইয়া, সিরিজটা একটু বিচিত্র। অনেকদিন আগে একটা নাটক দেখছিলাম ২৪৪১১৩৯ এই নামে। গানের আগে দু'জনের জীবনের ঘটনাগুলার নাট্যকারের কল্পিত রূপায়ন। তেমনই একটা আইডিয়া থেকে এই সিরিজটা। কয়েকটা গানের আগের ভাবনাগুলা নিয়ে...
দেখা যাক, কদ্দুর পারি....
ভালো লাগার লিগ্গা ধইন্যা।
আজব, এরম শেষ করে নাকি?
ছিহ, স্যাড জিনিষ ভালো না.....এরম লেখো কেন?
জটিল একটা লেখা, একটু পুরানো মুডের সিনেমার মত, সুন্দর মুক্ত। লেখালেখি রেগুলার করতে থাকো।
খেক খেক!! যাই করি না কেন, আপনার মত বিন্দাস টুইস্টের লেখা লেখতার্মু না!!! দোয়া রাইখেন...
আমি তো লাড্ডগাড্ডু
সব্বাই সব কিছু কৈয়া ফেলছে
তাও কিছু ধইন্যা দিয়া যাই.. ইফতারের টাইমে মুড়ি ভর্তায় দিও
লইয়া আইসেন রইব্বারদিন। সেইদিন খামুনে সক্কলে মিল্লা- ঝুইল্লা।
গল্প অতিমাত্রায় ভালো হলে কি হবে!!!!!
এই সব ভালো গল্প লিখে কোন লাভ নাই।
মুক্তবয়ান একজন খুবই পঁচা লেখক। তার লেখা আমি পড়ি না।
না পড়লে নাই!! ফুটেন!!
আমার লেখা ভালো, এইটা স্বীকার কর্লেন দেইখাই খুশি!!
লেখা বড়ই সুস্বাদু হইছে।
গুরু গুরু... ধইন্যা।
ওরে ভাইডি, সিরাম লিখা হইছেরে
থ্যাংকু বস। আছেন কেমন?
আপনের লেখা কই?
বাসের খোলা জানালার পাশে বসে তোমার মারাত্তক লেখাটা পড়লাম. . . . , .রুদ্ধশ্বাসে পড়ছিলাম . . . . .তাই শেষটায় বড় বেশি ধাক্কা লাগল. . . . ! !
অনেকটা এমন , গল্পটা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল খোলা বাতাসে পাখা মেলে উড়ছি. . . . .কিন্তু হঠাত্ কোন নিষ্ঠুর শিকারীর গুলি এসে বিঁধল ! ! !
যা হোক, পাঠক ব্যথিত . . . ,তার মানে লেখপ সার্থক ! ! !
অনেক সুন্দর হয়েছে . . . . চালিয়ে যাও !
দেখিস আবার জানলা দিয়ে পরে যাস না!!
পরেরটা এমন হবে না, কথা দিলাম।
সুরঞ্জনা এভাবে বলো নাকো তুমি । করো নাকো মন্তব্য এমন করে ।তাহলে যে লেখকের মাইন্ডে হার্ট করবে। এমন রোমান্টিকতার মাঝে শিকারি আর গুল্লি নিয়া কথা উঠাইলে তো লেখক ডড়াইপে। পরে আর এমন লেখা আসপে না।পরে হা হুতাশ করে কোন্নো লাভ হইপে না। ভাল থাকুন সবাই। লেখক তুমি ডড়াইয়ো না। আমরা আছি তোমার সাথে।
লগে থাকার লিগ্গা ধইন্যাপাতা ।:)
ভাই মুক্ত, মজা করতে গিয়ে "কট" হ য়েছি। আমি তোমার এই লেখায় আগে একটা কমেন্ট করেছি পুরোটাই ফান করে।
তুমি তো ব্লগার হিসেবে আমাকে আগে থেকেই চেন। তাই আশা করি তুমি আমাকে ভুল বুঝবে না।
পারলে উপরের মন্তব্য টা পারলে মুছে দিও।
নিরন্তর শুভকামনা রইল।
কোন মুছামুছি নাই। যেমন কর্ম, তেমন ফল!!
সব প্রমাণাদি জমা থাকবে।
ফান হবে। লেখাটা ভেংগে গেল কেন বুঝলাম না।
অপূর্ব । পরেরটাই যাই
ধইন্যা।
গেলেন গা তো...
মন্তব্য করুন