একটি রসগোল্লা পোস্ট- উৎসর্গ (বৃষ্টি)রাসেল ভাই!!
আমরা বন্ধুর একটা ভালো দিক কিছু হইলেই আড্ডাবাজি করে, আর কয়দিন পরে পরে খেয়াল হইলে একটা কইরা ই- বুক বের করে। ই- বুক বের করাটা অনেকটা হুজুগে ব্যাপার। সবাই করে, তাই আমরাও না করলে কেমন দেখায় টাইপস!!
শুরুতে শুরুতে খুব হাউ- কাউ করে চারটা ই- বুক বের হইল। আমরাও খুশিতে বাক- বাকুম!! কিন্তু, তারপরেই আর কারো তেল নাই। তাই মাঝে কয়দিন কোন ই- বুক নাই। হঠাৎ করে টুটুল মিঞার উস্কানিতে রাসেল ভাইয়ের নাচুনি বুড়ি সাজা, তারই ফলে পোস্ট আমরা বন্ধুর বৃষ্টি- বিলাসি ই- বুক। স্টিকি হওয়া, সবাইকে খোঁচানিতে রাসেল ভাইয়ের রাত জাগা আর আমাদের পালায়ে পালায়ে থাকা!!
যাই হোক, আমরা বহুত দিন ঘুরায়ে- পেঁচায়ে লেখা দিলাম। কথা ছিল আষাঢ়ের প্রথম দিনেই ই- বুকের দেখা মিলবে। কিন্তু, আফসোস!! দেখা পাইলাম না!! আমরা কি আর জানতাম, মডুর বিলম্বের আড়ালে রাসেল ভাই, নজরুল ভাই আর লোকেন ভাইয়ের গোপন ইচ্ছা!!!
উনাদেরও ফুসলাইতে হবে, উনাদের জন্যেও বার বার পোস্ট করতে হবে, যেখানে থাকবে ই- বুক চাই, আপনারা অনুগ্রহ করে ই- বুকটি প্রকাশ করুন। আপনাদের জন্যে কলাটা- মুলোটা রেখেছি। এমনকি মাছের মুড়োটাও আলাদা করে রেখেছি। এবার তবে প্রকাশ করুন...
বিশ্বাস করেন, এতক্ষণ যা লেখছি, সবই সইত্য কথা। দরকার হইলে লেখা কপি- পেস্ট কইরা দেখানো হবে!! কাজেই, যারা দ্রুত ই- বুক পেতে আগ্রহী এখনি ই- বুক চাই, এমন একটি আকুল আর্তিময় পোস্ট করা শুরু করুন!!!
শেষ কথা: এই ই- বুকটা অন্য ই- বুকগুলা থেকে আলাদা হবে, আমার দৃঢ় বিশ্বাস। কারণ, যারা এর জন্যে কাজ করছেন, তারা অনেক প্রস্তুতি নিয়েই কাজ করছেন, আর সাথে একটা সারপ্রাইজ পাবারও আশা করছি। যদি সেটা হয়, তাইলে তো সোনায় সোহাগা।
জয়তু আমরা বন্ধু ই- বুক গোষ্ঠী!
[শেষ কথার মূল কথা: বাপ, এইবার তো অন্তত: ই- বুকটা প্রকাশ কর!!]
আরে মুক্ত যে!!!! যাক ই-বুকের কল্যানে কী-বোর্ডের ধুলা পরিষ্কার হয়ছে।
আর একটু অপেক্ষা করো। নিশ্চয়তা দিচ্ছি হতাশ হবা আশা করি আমাদের সাথেই থাকবা।
জায়গায়
নিশ্চয়তা দিচ্ছি হতাশ হবা না। পড়ুন।
হ, হ.. বুঝি বুঝি। যা ছিলো মনে, সেইটাই তো মুখ দিয়ে বের হয়ে গেছে...
ব্যাপার না!!
মুক্তর লগে সহমতের উপ্রে একমত
মতামতি'র দরকার নাই... একটা পোস্ট দেন!!! তাইলে আর মাত্র একটা লাগবো!!!
আয় হায় মুক্ত!!!! কেমনে????
কি ক্যামনে, বস??
কি সারপ্রাইজ? আগে সারপ্রাইজই পাইতে চাই। মুক্ত, কিরাম আছ ভাইয়া?
না কি কি জানি শুনলাম আরকি!! কিসের কিসের জানি লিংক থাকবো কইলো আলাদা কইরা!!
অপেক্ষা করতে করতে ই-বুককে আমার আজকাল প্রাগৈতিহাসিক কালের ঘটনা মনে হয়।
ই- বুক একটি ভ্রান্ত ধারণা মাত্র!!
এইটা নিয়া একটা পোষ্ট দিয়াছিলাম। উক্ত পোষ্টে জনাব রাসেল আশরাফ ওরফে জয়ের মামা এই মর্মে ওয়াদা করিয়াছিলেন যে আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে অর্থ্যাৎ বর্ষার প্রথম দিনে ই-বুকটি প্রকাশিত হৈবে। কিন্তু উক্ত ওয়াদার বরখেলাপ হৈয়াছে, উপরন্তু কিছুই হয় নাই টাইপ ভাব ধরা হৈতেছে।
জনাব রাসেলের মধ্যে রাজনীতিবিদ হৈবার সম্ভবনা প্রবল। উপরন্তু আষাঢ় মাস মাঘের পরে আসে বলিয়া দাবী করিলেও অবাক হৈবো না। জাপান ৮ ফুট সরিয়া গিয়াছে, আষাঢ় মাস সরিয়া ৮ মাস পরে গেলেও মানতে বাধ্য থাকিবো।
ভোটে খারামু!!!!
আমি তো আরো ভাবতেছিলাম কবির চুলে ইদানীং গিট্টু লাগে বেশি, তাই হয়তো সময়টা চুলের গিট্টু খুলতেই ব্যায় হয় বেশি।
এবারের ই-বুকে সেরা লেখাটাই তো থাকছে না।
কোরণ আমি লেখা দিতে পারি নাই )
আমার মন্তব্যটা মাসুম ভাই আগে লিখলো ক্যাম্নে?
মানিকে মানিক চিনছে।।
কেউ কথা রাখে নাইইইইইইইইই, রাখবে না সোওওওওওওওও
কেউ কথা রাখেনি
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি
ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিল
শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে
তারপর কত চন্দ্রভূক অমাবস্যা চলে গেলো, কিন্তু সেই বোষ্টুমী
আর এলোনা
পঁচিশ বছর প্রতিক্ষায় আছি।
মামা বাড়ির মাঝি নাদের আলী বলেছিল, বড় হও দাদাঠাকুর
তোমাকে আমি তিন প্রহরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবো
খানে পদ্মফুলের মাথায় সাপ আর ভ্রমর খেলা করে!
নাদের আলী, আমি আর কত বড় হবো? আমার মাথা এ ঘরের ছাদ
ফুঁড়ে আকাশ স্পর্শ করলে তারপর তুমি আমায়
তিন প্রহরের বিল দেখাবে?
একটাও রয়্যাল গুলি কিনতে পারিনি কখনো
লাঠি-লজেন্স দেখিয়ে দেখিয়ে চুষেছে লস্করবাড়ির ছেলেরা
ভিখারীর মতন চৌধুরীদের গেটে দাঁড়িয়ে দেখেছি
ভিতরে রাস-উৎসব
অবিরল রঙের ধারার মধ্যে সুবর্ণ কঙ্কণ পরা ফর্সা রমণীরা
কত রকম আমোদে হেসেছে
আমার দিকে তারা ফিরেও চায়নি!
বাবা আমার কাঁধ ছুঁয়ে বলেছিলেন, দেখিস, একদিন, আমরাও…
বাবা এখন অন্ধ, আমাদের দেখা হয়নি কিছুই
সেই রয়্যাল গুলি, সেই লাঠি-লজেন্স, সেই রাস-উৎসব
আমায় কেউ ফিরিয়ে দেবেনা!
বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুণা বলেছিল,
যেদিন আমায় সত্যিকারের ভালবাসবে
সেদিন আমার বুকেও এ-রকম আতরের গন্ধ হবে!
ভালোবাসার জন্য আমি হাতের মুঠেয়ে প্রাণ নিয়েছি
দূরন্ত ষাঁড়ের চোখে বেঁধেছি লাল কাপড়
বিশ্বসংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮টা নীল পদ্ম
তবু কথা রাখেনি বরুণা, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ
এখনো সে যে-কোনো নারী।
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটল, কেউ কথা রাখে না!
আর কয়দিন অপেক্ষা করব...........................
বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারনে ই-বুক প্রকাশ বিলম্বিত হচ্ছে.।।
অনুগ্রহ করে একটু অপেক্ষা করুন। আশা করি ততোক্ষন আমাদের সাথেই থাকবেন।
চাকরি বাকরি করো রসগোল্লা তো দুরে থাক একটা নরমাল মিষ্টি ও খাওয়াইলা না!
শান্ত একদম ঠিক পয়েন্টে হাত দিসে।
ইয়ে -বুক টায় কি যেন বলে বর্ষা সংক্রান্ত একটা ইয়ে দিয়েছিলাম। তবে আমার ইয়েটার যে মান তাতে ইয়ে বুক টা হারিয়ে গেলেও আমি ইয়ে মানে (মাইণ্ড ) করবো না। তাই ইয়ে বুক টা নিয়ে এত ইয়ে মানে (আফসোস) করছি না । যদি আমার ইয়েটা (লেখাটা) থাকে, তবে দেরীশ্য প্রকাশ্য শুভ্রম।
শাপলাপু গ্রেট।
কানের কাছে ভ্যাজর ভ্যাজর করে লেখা নিয়ে দুইমাস হতে চললো কুন খবর নাই। এই লেখকের কুশপুত্তলিকা দাহ করুম কিন ভাবতেছি (রাগে গরগর করা ইমো হবে)।
করেন মুক্ত বড়ই বদ হইছে ইদানিং।
এই লেখক মুক্ত না-তুমি
হ। রাসেলের গদিতে আগুন জ্বালুন।
অত:পর বৃষ্টির পানি ঢালুন!!
মন্তব্য করুন