আবজাব আউলা ঝাউলা পোষ্ট
ম্যালাদিন ব্লগে নিয়মিত না। একটা সময় ছিল ব্লগে একটা দারুণ সময় পার করতাম। দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে বেশীরভাগ সময় ব্লগেই সময় কাটাতাম। ফোনে, অনলাইনে ব্লগের অনেকের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ হইত। মাঝে মাঝে পাবলিক লাইব্রেরীতে, ছবিরহাটে, চারুকলায় আড্ডা, আড্ডার মাঝে নানা রকমের হাসি-তামাশা, কাছের কিছু ব্লগার বন্ধুদের সাথে ব্যক্তিগত অনুভূতি শেয়ার করা – একটা অন্যরকম ভালোলাগার ব্যাপার ছিল। যদিও সেসব আড্ডায় আমার ভূমিকা ছিল অনেকটা নিরব দর্শকের মতই, কারণ কথা বলতাম খুবই কম, সবার কথা শোনাতেই মনোযোগ ছিল বেশী, তারপরও সবার সাথে নিয়মিত একটা আত্মার টান সবসময়ই অনুভব করতাম। তারই মাঝে কিছু জনহিতকর কাজে সম্পৃক্ত হয়ে নিজেকে ব্লগার ভাবতেও গর্ববোধ করতাম।
তখন ছাত্রজীবনে ছিলাম বলে কর্মময় জীবনের নিত্যদিনকার ঝড়-ঝাপ্টা সেভাবে অনুভব করতাম না। কিন্তু এখন কর্মময় জীবনের কয়েক বছর পার করার পর যখন পেছন ফিরে তাকাই, তখন বুকের ভেতর কোথায় যেন একটা হাহাকার করে ওঠে, শুধু ঐ গানটার কথা মনে হয়, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম! কর্মময় জীবনের নিত্যদিনের হ্যাপা, ব্যক্তিগত জীবনেরও নানান ঝড়-ঝাপ্টায় মাঝে মাঝে অসহ্য হয়ে মনে হয়, কি নির্ঝঞ্চাটই না ছিল সেই দিনগুলো! অবশ্য পুরোপুরি নির্ঝঞ্চাট ছিল বললে ভূল হবে, তখনও জীবন পথের অনেক বাঁকা মোড়ের সাথে পরিচয় হয়েছিল, কিন্তু সেগুলো এখনকার দিনের ঝড়-ঝাপ্টার তুলনায় কিছুই না। তখন একটা সুবিধা ছিল সেইসব ঝঞ্চাবিক্ষুব্ধ সময়ের পরেও বন্ধুদের সাথে যখন আড্ডা, নানান ভাবে যোগাযোগ হত, তখন ব্যক্তিগত অসুবিধাগুলো কিছুক্ষণের জন্যও দূরে ঠেলে রাখতে পারতাম। কিন্তু এখন সেভাবে বন্ধুত্বের বন্ধনটাও নেই, ব্লগের কারো সাথে তেমন যোগাযোগটাও নেই। লেখালেখির পাট তো কবেই চুকিয়ে ফেলেছি। মাঝে কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে লেখালেখি করার চেষ্টা করলেও আদতে কখনোই আমার মনে হয়নি আমাকে দিয়ে লেখালেখি বা ব্লগিং জিনিসটা হবে। সময়ের বিবর্তনে ব্লগের সাথে সেই টানটাও নেই, তাই ব্লগে লেখালেখির তাড়নাটাও সেই সাথে কবে মরে ভূত হয়ে গেছে!
যায় দিন ভাল, আসে দিন খারাপ – প্রবাদটা আসলে কোন অংশে মিথ্যা নয়!
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ এইসব আউল-ফাউল বস্তাপচা বকবকের কারণে কারও মাথার চান্দি গরম হইলে তার জন্য লেখক কোন অংশেই দায়ী থাকবে না!
আবার ব্লগিং শুরু করুন।
আগের সেই ইন্টারেস্ট টা আর পাইনা
আচ্ছা আপনে শুরু করেন। আমরা মডুমামারে বলবোনে সুদের হার আরো বাড়ানোর জন্য।
সুদ দেয়া এবং নেয়া দুইটাই বেশরীয়তি কাজ

আপনেই না বললেন, সুদ নাকি পান্না আগের মতো
ওরে মোর জ্বালা রে, এইডা তো interest = আগ্রহ, interest = সুদ না, এইডা ভাইঙ্গা কইতে হইলে কৈ গিয়া মরতাম

কুথাও যেতে হপে না, নিয়মিত আমাদের সঙ্গে থাকলেই হবে
তোমারে মিসাই
আমার মত অখ্যাত , কুক্ষ্যাত মানুষরে মিস করার কুনু কারণ খুঁইজা পাইতেসিনা, আপনে জলদি মানসিক ডাক্তার দেখান, আপনার হেড আপিসে গন্ডগোল দেখা দিসে
এ পুলাটাতো বহুত বদ। মুখের উপর সত্যি কথা এমনে কইতে হয়।
ভদ্রতা করে সবাইকে বলতে হয় মিস করি, মিস না করলেও বলো মিস করি প্রিয়
সত্যি কথা কইতে মুই ঢড়াইনা
মিস করি প্রিয় কইলে হেড আপিসের ডান্ডাবাড়ি খাওনের সমূহ সম্ভাবিলিটি আছে, হেই রিস্ক মুই নিতে পারুম্না

মহাদেব সাহা হেড আপিসের ডান্ডাবাড়ি খেতে পারলে আপনেও পারবেন
আমার চামড়া তো মুটা না গন্ডারের মত, ডান্ডাবাড়ির মাইর হজম করতে পারুম্না

টুটুল ভাই,

অখ্যাত, কুক্ষ্যাত মানুষদের ব্লগে ফিরায়া আনুনের জন্য
আপনের অটো কমেন্ট জেনারেটর থিকা একটা কমেন্ট সাপ্লাই দেন তো!
ঢঢ়াইসি
কয়শ' বছর পর আপনার লেখা পর্লাম কন্তো দেখি
এইসব বস্তাপচা লেখা পড়ার কষ্ট করতে হইবনা বইলাই তো পুষ্টাইনা, আশা করি আগামী একশ বছরেও আর পড়তে হইব না

আমারতো চান্দিতো শুধু গরম পুড়ে ছাই হইয়া গেছে। এখন সেই ছাই দিয়া তোমার মাথায় ব্লগচাষ করুম, নাকি মামলা করার জন্য খেকুরে খবর দিমু বুঝতাছি না।
ওরে নাডা, তুর মাতার চান্দি গ্রম হৈলে মোর কিসু যায় আসেনা, কারণ মঙ্গল গ্রহের প্রাণীরে মুই গোনায় ধরিনা

সালাম শহীদ মামা
আবারো ব্লগ লিখে করো তামাতামা!
নিজেই তামা তামা হৈয়া গেলাম, মুই করুম ব্লগ তামা তামা, মশকরার আর জায়গা পাইলা না!!!
কোথায় করিলাম মশকরা
দিলাম তুমারে অনুপ্রেরনা!
হুদাই আমার মত মাকাল ফল্রে অনুপ্রেরণা দিয়া তুমার মত একজন বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবির মূল্যবান কিবোর্ডের কালি নষ্ট হইল.....
মন্তব্য করুন