স্বাপ্নিক
স্বপ্ন গুলো এখন অবিন্যস্ত অক্ষরে গাঁথা
কবিতার মত কল্পনার পৃষ্ঠায়; ধুসরিত
মলাটে কোন পড়ে থাকা উপন্যাসের
সাদা কালো অক্ষরের আঁকা আশা নিরাশার
কল্পিত উপাখ্যানের মত ।
ঢেউয়ের আঘাতে মাস্তুল ভাঙ্গা নৌকার ক্লান্ত
নাবিকের চোখের তারায় , যে তারা হারিয়ে
কূল হারিয়েছে ।
স্বপ্নগুলো এখন শরীর ভাড়া দেয়া মানুষগুলোর
বুকে, যেখানে প্রতি রাতে লেগে থাকে নতুন
মানুষের মাংসের গন্ধ, রক্তের গন্ধ।
শেষ রাতের শেষ অন্ধকারের কিছু স্মৃতি (উৎসর্গ ঃ বিহঙ্গ)
চেনা পথেই ঘুরেছি শতবার, অচেনা ভাবে মাড়িয়েছি চেনা চেনা ক্ষেতের আইল হেলে দুলে। টান টান সিনার মত খালের পাড় চষে বেরিয়েছি স্নিগ্ধ জোসনা আলোয়ে !!
কি দিয়াম!
উচ্ছিষ্ট !!!
বহু চেষ্টা করিয়া এই লাইন লিখার সামর্থ হইলো , পাঁচ দিনের পরিশ্রমে যা আসলো !!
ওরে পাগলা!! ভান ধরিস না কাপড় পর !!
বৈরাগ্যপনা গোফ-দাড়ি নয়, দিলে কর!!
আমি বহুত খুশি। শোকর আলহামদুলিল্লাহ !!
অবশেষে আজ দুপুর বারোটার সামান্য সময় পরে একান্ত নিজের করিয়া আমি তাহাকে পাইলাম। আমি বহুত খুশি। শোকর আলহামদুলিল্লাহ !!
হাতুড়ে মুক্তগদ্য (শরীরের গান)
*
আমি দুরে বসে সিগারেটের সাথে কুয়াশার মিল খুঁজে ফিরি| আর টুপটাপ করে ক্লান্ত শিশির ঝরতে থাকে রাতের মসৃন সমভূমি বেয়ে| গানওয়ালারা সকল সুর ভুলে হামাগুড়ি দিয়ে চলে গেছে বহুদূরের বিছানায়| লেপের ওম|
বিন্দু বিন্দু ঘাম জমা করে শরীরের কানাগলিতে| কাগজের নৌকায় ভেসে আসা শব্দগুলো... চিরে চিরে ফেলে নিস্তব্ধতার জমাট বরফ|
**
আমিও নাম লিখালাম
ছাড়পত্রটা পাবার পর আমিও চলে এলাম নাম লেখাতে।
অনেক অনেক পরিচিত মুখ দেখে লোভটা সামলানো গেলো না।
এখন গল্পগুলো পড়া শেষ করি...
সবাইকে শুভেচ্ছা :)
মোবাইল মোবাইল প্রেম ( রম্য অপপ্রয়াশ)
ফোনটা ধরেই আবিরের মাথায় রক্ত উঠে গেল। নিরীহ ধাচের একটা ছেলে আবির। কারো সাতে নাই পাচে নাই। নিজের পড়া, বন্ধুবান্ধব, আড্ডা আর প্রেমিকা অনন্যাকে নিয়েই খুশী। বড়ই জটিল প্রেম । ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল প্রেম। দেখার থেকে মোবাইল , ইন্টারনেট ইত্যাদির ভূমিকাই বেশি ।
আবিরের ভ্রু কোচকানো দেখে জাহিদ অবাক। যে এই শান্ত শিষ্ট প্রায় লেজবিশিষ্ট ছেলেটার আবার মেজাজ খারাপ ক্যান?
- কি মামা কি হইলো তোর আবার?
প্যারানরমাল গল্পঃ "আলোকিত দ্বার" – পর্ব এক
এই যে ভাই একটু আগুন হবে?
কানের একদম কাছে কথাটা শুনে চমকে উঠল হারুন। ঘাড় ঘুরিয়ে পাশে তাকাতেই তার সিটের পাশে একজন মধ্যবয়সী লোক আবিষ্কার করলো। লোকটি একদৃষ্টে হারুনের দিকে তাকিয়ে আছে, ক্ষিন আলোতেও স্পষ্টতই লোকটার চোখের শুন্যতাটা ধরা পড়ছে। হারুনের অস্থি বেয়ে ভয়ের একটা শীতল ধারা নেমে গেল কারণ কিছুক্ষন আগেও তার পাশের সিটটি খালি ছিলো।
টেস্টিং টেস্টিং ফটুক দেওয়া টেস্টিং
ভাইগ্নার ফটুক আপ করনের সিস্টেম টেস্ট কইরা দেখি
নিজের তুলা ফটুক...
ফটু টেস্টিং ব্লগ
ম্যাপল ট্রি
ক্যামনে ছবি দিবেন
আমরা বন্ধু ডট কমে যারা ছবি দিতে চান তাদের জন্যে একটা টিউটোরিয়াল দিলাম। দেখেন :) আশা করি উপকারে লাগবো
প্যারিসের আগে: সুইজারল্যান্ড পর্ব
সুইজারল্যান্ড দেশটা একটু অদ্ভুত। জুরিখে নামলে সব জায়গায় দেখা যায় জার্মান ভাষা। মানুষ বলেও এই ভাষায়, দোকানে সাইনবোর্ডেও এই ভাষা। দক্ষিনে দাভোসের দিকে গেলে মানুষ বলে ইতালীর ভাষায়। আর যদি উল্টো দিকে জেনেভায় আসি সবাই বলে ফরাসী ভাষায়, দোকানের সাইনবোর্ড বা রাস্তার সাইনও তাই। কেউ যদি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে চান তাহলে চলে যান জুরিখ কিংবা আরও দক্ষিণে। সে তুলনায় জেনেভা অনেক নিরস। অনেকটা ওয়াশিংটনের মতো। ওয়া
ছবি কেমনে দেয়?
ছবি কেমনে দেয়? কে শিখাইবো আমারে । আমার কম্পিউটার থেকে ছবি দিতে চাই।