aB বাসী, চলেন উৎসবের আনন্দে ভাসি
" ভূত-থেকে-ভূতে" আইডিয়ায় "বন্ধু-র-বন্ধু" ... "আমরা বন্ধু" নাম নিয়ে নতুন একটা ব্লগের শুরু। এখানে এলেই দেখা হয় এতে সেই চেনা মুখগুলো, সুযোগ পেলেই প্রানবন্ত আড্ডা জমিয়ে ফেলার ওস্তাদ যারা।
সেই মানুষগুলোর ভরসায়
মন চাইছে জমুক এক আড্ডা গল্প-কথা-কবিতায়।
সেখানের থাকবে খোলা দুয়ার
মন দিয়ে একে অন্যরে পচাঁবার। :P
নাহ, শুধু আমরা আমরা নয়,
এতে থাকুক কন্যা-পতি/পত্নী-তনয় :)
কিভাবে চলতে চাই :: আমাদের ভাবনা
আমরা বন্ধুর ব্লগের অগ্রযাত্রায় আপনাদের ধৈর্যশীলতায় আমরা মুগ্ধ। সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া ব্লগের প্রতি যে ভালবাসা আপনারা দেখাচ্ছেন, নতুন একটা ব্লগের শুরুতে এটা একটা বড় পাওয়া। ব্লগের জন্য আমরা নই আমাদের জন্য ব্লগ।
প্রথম ভাবনায় আমাদের যেই বিষয়টি মাথায় রেখে ব্লগ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিলাম...
২ যুগ পর একটি স্বপ্নময় জন্মদিনের প্রত্যাশায়.......!
একটি স্বপ্নের কথা বলি। আজ থেকে ২ যুগ বা ২৪ বছর পর হয়ত এটা সত্যি হতে পারে। অন্তত আমি আশা করবো, এই স্বপ্নটি যেন সত্যি হয়।
বদরুলের যাপিত জীবনের অবশিষ্টাংশ [গল্প]
প্রায় দিন সকালে ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথেই কোন না কোন গানের দুই লাইন মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে বদরুলের। সারাদিনেও সেই লাইন গুলা মাথা থেকে নামেনা। গুন গুন করে আপন মনেই গাইতে থাকে, পরে আবার খেয়াল হলে বন্ধ করে দেয় গান গাওয়া। ছাত্র বয়সে একটু আধটু গান গান শিখেছিল , গলায় ভালই সুর তুলতে পারে কিন্তু গান গাইবেনা ঠিক করেছে, তাই এই গান থামিয়ে দেওয়া।
আমরা বন্ধু : আমাদের কথা
সেই যখন দেশে কোনো ব্লগ ছিলো না, অন্তর্জালিক যোগাযোগের জনপ্রিয়তম মাধ্যম কেবল ইমেইল, তখন থেকেই 'আমরা বন্ধু'।
কলিকাতা ব্লগ থেকে ফিরে (ভ্রমণ কাহিনী)
বাস্তবজীবনে আমার ঘোরাঘুরির অভ্যাস তেমন না থাকলেও ব্লগে ঘোরাঘুরির অভ্যাস এখন বেড়ে গিয়েছে অনেক। হাতে প্রচুর সময় আমার, আর বেড়ানোর জায়গাও কম না। ছোটবেলায় মামাদের কাছে শুনতাম কলকাতার রাস্তাঘাট নাকি আমাদের এখানকার থেকে তুলনামূলক খারাপ। কলিকাতা ব্লগেও যেয়ে দেখলাম অবস্থা খুবই খারাপ, একটা ভাঙ্গা রাস্তা ঠিক করে তো আরেক রাস্তায় ফাটল। কেন ই বা হবে না শহরের মেয়র ই যদি ঠিকমত কাজ না করেন।
আমার আগমন শুভেচ্ছা স্বাগমন।
আইয়া পড়লাম আমিও।
সবাই জোরসে বলেন আমার আগমন শুভেচ্ছা স্বাগমন ।
শুভ জন্মদিন নজরুল ভাই
অনেক আগে অন্য একটা ব্লগ সাইটে এই লেখাটা দিয়েছিলাম... মনে হলো এটা এখনো চলনসই আছে। তাছাড়া নজরুল ভাইয়ের যেরম বয়স বাড়ে না ঠিক তেমনি লেখার আবেদন ও কমে না।
বিপ্লবীর প্রয়াণ
'ছেড়ে দে রেশমি চুড়ি, বঙ্গ নারী' গান ছেড়ে আমরা কণ্ঠে ধরেছি 'কিনে দে রেশমি চুড়ি, নইলে যাবো বাপের বাড়ি'। 'মায়ের দেয়া মোটা কাপড় মাথায় তুলে নে রে ভাই, দীন দুখিনী মা যে তোদের এর বেশি আর সাধ্য নাই' ছেড়ে আমরা এখন পার্টিসং গাই- 'তোমার পাঞ্জাবিটা জোশ'
আমরা অনেক আধুনিক হয়েছি। সভ্য হয়েছি। আমাদের কোনো অপ্রাপ্তি নেই।
আমায় উদাসী বানাইলো গো-----
বুঝতে পারছি না শীত না আসতেই মনের ভিতরটায় কেন এমন শীতলতা!কোন দূরদেশে যাইতে মন চায়।যাইতে না পেরে কেমন উদাস উদাস লাগে।সবকিছু মেরমেরা মনে হয়।
বন্ধুত্বের ভালবাসা
জ্যামে পড়ে ক্লাসে ঢুকতে আজ দেরিই হয়ে গেল,ভারচুয়ালি সো-এন-সো স্যারের ভ্রু-উচানো চাহুনি আর টিটকারি হাসিতে পিত্তি জ্বলে উঠছে, সবে শুরু ... নীলা ভাবছে আজ কপালে আরো কি খারাবি আছে মাবুদই জানে!
চায়ের আড্ডায় সবগুলো আজ মুচকিহাসি দিয়ে তাকাচ্ছে, চোখেমুখে শয়তানি!!!
- ঐ বদেরা কি হইছে রে..? কাহিনী কি??
বর্ণচোরা
সেদিন ক্লাস শেষ করে ফিরছিলাম বাসায়। সাথে দুই কাজিন আবির আর অভ্র। সকালে তাড়া থাকায় নাস্তা করে বের হওয়া হয়নি। দুপুরেও খাইনি ক্লাসের চাপে। ওদের জানান দিলাম আমার প্যাটে ইদুঁর দৌড় চলছে। দুইজনই বলল তাদেরও একই অবস্থা।
ঈদের দুই দিন আগেই কোরবানী
পোলা আর পোলার মায়ে কৈলো এইবারের ঈদ করবো নারায়ণগঞ্জ। একজনের নানার বাড়ি, একজনের বাপের বাড়ি আর আমার শ্বশুর বাড়ি। আমি কৈলাম ঠিকাছে। পোলায় আরেকখান আব্দার করলো। এইবার য্যান গরু না দিয়া ছাগল কোরবানী দেই। এইবারও আমি কৈলাম ঠিকাছে।
আত্মমগ্ন কথামালা- (সুর্য্যভুক পাতালকন্যা)
গোর খোদকের চুলের কুয়াশায় জমা থাকে পাখিদের লাশ।
স্বপ্নের রক্তমাখা রুমালের হাতবদল ছায়াবাজী আঁধারে
সুর্য্যভুক পাতালকন্যার মুঠোফোনের ঝনৎকার,
রাত নিয়ে আসে হৃদয়ের অলিন্দ প্রকোষ্ঠে।
কালো মোরোগের তীক্ষ্ণ চুমুতে
চাঁদপোহানো বেড়ালের উষ্ণতা বেড়ে চলে নিরন্তর...
আর কাঁদতে থাকা ঘাসেদের শেকড়ে ঘর বাঁধতে থাকে
নপুংসক উঁইয়েদের হাড়গোড়।
29 Nov 2009