সময় ও অস্থিরতার শব্দ
বিষণ্ণ কবিয়াল
আয়নাগ্রন্থে লিখে চলে অস্থিরতার গান।
মেঘের ছায়া পড়ে
দ্রোহের প্রতিবিম্ব তীব্র গতিতে ছুটে যায়
আঙ্গুলের তেলতেলে রেখারা জমে পাতায় পাতায়
ঘেমে ওঠা হাতের স্পর্শ জেগে থাকে ফুটনোটে এবং মার্জিনের এখানে সেখানে।
অবসন্ন কবি
বই পোড়া ছাইয়ের মাঝে খুঁজে পায় রক্তের দাগ
অশ্রুর ছাপ
অস্থিরতার শব্দ বাঁধা পড়ে দোতারার তারে
জনতার পদশব্দে।
চন্দ্রাহত তরুণ
মাতাল জোছনায় ফিরে ফিরে চায় আকাশে
যেখানে রিক্ত পাতা আর শাখারা ঘিরে রাখে সুগোল যুবতী চাঁদ
নগরের সুউচ্চ অট্টালিকার দল জেলখানা হয়ে জানালায় চোখ রাখে।
আয়নায় প্রতিধ্বনিত হয় সময় ও অস্থিরতার শব্দাবলী...
কবিতা বুঝি না, কঠিন লাগে!
সুগোল যুবতী চাঁদ
উপমাটা মারাত্মক হয়েচে!
সুন্দর!
থ্যাংকু থ্যাংকু...
তোমার অনুপেরনা কে???
ঘাম নিয়ে কবিতা লিখেছো কেনো?
সেরকম ভাবে অনুপ্রেরণা বলে কেউ নেই...
পুরো কবিতায় শুধু ঘামে ভাজা হাতের দিকেই চোখ গেলো
কঠিন কবিতা...বুঝেও বুঝিনা...না বুঝেও বুঝি। যাই হোক, পড়েত ভালো লাগছে।
আচ্ছা! তরুণ চন্দ্রাহত কেন? সাঈদী সাহেব ঢিল ছুড়েছে বুঝি!!
মন্তব্য করুন