ইউজার লগইন

পুস্তক'এর ব্লগ

২০১৩: বইমেলা!!! বইমেলা!!! বইমেলা!!!!

বাঙালির প্রাণের মাস ফেব্রুয়ারি... ভাষার মাস ফেব্রুয়ারী... সেই ভাষাকে সম্মানিত করতে এই মাসে গোড়াপত্তন ঘটে বই মেলার... কালের বিবর্তনে এই বইমেলা ঢাকাবাসীকে ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের বাঙালির প্রাণে দোলা দেয়ার একটি জায়গা তৈরি করে নিয়েছে। প্রতি বছর এই বই মেলাকে ঘিরে উৎসবের আমেজ তৈরি করে আমাদের মনে। ছাপার অক্ষরে প্রকাশ পায় হয় হাজার হাজার বই এবং ব্লগারদের বই্ও। শুধু মাত্র এই এক মাসে যে পরিমাণ বই ছাপা হয় তার অর্ধেক বইও বাকি ১১ মাসে ছাপা হয় না।

যাক সেসব কথা। বই মেলাকে ঘিরে আমাদের ব্লগারদের কি কি বই প্রকাশ হয়েছে তার একটি ছোট্ট তালিকা তৈরি করতে চাই যাতে আমাদের ক্রয় তালিকায় থাকা প্রিয় মানুষদের বইয়ের কথা যেন ভুলে না যাই। সকল ব্লগারদেরও অনুরোধ জানাই যেন মন্তব্যের ঘরে প্রিয় ব্লগারদের বইয়ের বিস্তারিত জানিয়ে যান। সকল ব্লগারদের প্রকাশিত বইয়ের তালিকা আপনার হাতের মুঠোয় থাক।

ম্যুরাল রিভিউঃ অদিতি কবির

"ম্যুরাল", আমরাবন্ধু ব্লগ সংকলন ১ নিয়ে ব্লগার অদিতি কবিরের একটি রিভিউ প্রকাশিত হয়েছে অনন্যা ম্যাগাজিনে! এবি ব্লগারদের সুবিধার্থে পুরো লেখা টুকু তুলে দিলাম এই পোস্টেঃ

1.jpg
2.jpg
3.jpg
4.jpg

মূল লেখাটি পাওয়া যাবে এইখানে অথবা এইখানে
মূল লেখার স্ক্রিনশট আপনার পিসিতে নামিয়ে পড়ার জন্য এইখানে ক্লিক করুন

"ম্যুরাল", আমরাবন্ধু ব্লগ সংকলন ১ এর মোড়ক উন্মোচন : আপনি আসছেন তো?

বন্ধুরা...

আগামী ১৬ই ফেব্রুয়ারী বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যা ৬ ঘটিকায় লিটলম্যাগ চত্বরে আমরাবন্ধু'র বন্ধুদের উদ্যোগে ম্যুরালের মোড়ক উন্মোচন হবে। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সকলকে সবান্ধবে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। আপনাদের উপস্থিতি আমাদের প্রেরণা যোগাবে।

ম্যুরালের প্রথম কিস্তি আমাদের হাতে আসার পর আমরা বই এর বান্ডিং এবং কাটিংয়ে কিছু সমস্যা দেখতে পাই। সঙ্গে সঙ্গেই সকল বই প্রত্যাহার করে নতুন করে ছাপা এবং কাটিংবাইন্ডিং করে আপনাদের কাছে উপস্থাপন করি। আমরা মানের বিষয়ে কোন আপোষ করতে চাইনি। প্রথম যেদিন ম্যুরাল মেলায় আসে সেই দিন যে সকল বন্ধুরা বইটা সংগ্রহ করেছেন তাদের বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি, আপনাদের সংগৃহীত বইটা লিটলম্যাগ চত্বরের ‘গল্পপত্র’ অথবা ‘কবিতা সংক্রান্তি’ স্টল হতে বিনামূল্যে বদলে নেয়ার জন্য।

ই-বুকঃ মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১, ডিসেম্বরের দিনগুলি / নুরুজ্জামান মানিক

ebook.jpg

বাঙ্গালীর ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। ডিসেম্বর আমাদের রক্তস্নাত বহু প্রতীক্ষিত বিজয়ের মাস। আর ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বাঙ্গালীর হাজার বছরের ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল দিন। শত সমালোচনা, শত দূর্বলতা, শত নেতিবাচক দিক থাকা স্বত্তেও এটা সূর্যের মতো দেদীপ্যমান যে, লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে এদিনই বাঙ্গালী সর্বপ্রথম যথার্থভাবেই বাংলাদেশের শাসনভার পরিচালনার পর্যায়ে উপণীত হয়েছিলো।

একাত্তরের ডিসেম্বরের সেই দিনগুলো ছিলো অত্যন্ত ঘটনাবহুল ও তাৎপর্যপূর্ন। নুরুজ্জামান মানিক এর লেখা সেইদিনগুলোর ঘটনা এবছর ডিসেম্বর মাসের প্রতিদিন “আমরা বন্ধু” ব্লগে সিরিজ আকারে প্রকাশিত হয়েছে। সেই সিরিজেরই সংকলন এই ই-বুক “মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১, ডিসেম্বরের দিনগুলি”

মেঘবন্দী (১৬) ... বৃষ্টির অশ্রুজল / লীনা ফেরদৌস

বৃষ্টির অশ্রুজল
লীনা ফেরদৌস

একদম কাক ভেজা হয়ে ওয়ানস্টপ মলে ঢুকল শায়লা, কয়েকদিন থেকেই ঝুম বৃষ্টি, একদম থামাথামির নাম নেই, যাকে বলে পারফেক্ট শ্রাবণ মাস। রাস্তা ঘাটে পানি উঠে একাকার, খুব অসুবিধায় না পড়লে কারোই আজ বের হবার কথা না। অফিস থেকে বেরিয়ে কোন রিক্সা পাওয়া যাচ্ছিল না, একটা বুড়ো রিক্সাওয়ালাকে চাচা টাচা ডেকে অনেক কষ্টে তিনগুণ বেশী ভাড়া দিয়ে এসেছে সে।

বাড়ীতে একদম বাজার নেই। অফিস বেরুনোর সময় খালা বার বার বলে দিয়েছেন
“বাজার না আনলে কিন্ত খাওয়া নাই, ফ্রিজ একদম খালি, কতদিন ধরে বাজার কর না । আমি মুদি দোকান থেকে এটা সেটা এনে কোন রকম চালাচ্ছি। পুশ্পী মুরগীর মাংস ছাড়া ভাত খেতে চাচ্ছেনা, প্রত্যেক বেলায় তার এক বায়না। আজ কিন্ত
বাজার না আনলে হবে না । “

মেঘবন্দী (১৫) ... মেঘ বৃষ্টির পাঁচালী / লিজা

মেঘ বৃষ্টির পাঁচালী
লিজা

লোকটি দ্রুত হাটছে । শুকনো খরখরে শরীরে যত দ্রুত সম্ভব পাড়া ছাড়িয়ে একটু নির্জন জায়গার খোঁজে হেটে যাচ্ছে । আর হয়তো মিনিট পাঁচেকের মধ্যে বৃষ্টি নামবে । লোকটি আন্দাজ করে নেয়, আজ ঝুম বৃষ্টিই হবে; একেবারে আকাশ পাতাল তছনছ করে বৃষ্টি নামবে আজকে । বাতাসের বুক চিরে দিয়ে অজস্র তীরের মত নেমে আসবে ওরা । মাতালের মত হেলেদুলে ঢলে পড়বে বিরসা মাটির বুকে । লোকটি ভাবতে ভাবতে হাটে, হাটে আর ভাবে । কোন এক জিনিসের প্রেমেই মজেছে সে, এ তারে দেখা দেয় কালেভদ্রে । অথচ লোকটি কত দিনরাত উদাস বসে অপেক্ষা করে, হেলায় ঠেলে সরায় ময়নার চান্দের জ্যোৎস্না ।

মেঘবন্দী (১৪) ... মৌমিতার সুখ-দুঃখ / রশিদা আফরোজ

মৌমিতার সুখ-দুঃখ
রশিদা আফরোজ

(১)
‘এইখানে বৃষ্টি পড়ে ভিজে যায় নদী
মন বলে আজ তুমি ফিরে আসো যদি...’
বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। খবরের কাগজ হাতে বিছানায় গড়াগড়ি দিচ্ছে মৌমিতা। এককাপ চা খেতে ইচ্ছা করছে কিন্তু বুয়াকে ডেকে সেটা বলতে ইচ্ছা করছে না। রাতুলের কথা মনে পড়ছে। এরকমই এক বৃষ্টির দিনে মৌমিতা তুমুল আনন্দে আলোড়িত হতে হতে রাতুলকে ফোন করে বলে, শোনো, আজ একটা মজা হবে?
‘যেমন?’ রাতুল বলে।
‘আজ তো বৃষ্টি হচ্ছে, আমরা ছাতা নিয়ে বের হবো, রিকশায় ঘুরবো, তারপর হঠাৎ ছাতা উড়িয়ে দেবো...কী মজা হবে, তাই না? ভীষণ উত্তেজিত মৌমিতা।
‘এখানে মজার কী আছে? এসব স্রেফ পাগলামি, ফোন রাখো, একটু পর তো দেখা হবেই।’ রাতুল ফোন রেখে দেয়। মৌমিতার মুখ জুড়ে অন্ধকার নেমে আসে।

মেঘবন্দী (১৩) ... আকাশ জুড়ে বৃষ্টি আর বৃষ্টি ভেজা মন, মন চাইছে থাকুক ভাল আমার আপনজন... / জেবীন

আকাশ জুড়ে বৃষ্টি আর বৃষ্টি ভেজা মন, মন চাইছে থাকুক ভাল আমার আপনজন...
জেবীন

- আরে! এমন হয় নাকি!
- কেন হবে না? করলেই হয়।
- বুঝো না কেন, হানিমুনে যায় কেবল দু’জনে দু’জনকে একদম নিজেদের মতো করে জানতে, সারাজীবনের জন্যে কিছু মধুর স্মৃতির অভিজ্ঞতায়।
- হ্যাঁ, তাই তো চাইছি। কিছু দারুন আনন্দময় সময় কাটাতে, যাতে আমাদের আপনজনেরা থাকবে আমাদের সাথে, আর আমি তুমি সবার মাঝেও কেমনতরো থাকি তা ভালো করে জানতে এর চেয়ে ভালো সুযোগ আর কি হতে পারে বলো?
- ধ্যাত! তাই বলে ২৫/৩০জনের মিছিল নিয়ে আমরা হানিমুনে যাবো!! কখনোই না, একেবারেই না!

মেঘবন্দী (১২) ... একটি বর্ষণমুখর রাত্রি এবং নষ্ট কৌমার্যের গল্প / জুলিয়ান সিদ্দিকী

কেবল বৃষ্টির জন্যই মানব জীবনে  বর্ষাকালের একটা আলাদা গুরুত্ব আছে। যে কারণে একে মানুষ মনে রাখে। মনে রাখে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঘটনাবলীকে। আর এ ছাড়াও হয়তো ঝড়-বৃষ্টির সঙ্গে মানুষের জীবনের কিছু কিছু ঘটনা জড়িয়ে থাকে ওতপ্রোত ভাবে। যে কারণে বিশেষ ঘটনা হিসেবে সেগুলো দখল করে নেয় স্মৃতির কিয়দংশ। আর সেই বিশেষ ঘটনাটির আগে-পরের বেশ কিছু স্মৃতিও উজ্জ্বল থাকে মানস পটে। তো যে ঘটনাটি বলার জন্যে এ গল্পের অবতারণা, তার আগের কিছু কথা না বললেও নয়। যদিও মনে হতে পারে মূল গল্পের সঙ্গে এ ঘটনার কী সম্পর্ক?

মেঘবন্দী (১১) ... তুচ্ছ বর্ষন গল্প / রুমানা বৈশাখী

তুচ্ছ বর্ষন গল্প
রুমানা বৈশাখী

১)
টিপটিপ করে পড়েই চলেছে কাল দুপুর থেকে। সন্ধ্যা পেরিয়ে, রাত পেরিয়ে এখন পরদিন ভোর। তবু বুঝি আকাশের মজুদের শেষ নেই। এতটুকু বিরাম নেই বৃষ্টির ঝরঝরিয়ে পড়ে চলার। গাঢ় অন্ধকার ঘনাচ্ছে ক্রমশ। যে কোনো মুহুর্তে আবার ঝমঝমিয়ে বর্ষনের প্রস্তুতি।

মেঘবন্দী (১০) ... হে বৃষ্টি / কামরুল হাসান রাজন

হে বৃষ্টি
কামরুল হাসান রাজন

হে বৃষ্টি
তুমি অধির হয়ে নেমে এসো
মর্ত্যমান পৃথিবীর বুকে
যেমন করে
কোজাগরী পূর্নিমায়
ধেয়ে আসে চাঁদের আলো

যে অসম্ভব দ্রুততায়
ঐ লঞ্চ যাত্রীর
ছোট্ট ফুসফুসে
ঢুকে পড়ে মেঘনার নোনা জল

তেমনি করে
নেমে এসো
মর্ত্যমান পৃথিবীর বুকে

যেন তুমি এক দুরন্ত প্রেমিক
ছুটে চলছ ক্ষণিকের গোপন অভিসারে
যেখানে আধঘন্টা কিংবা আরো অনেকক্ষণ ধরে
অপেক্ষমাণ তোমার প্রিয়তমা

আবার
যেমন করে
ধীরে ধীরে
সরকারি অফিসের নবীন কর্মচারী
ঘুষ খেতে শেখে

ঠিক
তেমনি করে
মর্ত্যমান পৃথিবীর বুকে নেমে এসো

যেমন করে
হতাশা
রাতদিন চব্বিশ ঘন্টা কর্তব্যরত
ব্যর্থ কবির স্নায়ুতন্ত্রকে গ্রাস করে

তেমনি ধীর লয়ে
এসো নেমে এই মর্ত্যমান পৃথিবীর বুকে

নাকি আজ তুমিও
সাহিত্য সম্পাদকের ভূমিকায় অবতীর্ণ

মেঘবন্দী (৯) ... আমি জ্যোছনা এবং বৃষ্টিরা / লীনা দিলরুবা

আমি জ্যোছনা এবং বৃষ্টিরা
লীনা দিলরুবা

একদিন আকাশ থেকে কিছু বৃষ্টি ঝরে পড়েছিল, আমি দরজা খুলে বাইরে এসে দেখি-ওমা! সাদা সাদা জ্যোছনায় ভেসে যাচ্ছে চারদিক, আচ্ছা জ্যোছনা রাতেও বৃষ্টি হয় তাহলে! আমি বৃষ্টি ঘাড়ে করে জ্যোছনায় ভাসতে ভাসতে ভাঙতে লাগলাম পথ ; চলতে গিয়ে জনারণ্যে কয়েকটি পরিচিত মুখ দেখা গেল। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে পরিচিত মুখগুলো আমার সাথে খুব অপরিচিতের মতো আচরণ করছিল- ওরা আমায় চিনতে পারছিলনা! শুধু না চেনার বিষয়টি নয় ওদের আচরণও ছিল অদ্ভুতুড়ে। কারো দিকে লক্ষ না করে ওরা অবিরাম কি যেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল; মনে হচ্ছিলো একদল নাছোড়বান্দা প্রেমিক কাঁদা হাতড়ে সব ওলট-পালট করে দেবে। যেহেতু ওরা আমার সঙ্গে কথা বলছিলো না তাই আমার জানা হলো না ওরা আসলেই কি খুঁজছিলো- বৃষ্টির ক্ষীয়মান ফোঁটা, জ্যোছনাগান্ডীর, নাকি সোনার মোহর?

মেঘবন্দী (৮) ... বৃষ্টিমুখর দিনরাত্রি / আহমাদ মোস্তফা কামাল

বৃষ্টিমুখর দিনরাত্রি
আহমাদ মোস্তফা কামাল

আমার নাকি জন্ম হয়েছিলো বৃষ্টিভেজা শীতের রাতে, মা’র কাছে বহুবার শুনেছি সেই কথা! মায়ের মুখে সেই জন্ম-বর্ণনা, আহা, কী যে মধুর লাগতো শুনতে -

মেঘবন্দী (৭) ... হায়রে বৃষ্টি! / রাফি

হায়রে বৃষ্টি!
রাফি

গাছের পাতায় ঝিড়ঝিড়ে বৃষ্টির টুপটাপ টুপটাপ, টিনের চালে ঝুপঝাপ ঝপঝাপ, কিংবা মুষুলধারে বৃষ্টির বাধানো রাস্তার দুধার দিয়ে তীব্র বেগে ছুটে চলা....হায়রে বৃষ্টি।

বৃষ্টি মানে ঘুমঘুম আলসে ভাব, ভার্সিটির হলে কাথা মুড়ি দিয়ে ঘুমানো, কিংবা আলগোছে গায়ের গেন্জিটা খুলে মায়ের অগোচরে ভেজার চেষ্টা, কিংবা ক্লাশ রুম থেকে জানালার গ্রীল পেরিয়ে কিশোরের ভেজা কাক দেখা....

বৃষ্টি মানে স্কুল ছুটি টিফিন পিরিয়ডেই, বৃষ্টি মানে মাঠ কাদা করে ফুটবল খেলা, বৃষ্টি মানে স্কুল শেষে ব্যাগ-জুতো-মোজা পলিথিনে ভরে প্যান্ট গুটিয়ে জমে যাওয়া পানিতে ঢেউ তুলে হাটা...।

বৃষ্টি মানে দুপুরে খিচুড়ী-মাছ-বেগুন ভাজা.... বিকেলে চাল-বুট ভাজা.....আর বাজার থেকে ব্যাগ ভরে বাবার হরেক রকমের মাছ নিয়ে আসা.......

মেঘবন্দী (৬) ... বর্ষার তিন ছত্র / আশফাকুর র

বর্ষার তিন ছত্র
আশফাকুর র

বৃষ্টি।পৃথিবীর সকল দেশের সকল মানুষের কাছে বৃষ্টি এক প্রার্থিত নাম। আর আবহাওয়া, অর্থনৈতিক ও ভৌগলিক নানা কারণে আমাদের দেশে বৃষ্টি এক চিরচেনা ও প্রার্থিত অতিথির নাম। আমাদের দেশের সাহিত্যেও তাই বৃষ্টি আর বর্ষার মারাত্মক প্রভাব। এক বর্ষাকে ঘিরেই আমাদের কবিরা লিখেছেন হাজার হাজার ছত্র। আমাদের সাধারন জীবনেও বৃষ্টির প্রভাব কম নয়। বৃষ্টির রূপ নানারূপে আসে আমাদের কাছে আসে আমাদের জীবনের নানা সময়ে। বৃষ্টির এই রূপের বিবর্তন আমাদের জীবনের এক অসাধারন অংশ। আমার মতে রুপের এই বিবর্তন তিন ছত্রে। তাহল শৈশব, কৈশোর আর যৌবন কালে।

সাম্প্রতিক মন্তব্য