.....পাবলিক ভদ্রতা শিখবে কবে ..... X(
মাথায় রক্ত উঠে আছে, কিছুক্ষন আগে পাওয়া এক ইমেইল পাবার পর। বাংলাদেশ থেকে একজন ইমেইল করেছেন, মোটামুটি বংগানুবাদ হচ্ছে:
জনাব.....
আমি অমুক বাংলাদেশ থেকে বলছি। জেনে খুশি হবেন যে আমি আপনার ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি করতে আসছি। দুর্ভাগ্যবশতঃ আমি থাকার জন্য কোন স্থান পাচ্ছি না। আমার একটা বাসা/স্থান দরকার যেখানে আমি এসে থাকবো আর পরে আমার ফ্যামিলী এসে আমার সাথে জয়েন করবে। এ ব্যাপারে আপনার হেল্প করার থাকলে জানাবেন।
.......................
পুরা চিঠিতে ভদ্রতার লেশমাত্র নাই। একজন অপরিচিত মানুষকে প্রথমবারের জন্য চিঠি লেখলে নিজের পরিচয়, বৃত্তান্ত দিতে হয় সেই ফর্মালিটির ধারে-কাছে নাই। গৎবাধা কথা, "জেনে খুশি হবেন.......।" সে কি শ্যালক হয় যে আমি খুশি হবো?
বিদেশে আসলে মানুষ কত ধরনের জটিলতার মধ্যে পড়ে তা জানি, সেখানে স্বদেশী কেউ হেল্প করলে ইনিশিয়াল শকটা অনেক সহনীয় হয়। সেই ইনিশিয়াল হেল্পটাও যতটুকু পারি করি। কিন্তু যখন কেউ এই ভাষায় ইমেইল করে তখন মনে হয় আমার এইটা অফিশিয়াল দায়িত্ব, আমি করতে বাধ্য, আর উনি দেশ থেকে এই হেল্প পাওয়ার অধিকার রাখেন..... বা... ছা...........। দুঃখ এই যে, এই ধরনের ইমেইল এই প্রথম না, আগেও পেয়েছি। একজনের এক্সপ্রেশন এতই খারাপ ছিলো যে খুব খারাপ ভাবে রিঅ্যাক্ট করতে বাধ্য হয়েছিলাম।
আর কত? অপরিচিত কাউকে ইমেইল করা বা হেল্প চাওয়ার ক্ষেত্রে কতটুকু মডেস্টি রাখা দরকার সেইটাও কি লোকজন দিন দিন ভুলে যাচ্ছে নাকি? আমাদের এক্সপ্রেশনে এত সমস্যা কেন?
ও! বলতে ভুলে গেছি, মেসেজের বিষয় হলো "আর্জেন্ট"।
ভাই কোসটো নেবেন না। সোমোসসা োনোক
আমি অবশ্য অভদ্রতা বিষয়টা বুঝতে পারি নি, পরমশ্রদ্ধেয় জনাব লিখে শুরু করলে কি ভদ্রতা প্রকাশ পেতো। আমার ধারণা এইশ শব্দের আগে বেশ কিছু প্লীজ ছিলো যা অনুবাদে আসে নি। বায়োডাটা না দেওয়াটা অপরাধ হয়েছে, হয়তো পরিচিতিমূলক কথা লেখা যেতো, কিন্তু এটা নিয়ে ক্ষিপ্ত হওয়ার কারণ বুঝতে পারি নি।
বিষয়টা কলোনিয়াল বলতে পারতাম, কিন্তু তা বলছি না আমি, আমি "........." বিষয়ে পিএইচডি কোর্সে এডমিশন পেয়েছি, আমি ওখানে আসতে চাই, কিন্তু যেহেতু আমার আবাস এখনও ঠিক হয় নি আমি বাধ্য হয়ে আপনাকে স্মরণ করছি, যদি আপনার মূল্যবাদ সময়ের সামান্য ব্যয় করে আমার জন্য একটা থাকবার জায়গা খুঁজে দিতেন বাধিত হতাম।
কিংবা আপনি একটা ওয়েবপেজে কি ধরণের আবেদনপত্র লিখলে আপনি তাকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী হবেন লিখে রাখলে অভাজনদের সুবিধা হতো।
আর উৎসাহী বাঙালীরা সব সময় এই সেশনে কারা কারা বাংলাদেশ থেকে আসছে , সেসব খোঁজ রাখে, আপনি রাখেন না এইটুকু বুঝা গেলো এই যা।
আপনি যে অলটাইম এক্সাইটেড থাকেন তা জানতাম, কমেন্ট পেয়ে আবারও বুঝলাম। তবে আপনার কমেন্টের পর আবার ইমেইলটা দেখলাম, 'প্লিজ' পেলাম না।
কলোনিয়াল স্টাইলে তো লেখতে বলি নি। জনাব, বাধিত, বিনীত এইসব ব্যবহার না করেও ভদ্রভাবে চিঠি লেখা যায়। বন্ধুর বা পরিচিত কারও কাছে যে ভাবে চিঠি লিখবেন, অপরিচিত কাউকেও কি সেইভাবে লেখবেন? আর তাতে যদি আপনি কোন সমস্যা না দেখেন তবে বলতেই হবে আপনার বড় ধরনের সমস্যা আছে। তাই আমার ক্ষিপ্ত হবার কারন আপনার মাথার উপর দিয়েই যাবে।
আচরনে, কথা বলায়, লেখায় ভদ্রতা বা বিনয় থাকলে দুর্বলতা প্রকাশ পায় না।
আর এসব লোকের কারনে যদি প্রবাসে থাকা বাংগালীরা নতুন বাংগালীদের থেকে দুরত্ব রাখতে চায় তবে তা যুক্তিযুক্তই মনে হয়।
প্রবাসে বাংলাদেশীদের এড়ায়া চলবার অনেক কারন আছে তার ভেতরে একটা অপরের পাছার গন্ধে নিজের পাছা চুলকে ঘাঁ করবার স্বভাব, একটু বয়স্ক মহিলারা অন্য বাসার মহিলা মেয়েরা কি করে কি দেখে কি রান্না করে, এর চাকুরি ওর এর সাথে ভাব কেনো এইসব ফাতরামি করে, সেইসব এড়ায়া চলাই ভালো, দীর্ঘ প্রবাসের সমস্যা সংকট এই রকমই, আপনার কাছে তার বিনয়হীনতা যেমন অসহ্য লেগেছে, আপনার আচরণের ভেতরেও একই রকম অসহিষ্ণুতাই প্রকাশ পেয়েছে,
নাম ঠিকানা উহ্য রেখে ব্যাকবাইটিং এর সুবিধা আছে, গায়ের ঝাল ঝাড়া যায় এবং ভদ্রতাও বজায় থাকে।
প্রবাসে বাংলাদেশীদের এড়িয়ে চলবার কারন হিসেবে অপরের পাছার গন্ধে নিজের পাছা চুলকে ঘাঁ করার যে প্রবনতার কথা বললেন তা হয়তো অনেক জায়গায় সঠিকই, কারন আমরা অনেক বেশী পরশ্রীকাতর। তবে দেশেও কেউ তার বসের "..." চুষে বিশাল কিছু করে ফেলছে এটা দেখে অনেক পরশ্রীকাতর নিজের পাছায় ঘাঁ তৈরী করে ফেলে। আপনার প্রতিটা লেখায়া তার প্রকাশ পাওয়া যায়। এবং তা প্রকাশের মাত্রা দেখে বুঝা যায় আপনি নিরাময় অযোগ্য।
নাম ঠিকানা উহ্য রেখে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন করিনি এই পোষ্টে। এই ঘটনা বলে দেখানোর চেষ্টা করেছি আমাদের ন্যুনতম ভদ্রতা জ্ঞান কিংবা সৌজন্যতার প্রকাশ কত অপ্রতুল, যা কাংখিত না। পোষ্ট আবার পড়েন, উক্ত ব্যক্তি সম্বন্ধে কয়টি বাক্য ব্যয় হয়েছে দেখেন।
তবে পোষ্টে এসে তেমনি এক স্যাম্পলের দেখা দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। চুলকাতে থাকুন।
শিখে যাবে, শিখে যাবে। ভিসন ২০৬৯!
এতদুর.....হাহাহাহা.।ততদিন দুনিয়া থাকে নাকি দেখেন..
এই ব্যাপারে কোন অভিজ্ঞতাই নাই। তবে সামান্যতম ভদ্রতাটুকু অবশ্যই বজায় রাখা উচিত। পরিচিত, অপরিচিত সবার সাথেই।
এই অভিজ্ঞতা না থাকাই ভালো বোনডি।
আমার ধারনা ভদ্রলোক সরকারী আমলা বা প্রচুর নোট লেখা বৈদেশীক কোম্পানীতে পেশাদারী কামলা, যা তার মেইলে প্রকাশ পেয়েছে। মেইলটা অফিসের ক্ষেত্রে প্রোযোজ্য হলেও ব্যক্তিগত মেইলের ক্ষেত্রে একদমই অনুপোযোক্ত। ভদ্রলোকের মাঝে কোথায় কি ভাবে ও কি ভাষায় মেইল করতে ও লিখতে হবে সেটার বোঝার ক্ষমতায় ঘাটতি আছে।
ঐ লোকটার পরবর্তী ইমেইলটা আর অনুবাদ করলাম না।, করলে আরও মজা পেতেন মাইট। হয় ভদ্রতা জানেনা, নাইলে মুই কে হনুরে অবস্থা....
হা হা হা হা
এবার তাহলে আমার একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। দেশ থেকে আমরা চারজন একসাথে আমাদের ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। তারমধ্যে একজন আমাদের দেশের এক ইউনির শিক্ষক ছিলেন। উনি শিক্ষক হলেও বয়সে আমার চাইতে দুইবছরের বড় ছিলেন। ভিসা সম্পর্কিত অনেক জটিলতা আমরা দুইজন ঢাকাতে বসে ফেস করেছি যা উনি করেনি কারন আমরা দুইজন তাকে ঢাকা থেকে সব ইনফরমেশন তাকে শেয়ার করতাম।ডরমেটরী এপ্লিকেশনের সময় আমরা ঢাকার দুই বাসিন্দা নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে রুমমেট হিসাবে নিজেদের নাম দিলাম কিন্তু যেদিন ডরমেটরীর ছাত্রের লিস্ট দেখি সেদিন দেখি উনি আমার নাম তার রুমমেট হিসাবে চুজ করছেন।আমি জিজ্ঞাসা করলাম আপনি যে আমার নাম দিলেন একবার জিজ্ঞাসা করবেন না? উনি আকাশ থেকে পড়ে ইউনির শিক্ষকের মতো বললেন তোমার নাম দিতে কি আবার তোমার পারমিশন নেয়া লাগবে নাকি?
এদিকে ইন্টারন্যাশনাল অফিস থেকে আমাকে মেইল দিয়ে জিগায় তোমাকে নিয়ে দুইজন টানাটানি করতেছে তুমি কাকে চুজ করবা।বাধ্য হয়ে দেশী আরেকজনের নাম সিলেক্ট করে দিলাম।
এখানে এসে আমাদের ক্যাম্পাসের অন্যদের কে আমরা নতুনরা মিলে একটা পার্টি দিতে চাইলাম কারন আসার আগে উনারা আমাদের অনেক হেল্প করেছে বলে।কিন্তু উনি আমাদের সাথে জয়েন না করে সেদিন সারাদিন ল্যাবে কাটিয়ে আসলেন।
কিন্তু কিছুদিন পর উনি অসুস্থ্য হয়ে প্যারালাইজড হইয়ে গেলেন।হসপিটালে ভর্তি করানো হলো বুসানের ইয়াংসানে।সেটা কতদূর তা আপনার ধারনা আছে।আমরা বাংলাদেশীরা পালা করে একেকদিন একেক জন সব সময় তার সাথে থাকলাম। এদিকে নিজের ল্যাব,প্রফেসরের ডলা তারপরেও আমরা আমাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করলাম ডাক্তার বললেন উনি সুস্থ্য হবে কিন্তু অনেক সময় লাগবে।উনার প্রফেসর উনাকে বললেন দেশে চলে
যেতে সেই সময় গিমহে থেকে কোন ফ্লাইট নাই দেশে যাওয়ার শেষমেশ সিউল থেক উনাকে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হলো।যেদিন উনি যায় সেদিন আমাদের তিনজন উনার সাথে গেলো এয়ারপোর্টে তুলে দেয়ার জন্য। যাওয়ার আগে উনি উনার ইন্সুরেন্সের টাকা ফেরত না পাওয়ার কারনে ঠিক হলো আমরা উনার টাকা তুলে পাঠিয়ে দিবো।ইন্সুরেন্সের টাকা পাঠানোর সময় উনি জানালেন ব্যাঙ্কের মাধ্যমে টাকা পাঠালে ডলারে কম পাওয়া যাবে তাই হুন্ডি করে টাকা পাঠাতে হবে।সেই মোতাবেক অনেক খুঁজাখঁজি করে হুন্ডি বের করে টাকা পাঠানো হলো। কিন্তু টাকা পাওয়ার পর তার আর কোন খবর নাই।যে ফোন নাম্বার আমাদের দিয়ে গেছে সেটাও বন্ধ।আমরা টেনশন করি সে টাকা পেলো কিনা।দুইদিন পর তার খোঁজ মিললো এবং জানালো সে টাকা ঠিকমতো পেয়েছে আর সে অসুস্থ্য হওয়ার আগে ফ্রীজে আফকেজি মাটন রেখে গেছে সেটা এখনো আছে কি না? যদি থাকে তাহলে যেন আমরা রান্না করে খেয়ে নেই।
এরপর প্রফেসর সাহেব রে অনেকবার ফোন দিসি কিন্তু মোবাইল কোম্পানীর সেই বদ বেটি খালি কয় এই মুহুর্তে সংযোগ দেয়া সম্ভব নয়।
এই হচ্ছি আমরা!!!!!তথাকথিত দেশের উচুঁশ্রেনীর জনতা!!!!
ভালো কৈছো রাসেল।, 'উচ্চশিক্ষিত সমাজ।।।' এরা ভদ্রতা দেখায় না ইজ্জত কমে যাবে বলে।।
এই লাইনে খুজলে আরও অনেক তিক্ত কাহিনী পাওয়া যাবে।, কোরিয়ায় থাকাকালীন এমন কিছু কাহিনী শুনছি।।
শালার পুরা জাতির ভদ্রতাজ্ঞান দিন দিন কমতেছে, কার্টেসি ভুলতেছে । দিন দিন চাইনিজ হচ্ছে।। ,
আবার সেইটার পক্ষে সাফাই গাওয়ার লোকের অভাবও নাই।
"তোমার নাম দিতে কি আবার তোমার পারমিশন নেয়া লাগবে নাকি? " - এই লাইনটা পরে
অনেক মজা পাইসি।
নাক উঁচা ভাবসাব লক্ষ্য করেছি অজএইড এ আসা সরকারী কম্মকত্তাদের মাঝে। উনারা সম্মান না চেয়ে আশা করেন "সমীহ" যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পান না বলে অনেক সময় আপত্তিকর আচরন করেন। একবার এরকম একজনের সাথে পরিচয় হবার সাথে সাথে তিনি নাম বলার আগেই বলা শুরু করলেন উনি অমুক মন্ত্রানলায়ের তকুক সিনিয়র সহকারী সচিব ! যেনো উনাকে স্যালুট করবে সবাই
এই ছোটলোকি মানসিকতা আমাদের মজ্জাগত। ইভেন স্কলারশিপে পিএইচডি করতে আসা লোকজনও প্রথম প্রথম হেভি নাক-উচু ভাবে থাকে, যেন স্কলারশীপ একা তারাই পেয়ে এসেছে...... দেশের আশে-পাশের লোকজনকে দেখানো ভাব দেশের বাইরে যে অচল সেটা বুঝে না এরা। এখানে মানুষের ভাব দেখার এত সময় নাই।
রাফি, আমি খুবই দুঃখিত। একটা তীব্র কষ্ট বুকের মধ্যে অনেক দিন দানা বেঁধে ছিল বলে, হঠাত লিখে ফেলেছি।
তারপর রাসেল নাম ব্লগারের মন্তব্য দেখে, নিজের খুবই লজ্জা লাগছে। মানুষ এত বিশ্রী করে লিখতে পারে জানা ছিল না।
যা হোক সত্য সন্ধানে রাসেলের মত অনেক সভ্য মানুষ চারিদিকে ঘোরাফেরা করছে। এদের কাছে নিজেকে খুব অসভ্য মনে হয়।
রাফি দয়া করে, আমার উপরের মন্তব্যটা মুছে ফেললে, আমি খুব বিনীত থাকবো।
আপনার খারাপ লাগলে মুছে দেবো বোনডি। কিন্তু আমি ডিলিটের অপশন খুজে পাচ্ছি। খোজ নিয়ে ব্যবস্থা নেবো। নো ওরিস।
রাসেলের মন্তব্য ইগ্নোর করে পোষ্ট পরিস্কার রাখতে পারতাম, তবে তা না করে ভদ্রতা শেখানোর ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়ে যাই....... কিছু মানুষ ন্যায্য হোক বা অন্যায্য হোক, জোর করে স্রোতের বাইরে চলে নিজেকে হাইলাইট করার চেষ্টা করে।
শাপলা আপা@ আমি ব্লগে ''রাসেল আশরাফ'' আমি ''রাসেল'' নই।
এই লেখার কমেন্টগুলোও তো ভদ্রতার বাইরে চলে গিয়েছে
লেখার সাথে সহমত।
ভাইয়া আসলে কিছু মানুষ ই আছে এমন যে মনে করে দুনিয়ায় সবাই তার চাকর। সবার সাহায্য তার হক। এসব মানুষকে নিয়ে অযথা বাক্যব্যয় করার মান হয়না। একটু ভাল করে কিছু বললে যে কারোই লস নাই এসব মানুষের কাছে তা মনেই হয়না।
এদের ইগ্নোর করেন।
আরে এ কে?? টাইম পাইছো তাইলে।
ইগ্নোর ইজ দ্যা বেস্ট সল্যুশন কিন্তু সব সময় সেটা করা সম্ভব হয় না।
চুপচাপ পড়ে গেলাম।
আমার আরো বাজে লাগে, যখন নতুন আসে কিছু চিনে না এমন ভাবে তখন বিনয় দেখায় কিন্তু পায়ের নীচে মাটি আসলেই শুরু করে আবার নোংরামি
মন্তব্য করুন