বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিকল্পনা সম্মেলন ১৯৭৪
১৯৭৪ সালে দাতা দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে ঢাকায় বাংলাদেশ উন্ননয় পরিকল্পনা বিষয়ে আলোচনার জন্যে আলাদা একটা সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান, অর্থনীতিবিদ নুরুল ইসলাম, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান, অর্থনীতিবিদ আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ উন্নয়ন অর্থনীতি গবেষণা ইন্সটিটিউটের পরিচালক অর্থনীতিবিদ স্বদেশ বসু এবং উন্নয়ন গবেষণার সাথে জড়িত অন্যান্য ব্যক্তিরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী উন্নয়ন পরিকল্পনা, প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বৈদেশিক ঋণ এবং অনুদানের প্রয়োজনীয়তা, সাম্ভাব্য ঋণ কিংবা অনুদান প্রদানের খাত নিয়ে আলোচনা করেছেন। তারা যে যার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী কৃষিখাতে বিনিয়োগ, শিল্প অবকাঠামোতে বিনিয়োগ, শিল্পখাতে রাষ্ট্রের মালিকানা এবং সাম্ভাব্য ব্যক্তি মালিকানার প্রশ্নগুলো আলোচনা করেছেন।
নুরুল ইসলাম যে বছর হার্ভার্ড থেকে অনুদান অর্থনীতি বিষয়ে গবেষণা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসলেন- যুক্তরাষ্ট্রে তখন ভীষণ রকম সমাজতন্ত্রবিরোধী মানসিকতা তৈরী হয়েছে, কম্যুনিস্ট পার্টির সাথে সংশ্লিষ্ঠতা থাকলেই রাষ্ট্রবিরোধী সন্দেহে জেল-জরিমানা নির্যাতন এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে প্রাক্তন উপনিবেশগুলোকে সামরিক শাসন- একনায়কদের উত্থান এবং তাদের অনুসৃত অনুদান নির্ভর কিছুটা লুটপাটের উন্নয়ন অর্থনীতিকেই গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হচ্ছে। পুরোনো উপনিবেশিক শাসনে শোষিত দেশগুলোর জাতীয়তাবাদী- সাম্যবাদী রাজনীতিকে পাশ কাটিয়ে, সেসব কে দ্বিতীয় বিশ্ব সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার প্রভাববলয় থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে অনুদানের সাথে অসংখ্য শর্ত জুড়ে দেওয়া হচ্ছে-
ছোটো ছোটো কৃষক-শ্রমিককে ব্যাংকে জমা টাকা জমা রাখতে উদ্বুব্ধ করা, ব্যাংকগুলোকে সহজ শর্তে শিল্পো উদ্যোক্তাদের ঋণ প্রদান, বৈদেশিক অনুদানে সড়ক এবং অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ, লুটপাট দুর্নীতির ভেতরে উপচে পরা উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নির্ধারণে বিভিন্ন সূচক তৈরী করা-
উন্নয়ন অর্থনীতিতে লুটপাটে অভ্যস্ত শিল্পোদ্যোক্তা শ্রেণীর আবির্ভাব এবং তাদের অবকাঠামোর মাধ্যমে দরিদ্রদের কর্ম সংস্থান, তাদের সঞ্চয়- এবং ব্যাংকের মাধ্যমে সেই সঞ্চিত অর্থ আরও শিল্পায়নে ব্যবহৃত হওয়ার মতো অদ্ভুতুড়ে উন্নয়ন পরিকল্পনার ঝুটঝামেলায় রাষ্ট্রের ক্রমশঃ আরও বেশী ঋণগ্রস্থ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অস্বীকার করে একদিকদর্শী উন্নয়ন গবেষণার মত্ততা সবটুকুই নুরুল ইসলাম দেখে এসেছেন।
তিনি ব্যক্তিগত পর্যায়ে অনুদাননির্ভর উন্নয়ন মডেলে বিশ্বাসী, বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত সাম্যবাদী সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি, সমবায় কিংবা যৌথমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সামষ্টিক উন্নয়ন তত্ত্বে তার আস্থা ছিলো না। তিনি বিশ্বাস করতেন রাষ্ট্র সাধারণ নাগরিকদের নিয়মিত অর্থনৈতিক প্রনোদনা দিলে তাকে অবকাঠামো নির্মাণ- সেবাদাতাদের বেতন-ভাতা ইত্যাদি খাতে যে পরিমান অর্থ বরাদ্দ রাখতে হয়- সে পরিমাণ অর্থ সরাসরি প্রনোদনা নিতে চাওয়া জনগোষ্ঠিকে বরাদ্দ দিলে রাষ্ট্রীয় খাতে দুর্নীতির পরিমাণ কমবে- অবচয় কমবে।
তার পরামর্শ ছিলো কৃষি উপকরণ খাতে ভর্তুকি হ্রাস করা, কৃষিজমির পরিমাণ অনুযায়ী ভর্তুকি বরাদ্দ হয়, তাই অধিকাংশ সময়ই কৃষিভর্তুকির সুবিধাটা পায় অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছল কৃষক পরিবার- যাদের আসলে ভর্তুকির প্রয়োজন নেই- এমন বরাদ্দ দিয়ে আয় বৈষ্যম কমানো যাবে না-
রাষ্ট্রক্ষমতায় অঙ্গাঙ্গি জড়িয়ে থাকা মানুষগুলোর বড় একটা অংশই আসলে জোতদার পরিবারের সন্তান- তাদের পরিবারের ৩০-৪০ বিঘা, কারো কারো ১০০ বিঘা ভু-সম্পত্তি আছে, সার এবং অন্যান্য কৃষি উপকরণ খাতে ভর্তুকি কমিয়ে দিলে এই জনগোষ্ঠী অন্য একটি রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করা শুরু করবে, ফলে আয় বৈষম্য নিরসনে কার্যকরী না হলেও এমন রাষ্ট্রীয় ভর্তুকির রাজনৈতিক গুরুত্ব বিবেচনা করে রাষ্ট্র এইখাতে বরাদ্দ কমাতে অনাগ্রহী ছিলো।
অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত ছিলো খাদ্যশস্য, তেল-নুন-পিয়াজের রেশন। পুলিশ-আর্মি- তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর সরকারী কর্মচারী- শিল্প কারখানা শ্রমিক- মূলত এই শ্রেণীটাই এমন রেশন তালিকার অন্তর্ভুক্ত ছিলো। বিশেষত রাষ্ট্রায়াত্ব কল-কারখানায় কর্মরত কয়েক লক্ষ শ্রমিক- যাদের নিজস্ব শ্রমিক ইউনিয়ন, রাজনৈতিক মতাদর্শিক ঐক্য আছে- যারা এই ধরণের রেশন তালিকার সুবিধা পাচ্ছে- হঠাৎ রেশন বরাদ্দ বন্ধ করে দিলে এরা রাস্তা ঘাটে নেমে- শিল্প কারখানা বন্ধ করে দিয়ে দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে ফেলবে।
নিয়মিত রেশনের পরিবর্তে এদের যদি চাকুরির বেতন বাড়িয়ে দিয়ে বলা হয় খোলা বাজার থেকে খাদ্য দ্রব্য কিনে নিতে- এরা সে পরামর্শে রাজী হবে না। যদিও আমদানী নিয়ন্ত্রন করে সরকারী সংস্থা তবে খোলা বাজারের দ্রব্য নিয়ন্ত্রনে সরকারী দক্ষতা ছিলো কম- তাই পরিবারের সদস্য গুণে পাওয়া সাপ্তাহিক রেশন সুবিধা অগ্রাহ্য করে বেশী বেতনের দাবীতে রাজী হবে না শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্যরা। এরশাদ ক্ষমতা গ্রহনের পর রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন শিল্প কারখানাগুলোর অধিকাংশই ব্যক্তি মালিকানায় ছেড়ে দেওয়া হয়, সংগঠিত শ্রমিক ইউনিয়নগুলো লাভ-লোভের খপ্পরে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়- একটা পর্যায়ে শ্রমিক প্রতিবাদের সম্ভাবনা শূণ্য হয়ে যাওয়ার পর সাপ্তাহিক রেশন বরাদ্দ বন্ধ হয়ে যায়। নুরুল ইসলামের পরামর্শ প্রস্তাবনার প্রায় ১ যুগ পরে বাস্তবায়িত হয়।
অর্থনীতিবিদ আনিসুর রহমান হার্ভার্ডে পিএইচডি করে আসলেও সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক কাঠামোর ভিত্তিতে উন্নয়ন পরিকল্পনায় তার মনোভাব ছিলো ইতিবাচক। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে তিনি অর্থনীতি বিভাগে মার্ক্সের অর্থনীতি দর্শণ, সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক কাঠামো এবং অন্যান্য বিষয়ে পড়ানোর উদ্যোগ গ্রহন করেন। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কৃচ্ছতার পরামর্শ দেওয়া পরিকল্পনা কমিশন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেতন নির্ধারণ করে ২০০০ টাকা, সরকারী কর্মচারীরা ৫০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা বেতন পেতেন। ব্যক্তিমালাকানাধীন গাড়ী ব্যবহার বন্ধ করে গণ পরিবহন পুলের প্রস্তাবনা, দ্বিতীয়-তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের জন্যে আলাদা আলাদা বাসের বন্দোবস্ত করা-
সচিব-মন্ত্রী এবং অন্যান্যদের গণ পরিবহন ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া আনিসুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় এবং সচিবালয়ে যোগাযোগ জন্যে ব্যবহার করে বাইসাইকেল। তিনি যা পরামর্শ দিচ্ছেন তা মেনে চলার মতো মানসিকতা নিয়েই জীবনযাপন করেছেন।
অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান দাতা দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সামনে শিল্প প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের যুক্তি এবং প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান জনসভায় শিল্প কারখানা জাতীয়করণের ঘোষণা প্রদান করেন। পাকিস্তানীদের পরিত্যাক্ত শিল্পকারখানার সাথে সাথে বাঙালী মালিকানাধীন ৭৫টি পাট ও সুতাকল জাতীয়করণের ঘোষণা দেওয়া হয়। এইসব শিল্পকারখানার মালিকদের অধিকাংশই রাষ্ট্রীয় প্রণোদনার অংশ হিসেবেই ব্যাংক ঋণ- রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা- যন্ত্রপাতি আমদানীতে ছাড় এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সমেত শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে তুলেছিলেন। এসব প্রতিষ্ঠানে তাদের ব্যক্তিগত বিনিয়োগের পরিমাণ ছিলো ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ। ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জমির দাম বাড়িয়ে দেখিয়ে তারা ব্যাংক ঋণ নিয়ে শিল্প কারখানার জমি কিনেছেন, যন্ত্রপাতির দামের তুলনায় বেশী অর্থের এলসি খুলে বাড়তি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন, এবং স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর রোষানল থেকে বাচতে অধিকাংশ সময়ই এইসব শিল্প কারখানা খুলে রেখেছেন, এরা অধিকাংশই মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে খুব বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হন নি- আইয়ুবের আমলের বেসিক ডেমোক্র্যাটদের পরিবারের সদস্যরাই ছিলো এইসব শিল্প কারখানার মালিক এবং তারা মোটাদাগে সবাই ছিলো আওয়ামী লীগ বিরোধী। শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ বিরোধী হওয়ার জন্যেই এদের শিল্পকারখানার মালিকানা কেড়ে নেওয়া হয়েছিলো এমন অভিযোগ সম্ভবত সত্য না- তবে ব্যক্তিগত শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারী মালিকানায় চলে যাওয়ার পর এরা যে সরকারের প্রতি খুব বেশী সন্তুষ্ট ছিলো এমনও না।
শিল্প প্রতিষ্ঠান পরিচালনার দক্ষ জনবল সরকারের ছিলো না। সরকার বিভিন্ন কর্পোরেশন গড়ে তুলে আমলাদের হাতে এইসব শিল্প প্রতিষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছিলো। একই সময় সরকার দলীয় রাজনীতিবিদগণ শিল্প প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের ঘোষনার সাথে সাথে শ্রমিকদের সরকারী কর্মচারী হিসেবে প্রাপ্য সকল সুযোগ সুবিধা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে। ১৫ লক্ষ কিংবা তার চেয়ে কম মূল্যের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকানা পর্যায়ক্রমে দেড় লক্ষ কিংবা তার চেয়ে কম টাকায় ব্যক্তিমালিকানায় ছেড়ে দেওয়ার সরকারী পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কিছুটা দেরী হয়েছে। লেজেহুমো এরশাদের শাসনামলে অবশ্য ব্যক্তিখাতে ছেড়ে দেওয়ার শর্ত পরিবর্তিত হয়েছে।
১৯৭৪ সালে যখন ঢাকায় দাতা দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে সম্মেলন চলছে- তখনও পর্যন্ত প্রাপ্ত হিসেবে রাষ্ট্রায়াত্ব শিল্প কারখানাগুলোর অধিকাংশই অলাভজনক শিল্প প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য হচ্ছে। ১৯৭২ সালের কাঁচামালের ঘাটতি বহুলাংশে কমে গেলেও শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদনের পরিমাণ ১৯৬৯-৭০ অর্থ বছরের তুলনায় কম। নুরুল ইসলাম দাতা গোষ্ঠীদের প্রতিনিধিদের জানাচ্ছেন- বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার অন্যতম লক্ষ্য বাৎসরিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের পরিমাণ ৫% এর কাছাকাছি ধরে রাখা এবং রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদনের পরিমাণ স্বাধীনতাপূর্ববর্তী সময়ে উত্তীর্ণ করা। এই খাতে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন।
রেহমান সোবহান বলছেন শিল্প কারখানা পরিচালনায় শ্রমিকদের অংশগ্রহন বাড়লে তারা আরও দায়িত্বশীল আচরণ করবে। ৫ সদস্য বিশিষ্ট ম্যানেজারিয়াল কমিটিতে ২ জন নির্বাচিত শ্রমিক প্রতিনিধি থাকবে। তারা সবাই মিলে মিশে প্রতিষ্ঠান পরিচালনার বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহন করবে। কাকে নিয়োগ দেওয়া হবে, কাকী ছাটাই করা হবে, কোন কাচামাল কিনতে হবে, কি বেচতে হবে সকল প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহনের দায়িত্ব থাকবে এই পরিচালনা কমিটির হাতেই।
অবশ্য এমন নীতিগত সিদ্ধান্তের রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়ায় বিভিন্ন দলের শ্রমিক ইউনিয়ন সদস্যদের ভেতরে রাজনৈতিক সংঘাত বেড়ে যায়। দুইজন নির্বাচিত শ্রমিক প্রতিনিধিদের ভেতরে নিজেদের সংঘটনের নেতাদের মনোনয়ন নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক দল সমর্থিত শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্যরা নিজেদের ভেতরে সংঘর্ষে জড়িয়ে যায়, ফলে শিল্প কারখানার উৎপাদনশীলতা কমে যায়। কাচামালের ক্ষতি- ধর্মঘটের জন্যে উৎপাদন কর্মঘন্টা কমে যাওয়া সংক্রান্ত ক্ষতি- শ্রমিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে শ্রমিক নেতাদের বাড়তি প্রতিশ্রুতি- সকল ধরণের চাপ সামলে রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠানগুলো খুব বেশী লাভের মুখ দেখে নি। অব্যহত ক্ষতির মুখে দাতা দেশগুলোর চাপে রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যক্তিমালিকানায় ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পরবর্তী সময়ের সরকারগুলো।
E.A.G.Robinson,Keith Griffin(eds.)] The Economic Development of Bangladesh within a Socialist Framework (১৯৭৪)
আনিসুর রহমানঃ পথে যা পেয়েছি ১,২, My Story of 1971: Through the Holocaust that Created Bangladesh , he lost moment : dreams with a nation born through fire : papers on political economy of Bangladesh
কাজে লাগবে
মন্তব্য করুন