গ্রামের বাতাস খেয়ে আসলাম
কিছুদিন ধরে আমরাবন্ধুতে আসলে এক রকম সুখ সুখ লাগছে। এই সুখ সুখ লাগার কারন কোন পোষ্ট বা মন্তব্য এর জন্য না। আমরাবন্ধুতে ঝুলানো এই নতুন ব্যনার যা দেখে মনটা কেমন জানি ভালো হয়ে যাচ্ছে। ব্যনারে লেখা লাইনটার দিকে তাকালে গানটার পরের লাইন একাই মনের মধ্যে গেয়ে উঠছে। ব্যনার টা যে দিছে তারে অনেক ধইনা।
ইদানিং এতো গরম পড়ছে যা বলার মত না। মাথা আউলায়া যাওয়ার মত অবস্হা। আম্মু আব্বু গ্রামে যাবে শুনে ভাবলাম যায় গ্রামের ফ্রেস বাতাস খেয়ে আসি। তো বাসা থেকে দৌড়া দৌড়ি করে বের হইলাম। শহরের গেনজাম থেকে বের হইয়ে গ্রামের দিকের রাস্তা আর জানালা খুলে ঠান্ডা ঠান্ডা বাতাস সাথে কৃষ্নকলির গান। কিছুদূর যাওয়ার পর একেবারে মাঠের মধ্যে দিয়া রাস্তা। ডানে মাঠ বামে মাঠ আর ঠান্ডা বাতাস, আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসের মত অবস্হা। তবে এই ঠান্ডা বাতাস বেশিদূর আর খাইতে পারলাম না। গৃষ্মকালে ঠা ঠা গরমের মধ্যে শীতের সকাল দেখা শুরু করলাম। সে এক আজব রকমের ফিলিংস। গৃষ্মের গরম,বর্ষার মেঘ আর শীতের সকালের মত কুয়াশা। দেখতে ভালো লাগলেও নি: শ্বাস নিয়ে তাকিয়ে থাকা কষ্টের হয়ে গেলো। লোকজন ক্ষ্যাত পুড়ানর কামে লাইগা পড়ছে। আর আমি নাক বাইন্ধা চামে কিছু ফটুক তুল্লাম দেখতে চাইলে চোখ নিচের দিকে দেন
১. শীতের সকাল না কিন্তু...
২.
৩.
৪. এইটা কি ফুল?
৫.
৬.
৭.
৮. গ্রামে কাঠের বাড়ি
৯.
১০. ধুলার চোটে গাড়ির অবস্হা।
১১. ধোয়া ধোয়া
১২. হলুদিয়া পাখি
কাঠের বাড়িগুলা তো দারুন…...।
আপনেগো গ্রামের সব বাড়ি কি এই রকম?
গ্রামটা কুনায়?
আমাগো গ্রাম আপনাগো গ্রামের মতই। ফটুকের গ্রাম আমার গ্রাম না, এইডা থাইল্যান্ডের গ্রাম
থাইল্যান্ড যাইতে মঞ্চায়

পাতায়া বিচ...
কুন দেশের গ্রাম এটা? গ্রামগুলো কি সবদেশেই সজীব, স্নিগ্ধ হয়!
ছবিগুলা সুন্দর। আম খাইতে মন্চায়।
জতা আমাগো দেশের গ্রাম আর থাইল্যান্ডের গ্রাম দেখতে একই রকম শুধু মানুষের চেহারা আর বড়ির ধরন আলাদা। আমগো দেশের উপোজাতিগো লাহান বাড়ি ঘর এগো। আর আম গুলান দেইখা আমিও চামে আম ছেড়ার চিন্তা করছিলাম কিন্তু আম্মুর ডরে পারিনি।
আপনে কুন দেশে থাকেন? সেইটা আগে কন।
আমি থাইল্যান্ডে থাকি সেইডা আগেই কইলাম
তাইতো কই গাড়ির নাম্বার প্লেটগুলা ঐরকম ক্যান!
যাক্ ফটুক আসলে খুব বেশি ভালো হয় নাই। তবে সেইটাতো আর জরুরি কথা না। জরুরি কথা হইসে পোস্ট দিসেন। এই উপলক্ষে আপনের সঙ্গে একটু আলাপ-সালাপ হইসে, এইটা। আপনে হইলেন গিয়া এবি'র আলমারীতে তুলে রাখা ভালো জামাটা। আপনারে আমাগো মাঝে পাইলে তাই বিশেষ ভালো লাগে।
ভালো থাইকেন। আর নিয়মিত দেখা দিয়েন।
ভাই মোবাইলে তোলা ফটুক এর থেকে আর কত ভালো হইবে।

আর আলমারীতে তুলা জামা তো এই জন্য মাঝে মাঝে গায়েব হয়ে যায়।
আপনিও ভালো থাইকেন
আপনার কি কপাল।সেই দেশের গ্রামে পেয়ারা আম পাওয়া যায়।

আহারে....আপনার দেশের গ্রামে তো বাধাকপি পচা পাওয়া যায়..কিমচি খান চিমটি দিয়া
চিমটি দিয়ে কিমচি খাই তো।আগে ভালো লাগতো না এখন খুব একটা খারাপ লাগে না। কিন্তু বেশী ঝাল আমি আবার খেতে পারি না।
আপনার নয়া পোস্ট কই?
টিভিতে কিমচি বানানো দেখছি, খাওয়া হয়নি একুনো।
আমার নয়া পোষ্ট দেওনের আগে কিছু কেরামতি করা লাগবে এই কারনে একটু সময় নিতেছি
বড় যাত্রা কি এই গ্রামে হপে?
কি জানি...কোন গ্রামে হপে...শহরেও হইতে পারে.....
ছবি দেইখা আমি ভাবছি বাংলাদেশ!
আমিও গ্রামে গেলে বাংলাদেশ ভাবা শুরু করি
এর লেইগাই তো কই!!

বাংলাদেশ হইলে তো আরও দুই চাইরটা দোকান থাকনের কথা!
এগোও আছে তবে বাড়ির মধ্যে ..
আমগুলান বেশ লোভনীয়
চ্রোম লোভনীয়
সুনদর
থেনকু
থাইল্যান্ড যাইতে মন চাইতাছে
লন্জাই
চইলা আসেন
আইজ কী বৈদেশ সংখ্যা?
মনে হয়
থাইল্যান্ডের নারকেল পাতাও তো দেখি বাংলাদেশের মতো
কেন আপনি কি গোল গোল ভাবছিলেন নাকি
না, আমি ভাবতাম থাইল্যান্ড মানে বৈদেশ, আর বৈদেশ মানে বাংলাদেশের চাইতে অন্যরকম
বাড়ির ছবিটা দেখে একটু খটকা লেগেছে। তার আগ পযর্ন্ত বাংলাদেশই মনে হচ্ছিল। ছবি দেখে আমার এখনই গ্রামে যেতে মন চাচ্ছে।
দৌড় দিয়া চলে যান গ্রামে
মন্তব্য করুন