বকলম'এর ব্লগ
শুভ জন্মদিন নুশেরাপু!
ব্লগার রশীদা আফরোজ এর ফেবু থেকে জানাতে পারলাম আজ নাকি আমাদের সবার প্রিয় নুশেরাপুর জন্মদিন! যদি তাই হয় তবে ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত আর কেক খাই আর নাইবা খাই আজ নুশেরাপুর জন্মদিন (নাকি জন্মরাত!) যাই হোক জন্মদিনে নুশেরাপুকে বাসন্তীয় শুভেচ্ছা। তার সুসাস্থ্য, দীর্ঘায়ু ও মঙ্গল কামনা করছি।
সুগারলেস এন্ড সুগারকোটেড লাইফ
সময়টা খুব সম্ভবত নয় দশ বছর আগের যখন চট্টগ্রাম ডায়বেটিক সমিতিটা এনায়েত বাজার বাটালী রোডে ছিল। আমি অনেকদিন যাবত এ্যাপথাস আলসার নামের একধরনের মুখের অসুখে ভুগছিলাম, যে রোগের কারন বা ঔষধ এখন পর্যন্ত আবিস্কৃত হয়নি। এক পর্যায়ে আম্মার কথায় যখন ইন্ডিয়ায় যাওয়ার কথা ভাবছিলাম এমন সময় আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে এক ডাক্তারের স্বরণাপন্ন হই। ডাক্তার লম্বা লিষ্ট দিলো ল্যাব টেষ্টের। লিষ্টে ডায়বেটিস টেষ্টের কথাও উল্লেখ ছিল আর আমিও সুবোধ রোগীর মত চট্টগ্রাম ডায়েবেটিস সমিতিতে গিয়ে ব্লাড দিয়ে এলাম।
বাঙালি মুসলমানের সাংস্কৃতিক টানাপোড়ন
ধর্ম এর সংস্কৃতি এই দু'য়ের মাঝখানে প্যাচে পইড়া বাঙালী মুসলিম আজ দ্বিধা বিভক্ত। আর চামে একদিকে ধর্মান্ধ আর জামাতীরা অন্যদিকে ধর্ম উন্নাসিক আর তথাকথিত বাঙালী সংস্কৃতির ধারকরা এই প্যাচটারে আরও ল্যাজে গোবরে কইরা ফেলছে।
১। বাঙালী মুসলিম তাই নিজের পোলামাইয়াগো আরবী/বাংলা নাম কেউ বুইঝা রাখে কেউ না বুইঝা রাখে। ২।কেউ সংস্কৃতি বুইঝা করে কেউ না বুইঝা করে।
কেমন আছেন ?
ব্লগে লগ ইন কইরা বা অফলাইনে দেখি ব্লগার'রা একরকম ঝিমান। আর তাই দেইখা এই আজাইরা পোস্ট দেওনের খায়েস হইলো।
বন্ধুরা, কেমন আছেন? কি করছেন?
তাকে ভালবাসতে আমারও কোন দিবস লাগে না (উৎসর্গ মানুষ/মানু)
মেলা বছর আমরা দুই ভাইও এক সাথে ছিলাম। আমার জন্মের দশ বছর পর যখন আমার তিন নম্বর ভাই আকিফের জন্ম হইলো, তখনই হয়তো আমি আর আসিফের যুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি হইল এবং সেই মিলমিশের পক্তি "আরিফ আসিফ দুই ভাই, মিলে মিশে গান গাই" আর উচ্চারিত হইলো না। ছোট্ট ভাইটার প্রায় বছর দুয়েক পর আমার এক বোনের জন্ম হইলো।
Temple Grandin: The world needs all kinds of minds (উৎসর্গ : নুশেরা'পা এবং আপনারা যারা আছেন)
আমি বিশ্বাস করি নুশেরা’পা সবদিক থেকেই আমার থেকে বেশি জানেন এবং অবগত আছেন। আর এটাও বিশ্বাস করি ব্লগে কপি-পেষ্ট কালচারকে তেমন ভাল চোখে দেখা হয় না (এমনকি আমি ব্যক্তিগতভাবেও সেটা অপছন্দ করি)। তারপরও কোথাও ভাল মুখরোচক কোন খাবার পাওয়া গেলে তা যেমন আমরা বন্ধুদের/পরিচিতদের সাথে শেয়ার করে আনন্দ পাই, অনেকটা সেই মানসিকতায় এটা আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করা…
প্রিয় বাংলা তোমাকে দেখব বলে
মনেপড়ে সেই দিনগুলি...
বুক পকেটে সুখগুলিকে নিয়ে ঘুড়ে বেড়াতাম
বাটালী পাহাড়, কর্ণফুলীর তীরে
বাংলা মাটির সোঁদা সুবাস আর ঘাস ফুলের গন্ধ নিতাম।
দুপুর বেলার ঠাঠা রোদে
সাগর পাড়ে একলা বসে
অংক করায় ফাঁকি দিতাম।
সন্ধ্যে হলে পুকুর ঘাটে
এক হাঁটু ধূল ধুয়ে মুছে
নাস্তা খেয়ে পড়তে বসা,
বিদ্যুৎ হীন জোছনা রাতে
উঠোন জুড়ে চাঁদের হাটে
বউচি খেলার ছকটি কষা।
বুড়ী দাদীর তুলতুলে গাল
মনে কি পড়ে?!
ফোকলা দাঁতের সেই হাসিটা
দাদুর লাঠি? সেই কাশিটা??
মনে কি পড়ে?!!
সেসব দিনের ভাবনা যত
কবে অনেক বড় হব!
অনেক বড়, অনেক...
যেদিন বাবা বকবে না আর
মা বলবে না আর 'অংক কষ'
যেদিন হবে চাকরি আমার
দিদি বলবে না আর পড়তে বস
ইশ! কবে অনেক বড় হব?
আজ, সেসব ভেবে হাসি ভীষণ
পরক্ষনেই কাঁদি আবার
কবে আসবে সেই দিনটি?!
সুযোগ পাবো দেশে যাবার!
প্রবাসের এই পিঞ্জরেতে
সময়ের নদীতে জীবনের ডিঙ্গি নৌকায় আমি...
কূল কূল করে বয়ে যাচ্ছে সময় নদীর স্রোতের মতো। সেই সময় নদীতে আমার ছোট্ট সাদামাটা জীবন নৌকা। সেই নৌকার দাড় উঠিয়ে আমি র্নিলিপ্ত মনে বসে থাকি। আমার নৌকোর ছেড়া পালে সুখদুঃখগুলো বসন্ত, শরৎ বা আষাঢ়ের হাওয়া হয়ে আছড়ে পড়ে। আমার ছোট্ট জীবন তরী সে হাওয়াতে কখনও দ্রুত আবার কখনওবা মৃদুমন্দ গতিতে অস্তগামী সূর্যকে নিশানা করে চলতে থাকে, ঠিক যেখানটায় নদীটা আকাশের প্রান্তে গিয়ে মিশে সেখানটায়। কখনও ভরা জ
শিশির
খুব মায়াবতি, খুউবই মায়াবতী একটা মাইয়া। দেখলেই কইলজার মধ্যে খালি খালি লাগে। মনে লয় তুলা বিছাইয়া তারে তার উপরে বসাইয়া রাখি।
তার চেহারাডার দিকে সারাজীবন তাকায় থাকলেও যেন দেখার ক্ষিদা মিটবো না।