ফটোব্লগ
১. বছরের সেরা অশ্লীল ছবি
কেন এতো অশ্লীল
ক.
খালেদা জিয়ার জন্ম বৃত্তান্তের বিবরণ
খ.
ভোটারের তথ্য বিবরণী
গ.
সেই ঐতিহাসিক মার্কশীট
ঘ.
বিয়ের কাবিন
ডকুমেন্টসগুলো সামুর সেলটিক সাগরের ব্লগ থেকে নেয়া।
২. উপহাস নাকি চামড়া বাঁচানোর চেষ্টা?
আজ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ পাওয়া এই ছবির প্রধানমন্ত্রীকে চেক দেওয়া লোকটি হচ্ছে অধ্যাপক আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুজ জাহের।ইসলামি ব্যাংকের চেয়ারম্যান।একাত্তরের ঘাতক দালাল কে কোথায় বইটিতে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এই লোকটি একজন কুখ্যাত রাজাকার-আলবদর। ৭১ সে ছিল আল বদর হাইকমান্ডের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। সে ছিল চট্টগ্রাম জেলা প্রধান।
এই লোক এবং তাদের প্রতিষ্ঠান মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর তৈরিতে অর্থ দিচ্ছে। যাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে প্রশ্ন এই ২৫ লাখ টাকা না নিলেই কি নয়?
৩. এই ছবিটা বার বার পোস্ট দেওয়া যায়।
ভুলে মন্তব্যের জায়গা বন্ধ ছিল। এটা যে বন্ধ টের পেলাম এখন। কেমনে বন্ধ ছিল আমি জানি না। পাপিষ্ট মডু আর ডেভু কৈ???
হেরা মনে হয় বিএলপি।
কারা? বিএলপি?
আমার কাছে দ্বিতীয় ছবিটারে বেশি অশ্লীল লাগলো...প্রথমটায় তাও ভোটার তথ্য বিবরণীর কাপড়টা পরা আছে খালেদা জিয়া। দ্বিতীয় ছবিতে হাসিনা তার মুক্তিযুদ্ধের শেষ কাচুলিটাও খুইলা ফেলছে...
একমত। পোস্টের শিরোনাম হওয়া উচিৎ দুটি অশ্লিল ছবি
একটা সংশোধনী বস। টাকার অংক ২৫ নয় ৫০ লক্ষ টাকা।
আর টাকার কাছে নীতি, আদর্শ, দেশপ্রেম এসব কিছুই না...। সেটা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণরই হোক আর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীই হোক। ধিক !!!
২য় ছবিটা অশ্লিল কোন সন্দেহ নাই।কিন্তু সেটার দায়ভার কখনোই হাসিনার ঘাড়ে যায়না,মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের কর্তৃপক্ষ কি জানেন না উনার কর্ম?ঐ ব্যাটার এতদুর আসার সাহস হলো কি করে?
দায়ভার সংশ্লিষ্ট সবার।
ইফতারের আগে কমেন্ট করতে এসে দেখি কমেন্ট করা যায় না। ভাবলাম আমারে ব্লক করলো কিনা।
ম্যাডামরে এবার জন্মদিনে কে কয়টা শিফন শাড়ি দিলো তার কুনু ছবি, খবর তো আজ পত্রিকায় পাইলাম না।আফসুস।
তাও ভাল যে অনুষ্ঠানে দেলোয়ারের পায়জামা খু্ইলা পড়ে নাই।
ভালো কথা বলছেন।
২ নং ছবিটা উপহাস, অপমান এবং লজ্জার।
একমত, পুরোটাই
২য় ছবিটাই বেশি অশ্লিল! বুঝিনা এরা কেম্নে পারে মুক্তিযুদ্ধে যারা বিরোধীতা করলো তাদেরকে পাশে নিয়ে দাড়াইতে!
ছবিটা দেখে আমারো প্রচন্ড মেজাজ খারাপ হইছে।
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে এইসব লোক টাকা দান করে বলেই আজ সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের এহেন অবস্থা...
এ লজ্জা আপনার, আমার, আমাদের সবার। শুধু অর্থমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী আর মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর কর্তৃপক্ষ ছাড়া...
ধিক আমাদের সবাইকে...
এই ছবিটা আবার ইসলামি ব্যাংক সব পত্রিকা অফিসে পাঠাইছে। আমরা ছাপি নাই।
মাসুম ভাই, ছবিটা তাদের জন্য বিজ্ঞাপনের কাজ করতো, তাই খবর/সংবাদ বিজ্ঞপ্তি হিসেবে আপনাদের না ছাপানোর সিদ্ধান্ত ঠিক আছে। কিন্তু মন্তব্য প্রতিবেদন ধরণের নর্ম্যাটিভ কিছু কি দেয়া যেতো না? (আজ এখনও পত্রিকা পড়িনি বলে নিশ্চিত নই, তেমন কিছু বেরিয়েছে কি না)
এইটা যারা উপসম্পাদকীয় বা কলাম লেখেন তারা লিখতে পারেন। লিখবেন কিনা জানি না।
প্রথম ছবিতে মনে হচ্ছে কয়েকটা কসাই মিলে কেক জবাই দিচ্ছে। দ্বিতীয় ছবিতে ধিক্কার।
কেন যেন কার্টুনিস্ট আরিফ ইস্যুতে খতিবের কাছে করজোড়ে কাঁচুমাচু মতিউর রহমান সাহেবের ছবিটাও মনে পড়ে গেলো।
হুম
প্রথম ছবি দেখে অভ্যস্ত আমরা , যদিও এই ছবি অশ্লীলতার চরম সীমায় গেছে তাও ৯১ থেকে দেখে দেখে গা সওয়া হয়ে গেছে।
নষ্ট রাজনীতিবিদ দের কাছে থেকে এর থেকে বেশী কিছু আর কি আশা করেন ?
২য় ছবি দেখে তব্দা খাইলাম। আবারো দুশ্চিন্তায় পড়লাম , আসলেই কি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে নাকি আইওয়াশ হবে বিচারের নামে ?
এখন এই চেক প্রদানকারী আওয়ামী লীগে যোগদান করলে সেও হয়তো মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যেতে পারে ।
রাজনীতিবিদ রা শুধু নষ্ট না বেশ্যাও হয়ে গেছে, ২য় ছবিটা সেটাই প্রমান করে।
ক্ষোভটা স্বাভাবিক। ছবিটা দেখেই মেজাজ ো আর মন দুটাই খারাপ হইছে।
২য় ছবিটা দেবার জন্য ধন্যবাদ, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে আর যাইতেছিনা।
দেখি যাদুঘর কর্তৃপক্ষ কি বলে
এফডিসির তো এখন সবত্রই দেখছি অশ্লীলতা বিরোধী অভিযানের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে !
জাকির জাহামজেদ
( ( ( ( ( ( (
যাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে প্রশ্ন এই ২৫ লাখ টাকা না নিলেই কি নয়?
জাকির জাহামজেদ
আমারো একই প্রশ্ন
২য় ছবিটাতে লজ্জা পেলাম। ২৫ লাখ টাকা না হয় আমরা ভিক্ষা করে এনে দিতাম, তবুও আমাদের সবাইকে এভাবে অপমান না করলে কি প্রধাণমন্ত্রীর চলতো না??
খালেদা নিয়া বলার রুচিও হচ্ছে না, রমজানে মাসে মুক্ষারাপ ব্যতিরেকে এই পটের বিবিকে নিয়া কীভাবে কথা বলা যায় সেটা আমার জানা নাই।
৩. এই ছবিটা বার বার পোস্ট দেওয়া যায়--শতভাগ সহমত।
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর ছোট্ট একটা ঘরে ১৫ ধরে ছিল।না হয় আরও থাকুক। কিন্তু এই ভাবে অর্থ নেওয়ার কোনো কারণ নাই।
অতি জনগুরুত্বপূর্ন ও সময়োপযোগী তিনটি ছবি। আমি বার্তা সম্পাদক হৈলে এই তিনটা ছবি মিলায়ে একটা পলিটিক্যাল স্টোরী লেখাতাম কোনো বিশেষ প্রতিনিধিরে দিয়া। তারপরে চার কলাম বক্স করে লীড ট্রিটমেন্ট দিতাম। শিরোনাম -
বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোন শেষকথা নাই
নাই কোন সূর্যোদয়ের সম্ভাবনা
অধ্যাপক আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুজ জাহের।ইসলামি ব্যাংকের চেয়ারম্যান।একাত্তরের ঘাতক দালাল কে কোথায় বইটিতে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এই লোকটি একজন কুখ্যাত রাজাকার-আলবদর। ৭১ সে ছিল আল বদর হাইকমান্ডের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। সে ছিল চট্টগ্রাম জেলা প্রধান।
এই লোক এবং তাদের প্রতিষ্ঠান মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর তৈরিতে অর্থ দিচ্ছে। যাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে প্রশ্ন এই ২৫ লাখ টাকা না নিলেই কি নয়?
পোষ্টের নাম আসলেই দুইটা অশ্লীলছবি দেয়া উচিত। অনেক ধন্যবাদ মাসুম ভাই দারুন পোষ্টের জন্য।
মন্তব্যটা শেষ করতে চেয়েছিলাম এভাবে -
এ নিয়ে জনমত জরিপ করা যায় না ?
যিনি চেক নিচ্ছেন তিনি স্বার্থের জন্য ভুলে যাওয়ার ভাণ করলেও জনগণ এখনো তাদের তীব্র ঘৃ্ণা করে।
বাংলার 'কীর্তিমান' চিত্র পরিচালক মোহাম্মদ হোসেন জেমীর ডায়ালগ মনে পড়ে গেলো।
আর সবকিছু বাদ দিলেও, চক্ষুলজ্জা বলে একটা জিনিস এদের পয়দা হবে কবে??
ফেবু'তে শেয়ারিত।
খালেদা জিয়ার ছোটলোকিকে অশ্লীল বলা যাবে না, বলা দরকার নোংরামী।
২য় ছবিটা চরম অশ্লীল। এই ছবি একটা উদাহরন হতে পারে কিভাবে ৭২ পরবর্তী সময়ে রাজাকার ও যুদ্ধাপোরাধীরা কিভাবে সমাজে ও রাস্ট্রে কুৎসিতভাবে মিশে গেছে সরকার ও দলগুলো দ্বারা।
আমি অপেক্ষায় আছি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর এই ডোনেশনকে কিভাবে গ্রহন করে সেটা দেখবার জন্য।
তবে ৩ নাম্বার ছবিতে গোআর জন্য জুতা কম হয়ে গিয়েছিলো, আরো বড় জিনিস দড়কার ছিলো ও আছে। ক্লাসিক ছবি, বান্দায়া রাখার মতো।
"খালেদা জিয়ার ছোটলোকিকে অশ্লীল বলা যাবে না, বলা দরকার নোংরামী।"
হ । চরম নোংরামী । ধিক্কার জানাই ।
মাসুম ভাই, দ্বিতীয় ছবিটার ব্যপারে প্রধানমন্ত্রী কে জানানো হয়েছে? এই অশ্লীল ছবিটা সত্যি বড় পীড়া দিচ্ছে...........।
শেখ হাসিনা তো নিজেই ছবিতে ! উনাকে জানানোর কি আছে ? !!
আর উনার কাছে কে আসছেন, তার পরিচয় ,ব্যাকগ্রাউন্ড.... ইত্যাদি সম্পর্কে তাকে আগেই ব্রিফিং দেয়া হয় কিন্তু !!
সুমন ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন।
আমি যেটা বলতে চাচ্ছিলাম, পাবলিক রিঅ্যাকশনটা কি প্রধানমন্ত্রীকে জানানো হয়েছে কি না? নিশ্চই জনগণ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখছেন না।
এমন যদি হত জনগণের চাপে প্রধানমন্ত্রী চেকটা ফিরিয়ে দিতেন, আর জাতির কাছে ক্ষমা চাইতেন, কি ভালোই না হত।
এই যে, শাপলা'পু একটা কথা কৈয়াই-লাইসে। পাবলিক রিঅ্যাকশন। খাক্স।
মাইনষের জান ভাজা ভাজা হয়ে যাচ্ছে রোজা-রমজান, জিনিসপাতির দাম, যানজট, লোডশেডিং, বাড়িভাড়া হেন-তেন সামলাইতে সামলাইতে; সেইখানে প্রধানমন্ত্রী কার কাছ থিকা কয় টেকা নিলো, সেটা নিয়া পাবলিকে দিবো রিঅ্যাকশন!
আর বাচ্চু, আপনিও এটা কথা কৈয়লাইছেন। পাবলিক রি একশন দেখাইলে প্রধানমন্ত্রীর কি রি একশন হইপে শুনি? ইলেকশন আসতে বহুত দেরী। এখন পাবলিকের কথা শুনে সময় নষ্ট করার কি কুনু দরকার আছে?
জয়িতা আন্টি রাজনীতি বিষয়ক একটা জনগুরুত্বপূর্ণ কমেন্ট কৈরাল-চে। মূল কথা ঐটাই, ভোট চাওনের টাইম তো এহনো আসে নাই।
তয় এইবার মাইনষে বিম্পি-জামাত'রে কিক-আউটটা যে বুইঝা-শুইনাই করছিলো, সেইটাও শেখ হাসিনারো মাথায় রাখা দর্কার। কি কন?
হাসিনারে কিক আউট কইরা কি আবার বিম্পি-জামাতরে আনতে চান??????
আনেন।
ভাতিজা বিম্পি-জামাতরে আনতে কন? কয় কি? কিক আইট কইরা ফালায় দিতে হবে। জামাত আসবে ক্ষমতায়? এর আগে যেন মইরা যাই।
বাচ্চু আমারে আন্টি ডাকলেন?যাইগা। ইফতারের আগে মনে কষ্ট পাইলাম।মাসুম ভাই এর পোষ্টেই এমন হয় খালি। আর আসব না।
@জয়িতা আপু,
আফা ভুলটা হইসে কি, প্রথমবার তো দুষ্টামি করে আন্টি বলসিলাম। এরপরে একটা বড় কমেন্ট লিখতে গেছি, এরমধ্যে দেখি আপনে মনে কষ্ট পাওয়ার কথা জানায় গেছেন। কেউ মনে কষ্ট পাইলে তো তারে সেইটা ডাকা উচিত না, তাই না? কিন্তু আপনার কমেন্ট তো আমি আগে দেখি নাই। সেই কারণে আবার ডাইকাল্চি।
এখন যদি যান গা তাইলে কিন্তু কৈলাম ডাকতেই থাকুম।
তারচাইতে উই যে পলিটিক্যাল কথা কইসি, সেইটা কি ঠিক-ঠাক আছে কি না দেইখা দেন তো।
কম্টোইছি দেখে ভাববেন না ফিরত আসছি। সারাদিন রোজা রেখে দিলে চোট পাইলাম। এই ব্লগে লুকজন খ্রাপ। কি সব ডাকে! আমার তো ভবিষ্যত আন্ধাইর হইয়া যাইপে। এখানে খাকন যাইব না।মাসুম ভাই এর পোষ্টে লুকজন আমাকে এসব কি ডাকে!মাসুম ভাই এর ষড়যন্ত্র না তো!
এই লাইনটার দিকে মাসুম ভাই'র দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। ভাই কিছু কি করা যায় জয়িতা'পুর ভবিষ্যত আন্ধাইর হওয়ার আগেই?
আর ইয়ে মাসুম ভাই, কেমন আছেন? কতদিন জিজ্ঞেস করি না।
থাক, মাসুম ভাই এর দুষ্টি আর আকর্ষণের দরকার নাই। কি কইতে কি কইব! বাচ্চু, শাতিল, রাসেল এরা যে এমনে ফুপ্পি আর আন্টি ডাকে ভবিষ্যত আন্ধাইর না হইয়া কই যাইব?
আরে সমস্যা নাই।
ফুপারে এমন ডাক দিমু।পুরা ফিলিপ্স বাতির মতো ঝকঝকে করে দিবো।
না সেইটা কই নাই। আন্টি বলসে যে, হাসিনা ভাবতেসে এখনো ভোটের টাইম হয় নাই, যে কারণে পাবলিকরে বেশি পাত্তা দিয়ে কাম নাই। আসলে কিন্তু এইটাই হাসিনা এন্ড গং'র এত সাহসের মূল কারণ।
বলা হয়, এবারে আওয়ামীলীগের বিশাল ব্যবধানে জয়ের পেছনে যুদ্ধাপরাধী গো বিচারের প্রতিশ্রুতি টনিকের মতো কাম করছে। বিশেষ করে ইয়ং জেনারেশন শুধু এই একটা কারণেই না কি নৌকার ছবিতে ছাপ মারছিলো। খুব ভালো কথা। এই যে এখন চিহ্নিত এক রাজাকারের কাছ থেকে টাকা নেয়া, এইটা কি মানুষের মাথায় হিট করে না?
করে। এইরকম ঘটনা যদি আরো ঘটে তাহলে আরো মাথায় হিট করবে। আর পারলিকের মাথায় বেশি বেশি হিট করলে, পাবলিক ব্যালট পেপারে গিয়ে কি কান্ডটা যে করে আসে সেটা তো এইবারই সবাই বুঝছে। এজন্য কোন পরিকল্পনা লাগে না, কোন শলা-পরামর্শ লাগে না, কোন কমিউনিকেশন লাগে। সারাদেশের মানুষ কোন বিচিত্র ভোজবাজির মাধ্যমে একজোট হয়ে যায়। নিজের ওপর ও নিজের জাতের ওপর খুশী হওয়ার জন্য আমার হাতে গাদা গাদা কারণ নাই, এই রকম দুই-চারটা আছে। কিন্তু এতেই আমি ব্যপক খুশী। চান্স পাইলে আবারো বাংলাদেশি হয়েই জন্মাতে চাই।
যে কারণে বলতে চাচ্ছিলাম; মুখে এক, কাজে আরেক; এইরকম ধান্দাবাজি করে কিন্তু এখন পার পাওয়া কঠিন। অবশ্যই লীগকে কিক-আউট করলে বিম্পি-জামাতে গিয়ে ঠেকতে হয়। সেটা একটা মাথা ঘামানোর মতো সমস্যা। তবুও লীগের এইসব কর্মকান্ড অসহ্য, এইটাও না বলে উপায় নাই।
আমাদের বড় সমস্যা হচ্ছে আওয়ামী লীগের উপর বিরক্ত হলে ক্ষমতায় আসে বিএনপি-জামাত। কেবল এই ভয়ে চরম বিরক্ত হয়েও আবার নৌকায় ভোট দিয়ে আসেন অনেকে। তারমানে এই না যে, আমাদের বিরক্ত তারা করেই যাবে। একটা সময় বাধ্য হবে অন্য কিছু করতে।
অন্য কিছু কি করবে? বিকল্প কি বলেন তো? ২য় বার ভোট দিলাম এইবার। অনেক আশা থাকলেও মন তো জানে যে ক্ষমতায় আসবে সে ই রাক্ষস হবে। তবু আশার আলো মনে মিট মিট করে হলেও জ্বলে, ভাবি যদি কিছু হয়, ভালো কিছু। কিন্তু জনগনের মূল্যবান ভোট নিয়ে ক্শতায় যখন আসে সেই জনগন হয় সবচেয়ে অমূল্যবান। এতকিছু বুঝেও মাঝে মাঝে এত দুঃখ হয় যে কুন দেশে আছি! হতভাগা আমাদের হাতে বিকল্প নাই। আফসুস।
নিজের বোকামিটা নিজেই বুঝতে পারলাম যখন সুমন ভাই দুই চোখে আঙ্গুল দিয়া দেখায় দিলেন, তারপর আবার মীর আর জয়িতা হাতে হারিকেন ধরায় দিল।
এই নিয়া একটা কৌতুক মনে পড়ল।
এক লোক তার বন্ধুরে বলতেছে, অমুক আমারে হাটের মধ্যে গলায় গামছা দিয়া ঘুরাইছে, আবার বাড়িতে ডাকছে।
বাড়িতে নিয়ে কি অপমানই করে নাকি, বিশেষ চিন্তায় আছি।
তো আমার অবস্থা হয়েছে সে রকম।
কারণ দুই মন্তব্যে তো গলায় গামছা...........এই মন্তব্যে যে কি আসবে আল্লাই জানে।
আমি মাসুম ভাইয়ের সাথে একমত। বিএনপি জামাত কে এত কুরুচিপূর্ণ যে কোন উপায় না দেখে আওয়ামীলীগের কাছে কিছু প্রত্যাশা থেকেই যায়। তাই বলে এরা শুধু অন্যায় করেই যাবে, সেটা বোধ দিনের পর দিন মেনে নেওয়া উচিত না..।
আর এটাও ঠিক আমাদের মতামতে ওদেরই বা কি আসে যায়?
সো ভবিষ্যতে আর মাসুম ভাইয়ের উস্কানী মূলক ফটোব্লগ দেখেও খামোশ থাকবো
এই, আমি উসকাই নাই। আমি মাসুম, আমি উসকাই না।
২য় ছবিতে আম্বালীগ প্রধান হাসিনার ভন্ডামি প্রকাশিত । ধিক্কার ।
আপডেট: মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের আক্কু চৌধুরীকে আমি ক্ষোভ জানিয়ে একটা এসএমএস করেছিলাম। তিনি ফোন করে পুরো ঘটনাটির একটা ব্যাখ্যা দিলেন। তিনি জানালেন, তাদের একটি রেজুলেশন আছে যে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ বিরোধীতাকারীদের কাছ থেকে কোনো সহায়তা নেওয়া হবে না। সে অনুযায়ী তারা ইসলামি ব্যাংকের দেয়া চেকটি জমা করেননি। তারা এই চেকটি ফেরত দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তারা নেওয়া রেজুলেশনসহ চেকটি ফেরত দেবেন, যাতে ইসলামী ব্যাংক জানতে পারে কেন চেক গ্রহণ করা হয়নি।
আমি সেই চিঠির কপি চাইলে তিনি জানান, বিষয়টি তারা প্রেস কনফারেন্স করেই জানিয়ে দেবেন। আমি এর অপেক্ষায় রইলাম। দেখি কর্তৃপক্ষ কি করে।
ধন্যবাদ মাসুম ভাই আপডেটটা দেবার জন্য। আপনার কাছে এ ধরণের কিছু প্রত্যাশা করেই প্রথম মন্তব্যটা করেছিলাম।
কথা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী হাসিমুখে পোজ দিয়ে যে চেক গ্রহণ করেছেন সেটা প্রত্যাখ্যানের সাহস কি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দেখাতে পারবে? হাসিনা কি সেটা অনুমোদন করবে?
পারলে খুবই ভালো। হাসিনার পক্ষে নাহয় একটা থ্রি চিয়ার্স দিয়ালামু নে।
আশা জাগানিয়া একটা খবর দিলেন বস। আক্কু চৌধুরীরে লাল সেলাম। তিনি যেন সফল হন...
ডিজিএফআই'এর ব্রিফিং ছাড়া প্রধানমন্ত্রী কারো সাথে দেখা করছে এইটা বিশ্বাস করতে হইলে সূর্য্য্ আইজকা পশ্চিম দিকে উঠছে এইটাও বিশ্বাস করনের দায়িত্ব পইরা যায়...
রাজাকার আলবদরের আর্থিক সহায়তায় নির্মিত মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর...
আজ থেকে যে শিশুগুলো জন্ম নেবে তাদের জন্য কষ্ট হচ্ছে। ভয়ও হচ্চে, যদি আমার অনাগত সন্তান কোনদিন আমার আঙ্গুল টেনে ধরে বলে বসে, বাবা.. চলো মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর দেখতে যাবো। আমি তাকে কি বলে বোঝাবো???
২ নং ছবিটা দেখে কি বলবো---------নির্বাক হয়ে গেলাম।হায়রে মুক্তিযুদ্ধ! হায়রে মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর!
অনেকেই দ্বিতীয় ছবিটারে অশ্লিল বলছেন। আমি আসলে এইটারে অশ্লিল বলতে নারাজ। খালেদারটারে যা খুশি তা-ই বলা যায়। কিন্তু এই দ্বিতীয় ছবিটা বিতর্কিত। এখানে রাষ্ট্র প্রধাণ চেক নিতেছেন একজন চিহ্নতি রাজাকারের বা যুদ্ধাপরাধীর কাছ থাইকা। এই লোক একটা ব্যাংকের অনেক বড় কর্মকর্তা-তার ব্যাংকের পক্ষ থাইকা সে প্রধাণমন্ত্রীরে টাকা দিতেছেন। নিঃসন্দেহে এই টাকা প্রধাণমন্ত্রীর নিজর না-রাষ্ট্রের। এই টাকা জনগণের জন্য। মুক্তিযুদ্ধের জন্য। এই টাকা নিতে সমস্যা কি-এই টাকা নিবে না কেন। যে লোক এই টাকা দিছে সে একটা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ মানুষ, অন্য কেউ টাকাটা দিতে পারতো সেই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। পার্থক্য এইটুকুই। আমার মনে হয় রাষ্ট্রব্যবস্থায়-অফিসিয়াল ডেকোরামে এইগুলা কোন বিষয় না। আমরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে যারে ধর্ষকদের পক্ষের লোক বইলা জানছি, তার স্বাক্ষরেই এখন আমরা এমএ পাশ। ফলে সরকার বা শেখ হাসিনা রাজনৈতিক আঁতাত করতেছেন কি-না সেই টা দেখার বিষয়। কার কাছ থাইকা টাকা নিলেন সেইটা নিয়া এতো মাথা না ঘামাইলেও চলবে। খালেদারটা রাজনৈতিক অপরাধ-হাসিনারটা না। তিনি যদি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে পারেন তাইলেই সই। এমনকি এই লোক যদি এই টাকা দেয়া বাবদ বাইচা যায় তখন না হয় বলা যাবে হাসিনা নিজেই দায়ী। আইনের চোখে সে এখনও অপরাধী না। ফলে হাসিনার এই ছবি নিয়া আমি এখনই কিছু বলতে নারাজ।
প্রথম কথা হচ্ছে সমস্যা খালি এই ব্যক্তিটির না, প্রতিষ্ঠানেরও। ইসলামি ব্যাংককে জামাতিদের নিজস্ব ব্যাংক বলেই বিবেচনা করা প্রয়োজন।
আর এই অর্থ দিয়ে বাঁচবে কিনা সেই প্রশ্ন তো আছেই, আরও বড় প্রশ্ন হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর হবে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীদের অর্থে? বড় সমস্যা এখানেই।
লজ্জা নারীর ভূষণ।নেত্রীদের নয়।এ কেবলই লজ্জা নয়,নিচে নামার প্রতিযোগিতা।
খালেদাকে নিয়ে লেখা আমার গপ্প
স্রেফ নোংরামি!
আর আওয়ামীলীগ মুখেই একাত্তরের চেতনার কথা বলে, হাসিনা এর আগেও আল বদর চিফ নিজামীর পাশে থেকে ছবি তুলছে, এইটা দেখে অবাক হবার কিছু নাই।
আমি লজ্জিত।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ইসলামী ব্যাংকের অনুদান ফেরত দিচ্ছে
http://www.banglanews24.org/
----------------------------------------------------
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি বোর্ড ইসলামী ব্যাংকের দেওয়া অনুদানের টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মফিদুল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের অর্থে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তৈরি হতে পারে না।’
একই মত পোষণ করেন জাদুঘরের আরেক ট্রাস্টি আক্কু চৌধুরীও। এ ব্যাপারে তারা দু’এক দিনের মধ্যে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন বলে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে জানান।
আর ৩৫টি ব্যাংকের মতো ‘ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড’ও অনুদান হিসেবে ‘মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর’-এর স্থায়ী ভবন তৈরিতে ৫০ লাখ টাকা দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধবিরোধী ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’র পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত এ ব্যাংক থেকে এ কাজে অর্থ নেওয়া কতটুকু যুক্তিসঙ্গত এ নিয়ে প্রশ্নও উঠেছে বিভিন্ন মহলে।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে ইসলামী ব্যাংকের চেক প্রদানের সংবাদটি পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডি এই অনুদানের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে অনুসন্ধানে নামার পর জাদুঘরের ট্রাস্টিরা এ টাকা ফেরত দেওয়ার তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত নেন।
গত ১৬ আগস্ট ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু নাসের মোহাম্মদ আব্দুজ জাহের আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ৫০ লাখ টাকার অনুদানের চেক তুলে দেন। এ সময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হকও উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট আশিক আহমেদ বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে বলেন, ‘ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর এক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থায়ী ভবন তৈরিতে সহায়তার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছিলেন। সেই অনুরোধে সাড়া দিয়েই গত ১৬ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর হাতে ৫০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের চেয়ারম্যান।’
এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে বলেন, ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থায়ী ভবন তৈরির জন্য মোট ২৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার চেক প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসেবে ইসলামী ব্যাংকও এ তালিকায় ঢুকে পড়েছে। তবে কোনো মতেই তাদের টাকা নেওয়া হবে না।’
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি বোর্ডের আরেক সদস্য আক্কু চৌধুরী বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে বলেন, ‘রাজাকারের টাকায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তৈরি হতে পারে না। আমরা দুই এক দিনের মধ্যে এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান লিখিত আকারে প্রকাশ করব।
ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বেশিরভাগ সদস্যই জামায়াতে ইসলামীর প্রভাবশালী জ্যেষ্ঠ সদস্য। তাদের অনেকের বিরুদ্ধেই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া ব্যাংকটির বিরুদ্ধে যুদ্ধপরাধীদের সহায়তা করা, জঙ্গিবাদ ও রাষ্ট্রবিরোধী নানা কর্মকাণ্ডে মদদ দেওয়ার অভিযোগের তদন্ত চলছে। এছাড়া এ ব্যাংকের অধিকাংশ কর্মীই জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এরা তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে থাকেন।
সম্প্রতি দেশে যুদ্ধপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় নানাভাবে নিজেদের নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা করছে জামায়াতে ইসলামী। মিডিয়ায় তাদের বিজ্ঞাপন প্রচারও আগের চাইতে বাড়িয়ে দিয়েছে।
এছাড়া, দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা সর্বাধিক হলেও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তৈরি প্রকল্পে তাদের অনুদান সে তুলনায় খুবই সামান্য। কয়েকটি ছোট ব্যাংক এ তহবিলে অনুদান হিসেবে এক কোটির টাকারও বেশি দিয়েছে।
সবাই তো দেখি প্রধানমন্ত্রীর ছবি নিয়া উদ্ভট কথা বলতেছে ! তারে ব্রীফ করতে হবে কেন, তিনি কি নাছেররে চিনেন না? নাছের জামাতের কেন্দ্রীয় নেতা, আমাদের এলাকায় এমপি প্রার্থী হইতেন জোট হওয়ার আগে, মীর কাশেম আলী আর আবু নাছের এই দুইজনি মূলতঃ জামাতের ব্যবসা দেখে । নাছের আগে ইবনেসিনা ফার্মাসিউটিকালের এমডি ছিলেন ।
তথাকথিত বিরোধ কখনোই ইসলামী ব্যাংকের মত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানরে ছোঁয়নাই, এখনো ছোঁবেনা ।
(
মন্তব্য করুন