পাঠ করো দিন, পাঠ করো রাত-দুই
সকালে আমার ঘুম ভাঙলেও বালিশটা ঘুমিয়েই থাকে! আমার বালিশের অমরত্ব আছে
বালিশ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ও বেঁচে থাকে আর আমি বেঁচে থেকেও মরে আছি ঠাকুর!
এক ভোরবেলায় বনফুলের মায়ায়, পুড়েছিলাম চৈত্রপারের হাওয়ায়। আর বলেছিলাম 'সমস্ত না পাওয়া নিয়েছি দু'হাত ভরে দেখো হাতে আর জায়গা নেই!' মুখে কোন কথা নেই, আমার সকল কথা পুড়িয়ে পুড়িয়ে ডুবে যায় সূর্য হাত ঘড়িতে!
আমি পাঠ করি দিন; পাঠ করি রাত
দেখি নীল নীল অক্ষরের সন্তরণ
দেখি দৃশ্য থেকে আড়াল হয়ে যাওয়া
দেখিনা কখনও, কিভাবে আড়াল থেকে দৃশ্য হয়ে উঠেছিলে !





সুন্দর !
ধন্যবাদ আপু।
"দেখি দৃশ্য থেকে আড়াল হয়ে যাওয়া"
ভালো........হৈসে
সুন্দর করে কবিতা লেখা হিংসাযোগ্য অপরাধ হওয়া উচিত।
দাদা যা বলবেন মাথা পেতে নেবো।
ইশ... লোকজন কত্ত সুন্দর কইরা লেখে... পারি না
লজ্জা দেন কেনো টুটুল ভাই?
পড়তে ভালো লাগলো।
দারূণ লিখেছেন... খানিকটা ইর্ষা বোধ করছি, আমি এমনটা লিখতে পারিনাই বলে...
এ আর কি? আপনি আরো ভালো লিখবেন।
দারুণ বললে অনেক কম বলা হবে।
যা বলেছেন তা কি কম?
এত সুন্দর কবিতা !
কী করে যে লেখেন আপনারা ?
আমিও লেখতে চাই, পারিনা...
তাই বুঝি।
খুব্বি দারুন লাগলো!
দারুন করে লিখেন আপনি!
হয়তো ততোটা দারুণ করে লিখতে পারি না। যতোটা দারুণ করে বললেন আপনি। ধন্যবাদ।
আপনে এত কম লেখেন কেন?!
লিখতে পারি না তো।
লেখকের লেখায় পাঠকের কথাই শিরোধার্য।
পাঠকের চোখে ভাল লিখতে পারলে নিয়মিত না লেখাটা লেখক হিসেবে পাঠকের প্রতি অবিচার করা হয়।
মন্তব্য করুন