শান্তি অশান্তির বিভ্রান্তি কাটে না
সকাল, বিকেল, সন্ধ্যা, রাত, যায় মিছে যায়, মার্বেলের মতো গড়িয়ে গড়িয়ে যায়। তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে আমার ডুবে যাওয়া হয় না। পাশ কাটিয়ে উড়ে যায় শিমুলের মেঘ; সেই মেঘকে জানা হয় না। তবু জানতে চাই। জানতে চাইলেই কি জানা যায়? জানতে কি পেরেছি শশী ডাক্তারের সাথে কুসুমের নৌকার দূরত্ব কেনো বেড়েই গেছে? পেরেছিলো কি জানতে ছবি'দি, আর কোনদিন মণি ভাইজান ডাকবে না থাকে? শুধু জেনেছিলাম বা জেনেছি বলে গোপন করে রেখেছিলাম যে, অমল আসলেই বকুল'দি সাজে। চুল বেণী করে...। অমল-বকুল'দি একদিন পালিয়ে যায়, সমুদ্রে যায় বা সমুদ্র ছুটে আসে তাদের কাছে। ঢেউগুলো ডিগবাজি খায় । ভালোবাসায়!
এতো এতো জানার ইচ্ছে তবু শেষমেষ অজানাটাই সম্বল। জানবো বলে মেঘ, স্বপ্নঘুম, দীর্ঘপথ, তারপর অনেককিছু বা কিছুই না অথবা গভীর রাত্রে বৃথা প্রশ্নের হয়রানি।
উত্তর আসেনা, কবির সুমন ও জানে না। শান্তি অশান্তির বিভ্রান্তি কাটে না। ব্যক্তিগত দীর্ঘশ্বাস কতো আর ঢেকে রাখা! ঢেকে রাখাটাই বা কতটুকু সহজ? সেই কঠিন অভিনয় করে যাই নিজের সাথে।





বেশ! মানিকের চরিত্র নিয়ে ফিউশন নাকি?
দীর্ঘশ্বাস ঢেকে রাখার অভিনয় করার কি দরকার! নিজের মত থাকেন।
লেখার ভেতরে লুকানো হতাশা নিজেকেই আরো বিষণ্ণ করে তোলে।
শুরুর অর্ধেক খুব খুব সুন্দর লাগলো।
উদ্যোগটা দারুণ ছিলো, আরো টানতে পারতেন...আরো তো কাহিনী আছে!
আরো একটু বড় হইতেই পারতো...
এনেওয়ে... সুন্দর
অভিনয় করে কি লাভ! নিজেকে কষ্ট দেয়া ছাড়া আর কিছু কি অর্জন হয়!
পোস্ট ভালো লাগলো।
তবে মনে হোল, আরও কিছু যেন বলার ছিল .........
খুব খুব খুব ভাল লেগেছে
শেষ হয়েও হল না শেষ
মন্তব্য করুন