তুচ্ছ পাতাটিও বাঁশি হয়ে উঠে তোমার খেয়ালে
সেই তো পথ। উড়ে যাও হলুদ বিকেল! শৈশবের ঘুড়ি। সন্ধ্যা হলে ঘুমিয়ে যাবে গ্রাম, শহরে প্রথমা তুমি থাকো- তোমার বাড়ী জ্যোৎস্না নামে। আমার ঘরে জোনাকি ঢুকে রবীন্দ্র রূপে।
শীত-বসন্তের গান আজ আর হয় না গাওয়া। ঝাপসা হয়ে আসে চোখ; দৃশ্য পুড়ার শোকে। অনেকগুলো রাত চলে গেছে বাতাসের হাত ধরে। অনেক অসহ্য চাঁদ নিভে গেছে তার মতোই করে। কেউ কারো খেয়ালে শিস কাটিনি আমরা। জেগে উঠিনি কেউ চেনা ধ্যান ভাঙা সুরে... অথচ তুচ্ছ পাতাটিও বাঁশি হয়ে উঠে তোমার খেয়ালে।
একটি প্রজাপতি জানে মন কোণে অভিমানে কে কত হয়েছে নীল। আমরা কেউ জানি না। না নদী না আমি না তুমি। আমরা শুধু দূরত্ব নিয়ে এসেছি নিকটে। কত নিকটে ছিলেম দূরত্ব ছাড়া এই সত্য আজ জানে না আর কোন দূত। ফিরে না আসা পথে ভেসে যায় মেঘ, মাটির টান নেই, বুকে ধরেছে পাথর...
সুমনের সাহসে গলা যদি আজ ছাড়ি, দেখা হবে কী অন্য গানের ভোরে? বা মিছিলের পথে? আবৃত্তি সন্ধ্যায়? তোমায় দেখবে বলে কয়েক'শ হাজার অক্ষর অপেক্ষায় কেবল একটি কবিতা লেখা হবে তোমায় নিয়ে...





সুন্দর এবং সাবলীল!
ধন্যবাদ
বালক, ভালো কবিতা লেখার সাথে শুদ্ধ বানানের একটা যোগসূত্র আছে। কবিদের এটাও খেয়াল রাখতে হবে কিন্তু!
ঠিকাছে গৌতম দা'
সুন্দর ও সাবলীল!
দেখা হবে বন্ধু কারনে আর অকারনে
সুন্দর
দেখা হবে বন্ধু চাপা কোন অভিমানে।
যে জীবন দোয়েলের, ফড়িঙের
মানুষের সাথে তার হয় না কো দেখা
চমৎকার
ধন্যবাদ টুটুল ভাই।
চমৎকার
পুরোটাই অপূর্ব!
আপনার লেখনীর ভক্ত হয়ে গেছি।
অপেক্ষায় থাকি নিত্যদিন, আপনার নতুন কোন লেখার।
ভাল থাকুন।
মন্তব্য করুন