নাম দর্শনের মাজেজা: তিন
কারো কারো নাম বা সেই নামের অর্থ তেমন বিশেষ কিছু নয়।তার কাজই তার নামটাকে বিশেষত্ব দিয়েছে। আবার কিছু নাম আছে যে নামের সাথে তার কাজের সম্পর্ক রয়েছে, নামের অর্থও যা তার কাজও তাই। তার কাজ যেমন থাকছে তেমনি তার নামটাও থাকছে।এই যেমন ধরুন আমাদের বাংলার দার্শনিক লালন ফকিরের নামটি। এই নামটির মধ্যে সাঁইজীর যে ধর্ম সেই ধর্মের অর্থাৎ তাঁর দর্শনের সবটুকু পাওয়া যাবে। যেমন পাওয়া যায় দেবতা রুদ্র নামের তাৎপর্য। জন্মাবার পর এই দেবতা রোদন করে উঠেছিলেন, এই জন্যে তাঁর নাম রুদ্র। আপনারা শুনলে আশ্চর্যবোধ করবেন যে এই দেবতা জন্মাবার পর তাঁর নাম চেয়ে অর্থাৎ তাঁর একটি নাম দেয়া হোক এই জন্যে কেঁদেছিলেন। কেঁদেছিলেন বারবার কারণ কোন নামই তাঁর পছন্দ হচ্ছিলনা।
ধারাবাহিক
মিথটা পড়ে ভালো লাগলো।
মিথ বলায় খারাপ লাগলো
কেমন আছেন লীনা?
জন্মাবার পর এই দেবতা রোদন করে উঠেছিলেন, এই জন্যে তাঁর নাম রুদ্র। আপনারা শুনলে আশ্চর্যবোধ করবেন যে এই দেবতা জন্মাবার পর তাঁর নাম চেয়ে অর্থাৎ তাঁর একটি নাম দেয়া হোক এই জন্যে কেঁদেছিলেন। কেঁদেছিলেন বারবার কারণ কোন নামই তাঁর পছন্দ হচ্ছিলনা।
মিথ-ই তো! আপনার ভিন্ন কিছু মনে হতে পারে, আমার একে মিথ-ই মনে হল।
এই বাঁকা হরফগুলোর মধ্যে মিথের কী কী উপাদান পেলেন?
আমার জানামতে জন্মাবার পর সব আন্ডা বাচ্চাই রোদন করে, না করলে ঐগুলারে রোদন করানোর ব্যবস্থা করা হয়। কারণ সেটাই স্বাভাবিক। দেবতা হওয়া লাগে না রোদন করার জন্যে।
কোন বাচ্চা তার নাম দেয়া হবে কি তার চুল টান দেয়া হবে এই সেন্স নিয়ে জন্মায় নাকি? তাহলে আর বাচ্চা-বুইড়ার কি পার্থক্য থাকলো বলেন গোঁসাইজি।
ভাবের দুনিয়ায় অনেক কিছু চলে, কিন্তু যুক্তির দুনিয়া সাদা এবং কালো
বাহ্। এসব তো জানতাম না! আরো লিখেন এমন।
অবশ্যই
সাথে থাকবেন
ধন্যবাদ
চলুক
পড়ছি
খুব ভালো হচ্ছে ~
মন্তব্য করুন