বর্ষবরণ ই-পুস্তক: রঙিলা বৈশাখ
মূলকথার বাইরে [অ.ট.?]: প্রথমেই জানিয়ে রাখি স্বাধীনতা দিবসের ই-পুস্তক কথা। যারা লেখা ও ছবি পাঠিয়েছেন, প্রত্যেককে অশেষ ধন্যবাদ। আর সবাইকেই ফিরতি পত্র পাঠানো হয়েছে। ফিরতি পত্র না পেলে বুঝতে হবে আপনার লেখাটি আমাদের হস্তগত হয়নি। সেক্ষেত্রে মন্তব্যের ঘরে জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো। ধন্যবাদ।
চলুন এবার সাজি বৈশাখের রঙে।
পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আমরা বন্ধু প্রকাশ করবে একটি সম্পূর্ণ রঙিন ই-পুস্তক। যাদের মনে এখনো রঙ বিদ্যমান, যারা এখনো বিবর্ণ হয়ে যাননি, তারা দ্রুত লিখে ফেলুন।
এবারের বিষয়: "স্মৃতির পহেলা বৈশাখ"
আপনার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় বর্ষবরণ উদযাপনটির কথা আনন্দের ভাষায় লিখে পাঠিয়ে দিন pustok@amrabondhu.com এই ঠিকানায়। লেখার সঙ্গে ছবি থাকলে তাও পাঠিয়ে দিন। আবার কেউ ইচ্ছে করলে শুধু ছবিও দিতে পারেন। বর্ষবরণের ছবি। যারা প্রবাসে আছেন, তারা প্রবাসে বর্ষবরণের আনন্দ অভিজ্ঞতার কথা লিখতে পারেন।
তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে
লেখা ও ছবি পাঠানোর শেষ তারিখ: ৮ এপ্রিল ২০১০
সবাইকে অগ্রীম ধন্যবাদ





এইটা মন্দ হয় না... নিজেদের স্মৃতীতে পহেলা বৈশাখ ... সকলের সাথে শেয়ার করি আমরা সকলে ...
আনন্দ প্রকাশ আর উপভোগের অনুভূতিগুলো প্রতিটা মানুষেরই আলাদা। অনেকগুলো আনন্দ উদযাপনের গল্প আলাদা আলাদা রঙ নিয়েই হাজির হবে বলে ধারণা করি।
এই ই-বুকে ছবি হবে মেলা, কিন্তু ফেলা শুধুই ফেলা বৈশাখের শুধুই স্মৃতি নিয়া, লেখার সুযোগ অনেক কমে গেলো না? মানে, আমার মনে হৈছিলো, পহেলা বৈশাখ ঠিকাছে, কিন্তু স্মৃতি ব্যাপারটা স্পেসিফাই করাডা কেমন একটু ঊঊঊঊঊ....
তয় বৈশাখের আইডিয়াডা চরম, তায় আবার স্মৃতি, অনেক ভালো লেখা পড়া যাইবো...
প্রত্যেকেরই পহেলা বৈশাখের কিছু স্মৃতি আছে। আছে আনন্দ বেদনার কাব্য। সবগুলোকে একযোগ করতে পারলে মন্দ হয় না।
আর ছবি থাকলে তো খুবই ভালো হয়।
আরে বৈশাখ লৈয়াই লিখেন
সর্বশেষ কাদের কাদের লেখা পাওয়া গেছে, একটা আপডেট দেবেন ?
তাহলে যে সূচীপত্রটা আগেই প্রকাশ করে দেওয়া হয়।
প্রত্যেককেই জানানো হয়েছে, যাদের লেখা পাওয়া গেছে।
ফিরতি পত্র পাইনাই
এতক্ষণে নিশ্চয়ই পেয়ে গেছেন?
ধন্যবাদ
আমিও পাইনাই।(আমার লেখার লিংকটা পোষ্টে দিছিলাম)।
প্রাপ্তী স্বীকার পাইছি কমেন্টে।
পত্র না হলে ফিরতিপত্র হয়?
মন্তব্যের উত্তরে মন্তব্যই দিতে হলো অবশেষে। আবারো ধন্যবাদ
আমি মেইল পেয়েছি। নিজের লেখা সবসময় অখাদ্য মনে হয় আমার কাছে। লেখা মান সন্মত না হলে ইবুকে না দিলেও অসুবিধা নাই।
ভাইগ্য বালা, লিকা অখাদ্য মনে হয়, খাইদ্য মনে হইলে তো তা আর পড়ার সুযুগ হইতো না। খিক..
হি হি হি...
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। মানের ব্যাপারটা আশাকরি সম্পাদনা পর্ষদ দেখবে
কিছু মেইল জান্কে যায় ... তাই চিন্তাইয়েন্না ভাইয়েরা

ধৈজ্জ ধরেন
সপুরে eপুস্তক ফলে
জাঙ্কে যায় কেম্বায় গররররররররররররররররররররররর |(
সত্যি কৈতাছি ... আমার কুনু দুষ্নাই
স্বাধীনতার চাইতে বৈশাখ নিয়ে লেখা সহজ( যদিও ১৩ এপ্রিল পরীক্ষা খতম হবে বলে এটা নিয়েও লেখা হবে না।)
একবার স্বাধীনতা নিয়ে একটা গল্প লেখছিলাম, একটু অলৌকিক ধাঁচের ছিল। গল্প ভাল কি মন্দ সেটা নিয়ে চিন্তা না করে একজন আইসা জিজ্ঞেস করলো, রেফারেন্স কই?
এরপর থেকে স্বাধীনতা নিয়ে কিছু লেখি না। আমি দুদিনের পোলা, স্বাধীনতা-যুদ্ধ কিছুই দেখি নাই, আমি রেফারেন্স কই পামু? তাও আবার বানানো গল্পের রেফারেন্স !
ওইটা ২৬শে মার্চে এবিতে পোস্টাইয়া দেও
পুরানো ব্লগের পোস্ট
পরীক্ষার দোহাই থাকলে কীই বা বলার থাকতে পারে?
আইচ্ছা। দেখি।
দেখা চলুক চোখ খুলে
লেখা চলুক হাত খুলে
উদ্যোগের সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করছি।
প্রথমে একটা ক্ষমা চাইয়া নেই, স্বাধীনতা দিবসের লেখা দিতে না পারায়। আশা রাখি বৈশাখ নিয়া একটা দিব।
আগেই হুশিয়ার কইরা জানাই... আমার বৈশাখের স্মৃতি কিন্তু শুরু হয় আগের রাইত থেকে...
লেখা আসিতেছে... বুকিং দিলাম
এটা উইথআউট ফেলিওর করবোক।
মন্তব্য করুন