দুষ্ট বালিকা'এর ব্লগ
অপরাজিতা...
অনেক দিন লেখা হয়না! আর লিখতে গেলেই কেন জানি এইসব আব্জাব পয়দা হয়! বড় লেখক হয়ে গেসি মনে হয়!
অপরাজিতা
শ্যামলা সরল মেয়েটির মনে হালকা গোলাপির সাথে কোথায় যেন একটু নীল মেশানো
গাঢ় ঘন নীল
মনের রঙ্গে কোথায় যেন বেগুনীর আবছা ভাব,
সন্ধ্যা হবার ঠিক আগে আগে
সূর্যের শেষ রশ্মিগুলো মিলে যেরকম বেগুনীর ছায়া নিয়ে খেলা করে,
সেরকম।
আমি তাকে চিনি বেশীক্ষণ না।
বান্ধবীর বাড়িতে পৌঁছে দিতে হবে বলে হুট করেই বোন আমাকে এখানে নিয়ে এলো।
মেয়ে দেখতে।
অপরাজিতা কে দেখতে।
ফুটে উঠা ফুলের মতো কাউকে দেখবো ভাবিনি।
অপরাজিতাকে দেখলাম,
মনের সমস্ত রংগুলোকে চোখে সাজিয়ে বসে আছে সে
প্রদর্শনীর অপরাজিতা।
সেখানেই আমি দেখি বেগুনীর কোলাহল,
শূন্য চোখ নিয়ে বসে থাকা একটি মেয়ে
তার বাবা মায়ের ইচ্ছাকে মূল্য দেয়া একটি মেয়ে
দোকান সাজিয়ে বসে আমার সামনে
আমার বোন সেই দোকানের এটা সেটা দেখায়,
আমি থমকে যাই,
রেসিপিঃ বিফ তেহারী [ইন রাইস কুকার!]
আনাড়ি হোন আর সুপার-কুক, ঝটপট নিমেষেই রান্নায় সহজে তেহারীইইইইই! তাও আবার যে সে তেহারী না! সরিষা তেলে বিফ তেহারী! 
উপকরনঃ
এর মাঝে পেতে একটু ঝামেলা হতে পারে মাত্র দুইটা জিনিষ কিন্তু সেইগুলা দেয়া মাস্ট! [* চিহ্নিত]
চাল – ৫ কাপ, তাহলে একই কাপে ৭ কাপ পানি, চাল পানিতে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে আগে।
মাংস – ৬০০ গ্রাম+ [যত বেশী তত মজা]
এলাচ + দারচিনি – আন্দাজ মতো!
টক দই – ৩০০ মিলিলিটার, মাংস সুন্দর ভাবে মাখাতে যতোটুকু দরকার মনে হয়।
আদা + রসুন বাটা – ১ চা চামচ করে
পিয়াজ কুঁচি – এক কাপ
সরষের তেল – আধা কাপ
গরম মশলা গুড়া – আন্দাজ মতো
শুকনা মরিচ গুড়া – ইচ্ছামতো
লবণ – যেটুকু খেতে চান
কেওড়ার পানি – তিন চার ফোঁটা *
শাহী জিরা – দুই চা চামচ *
এইবার চলেন ঝাঁপায় পড়ি রান্নাবান্নায়!
যন্তণা!
ডাক্তারদের কথামতে আমি একজন অভিমানী মানুষ! অ্যালার্জিক সেন্সিটিভিটির কথা বলছি। নতুন কাপড় পরলেও হাঁচি পায় আর দেরাজ থেকে বের করা পুরোনো হলেতো কথাই নেই, হাঁচি সম্মেলন শুরু হয়! আমার বন্ধুরা আমার হাঁচিরোগ নিয়ে মহা বিরক্ত, কারণ কয়েকটা হাঁচি দেবার পরেই তাদের গুনতে ইচ্ছে করে আর অন্য যেকোন কাজ চাঙ্গে ওঠে। এখন পর্যন্ত রেকর্ড ১৩৪টা...তবে আমার চাচাতো ভাইয়ের রেকর্ড নাকি আরও বেশী!