অপরাজিতা...
অনেক দিন লেখা হয়না! আর লিখতে গেলেই কেন জানি এইসব আব্জাব পয়দা হয়! বড় লেখক হয়ে গেসি মনে হয়!
অপরাজিতা
শ্যামলা সরল মেয়েটির মনে হালকা গোলাপির সাথে কোথায় যেন একটু নীল মেশানো
গাঢ় ঘন নীল
মনের রঙ্গে কোথায় যেন বেগুনীর আবছা ভাব,
সন্ধ্যা হবার ঠিক আগে আগে
সূর্যের শেষ রশ্মিগুলো মিলে যেরকম বেগুনীর ছায়া নিয়ে খেলা করে,
সেরকম।
আমি তাকে চিনি বেশীক্ষণ না।
বান্ধবীর বাড়িতে পৌঁছে দিতে হবে বলে হুট করেই বোন আমাকে এখানে নিয়ে এলো।
মেয়ে দেখতে।
অপরাজিতা কে দেখতে।
ফুটে উঠা ফুলের মতো কাউকে দেখবো ভাবিনি।
অপরাজিতাকে দেখলাম,
মনের সমস্ত রংগুলোকে চোখে সাজিয়ে বসে আছে সে
প্রদর্শনীর অপরাজিতা।
সেখানেই আমি দেখি বেগুনীর কোলাহল,
শূন্য চোখ নিয়ে বসে থাকা একটি মেয়ে
তার বাবা মায়ের ইচ্ছাকে মূল্য দেয়া একটি মেয়ে
দোকান সাজিয়ে বসে আমার সামনে
আমার বোন সেই দোকানের এটা সেটা দেখায়,
আমি থমকে যাই,
জগতের বিষণ্ণতা নিয়ে অপরাজিতা,
সমাজের কাছে পরাজিত হয়।





আমার ছোট বোনের কাগুজে নাম অপরাজিতা। লেখাটা পড়ে কেন জানি ওর কথা খুব মনে হলো।
বড় লেখক আফা সেলাম। কেমন আছেন?
আগে যা ভাবসিলাম তা ঠিকই ছিলো! আপ্নে খ্রাপ! খুব খ্রাপ!
বিষণ্ণ টোনে সামজিক আচরণ, সাথে বেশ খানিকটা নির্লিপ্তি...
হ! গোটা দুইন্যাটাই বিষণ্ণ!
কি হলো বুঝলাম না
সেই পুরানো কাহিনি তাতাপু! আরও অনেক মেয়ের মতোই অপরাজিতাও সমাজের আজাইরা নিয়মের কাছে মাথা নত করে! সেই আর কী!
লেখাটা আরো একটু বড় হতে পারতো
ভালো লেগেছে।
বড় লিখতে ভয় লাগে আপু! মনে হয় ভাবনাটা নষ্ট করে ফেল্বো!
ভালোই।
কবিতাটা দারুণ লেগেছে।
বাহ মীর! কবিতার সম্মান দিলেন?
হ্যাঁ। এরকম আরো চাই।
আচ্ছা! সাধ্যে কুলালে আসবে!
একটু ঘন ঘন
"আমি থমকে যাই,
জগতের বিষণ্ণতা নিয়ে অপরাজিতা,
সমাজের কাছে পরাজিত হয়।"
শেষ তিন লাইন অসাধারণ লাগল
লিখতে ভালো লাগেনাই ভাইয়া! কষ্ট হয়েছিলো!
ছোট গল্পের মত হয়ে গেল...। কেমন জানি হাহাকার কাজ করছে...
মন্তব্য করুন