দাদা-বউদির অগ্রযাত্রা।
০১.
আরো অনেকের সাথে বিভিন্ন সময় কথা বলে জানতে পেরেছি ব্যাপারটা শুধু আমার ক্ষেত্রেই সত্যি তা না। অনেকেই চমৎকার মানুষের সংগ পছন্দ করেন। আমি মনে হয় একটু বেশিই করি। আমি শুধু পছন্দ করি তাই না, আমি নিয়মিত পরিচিত চমৎকার মানুষদের লিস্ট আপডেইট করি। মোটামোটি ১০-১২ জনের এই লিস্ট। আমার বন্ধুরা সবাই চমৎকার মানুষ, তবে এই লিস্টে আমি তাদের রাখিনা। শুধু সিনিয়রদেরই রাখি। শুধু সিনিয়রদের রাখার যুক্তি সংগত কোন কারন নেই, তবে আমরা দেশে যারা নিম্ন-মধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত ধার্মিকটাইপ পরিবারে জন্মগ্রহণ করি এবং বড় হই, তাদের মধ্যে মনে হয় সিনিয়রদেরকে আপনা থেকে আলাদা একটা সম্মান দেওয়ার চেষ্টা আছে। অবশ্য ডিজুস জেনারেশানের সেসব ভ্যালুজ আর নেই। এমেরিকানদের ফিলজফি হচ্ছে সম্মান অর্জন করে নিতে হয়, বাই ডিফল্ট শিক্ষক বা সিনিয়র হওয়ার খাতিরে সম্মান পাওয়া যাবেনা। এটা মনে হয় ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজের বৈশিষ্ঠ্য। আমার ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজ পছন্দ না, আমার কাছে মনে হয় সোশ্যাল কোহিশান গুরুত্বপূর্ণ আর সেজন্যই মিউচুয়াল রেস্পেক্টের ব্যাপারটা চলে আসে। তবে এটা মানে এই নয় যে সিনিয়ররা বা অথরিটির লোকজন খারাপ করলে সেটা বলা যাবেনা।
০২.
চমৎকার মানুষদের এই লিস্টে অনেকেই একসময় ছিল, অনেকেরই পদস্খলনের পর বাদ পড়েছে। মানুষকে ফেরেস্তার মত পূজা করার প্রবণতাটা ধাক্কা খেতে খেতে, হতাশ হতে হতে এখন মোটামোটি নাই-ই বলতে গেলে। এখন জানি সকল মহাপুরুষই প্রথমে আসলে পুরুষ। একসময় বিশুদ্ধ মানুষ খুঁজতাম। বিশুদ্ধ মানুষদের জন্য মনে মনে একটা তালিকা ছিল, এখন যেমন আছে চমৎকার মানুষদের। যখন বুঝলাম মানুষ কখনও বিশুদ্ধ হয়না, সে দোষে-গুনে মানুষ, তার মিথ্যা বলতে হয় প্রায়ই, ভান করতে হয়। তার কাম-বাসনা আছে, লোভ আছে, আছে ঈর্ষা। আমার বিশুদ্ধ মানুষদের সংজ্ঞায় তাকে এসবের উর্ধ্বে উঠতে হবে, অথচ আমি সেরকম মানুষ দেখিনি, সবসময় খোঁজার পরও পাইনি। মনে হয় নবী-রাসুল বা উচ্চস্তরের সেইন্টরা হয়ত এই ক্যাটাগরিতে পড়বেন। গৌতম বুদ্ধরা এই শ্রেণীর। সন্ন্যাসীদের প্রতি আমার ফ্যাসিনেশান আছে, তাই সন্নাসীটাইপ লোকদেরকে বিশুদ্ধ মানুষের ক্যাটাগরীতে ফেলা যায়। তবে এটাও সত্যি সন্ন্যাসীরা হয়ত নোংরা সংসারে আসলে ভাল থাকার সুযোগ পেতনা। অথবা এটাই বলা যায় যে বিশুদ্ধ মানুষ আসলে আর মানুষ না, ভুল না করলে সে মানুষ কেমনে হয়? নিষ্কলংক সুপারহিরোদের চেয়ে দোষে-গুনে, আবেগে-অনুভূতিতে, ভুল করে অনেক আবার নিজেকে সঠিক পথে নিয়ে আসে এরকম টাইপ মানুষই মনে হয় ভাল।
০৩.
আমার নানা চমৎকার মানুষদের এই লিস্টে ১ নং-এ আছেন। এটা না যে নানার কোন দোষ নেই। নানা আমার দেখা সবচেয়ে ঘোর বিএনপি!! আমার কাছে এটা অনেক বড় দোষ, যেকোন ধরণের মৌলবাদিতাই মানুষকে অন্ধ করে দেয়। কিন্তু কি আর করা, চমৎকার মানুষের সংজ্ঞায় যেহেতু বিশুদ্ধতম হওয়ার দরকার নেই তাই নানাকে ১-নং এ না রেখে উপায় নেই। নানাকে কেন রেখেছি তার অনেকগুলো কারনের মধ্যে শুধু একটা কারনই বলব। নানার বয়স আশি বছর, কিন্তু এখনও তিনি বাসে করে প্রতিদিন অফিসে যান! এই করে টাকা বাচিয়ে, বাসায় খুব ভালমন্দ না খেয়েও লোকটা প্রতিমাসে ৬০-৭০ হাজার টাকা দরিদ্র ছাত্রদেরকে পড়ানোর জন্য ব্যয় করেন। নানার গায়ের গন্ধটা দারুন, সারাক্ষণ কাছে বসে থাকতে ইচ্ছে হয়। সাদা পান্জাবী পড়ে যখন মসজিদে নামাজ পড়তে যান তখন মনে হয় যেন তার চেহারা থেকে স্বর্গীয় আভা টিকরে বের হচ্ছে। আমি প্রায়ই দুঃস্বপ্ন দেখি, সবচেয়ে কমনটা হচ্ছে নানার মৃত্যু। স্বপ্নে দেখি আমার বুক ভেংগে যাচ্ছে কষ্টে, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় যখন তখনই ঘুম ভেংগে যায়। ঘুম ভেংগে গেলে দেখি না, নানার কিছু হয়নি। স্বপ্ন দেখছিলাম, তখন শান্তি লাগে। আমি একটা গ্রামের স্কুলে নানার নামে স্কলারশিপের ব্যবস্থা করব, কিন্তু টাকা নাই আমার। কখন হবে কি জানি! তালিকায় ২-নং এ আছেন আমার নানী। তাঁর জন্যও শুধু একটা কারনই বলব। সেটা হচ্ছে সব বাসায় কাজের মেয়েদেরকে ঘরওয়ালী অত্যাচার করে, আর আমার নানার বাসায় কাজের মেয়ে নানীকে অত্যাচার করে! নানা-নানীর পরে চমৎকার মানুষদের তালিকায় আর কোন ডেফিনিট অর্ডার নাই। র্যাংকিং করতে সবসময় ভাল লাগেনা।
০৪.
দাদা বউদি বলতে ব্ল্যাকসবার্গে, ভার্জিনিয়ায় সবাই সওগতদা আর বিদিশাবউদিকেই বুঝেন। দাদা এখানে আছেন ৩ বছর মত হল, ৩ বছরেই পিএইচডি শেষ। এখন যাচ্ছেন জর্জিয়াটেকে পোস্টডক করতে। বউদি আমার দেখা ফাইনেস্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী। রবীন্দ্রসংগীত, আমার মতে, বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সংগীত (যদিও রবীন্দ্র বুইড়াটাকে আমার একদম পছন্দ না!)। বউদির গান আমি ইউটিউবে ভার্জিনিয়াটেকে আসার আগেই শুনেছিলাম। বউদিও ভার্জিনিয়াটেকে স্টাডি করছিলেন। দাদা-বউদির সাথে পরিচয় ভার্জিনিয়াটেকে আসার পর। এই তো, ১ বছরের একটু বেশি হল। প্রথম কয়দিন আমি আর দাদা দৌড়াতে যেতাম ট্র্যাকে। দাদা খুব ব্যস্ত হয়ে যাওয়াতে আর হয়নি সেটা। দাদা প্রায়ই চেষ্টা করেন চট্টগ্রামের লোক বলে নিজেকে চালিয়ে দিতে, ভুল এক্সেন্টে চট্টগ্রামের আন্ঞলিক ভাষায় কথা বলতে চেষ্টা করেন আমাদের সাথে! বউদি অবশ্য চট্টগ্রামেরই, কিন্তু চট্টগ্রামের আন্ঞলিক ভাষা জানেননা! হায় আফসোস! দাদার বিশেষ গুন হল মাছধরা। ঘন্টার পর ঘন্টা মাছ ধরার জন্য বসে থাকেন, কিন্তু মাছ দাদাকে পাত্তাই দেয়না! মাঝে মাঝে মনে হয় একটা দুইটা পূঁটিমাছের সাইজের মাছ ধরা পড়ে। তাতেই দাদা খুশি, পূঁটিমাছ তাতে কি, মাছ তো ?! আমাকে দাদা মাছ ধরতে যাওয়ার জন্য একবারও পটাতে পারেননি। সবসময় সতর্কতার সাথে দাদা মাছধরার কথা বললে এড়িয়ে গিয়েছি। হেহেহেহেহেহে.........। অবশ্য ইচ্ছে ছিল সরস্বতি পূজায় ঘরোয়া পরিবেশে বউদির গান শুনব, রবীন্দ্রসংগীতের শীতল পাটীর আসর। বউদি ফাঁকি দিয়েছেন! আমার কাছে মনে হয় বিরাট ঝাঁকঝমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রসংগীত মানায় না। রবীন্দ্রসংগীত হবে ঘরোয়া পরিবেশে, শীতল পাটীতে বসে।
০৫.
আমার চমৎকার মানুষদের তালিকার দুজন প্রিয় মানুষ চলে যাচ্ছেন ব্ল্যাকসবার্গ থেকে। চমৎকার মানুষদের দেখা পাওয়া খুবই ভাগ্যের ব্যাপার, তাদের সংগ পাওয়া আরো বেশি ভাগ্যের ব্যাপার। কিন্তু চমৎকার মানুষদের সাথে আমরা বেশিদিন থাকতে পারিনা। সেই ১০ বছর আগে মা-কে ছেড়ে আসতে চাইনি, কিন্তু আসতে হয়েছে। ৩ বছর ২ মাস আগে দেশের সবাইকে বিশেষ করে নানাকে ছেড়ে আসতে চাইনি, কিন্তু আসতে হয়েছে। এখন দাদা-বউদিকে অনেক মিস করব, কিন্তু তাদেরকে তো ধরে রাখা সম্ভব না। আমি যথাসম্ভব বন্ধন এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করি, কারন বন্ধনগুলো পরে খারাপ লাগায়। তবুও বন্ধন তৈরী হয়, কিভাবে কিভাবে জানি বন্ধন থেকে মুক্ত থাকতে পারিনা। কি করার আছে? চমৎকার মানুষদের সংগ যে পছন্দ করি?
দাদা, এখন মনে হচ্ছে আপনার সাথে আমার মাছ ধরতে যাওয়া উচিৎ ছিল। না গিয়ে ভুল করেছি। আমরা সেখানে মাছ ধরার সাথে সাথে রাজা-উজির মারতে পারতাম, বৈশ্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্দেশ্যহীন কথা বলতে পারতাম। এমনকি আপনার চরম বোরিং বিভিন্ন ডকুমেন্টারীর আঁতেলীয় গল্পও শুনতে পারতাম, হাহাহহাহাহা.....! চেংগীস খানের জীবন নিয়েও কথা বলতে পারতাম। অনেক কিছুই হয়ত পারতাম। হবে নে, কোন একসময়। ফির মিলেংগে চলতে চলতে, রাইট?
বউদি, শীতল পাটীর আসর হবে দেশে, কোন এক সময় ভবিষ্যতে। আমরা "যখন পড়বেনা মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে" গেয়ে সবাই একসংগে কান্নাকটি করব বা "যখন তোর ডাকে কেউ না আসে, তবে একলা চল রে" শুনে আমরা আসলে কত একা সেটা ভেবে মন খারাপ করব। অথবা "মম চিত্তে নিতি নৃত্যে" শুনে অকারনে খুশি হয়ে যাব। এসবই হবে, কোন একসময়, তাই না বউদি?
দাদা, স্যুভেনীরস্বরুপ আপনাকে চট্টগ্রামের লোক হিসেবে মেনে নিলাম। দেশে গেলে চট্টগ্রাম সমিতিতে আপনার মেম্বারশিপ হয়ে যাবে, নো টেনশান! দরকার হলে আপনাকে চট্টগ্রামের আন্ঞলিক ভাষা শেখানো হবে তড়িগড়ি করে। বউদি, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াইয়ে আপনাকে আটলান্টা প্রতিনিধি হিসেবে রাখা হল! আপনি সেখানে লান্ঞিত মানবতার জয়গান করবেন, হেহহেহেহহে........ !
০৬.
ভাল থাকবেন সারা জীবন। আপনাদের জীবন কল্যানময় হোক, আপনাদের মনের গভীরের সকল ইচ্ছে পূর্ণ হোক। আলোতে ভরে থাকুক প্রতিটি মুহুর্ত্য।
পৃথিবীতে যে জিনিসটা আমার সবচেয়ে অপছন্দ , তার নাম বিদায় । আমি কোথাও থেকে বিদায় নিতে চাইনি , কখনোই চাইনি
আমরা কেউই বিদায় নিতে চাইনা আসলে, কিন্তু উপায় নেই। আধুনিক মাত্রই যাযাবর!
মেহরাব, অনেক ধন্যবাদ।
"সব চেয়ে পুরাতন ব্যথা, সবচে পুরাতন ক্রন্দন- যেতে নাহি দেবো(শব্দে ভুল হইতারে
)" তবুও মায়ার বাঁধনগুলোকে আস্তে আস্তে আলগা করে এগিয়ে যেতেই হয়, জীবন সে তাগিদই দেয় যে! মনটা বেশ খারাপ নিয়েই লেখাটা পড়া শুরু করেছিলাম ভাইটি, পড়া শেষে খেয়াল করলাম সেটা বেশ থিতিয়ে গেছে। আপনার লিষ্টের ব্যাপার কিন্তু বেশ! আপনার নানাজান-নানীজানের জন্য সশ্রদ্ধ সালাম। দাদা বৌদির জন্য শুভ কামনা। নতুন পরিবেশ-জীবন সুন্দর হোক তাদের। আর আপনাকে ব্যাপক ধন্যবাদ, মন ভালো করে দেবার মতো একটা পোষ্ট দেবার জন্য
আপনি এরাম অনিয়মিত হইলে কেনু ভাইটি? নিয়মিত চাই আপনার উপস্হিতি। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
ধন্যবাদ, মনটাই ভাল করে দিলেন। নিয়মিত হব ইনশাআল্লাহ শীঘ্রই। ভাল থাকবেন অনেক।
কিছু একটা না লিখলে বুঝা যায় না, আমি আপনার লিখাটা পড়েছি।
হা, আপনার লিখাটা পড়ে গেলাম। কিছু বলা আমার সাধ্য নয়।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।ভাল থাকবেন।
হঠাৎ করে এই পাড়ায় না আসলে বুঝতেই পারতাম না যে তুমি পোস্ট মারতেছেন!
যাই হোক নরাধমীয় পোস্টের মতই!
আমার সাথে এ ব্যাপারটা এতোবার হয়েছে যে এখন আর কোন রিলেশনশীপে ইনভেষ্ট করতে ইচ্ছে করে না। সবই মায়ার খেলা, দু চার বছরের ব্যাপার। তারপর আমরা সবাই কোথাও না কোথাও ছিটকে পরি, নয়তো নিজেদের মধ্যে ডিফারেন্সের কারনে দূরত্ব বাড়তে থাকে।
যাযাবর জীবন আমাদের।
ভাল থাকুন আপু।
লেখা পড়ে আপনার আবেগটুকু টের পেলাম। ভালো লিখেছেন নারুদা'।
অনেক ধন্যবাদ, মীর। ভাল থাকবেন।
তুমি যে কি দারুণ লিখো তা আর নতুন করে কি বলব! কাল রাতেই পড়েছিলাম। সম্পর্কগুলো কতটা মায়ায় জড়ায় সেটা খুব ভালোভাবেই টের পেলাম লেখায়।
নারু, অভিযোগ হলো...তোমার লেখা, তোমাকে একদমই দেখা যায় না। সময় করে লিখো মাঝে মাঝে।ব্লগের পুরোনো মানুষগলোকে দেখলে খুবই ভালো লাগে।
জয়ি, থ্যাংকস ম্যাডাম! সত্যিই পুরনো মানুষগুলো দেখলে ভাল লাগে। সেজন্যই তো আসা এখানে।
ইনশাআল্লাহ, শীঘ্রই নিয়মিত হব। ভাল থাইক।
ম্যাডাম!!!! :\
নারু, তোর শীঘ্রই টা যেনো শীঘ্রই হয়।
বাহ! এমন করে বলতে পারে, লিখতে পারে ক'জন!
ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
আপনিও ভাল থাকুন, অনেক ধন্যবাদ।
উদাস হয়ে গেলাম...............
চুপচাপ পড়ে গেলাম.....
অনেক ধন্যবাদ, নীড় সন্ধানী। ভাল থাকবেন।
নারুরে ম্যালাদিন পর পর পাওয়া যায়...
ভাল লাগলো
ক্যামন আছো?
আবার দেশে আসার ডেট কপে?
টুটুলদা, এই তো চলছে। খুবই প্রেসারে আছি, তাই ইচ্ছে সত্বেও এদিকে আসা হয়না।
আপনার কি অবস্থা? ভাবি, ভাতিজার কি খবর?
দেশে কখন আসব আল্লাহই জানে, মনে হয় আবার হয়ত ২ বছর পর। দোয়া করবেন টুটুলদা।
অসাধারণ স্বচ্ছ লেখা। লেখককে নরাধমের বদলে নরোত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হউক!
নারু, লেখা উত্তম হইছে।
মুকুলভাল, ধন্যবাদ অনেক।
হ্যাটস অফ টু নানা-নানী!
দাদাবৌদি ভালো থাকুন।
লেখার কথা কী বলবো! অনেকদিন পর নারুয়িত ফ্লেভারটা একদম পুরোপুরি মিললো!
এ্যাঁ, নারুয়িত ফ্লেভার??
(অপনার কি অবস্থা, আপু?)
নারুর চমৎকার মানুষকে দেখতে চাই ।
বিশেষ করে নানাকে একবার হলেও... !
শুভ কামনা ।
আরাশি বদ্দা, থ্যাংকস। দেখা হবে ইনশাআল্লাহ কোন একসময়। ভাল থাইক।
ব্যাপক পছন্দ হইছে লেখাটা। এরকম একটা পছন্দের মানুষ নিয়ে লেখা আমারও অনেক দিনের ইচ্ছা। কিন্তু তালিকাটা ঠিক থাকে না বলে লেখা হয় না।
মাসুমভাই, অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
আজই মাত্র এটা চোখে পড়লো । পড়লাম । ভাল লাগলো । আপনার হাত ভাল !
প্রিয় নাজমুল হুদা, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
কোনটার কথা বলছেন ভাই? জানতে আগ্রহী। সত্যি সত্যি জানতে চাই। কারণ আমার নিজস্ব কিছু পর্যবেক্ষণ আছে। আপনার মতামত পেলে যাচাই করতে সুবিধা হয়।
উলটচন্ডাল, আপনাকে ধন্যবাদ। একটু দেরী করে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য দুঃখিত। এ বিষয়ে আমি অনলাইনে ইন পাবলিক কথা বলতে চাচ্ছিনা। লাইনগুলাও ডিলিট করে দিয়েছি পোস্ট থেকে। বুঝতেই পারছেন জাফর ইকবালের এমন অধঃপতন আমাকে খুবই কষ্ট দিয়েছে। আপনি কি ফেইসবুকে যোগাযোগ করতে আগ্রহী?
আমার ইমেইল: chymahfuz@gmail.com
মন্তব্য করুন