শিশ্নবাদী সন্ধ্যায়
একদা সন্ধ্যায় চুল ছেড়ে হেটেছিলে;
আর সেই সুখে প্রবীণ আনন্দে
অন্ধকারে হেসে উঠেছিলেন প্রসন্ন শিশ্নবাদী;
ক্ষয়ের রোগ নিয়ে মহার্ঘ চুলে
এলোমেলো মিশে যাচ্ছেন তিনি ...
বিপন্ন শাড়ির কাছা ধরে তরতর করে উঠে যাচ্ছেন
সত্যসাক্ষী লেজ ভাঙ্গা টিকটিকি; -- ভোগ;
আর দ্বিধা-নমিত মুখে ক্রোধ ঢেলে দিলে বৈধ
শয্যাসঙ্গী নিমেশই মুছে যেও অদৃশ্য অঙ্গীকারে
অথবা কেশগুচ্ছে জ্বেলে দিও ‘না’ এর প্রবল শিখা
এ সন্ধ্যায় ভুর্জপত্রে লেখা হলে হোক অঙ বঙ যত মন্ত্ররাজি
হা হা, আর সেই সুখে প্রবীন আনন্দে...
ভালো লাগলো কবি-----
ধন্যবাদ শাওন
কবির কি মেজাজ খারাপ?
না
শিরোনামটাই শুধু বুঝলাম, বাকীসব অবোধ্য
(
আমরো
গরম! পানি! পানি!

মন্তব্য করুন