ইউজার লগইন

গ্রামীণ ব্যাংক এবং ডঃ মুহাম্মাদ ইউনুস

গ্রামীণ ব্যাংক
গ্রামীণ ব্যাংক ১৯৭৬ সালে ক্ষুদ্র পর্যায়ে চালু হয়। ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট অনুমতি সাপেক্ষে ব্যাপক ভাবে চালু হয়। বর্তমানে প্রায় ২৫০০ শাখা রয়েছে এই ব্যাংকের। গ্রামীণ ব্যাংকের রয়েছে ২৪০০০ কর্মী। এই ব্যাংক ঋণ দিয়েছে প্রায় ৭ বিলিয়ন ইউএসডি। ৯৫% ভাগ গ্রাহকই নারী। উচ্চ সুধের হার গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রমকে বিতর্কিত করে।

অনেক বিতর্ক অনেক অপবাদ তারপরও পথ থেমে যায়নি গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যাংকের পথ চলা। গ্রামীণ ব্যাংক ডঃ ইউনুসের হাত ধরে পার করেছে প্রায় ৩৫ টি বছর। গ্রামীণ জনগণের অনেক আশা অনেক হতাশার উৎস এই ব্যাংক। অনেকই এই ব্যাংকের ঋণ নিয়ে জীবনে উন্নতি করেছেন আবার ঋনের টাকা শোধ না করতে পেরে ঘরবারি/জমিজমা বিক্রি করে ঋনের টাকা শোধ করেছেন এমন মানুষ ও আছেন। দেশে বিদেশে অনেক সুনাম কুড়িয়েছে গ্রামীণ ব্যাংক। বিদেশী অনেক ব্যাংক গ্রামীণ ব্যাংক কে দেখে উৎসাহীও হয়েছে।

ডঃ মুহাম্মাদ ইউনুস

১৯৪০ সালে জন্ম গ্রহণ কারেন চট্রগ্রামের হাঠহাজারিতে। ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে BA এবং MA কারেন । ১৯৬১ সালে চিটাগাং ইউনিভার্সিটি তে লেকচারার হিসেবে জয়েন করেন। পিএইচদি(Ph.D) ডিগ্রী লাভ করেন ১৭৭১ সালে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় USA বাংলাদেশ ইনফর্মেশন সেন্টার পরিচালনা করেন। যুদ্ধের পর দেশ এ ফিরে বাংলাদেশ প্ল্যানিং কমিশন এ যোগদান করেন। পরবর্তীতে চিটাগাং ইউনিভার্সিটিতে যোগদান করেন। ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক চালু করেন।

অ্যাওয়ার্ডঃ ১৯৮৭ স্বাধীনতা দিবস পুরুস্কার, ১৯৯৪ ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ, ২০০৬ নোবেল প্রাইজ, ২০০৯ প্রেসিডেন্ট মেডেল অফ ফ্রীডম।

পোস্টটি ১ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

সাহাদাত উদরাজী's picture


বাংলাদেশ

দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র যার আনুষ্ঠানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে ভারতীয় উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে পাকিস্তান নামে যে দেশটি সৃষ্টি হয়েছিলো, তার পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ পূর্ব পাকিস্তান শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় ঘটেছে দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ; এছাড়াও প্রলম্বিত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও পুনঃপৌনিক সামরিক অভ্যুত্থান এদেশের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে। ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবার পর থেকে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে অর্থনৈতিক প্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলেছে।

১
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। কিন্তু আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৩তম; ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। তবে ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের তুলনায় বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি (মূল্যস্ফীতি সমন্বয়কৃত) প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, এবং ১৯৯০-এর শুরুর দিককার তুলনায় দারিদ্র্যহার প্রায় ২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। বাংলাদেশ "‍‍পরবর্তী একাদশ‍" অর্থনীতিসমূহের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য শহরের পরিবর্ধন বাংলাদেশের এই উন্নতির চালিকাশক্তিরূপে কাজ করছে। এর কেন্দ্রবিন্দুতে কাজ করেছে একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ত্বরিৎ বিকাশ।

বাংলাদেশের বর্তমান সীমারেখা নির্ধারিত হয় ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগের সময়, নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) হিসেবে। দেশটির উত্তর, পূর্ব ও পশ্চিম সীমানায় ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব সীমানায় মায়ানমার; দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। উল্লেখযোগ্য, বাংলাদেশ ও ভারতীয় অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ একত্রে একটি অবিচ্ছিন্ন বাংলাভাষী অঞ্চল গঠন করে যার ঐতিহাসিক নাম “বঙ্গ” বা “বাংলা”। এর পূর্বাংশ বা পূর্ব বাংলা ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামীয় পৃথক আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্রের উর্বর অববাহিকায় অবস্থিত এই দেশটিতে প্রতিবছর মৌসুমী বন্যা হয় ; আর ঘূর্ণিঝড়ও খুব সাধারণ ঘটনা। নিম্ন আয়ের এই দেশটির প্রধান সমস্যা পরিব্যাপ্ত দারিদ্র। তবে ২০০৫ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে বিশ্ববাংকের দেশভিত্তিক তথ্য অনুসারে দেশটি সাক্ষরতা বৃদ্ধি,শিক্ষাক্ষেত্রে লৈঙ্গিক বৈষম্য দূরীকরণ এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে।[৫] তবে বাংলাদেশে এখনো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে যার মধ্যে রয়েছে বিস্তৃত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতি, বিশ্বায়নের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে তলিয়ে যাবার শঙ্কা।

এখানে সংসদীয় গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা সার্ক ও বিম্‌সটেক-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এছাড়া দেশটি জাতিসংঘ, ডব্লিউটিও, ওআইসি ও ডি-৮-এর সদস্য। সুত্র

ডঃ শেখ হাসিনা

জন্ম ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশের ৯ম জাতীয় সংসদের সরকারদলীয় প্রধান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান নেতা ও বাংলাদেশ সরকারের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা।

শেখ হাসিনা ওয়াজেদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা। তার মাতার নাম বেগম ফজিলাতুননেসা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এক সামরিক অভ্যুথ্বানে তিনি ও তার বোন শেখ রেহানা বাদে তার পরিবারের সকল সদস্যকে হত্যা করা হয়। বোনদ্বয় সেইসময় পড়াশোনার জন্য পশ্চিম জার্মানীতে অবস্থান করছিলেন।

২
শেখ হাসিনা ওয়াজেদ ১৯৭৩ সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা অবস্থায় ১৯৬৮ সনে বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়ার সাথে তার বিয়ে হয়। ৯ মে ২০০৯ইং তারিখে এম এ ওয়াজেদ মিয়া ইন্তকাল করেন।

আওয়ামী লীগ ১৯৮১ সালে সর্বসম্মতিক্রমে শেখ হাসিনাকে তাঁর অনুপস্থিতিতেই দলের সভাপতি নির্বাচিত করে। ১৯৮২ সালে জেনারেল এরশাদের ক্ষমতায় আরোহনকে অবৈধ ঘোষণা করলেও তার দল ১৯৮৬ সালে এই সামরিক শাসকের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। পরবর্তীকালে তিনি এবং তার দল এরশাদ বিরোধী দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলেন ও ১৯৯০ সালে অভিন্ন রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে এরশাদকে ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন।

১৯৯১ সালে তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের তংকালীন বৃহত্তম বিরোধীদল হিসেবে প্রকাশ পায়। ১৯৯৬ সালে তিনি তত্বাবধায়ক সরকারের রূপরেখা তুলে ধরেন যা বর্তমানে অনেক দেশে ব্যবহার হচ্ছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] তত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে তাঁর আন্দোলনে জয়ী হওয়ায় পরবর্তিতে তার দল জাতীয় নির্বাচনেও জয় লাভ করে এবং ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বড় ব্যবধানে হেরে যায়। পরবর্তিতে ২০০৬ সালে পুণরায় আন্দোলন শুরু করেন কিছু নতুন সমস্যা নিয়ে।

১৯৯১ সালের স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ এর নেতৃত্ব দেন শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে তার দল আওয়ামী লীগ তত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে বামপন্থী দলগুলোর সাথে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচীর মাধ্যমে খালেদা জিয়ার বিএনপি সরকারকে তত্বাবধায়ক সরকারের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে বাধ্য করে। ঐ বছর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হলে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন।

বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় পার্টি (নাজিউর রহমান মঞ্জু), ও ইসলামী ঐক্যজোট এর নির্বাচনী জোটের কাছে ২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পরাজিত হয়। শেখ হাসিনা দলের এই পরাজয়ের জন্য দায়ী করেন তারই মনোনীত তত্‍কালীন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ, সাবেক প্রধান বিচারপতি এবং তত্বাবধায়ক সরকার প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমান ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার এম এ সাঈদকে।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় এক জনসভায় বক্তৃতাদানকালে গ্রেনেড হামলায় এই নেত্রী অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান। উক্ত হামলায় তার দেহরক্ষী এবং আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ১৯ জন মৃত্যুবরণ করেন ও শতাধিক আহত হন। বিচারবিভাগীয় তদন্ত কমিশনের রিপোর্টে এই হামলাকে বিদেশী ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করা হয়।

দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে শেখ হাসিনা প্রথম গ্রেফতার হন ২০০৭ সনে। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই সকাল ৭:৩১-এ যৌথ বাহিনী শেখ হাসিনাকে তার বাসভবন "সুধা সদন" থেকে গ্রেফতার করে। তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। সেখানে আদালত তার জামিন না-মঞ্জুর করে। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকারের বাসভবনকে সাব-জেল হিসেবে ঘোষণা করে সেখানে রাখা হয়। গ্রেফতারের পূর্বে শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা জিল্লুর রহমানকে দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দিয়ে যান। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুইটি মামলা করা হয়। একটি হল ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টনে রাজনৈতিক সংঘর্ষের জন্য হত্যা মামলা ও অন্যটি হল প্রায় তিন কোটি টাকার চাঁদাবাজি মামলা। [১] এর মাঝে একটির বাদি ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে মামলাটি তুলে নেন। জেল থেকে মুক্তি লাভের পরে তিনি বিদেশে কয়েকমাস চিকিৎসার্থে গমন করেন। এরপর দেশে ফিরে দল নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি নেন।

২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্ত্বাধীন মহাজোট প্রায় তিন-চতুর্থাংশ আসনে জয়লাভ করে। বিজয়ী দলের সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে তিনি জানুয়ারি ৬, ২০০৯-এ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। [২]

২০১০ খ্রিষ্টাব্দের ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবসের শতবর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বখ্যাত সংবাদ সংস্থা সিএনএন ক্ষমতাধর ৮ এশীয় নারীর তালিকা প্রকাশ করে। উক্ত তালিকায় ষষ্ঠ অবস্থানে আছেন শেখ হাসিনা। সুত্র

আপনার পোষ্ট গুলো আরো বড় চাই! মনে হচ্ছে আপনি মনের ভাব প্রকাশ করতে পারছেন না। বেয়াদপি হলে মাপ করবেন!

মীর's picture


সাহাদাত ভাই, শুক্রবার দুপুরে আপনের হয়টা কি? Wink

সাহাদাত উদরাজী's picture


মীর আমি অফিসে! নেটে খেলার স্কোর দেখছি! প্রথম উইকেট গেল!!!!!!!!!

শিবলী's picture


সাহাদাত ভাই আপনি এটি কি কমেন্ট দিলেন ?
মীর ভাই শুক্রবার দুপুরে সাহাদাত ভাইর কি হয় ? Tongue

Software Company in Bangladesh

সাহাদাত উদরাজী's picture


শিবলী ভাই, মজা লুটে যাচ্ছি আর কি! হা হা হা.।।
খেলা দেখছেন! পরে কথা হবে.। আজ চরম খেলা হবে.।।

বাংলাদেশে আমি এ যাবত তিনজন ডঃ রের দেখা পেয়েছি। এদের তিনজনই আমার কাছে প্রিয়! Laughing out loud

১। ডঃ শেখ হাসিনা
২। ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস
৩। ডঃ মাহাফুজুর রহমান

তানবীরা's picture


পোষ্ট আর কমেন্ট দুইটাই কি ক্লাশ নাইনের রচনা বই থেকে নেয়া? Big smile

সাহাদাত উদরাজী's picture


আফা, কাকে বেশী মার্ক দিবেন!

শিবলী's picture


আপা আপনি কি ক্লাস নাইনে নাকি ? Tongue

Software Company in Bangladesh

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.