অরানিয়া ভেইকা
ফুটবল টুটবল আমার আবার পোষায় না। বয়স হচ্ছে দৈনন্দিন জীবনের বাইরে কোন উটকো ঝামেলাই আজকাল আর পোষায় না। ফুটবল মানে মেয়ের বাবা খেলা দেখবে, ঘরের - বাগানের কাজ পরে থাকবে মাঝখান থেকে সাপ্তাহিক শিডিউলড ঝগড়ার বাইরে আরো দু’চারটা এক্সট্রা ঝগড়া হবে। ফুটবলে কে জিতলো সেটা ফাইনাল খেলার পর জেনে নিলেই হলো, আমার জন্য এটাই কাফি। এরমধ্যেই আমার তিন ক্লাশ পড়ুয়া টুকটুকি এসে বললো,
“আম্মি তুমি ভেইকা কি জানো”?
আমি বললাম, আমিতো জানি, তুমি বলো তুমি কি জানো?
টুকটুকি বললো, ভেইকা হলো ওয়ের্ল্ড ফুটবল কাম্পিওন, যেখানে আমাদের অরানিয়া খেলবে।
(ইংরেজী WC World Cup = ডাচে WK Werld Kampionschap
ওদের জাতীয় রঙ কমলা = Oranje - জ়ে উচ্চারন হয় না ডাচ ভাষায়)
আমি বল্লাম বাহ খুব ভালোতো
এবার আসল বক্তব্য, আমাকে একটা কিছু অরানিয়া কিনে দিবে?
আমি বল্লাম কি কিনতে চাও?
একটা Tooter (হর্ণ) আর ফ্ল্যাগ কিনে দাও, প্লীজ।
আমি বল্লাম টুটার দিয়ে তুমি কি করবে?
যখন আমাদের অরানিয়া গোল করলো, জিতে গেলো, আমি টুটার আর ফ্ল্যাগ নিয়ে
রাস্তায় বেরিয়ে টুট টুট করবো
খাটি বাংলাদেশি রক্তের মেয়ে বলছে, যখন তার নেদারল্যান্ডস জিতবে সে রাস্তায় বেরিয়ে হর্ন বাজিয়ে আনন্দ করবে। কথাটা শুনে প্রথমটায় কেমন যেনো লাগলেও সাথে সাথে ভাবলাম, তবে তাই হোক, স্বার্থপরের মতো ভাবলাম আমার সন্তান থাক দুধে ভাতে। সাড়ে সাত বছরে সে রাস্তায় দৌড়ে যেয়ে আনন্দ করার কথা ভাবতে পারছে যেটা আমরা মাতৃভূমিতে সাড়ে সাতচল্লিশ অব্ধিও পারি না। ওর আনন্দ দেখে বল্লাম, চলো আমরা একটু ভেইকা ফটোগ্রাফী করে আসি। আমি আমার বড় আর ওনি তার ছোট ক্যাম নিয়ে বেরোলাম ফটোগ্রাফী করতে। তার থেকে কিছু ফটো বন্ধুদের জন্যে
সেজেছে হল্যান্ড
মধ্যবিত্তের বাড়াবাড়ি উচ্ছাস
উচ্চবিত্তের সফিষ্টিকেটেড উচ্ছাস
ফুটবলের জন্য বানানো বিশেষ ফ্ল্যাগ
অবশেষে কমলা ফুল
তানবীরা
০৯/০৬/১০
খুব ভাল লাগলো আপনার পোষ্ট। আর বাংলাদেশ বিশ্বকাপে না খেললে কি হবে, সাপোর্টার হিসেবে আমরা আরও অগ্রসর (যদিও এই উচ্ছাস একেবারে খারাপ না)
আপনার কথা শুনে আমার খুব ভালো লাগলো। সাপোর্টার হিসাবে আমরা খুবই ভালো, খেলোয়ার হিসেবে না হলে
আহা আপনাদের উচ্ছাস... মামনির উচ্ছাসে সহযোগীতার জন্য ধইন্যা
.
সাইড টপিকস. বাংলাদেশে কি টিউলিপ ফুটানো সম্ভব? আমি প্রায় ৬ মাস ট্রাই মার্ছি হয় না
আমি দেশনেত্রী ম্যাডাম জিয়া, হাতে পায়ে মাটি লাগাই না
। এ বিষয়ে নুশেরা, আমার মা জননী আর আমার পতিদেবের সাথে আলোচনা করতে পারেন। আমার মা ডাচ গাছ বাংলাদেশে নিয়ে নিয়ে কিছুদিন ধস্তাধস্তি করেছিল 
এই দেশে মধ্য রাতে বা খুব সকালে খেলা হবে। ক্লাবে/পাবে বসে যারা খেলা দেখবে তারা সে সময় পর্যন্ত টিকবে কিনা সন্দেহ ! (
)
এতো মাতামাতি নাই অবশ্য এখানে।
খেলা দেখে আইরিশরা, আইরিশ পাবে। ওদের খেলা দেখতে হয়, কি অবস্থা ওরা করতে জানে, খালি দুষ হয় আমাগোর।
ইয়ে মানে একটা কথা কই, ডাচ এ জে এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি আই এর।
আমারো ফুটল নিয়া তেমন মাথা ব্যাথা নাই। তবে বিশ্বকাপ ইজ সামথিং এলস। তাই এই সময় একটু নাড়াচাড়া দিয়া উঠি। রিমঝিমের খেলা দুই চোখের বিশ। ক্রিকেটের জন্য তার নাটক, সিনেমা, গান কার্টুনের ডিস্টার্ব হয়। বাট আশ্চর্যের বিষয় গতকাল বলছে সে আর্জেন্টিনার ফ্যান!!
আই ঠিক না হাসান ভাই, আই আর ওয়াই এর মাঝামাঝি। ওদের ওয়াই ও নেই কি না
আরেকটা কথা ছবি তো সেরকম তুলতেছেন।
গুরু! ছবি গুলা সেইরাম হইছে। আপনারে ছবি তুলতে যদি হল্যান্ড পাঠাতে পারতাম!
দেশে আসলে একটু টেকনিক শিখাই দিয়েন, আপনার কাছে কিছু টেকনিক শিখার সত্যিই আশা রাখি
হল্যান্ডের লুকজনের দিল ছুড। বাংলাদেশে এর চেয়ে বেশি সাজ-গোজ চলতেছে, দেখেন গিয়া। বাজারের একমাথা থেইকা আরেকমাথা সারি সারি পতাকা। বাসা-বাড়ি-দোকানপাট সব ভিনদেশী পতাকায় ছায়া গেছে গা.....
ছবি সেইরাম হৈছে।
ঠিক হল্যান্ডের লুকেরা খালি দেশি জিনিস লইয়া মাতামাতি করে, এখনো আমাদের মতো স্মার্ট হয় নাই
আমি এইবার হল্যান্ডের সাপোর্টার আছি একটু একটু...৮৮'র ইউরো চ্যাম্পিয়নশীপে পেরেস্ত্রোয়িকার রাশিয়ারের যেইবার হারাইছিলো রুড খুলিত আর বাস্তেন'এর গোলে, তখন থেইকাই হৃদয়ের কোনা কাঞ্চিতে হল্যান্ডের ঠাই হইছে...
আহারে, হৃদয়ের কোনায় আর কোন কারনে ঠাই হয় নাইতো?
আমারে বলতে পারেন, আমি বিশ্বাসী
ব্রাজিলের পর আমার প্রিয় দল হল্যান্ড।
মামনির জন্য শুভেচ্ছা , ফটুক গুলা দারুন হইছে।
ধন্যবাদ সাঈদ ভাই
মধ্যবিত্তের বাড়াবাড়ি উচ্ছাস... এইডা কি আপনেগো বাড়ি ?
মাশাল্লাহ ! অনেক সৌন্দর্য্য ফটুক হৈছে...
না মেযবাহ ভাই, আমাদের বাড়ি না। আমি বাড়ি সাজাই নাই। আমাদের এলাকায়ই খাঁটি কোন ওলন্দাজ বাড়ি
ছবি চমৎকার! কিন্তু মানুষজন নাই কেন?
আমি আর্জেন্টিনা সাপোর্ট করি কোন কারণ ছাড়াই ... কিন্তু একটা দলের খেলা দেইখা সত্যিকারের সাপোর্টার হইসি - সেইটা হইল হল্যান্ড। হল্যান্ড যদি খারাপ করে তাইলে কইলাম আপ্নেরে খাইছি!
আমারে পাইবা কই, শুনি
হল্যান্ড ষ্ট্রেস নিতে পারে না, ভালো খেলেও ওরা হারে ওলঅয়েজ, ট্রাই বেকারে যেয়ে লাথি মারবে আসমান পানে
(
হল্যান্ডরে দেখতে পারি না...পুরা ফাউল টিম
আমিও না
খালি রাস্তাঘাট? গ্যালারির ছবি নাই?
সুন্দর সুন্দর গ্যালারি?
এটা একটা কথা আমার আব্বুও বলে। রাস্তাঘাট খালি, বাস খালি, তোদের মানুষ কই।
গ্যালারিতো আফ্রিকা
উচ্চারন দেখে টাশকিত হলাম। ডাচরাও দেখি জার্মান থেকে কম যায় না। শেষ ছবিটা দারুন সুন্দর হইছে। হল্যান্ডে ফুলও অরানিয়া রঙের?
ডাচ আর ডয়েচ আমাদের বাংলা হিন্দী টাইপ। ফ্রেঞ্চ উচ্চারনে আরো টাশকিত হবেন, প্যারিস হলো ফ্রেঞ্চে পারি কারন এস উচ্চারন করে না ওরা
ফুল অন্য রঙেরও আছে, আমি দিলাম এটা
ফুটবলে আমার শুধু গোলটাই ভাল লাগে, কে কারে দিল ব্যপারনা
। তাও দেশে যদি থাকতাম অন্যদের লগে মিল্লা দুই একটা চিক্কুর হয়তো দিতাম "গোল" "গোল" কইয়া। কিন্তু এই প্রবাসের এক রুমের ভেতর একাকী বসবাস করে আমার হয়তো ঐ চিক্কুরটাও দেয়া হইব না।
লেখা ভালু হইছে তানবীরাপু।
বকলম ভাই একদম আমার মনের কথা বলেছেন। এর চেয়ে দেশের আবাহনী - মোহামেডান এ বেশি উত্তেজনা বোধ করতাম।
বাহ চমৎকার! মেয়ের টিমের জন্য শুভকামনা। আমার ভাগ্নাভাগ্নি কিছু না বুঝেই ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার পতাকা নিয়ে এসেছে, প্রতিবেশী ড্যানিশ ভদ্রলোক নিজের পতাকার পাশাপাশি ওদেরগুলোও ঝুলিয়ে দেবেন বলেছেন
একটা মেয়ে (২৫এর ধারেপাশে হবে) বলেছিলো, "আজকাল প্লেয়ারগুলো আমার চেয়ে ছোট তাই খেলা দেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি"
@ টুটুলদা- ছবির ফুলটা পপি। বাংলাদেশে ফোটে শীতে, ফাল্গুন পর্যন্ত থাকে। টিউলিপের বাল্ব(কন্দ)টা অনেকদিন নিয়ম করে ডিপ ফ্রিজে আর চিলার/ক্রিসপার ড্রয়ারে অল্টারনেটিভ মেয়াদে রাখতে হয়, তবে মূল বাল্ব ভালো না হলে ফলাফল শূন্য। আমি চট্টগ্রামে ড্যাফোডিল ফোটাতে পেরেছিলাম, টিউলিপে ধরা
হা হা হা ... ডায়লগ অভ দ্য ওয়ার্লড কাপ

এইজন্যই মেয়েরা বেশী ইতালী সাপোর্ট করে, তাইনা?
ফ্লিম দেখার ব্যাপারে তোমার প্রতিবেশির মতো আমার অবস্থা। এক রিচার্ড গিয়ার ছাড়াতো আজকাল আর আমার বড় কেউ নাই
তুমি কি জুলাই পর্যন্ত আছো দেশে?
গিয়াররে ম্রাত্মক ভালু পাই। কেভিন কস্টনাররে বাদ্দিলা ক্যান?
অতি অবশ্যই আছি, ম্যালাদিন আছি। চিটাগাং না আসলে (অথবা হাতে সময় নিয়ে না আসলে) খবর আছে তোমার।
আমি চিটাগাং না আসলে তুমি ঢাকায় আসবা
। ঢাকায় ডাচ কুকিং প্রোগ্রাম হবে এবার।
বাই দি ওয়ে, শুনলাম তুমি নাকি চিটাগাঙ্গে খুব বিয়ে খেয়ে বেড়াচ্ছো?
আগাম ফাঁকিবাজিতে মাইনাস! ডাচ খানা খামু না। দেশি খানা খাইতে চিটাগাং আসবা।
বিয়ে খাই নাই। ব্উভাত খাইছি একটা মোটে
হুমম তনিমা'র কাছে শুনলাম
আরে ঢাকা আসলে সবার সাথে দেখা হবে এটা বোনাস, বোঝ না তুমি?
ফ্রিডম পার্টির সাফল্যকে কি দৃস্টিতে দেখছেন ??
বুঝি নাই সুমন ভাই
ডাচ নির্বাচন
সুমন ভাই, সারা পশ্চিম জুড়েই মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাব। এইযে বোরকা পরা, মাথায় হিজাব পরা নিষিদ্ধ করছে, সেটাতো সাধারন জনগনের বিদ্বেষপূর্ন মনোভাবেরই প্রতিফলন।
ইউরোপে এখন এমন অবস্থা, যেই মুসলিম বিরোধী কথা বলবে সেই ভোট পাবে
তবে কেউ কাউকে ছাড় দেয় না। হুজুররা এখানে ইসলামিক স্কুল খুলেছেন, টিভিতে কাফেরদের বিরুদ্ধে জ্বালাময়ী বক্তৃতা দেন, ওদের ট্যাক্সের পয়সায় নিজেরা কাজ না করে ইবাদত বান্দেগী করেন।
হল্যান্ডের জন্য প্রত্যেকবার খারাপ লাগে ... ভালো খেলেও মাঝপথে আটকে যায় ... আমি ব্রাজিলের পর ফ্রান্স এরপর হল্যান্ড সাপোর্টার
আপনার পিচ্চির নাম টুকটুকি? চমৎকার তো!
এটা আদরের নাম, আমি ডাকি
টুকটুকির টিমের জন্য শুভকামনা। ছবিগুলা তো জোশ। দেশে আসলে ফটোসেশন আপনাকে দিয়েই সবাই করাবে মনে হচ্ছে।
তোমার ফটোসেশন পাক্কা, তুমিই আমার বায়ান্ন তাস জয়ি ......।
তাতাপু, ডর দেখান কেন?আপনি না ক্ত্ত ভালু!!!!
অরানিয়া ভেইকা পড়ে ভালো লাগলো। উচ্চবিত্তের সফিস্টিকেটেড উচ্ছাস ছাবিটা বিশেষ রকম ভালো হয়েছে। আর টুকটুকির জন্য শুভেচ্ছা এবং যেহেতু চার বছর পর একবার ওয়ের্ল্ড ফুটবল কাম্পিওন হয়, তাই একটা মাস মেয়ের বাবা নামক ভদ্রলোকটিকে কিছুটা ছাড় দিলে ভালো। (ভাই ঝগড়া করে বহুত পেইনে আছি, এইজন্য কইলাম। আপনারা তো বুঝেন না)
ঝগড়া কইরা পেইনে থাকলে ঝগড়া কইরেন না
এক মাস ছাড় দিতে, সেও এক মাস কম খাক
ওরেঞ্জ নামে ওদের এক রাজা ছিল। সময়কাল মনে নাই।
হল্যান্ড ছোটবেলা থেকে আমার প্রিয়দল-রঙের জন্য। আর ভালদারামার চুল।
ভালদারামা না রুড গুলিত হবে।
চুল তো কলম্বিয়ার ভালদেরামোরই বিখ্যাত ছিল
ছবিগুলা খুব ভালো লাগলো। আমি কিন্তু খুল্লামখুল্লা আর্জেন্টিনার সাপোর্টার। হল্যান্ডের খেলার প্রতি একটা ভীতিমাখা শ্রদ্ধা যদিও পোষণ করি
শ্রদ্ধা না থাকলেও ব্যাপার না ভাইয়া, আমি হল্যান্ডে প্রবাসী, আমার এতো চামড়ায় লাগে না
কালকে টেনিস খেলতে গেছিলাম কিন্তু গায়ে আছিল হল্যান্ডের জার্সি। টেনিস কোর্টের পাশে সকার ফিল্ড হওয়ার কারনে পোলাপাইন কয় -বেডা বদ ফুটবলের জার্সি গায়ে দিয়ে টেনিস খেলতে আইছস ?? তাড়াতাড়ি র্যাকেট ফেলে ফুটবল খেলতে আয়
কাল এক বাসার বারান্দায় দেখি ৪দেশের পতাকা ঝুলানো।
বুদ্ধিমান লুকজন, চারটার একটাতো জিতবেই
যাদের ট্যাকা নাই ওরা কী করবে ?
(
ছবি এবং লেখা দুটোই পছন্দ হয়েছে। কালারফুল দেশ, সো নাইস।
একটা জিনিস দেখে মনে প্রশ্ন জাগলো, ছবির ট্যাগিঙে আপনি মধ্যবিত্তের 'বাড়াবাড়ি' উচ্ছাস এবং উচ্চবিত্তের 'সফিস্টিকেটেড' উচ্ছাস শব্দক'টি ব্যবহার করেছেন। মধ্যবিত্তের উচ্ছাস কী 'সফিস্টিকেটেড' হতে পারে না? আবার অন্যদিকে মধ্যবিত্তেরটা কেন 'বাড়াবাড়ি' হলো?
আপা, আপনিতো পুরা ডেল কার্নেগীর ফর্মূলা মেনে মন্তব্য করেছেন।
আমি অনেক মজা করি, অনেকেই ধরতে পারে না, রেগে যান অনেক সময়।
মধ্যবিত্তরা সাধারনত বেশি আবেগী হন এবং এর প্রকাশও তীব্র হয়। উচ্চবিত্তরা সাধারনত আবেগ নিয়ন্ত্রনে রাখেন। আমি নিজেও মধ্যবিত্ত মানুষ আর তীব্র আবেগী। মধ্যবিত্তরা কেনো দরিদ্ররাও সফিষ্টেকেটড হতে পারে। সফিষ্টিকেশনতো আর টাকার মধ্যে থাকে না।
আশাকরি খোঁচা দেয়া ট্যাগিং এর মজাটা অনুভব করতে পারবেন।
সফিস্টিকেটেড খোঁচা হইছে
খালি যদি বাংলাদেশ একবার চান্স পাইতো, তাইলে দেখতেন কী করতাম
বাংলাদেশ যেদিন ফুটবলে চান্স পাবে, সেদিন দেশের লোকের আজাইরা কাজ করার সময় কমে যাবে
টুকটুকি আমাদের ছোত মামার ছেলের ডাকনাম। আমার দেয়া। পোলাটা এই কারণে আমারে দেখতেই পারেনা।
লেখা পইড়া মজাইলাম। তাত্তাড়ি দেশে আসো আপু! 
ছেলের নাম, কস কি?
হুমম, আরতো একমাস, তারপর তোদের সাথে রিক্সা করে ঘোরা

Ami bরাঝিলের সাপুটার হইলেও কমপুতে ফিফা৯৮ খেলার সময় নেদারল্যান্ডস রেই টিম হিসেবে নিতাম..।
নেদারল্যান্ডসের প্যাট্রিক ক্লাইভার্ট রে ভাল্লাগতো..।
বাই দ্য ওয়ে আপনেরা ঐটারে রবিন ভ্যান পার্সি ডাকেন? নাকি রবিন ফন পার্সি..। মানে ভ্যান/ফন নিয়া চিন্তায় আছি.।
মন্তব্য করুন