কার্পেট ব্যাপারীর জাহাজের খবর
আদিম যুগে যখন মানুষ বাড়িঘর তৈরি করতো তখন আমাদের পিতা আমাদের জন্য ঢাকা শহরের কোন এক কোনায় একটা মাথা গুজবার ঠাঁই তৈরি করেছিলেন। এখন মর্ডান যুগ, চারদিকে হাল ফ্যাশনের ফ্ল্যাট আর আমাদের বাড়িঘর নিতান্তই পুরানো। আমরা বুকে দীর্ঘশ্বাস চেপে একষ্ট ভাইবোনেরা মেনে নিয়েছি, সবার ভাগ্যে সব থাকে না। কিন্তু আমার মা জননী এই কষ্ট সহ্য করতে পারেন না। ওনার বান্ধবীদের নতুন চকচকা ঝকঝকা ফ্ল্যাট, কিচেন ক্যাবিনেট, টাইলস, স্লাইডিং ডোর আরো কতোকি। আর আমাদের প্রায় ছাল ওঠা মেঝে, ঘুনে ধরা দরজা। জননীর দীর্ঘ শ্বাসে প্রকম্পিত হয়ে আমি বললাম, ঠিকাছে টাইলস করাতো আপাততঃ সম্ভব নয়, তোমার ঘরটাকে পুরো কার্পেট করে নাও, তাহলে মেঝে দেখতে হবে না, তোমার বান্ধবীদের কাছেও প্রেষ্টিজ ঠিক থাকবে।
যে কথা সেই কাজ। বাসার বিল টিল দেয়া, খুচরো কাজের জন্য একজন আছেন। তাকে বললাম মা জননীর ঘরখানা মেঁপে দিতে। মাঁপা শেষ হলে আমি পিতাজি আর আমাদের বাহিনী রওয়ানা হলাম এলিফ্যান্ট রোড, বহুদিন পর। চার – পাঁচ দোকান ঘুরে কার্পেটের কোয়ালিটি আর দাম সম্বন্ধে যাচাই বাছাই সেরে এক দোকানে বসলাম অর্ডার করতে। কাগজ পত্র, টাকা পয়সার কাজ শেষ হওয়ার পর তখন চলছিলো কার্পেট কাটার পর্ব। দোকানদার মালিক অমায়িক ভদ্রলোক। মাশাল্লাহ আমার মতো কথা না বলে থাকতে পারেন না।
তিনি পিতাজিকে জিজ্ঞেস করলেন, অফিসের জন্যে?
পিতাজি মাথা নেড়ে না করলেন।
তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন, তাহলে কি জন্যে?
পিতাজি বিরক্ত গলায় বাসার জন্যে।
আজকাল হয়তো টাইলসের যুগে লোকে এমন ওয়াল টু ওয়াল কার্পেট লাগান না। তাই কি উদ্দেশ্যে আমরা এই ভর দুপুরে ওনার কার্পেটের দোকানে হানা দিয়েছি তা জানতে ওনি বদ্ধপরিকর ছিলেন। আর ঐদিকে রোজায়, কারেন্ট ছাড়া গরমে আমার পিতাজি ছিলেন ত্যাক্ত বিরক্ত ও ক্লান্ত। পিতাজি ঘাড় আর মাথার ওপর দিয়ে আলোচনা সংক্ষেপ করতে যেয়ে করলেন সেই বিপত্তি।
পিতাজি কথা বলছেন না দেখে ফিরসে শুরু করলেন তিনি।
উপায়নন্তর না দেখে আমাকে দেখিয়ে বললেন, মেয়ের বাসায় কার্পেট লাগায় দিচ্ছেন?
পিতাজি চরম বিরক্তের গলায় বললেন, মেয়ে থাকে বিদেশ, ওকে কার্পেট লাগায় দিবো আবার কি?
কিন্তু পিতাজি জানেন নাই, তিনি কি অধ্যায়ের সূচনা করলেন। কার হাতে বন্দুক দিলেন? তিনি এখন পিতাজিকে ছেড়ে আমাকে নিয়ে পড়লেন
তিনিঃ আপনে বিদেশ থাকেন
আমিঃ মাথা নেড়ে “হ্যা”
তিনিঃ কুন দেশ, লন্ডন না আমেরিকা
আমিঃ পিতাজির দিকে ভয়ার্ত দৃষ্টিতে তাকিয়ে, আস্তে বল্লাম, হল্যান্ড
তিনিঃ বিগলিত গলায় “মাশাল্লাহ” “মাশাল্লাহ”। কতোদিন আছেন?
আমিঃ প্রায় এক যুগ
তিনিঃ ঐখানের পাসপোর্ট আপনাদের?
আমিঃ মাথা নাড়ালাম আবার “হ্যা” সূচক
তিনিঃ আবার বিগলিত “মাশাল্লাহ” “মাশাল্লাহ”। জামাই বাবাজি কি করেন?
আমিঃ চাকরী।
তিনিঃ ছেলে মেয়ে কয়জন
আমিঃ এক মেয়ে
তিনিঃ কতো বয়স
আমিঃ সাত
তিনিঃ চরম দুঃখিত গলায়, আর একটা ছেলের দরকার না? মেয়ের বয়স সাত হয়ে গেলো, এইটা কি করছেন? এইটা কি ঠিক হইতেছে?
আমিঃ নিশ্চুপ
তিনিঃ ঈদ করতে আসছেন, বাবা মায়ের সাথে?
আমিঃ না, ঈদের আগেই চলে যাবো
তিনিঃ বিস্মিত, ঈষৎ ক্রোধিত, এইটা কি কইলেন আপনে, মুরুব্বীর সাথে ঈদ না কইরা মুরুব্বীর মনে কষ্ট দিয়া আপ্নে ঈদের আগেই চলে যাবেন। দেশে আসছেন, মা বাপের সাথে ঈদটা অন্তত করে যান।
আমিঃ নিশ্চুপ
তিনি এরপর অন্যদিকে মন দিলেন।
তিনিঃ বাবারে কার্পেট লাগায় দিচ্ছেন?
আমি টাশকিত, আকাশ থেকে ধপ্পর। আমরা কি সেই ছেলে মেয়ে যে বাবা মাকে কিছু করে দিবো? আমরা হলাম সেই ছেলে মেয়ে যারা বাবা মাকে দিয়ে যতো পারি করায় নিবো।
আমিঃ দ্রুত “ইধার উধার” না সূচক ঘাড় নাড়া দিলাম।
তিনি তখন আমাকে ক্ষান্ত দিয়া আবার পিতাজিকে নিয়ে পরিলেন।
তিনিঃ মুরুব্বী কি করেন?
পিতাজিঃ তিক্ত মুখে ব্যবসা
তিনিঃ কিসের ব্যবসা
পিতাজিঃ জাহাজের
তিনিঃ উৎসাহিত কন্ঠ “মাশাল্লাহ” “মাশাল্লাহ” কোথায় যায় জাহাজ, কিসের জাহাজ প্যসেঞ্জার না কার্গো?
পিতাজিঃ সংক্ষেপ কার্গো।
তিনিঃ উদ্বেলিত কন্ঠে, কতো ফুট বাই কতো ফুট?
পিতাজিঃ আছে
তিনিঃ কেমন দাম? কয়টা?
পিতাজিঃ আমারগুলা অনেক পুরান, চলে আর কী।
তিনিঃ উৎসাহিত গলায় মার্কেট রেট কতো?
পিতাজিঃ ………।
তিনিঃ নতুন বানাইলে কেমন খরচা পরব
পিতাজিঃ ………………।
তিনিঃ মাসে খরচা দিয়া কেমুন থাকে আপনার?
এসময় আমাদেরকে খবর দিলো কার্পেট প্যাকড হয়ে গাড়িতে উঠেছে। আমরাও উঠতে পারি
জীবনে অনেক সার্কাস এর সম্মুখীন হয়েছি এবং ভবিষ্যতেও হবো। কিন্তু বাগধারা মিলে যায় এমন সার্কাস খুব কমই কমন পরছে।
ডিং ডং
তানবীরা
২৩.১২.২০১০
হাহাহাহা....। অন্যের ব্যক্তিগত ব্যাপারে আমাদের আগ্রহ সীমাহিন।
চাকরীতে জয়েন করার পর আব্বার সাথে গ্রামে বেড়াতে গিয়েছিলাম, তার সাথে পুলিশ ভেরিফিকেশনটা যেন ঠিকমত যায় সেটাও নিশ্চিত করতে। ওসি সাহেব পানির ফিক ছিটাতে ছিটাতে কি চাকরী, কি কাজ কত বেতন সব জিজ্ঞেস করে বের করে নিয়েছিলেন। শেষের মন্তব্য ছিলো, "এি বেতন দিয়া চলবেন কেমনে? আপনাদের তো আবার সব সুবিধা নাই....."
এটাতো একটা কমন ব্যাপার। বাংলাদেশে বেতন জানতে চায় না মানুষই পাওয়া যাবে না।
সবচেয়ে মজা লাগে গ্রামের বৃদ্ধারা যখন জানতে চাও, কতো বেতন পাওগো ঐখানে?
আর একটা ছেলের দরকার না ? মেয়ের বয়স সাত হয়ে গেলো, এইটা কি করছেন? এইটা কি ঠিক হইতেছে ?
অন্তত এই একটি ব্যাপারে বাচাল দোকানীর সাথে এক মত...
আমি একজন কোটিপতি ভাইয়ের আশায় আছি। যিনি আমার ছেলের খরচ স্পন্সর করবেন
হেহে!! ব্যাপক মজা পাইছি!
যদিও আপনি তখন মজা পান নাই
"'জাহাজ নতুন বানাইলে কেমন খরচা পরব??""
হাহাহা!! আমার মা গতবার রোজার ঈদ এর সময় পোস্ট অফিস থেকে পার্সেল পাঠাতে গিয়ে এমন জেরাতে পড়ছিলেন | কার জন্যে পাঠান? মেয়ে কোথায় থাকে? কিভাবে গেছে? আমার ছেলে ও যেতে চায়, কি করলে ভালো হয়?
আর গতবার দেশে গিয়ে এক সহপাঠি র বাবা আমার বেতন কত জিগ্যেস করাতে বলছিলাম এসব বেপার নিয়ে আসলে ডিসকাস করতে চাচ্ছি না | উনি তো বলেই বসলেন, আমার ছেলে র তা তো আমি জানি, তোমার তা বলতে সমসসা কোথায়????
হাহাহাহা। তাইতো সমস্যা কোথায়?
মজা পাইলাম ক্যাপ্টেন ববি থুক্কু তাতা।
হা হা ... মানুষ পারেও!
আমি দেশে থাকতে যখন চাকরি করতাম, সেইটা বাসা থেকে দূরে, ঘন্টা দুই-আড়াই বাসজার্নি করা লাগত। কোন আলাপী মানুষজন পাশে বসে আলাপ শুরু করলেই একটু পরেই কি করেন, কি পড়ালেখা করছেন ... তারপরে প্রায় ৮০% সময়ে কী রকম বেতন পাই সেইটায় এসে ঠেকত (আমারে দেখতে পোলাপান লাগে তাই লোকজন নির্দ্বিধায় জিজ্ঞেস করে ফেলত)। "এইতো ভালই পাই" আর কত বলা যায়? শেষমেশ কি করেন জিজ্ঞেস করলেই বিগলিত হাসি দিয়ে বলতাম এখনো ছাত্র (সবসময় ক্যাজুয়াল ড্রেসে থাকি তাই সন্দেহের কোন কারণ নাই) ... হে হে ...
আমারে কি করার পরামর্শ দিচ্ছেন আপনি?
কি ভাগ্য, বিরাট আপনা মানুষের পাল্লায় পড়ছিলেন!!!
তবে আমাদের পাড়ার গিয়াসু কাগুর পাল্লায় পড়লে বুঝতেন হাউ মেনী সুগার ইন হাউ মেনী টি।
উনি তরুন তরুনী দেখামাত্র বিবাহের ঘটকালীর বন্দোবস্ত করে দেন
আল্লায় বাঁচাইছে দেখা যায়
এক্কেবারে কমেডি সিনেমার মত কাহিনী। যদিও আপনাদের জন্য ছিল ব্যাপক বিরক্তিকর!
আমি মজাও পেয়েছি কিন্তু আব্বু খুবই বিরক্ত হয়েছিলেন
মজা পাইলাম!
ধন্যবাদ
দারুন ! হাহাপগে ।
"আর একটা ছেলের দরকার না ? মেয়ের বয়স সাত হয়ে গেলো, এইটা কি করছেন? এইটা কি ঠিক হইতেছে ?" দোকানীর এই কথাটা অতি মূল্যবান ।
আমার একজোড়া ভুরু আছে। প্রয়োজনমতো সেইটা কুচকায় রাখি
আব্বু পুরা চেহারাটা কুঁচকাইয়া রাখলো কোন কাজ হইলো না আর তুমি বলো ভুরুর কথা
একটা পুরনো কৌতুক বলি। বাসযাত্রী রাশভারি ভদ্রলোকের পাশের আসনে বসেছে এক চটপটে তরুণ। তরুণটি রাশভারির সাথে কথা বলার জন্য উসখুস করছে। চাচা কয়টা বাজে সহ- এটা সেটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছে। কিন্তু ভদ্রলোক নিশ্চুপ। ছেলেটাও নাছোড়। তবু ভদ্রলোক গাল ফুলিয়ে নিরুত্তর রইলেন। পুরো ব্যাপারটা লক্ষ্য করে পাশের আসনের আরেক যাত্রী বিরক্তি নিয়ে বললেন- কয়টা বাজে এটা বলতে আপনার সমস্যা কী চাচা? আপনি কি কানে শোনেন না, নাকি আপনার ঘড়ি নষ্ট? যত্তসব!
রাশভারি চাচা এবার মুখ খুললেন। গেঁাফে তা দিতে দিতে বললেন- আমি পোড় খাওয়া মানুষ বুঝলে হে। আমি একটা প্রশ্নের জবাব দিলে সে আরো দশটা জানতে চাইবে। জিজ্ঞেস করবে বাড়ি কোথায়। যদি বলি বরিশাল, বলবে বরিশালের কোন উপজেলায়? একসময় সে আমার বাড়ির খেঁাজ নেবে। আমার ছেলেমেয়েদের খেঁাজ নেবে। তারপর একসময় দেখা যাবে সে আমার মেয়ের সাথে প্রেম করছে। একটু থেমে মুচকি হেসে ভদ্রলোক বললেন, আপনি ভেবে দেখুন- যে ছেলের সমান্য একটা ঘড়ি কেনার মুরোদ নেই, তার সাথে আমি আমার মেয়ের বিয়ে দেবো? তাই নিরব থাকাটাই নিরাপদ।
তাই নিরব থাকাটাই নিরাপদ।
সত্যিই তাই কিন্তু সবাইকে সব সময় ইগনোর করা যায় না
হা হা হা
মানুষ পারেও বটে। সব চেয়ে বিরক্তিকর নাম শুনেই একটা কমেন্ট করা। আমার এক ভাইয়ের নাম অর্ণব,আরেক ভাইয়ের নাম অনুপম। প্রায়ই মানুষ (একটু বয়স্ক) নাম শুনে বলে- এইগুলা আবার কী রকম নাম! এইগুলান তো হিন্দু নাম !!!!
আমাকে একজন বলছে আমি হিন্দুদের মতো মাংস বলি কেনো, গোশত বলতে পারি না?
হেভী!
হেভী কেন? আলগাতে পারছো না, তাইতো?
এইটা কি হাসির কথোপকথন? আমি কি হাসব??
হাসি না আসলেও হাসা বাধ্যতামূলক
আমার কমেন্ট কৈ???
কমেন্ট ডিলিট কর্লেন ক্যাম্নে? আমারে শিখান।
আমার পোষ্টে কমেন্ট করে কে? (
আয় হায়, এই পুস্ট লাইকও কর্সিলাম। সেইটাও তানবীরা'প্পু মুইছা দিসে।
পোস্ট দেইখ্যা ভাবতেসিলাম কেউ বুঝি আদা বেচাকিনি ছাইড়া কার্পেট চালানের ব্যবসা ধরসে।
পোস্টে ঢুইক্যা বড় একটা ঠক খাইলাম!
পাঠককে ঠকাতে ইচ্ছে করে না। মাফ করে দিয়েন
আমার আবার কাল-পরশু অইদিকে যাওয়া লাগবে ।ওই দোকানের ঠিকানা টা বলেন তো, একশ হাত দূরে থাকবো
আপনে সব কার্পেট দোকানের থেকে দূরে থাকেন এখন। সবেতো প্রেম হচ্ছে ----- কার্পেট আরো পরের ব্যাপার
সবেতো প্রেম হচ্ছে ----- কার্পেট আরো পরের ব্যাপার
মারেন মারেন আরো টিটকারী মারেন (
জীবনে প্রেম নাই বইলাই এমুন দুঃখ বিলাস টাইপ পুস্ট দিতাছি,এই দুঃখ খান বুঝলেন না
এইটা অবশ্য বাইরেও দেখছি, খাওয়ার দোকানে গেছি, অর্ডার দিয়া বইসা আছি, কোন একজন আইসা বিশাল গপ্প জুইড়া দিল...আর দেশে এইটা সব জায়গায়, রিকশাওয়ালাতো আছেই, সেইদিন এক সিএনজিওয়ালাও সিএনজির কানফাটানো আওয়াজের মধ্যে কি কি জানি বলতে লাগল সমানে, আমিতো কিছুই শুনিনা, বারকয়েক জ্বি?, জ্বি? কইরা বাকিসময় যাই কয় তাতে হুহা করতে লাগলাম, হঠাৎ দেখি ব্যাটা মুখ অন্ধকার কইরা চুপ কইরা গ্যাল, তারপর নাইমা ভাড়া দিলাম, গম্ভির মুখে ভাড়াটা নিয়া গ্যালগা! আল্লা মাবুদ জানে কোন কথায় হু কইছিলাম
আমারে ডিঙ্গিতে একজন ওয়েটার বলে, আপা আপনার স্বাস্থ্য অনেক ভালো, মেয়েটার স্বাস্থ্য এমন কেনো? চিন্তা করতে পারো লোকজনের অনধিকার চর্চা কোন পর্যায়ে?
হাহাহা, আগে বিরক্ত লাগত, এখন আর লাগেনা...এখন লোকজন যদি কিছু জিজ্ঞেস করে তাইলে আমি মনগড়া জিনিসপাতি বলতে থাকি, মাঝে মাঝে রিএ্যাকশনটা হয় দেখার মত... জগতে বিনোদনের অভাব নাই
বলতেন, মেয়ের খাবার আমি খায়া ফেলি, আপনার কি কোন সমস্যা আছে?
অফটপিক; ডিসেন্সি/প্রাইভেসি/প্যারেন্ট এই শব্দগুলার ভালো বাংলা হয়না কেন জানা আছে কি? (আমার নাই)
দোয়া করি আরও বেশি বেশি কার্পেটওয়ালাদের হাতে পড়েন নইলে এইরকম পোষ্ট পামু কই ...
আমিও দোয়া করি আপ্নেও যেনো পড়েন
হায় কার্পেট! বিচিত্র অভিজ্ঞতা!! সুন্দর রচনা!!!
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
মন্তব্য করুন