অস্কার বিজয়ী “আভাতার” ও ঢাকাই ঢিষ্টিং ঢিষ্টিং ফ্লিমের সাদৃশ্যসমূহ
অনেক কষ্টে পকেটের টাকা গুনিয়া দিয়া অত্যাধুনিক থিয়েটারে বসিয়া চোখে কালো চশমা পরিধান করিয়া তিন মাত্রায় বিস্তৃত (3D) অস্কার তথা সারা পৃথিবী বিজয়ী চলচিত্র “আভাতার” দেখিয়া আসিলাম। অনলাইনে ফ্রীতে দেখি নাই মজা নষ্ট হইয়া যাইবে বিধায়। সাধারন সিনেমার টিকিটের থেকে বেশি মূল্যে তিন মাত্রায় বিস্তৃত সিনেমার টিকিট কিনিয়া হলে বসিয়া বসিয়া আমি পাপিষ্ঠা ভাবছিলাম ঢাকাই ফ্লিমের সাথে এটার এতো মিল মিল লাগে ক্যান?
১. নায়ক পড়বিতো পর মালীর ঘাড়ের মতো, বিপদে পড়লতো টারজান মার্কা নায়িকাই আসলো বাঁচাতে। যদিও পরে জংগল ভর্তি বহু সাহসী মানুষকে দেখা গিয়েছিল কিন্তু সেই মূহুর্তে নায়িকা সহায়।
২. নায়কের “জাংগল লাইফের” শিক্ষা দীক্ষার সব ভার অবধারিতভাবে নায়িকার ওপরই বর্তাইলো।
৩. প্যানডোরা দেশের নায়িকা প্রথমে পৃথিবীর নায়ককে “ক্ষ্যাত - গাধা” ভাবলেও অবশেষে দুজনের মধ্যে প্রেমতো হলোই।
৪. ‘গ্রেস’ যখন অসুস্থ হলো, সবাই গান গেয়ে প্রার্থনা করলো। সাধারনতঃ এধরনের গানে প্রায় সবসময়ই ঢাকাই ছবিতে কাজ হয় কিন্তু এটাতে ‘গ্রেস’ মরে গেলোও গান গাওয়া হয়েছিল।
৫. নায়ক প্রথমে বুঝে না বুঝে যেই অভিসন্ধি নিয়েই মিশনে নেমেছিলেন, পরে দুঃস্থদের স্বার্থ রক্ষা করতে নিজের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়েই দিলেন।
৬. সমস্ত অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র , কৌশল, বোমা সব সাবেক কালের তীর ধনুক আর ছুরির কাছে ফেল মারলো।
৭. প্রথমে বিমানবাহিনী তারপরে সেনাবাহিনী যুদ্ধে ফেল মারলো। অবশেষে “আইওয়া” তাদের প্রার্থনা শুনলো এবং ঘোড়া, বানর ও আরো নাম না জানা নানা পশু মানে বনবাহিনী এসে যুদ্ধে অংশগ্রহন করে তাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করলো
৮. ভিন গ্রহের মানুষ হয়েও নায়িকা এবং তার পিতা মাতা মাঝে মাঝে ভিলেনরা পর্যন্ত শুদ্ধ এ্যমেরিকান ইংলিশ ও একসেন্টে কথা কইলো
৯. শেষ দৃশ্যে নায়কের শ্বাস বন্ধ হওয়ার উপক্রম হওয়া মাত্র নায়িকা যে জীবনে চেয়ার টেবিলও চোখে দেখে নাই, সে অক্সিজেন মাস্ক টানিয়া আনিয়া নায়কের মুখে জায়গামতো পরাইয়া দিলো
১০. নায়িকাকে প্রানে রক্ষা করতে যাইয়াই নায়ক প্রচন্ড রকম আহত হইলো।
১১. নায়িকাকে ভালোবাসার কারনেই নায়ক নিজ গ্রুপের সাথে “বাগাওয়াত” করলো
১২. নায়িকাকে ভিলেন পাইছি তোরে ভাব নিয়া আটকে ফেলা মাত্র, নায়ক অন্য জায়গা থেকে উড়ে এসে নায়িকাকে রক্ষা করে ফেলল।
১৩. মুগাম্বো মতো এখানেও “টরুক মাতুকা” আছেন তাদের ভগবান।
১৪. নায়ক তাদের ক্ষতি করতে এসেছিলো জেনে নায়িকা আর নায়কের মধ্যে ট্যান্ডাই ম্যান্ডাই হলেও পরে নায়িকার ভুল ভাঙ্গে যে নায়ক আসলে “লুক” ভালো।
১৫. নায়িকার কথিত হবু স্বামী প্রথম থেকেই নায়ককে অপছন্দ করতো, নায়ক নায়িকা দুজনে দুজনের হয়ে যাওয়াতে তিনি প্রচন্ড নাখোশ হন
১৬. ভিনগ্রহের লোকজনেরও প্রার্থনার জন্য বিশেষ জায়গা আছে।
১৭. নায়িকা ভিনগ্রহের রাজকন্যা পরে নায়ক গোত্রের কর্নধার হয়
১৮. শেষ দৃশ্যে বিজ্ঞানের বদলে শুধুমাত্র তন্ত্র মন্ত্রের দ্বারা তারা নায়কের আত্মা এবং শরীরকে অন্য মাত্রা দিতে সাফল্য অর্জন করেন।
তানবীরা
০৫.০২.১০
"অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো" বাদ গেছে আপু
হ ঃ)
এই না হলে "শাতিল" ঃ)।
পোষ্টের জানি ক্যান চৌদ্দটা বেজে আছে কে জানে?
আপু মনে হয় ওয়ার্ড থেকে সোজা কপি পেস্ট করছেন। এর জন্য এমন হইছে। মডারেটররে মেসেজ দিয়া রাখতেছি ঠিক করার জন্য।
থ্যাঙ্কু শাতিল। সব সময় তাই করি আজ কেনো যেনো উলটো পালটা হলো। এমনকি কমেন্টের লাইনগুলোও ভেঙ্গে যাচ্ছে।
৮ আর ৯ বেশী জটিল হইছে। নাহ্ এই ছিনেমা দেখমুনা সিদ্ধান্ত নিলাম।
the lovely bones সিনেমাটার এ্যাড দেখলাম। এটা দেখলে কাজ হবে, ভালো গল্প। এটা দেখো নুশেরা।
কাহিনি তো জানা হয়ে গেলো .দেখে আর কি হবে..ধননোবাদ....
কাহিনী বললাম কিছু অন্তত খাওয়ান ভাইজান
দিলেন তো মজাটা মাইরা!

ইদানীংকার হলিউড হিট মুভিগুলা বাংলা মুভির দিকেই আগাইতাছে। যেমন- নতুন চান, অবতার... আম্রা যে হলিউড থেকে আগায় আছি এটা আগে জান্তাম না। হলিউডও আম্রারে ফলো করে!
আমারো তাই মনে হয় আজকাল হলিউড বাংলাদেশক ফলো করছে। যুগান্তকারী কমেন্ট আপনারটা
এই ফিলিম তাইলে দেখতেই হয় । আমি ঢাকাই ফিলিমের ভক্ত।
আমিও ঃ) ঢাকাইয়ের ভক্ত। থ্রী ডিতে দেখেন আনন্দ পাবেন।
কোন কালে কি সিনেমার সমালোচক ছিলেন নাকি?
সুস্বাদু হৈছে
কোনকালে ছিলাম না বলে কি কোনকালে হমু না ???
সারাজীবন ঠকতে ঠকতে আজ উঠে দাড়ালাম
আরে করছেন কি? আপনে যেই ইস্টাইলে লিখছেন, মানুষ জনের দেখার আগ্রহটাই নষ্ট কৈরালছেন....হা হা হা...আমি ছিনেমা পছন্দ করার ব্যাপারে অনেক কিপটা, তারপরও এই ছিনেমা ভালা লাগছে.....মানুষের কল্পনার বিস্তার দেখতে ভালো লাগে আমার...।ভিগ্রহীদের প্রতিটা প্রানীর ডিটেইলস গুলা চমৎকার লাগছে....আর ভালো লাগছে প্রথাগত সায়েন্সের বদলে অন্যরকম কোনো সায়েন্স....মানে হৈলো গিয়া.....যাই হৌক...
যদিও সমষ্টিগত চেতনা, কিংবা ফ্লাইং মাউন্টেইন এইসব সবচেয়ে চমকপ্রদ আইডিয়া গুলান জাপানীজ এ্যনিমেশনের আইডিয়া সব, এদিক সেদিক করা....
যদিও আপনের পয়েন্ট গুলা পৈড়া মজা পাইছি আর এইগুলার সাথে দ্বিমত করার কিছু পাইনাই....কিন্তু আমারে এইরকম ভাবে চিন্তা করার দরকার হয়নাই....হা হা হা....ভালো থাকেন....এইরকম আরো রিভিউ চাই....
শাওন আমি কিন্তু ডিসএপয়ন্টেন্ট। ভিনগ্রহের মানুষও সব্জি - মাংস ফল খাবে? ওরা টারজানের মতো কাপড় পড়বে? বাড়ি নেই বনে থাকবে? ওদেরও ঠিক আমাদের মতো দুটো হাত পা চোখ থাকবে?
হুজুররা বেহেস্তের বর্ননা দিতে গিয়ে যেমন আঙ্গুর বেদানার ছ্যাড়াব্যাড়া লাগায় এখানেও অবস্থা তাই মনে হয়েছে। কল্পনা আরো অন্যরকম হতে পারতো না?
এর চেয়ে বেশি ডাইভার্ট কল্পনা করাটা কতটা কঠিন চিন্তা করেন? যদি আমাদের দুনিয়ার মতই হয় জীবন বিকাশের ফর্মুলা, তাইলে দেহের গঠনও কাছাকাছি থাকার কথা না? আর জীবন বিকাশের প্রাইমারী এলিমেন্ট এক হৈলে, খাদ্যভাসেও প্রোটিন, স্টার্চ এইগুলারই দরকার হৈবো.....আর 3D প্রানীর বুদ্ধিমান ভার্শনের মডেল মানুষের মডেলের কাছাকাছি হবে বৈলা মনে করে মানুষ, বেরেনের কাছাকাছি সেনসরী অর্গান(চোখ, মুখ)...সোজা হৈয়া দাড়ানের ক্ষমতা...., হাত দিয়া আঁকড়াইয়া ধরার ক্ষমতা....আর যদি 3D না হৈয়া 4D বা বেশি হয় তাইলে তো আমরা দেখুম না...(কত আঁতেল আঁতেল কথা কৈলাম
:P)
তয় কাপড় পড়ার বিষয়ডা ঠিক হয়নাই নিচ্চিৎ...
কিন্তু কাপড় না পড়াইলে আবার আমাদের দুনিয়াতে ১৮+ ট্যাগ লাগাইয়া দেখাইতে হৈতো....
আমাদের পৃথিবীর মতোই আবহাওয়া কিংবা আলো বাতাস সেটা কি এখনো কোথাও বলা হয় নাই তাই দেহের গঠন একই রকম হওয়ার সম্ভাবনা কম হওয়াই আমার দৃষ্টিতে যৌক্তিক। যাই হোক কল্পনাতো কল্পনাই, এর ওপরে কারো হাত দেয়ার কিছু নাই। কিন্তুক যখন জেম ক্যামেরুনের মতো কোন ব্যক্তি কল্পনা করে তখন স্বভাবতই আশা একটু বেশি থাকে এই যা।
বরং এদিক থেকে কল্পনায় আমাদের ইন্ডিয়ার রাকেশ রোশন এগিয়ে ছিল বলে আমার মনে হচ্ছে এখন। তার কোই মিল গিয়া সিনেমাটার কথা বলছি
কৈ মিল গায়া তো ৮০% চুরী, ২০%% ইন্ডিয়ান মিক্স...
আর জেমনস ক্যামেরন মনে হয় ঘাগু চুর...অনেক আইডিয়াই জোরাতালো ইস্টাইল....ইন্ডিয়ান মিথ, গ্রীক মিথ আর জাপানীজ এ্যনিমেশন...হি হি হা হা হা
আইজ থেকা আপনেরে সরমান কৈরা আনটি ডাকার ডিসিশান নিলাম।
সরমান যখন করবেনই ভাবছেন তখন দাদীই ডাকবেন
তানবীরা জ্যাডীরে রোবোটা নানায় আন্টি ডাকবো!!!!!!....এই ভাবেই সচারচর আক্কেল গুলা গুড়ুম খায়....
আক্কেলরা গুড়ুম খাবে নিয়তির ডাক। আমার অন্য লেখাটা দেখেন নাই "কেনো পুরুষদের সাথে আলোচনা করা যায় না"?
কিন্তু আন্টিরা সজাগ ঃ)
আমি তো ছবির সিডি নিয়ে আসছি দেখব বলে , কপি চলছে
সিডিতে মজা পাবেন না। একদম থ্রী ডিতে মেক। কেমন দেখলেন জানায়েন কিন্তু
পুরাই মিলছে!
থ্যাঙ্কু।
পোষ্ট ঠিক করে দেয়ার জন্যও
বাংলা ফিলিমের তো তাইলে অস্কার পাইতে বেশি দেরী নাই...একটা চান্স নিয়া নিমু নাকি
অবশ্যই, আমি আপনার সাথে আছি না? বলেন বিসমিল্লাহ
হাঃহাঃহা ভাগ্যিস তানবীরাফু অস্কারের জুরী বোর্ডে ছিলেন্না
ক্রিটিকস রিভিউ উমদা হইছে
ছিলাম না কিন্তু যাইতে কতোক্ষন (চোখ টিপির ইমো হইবেক)
লেখায় মজা পাইছি।
তবে আমার কাছে মুভিটা ফাটাফাটি লাগছে। প্রথম কথা হইলো, এইটা আসলে একটা আধুনিক রুপকথা। তাই অসঙ্গতি নিয়া ভাবতেছি না। রুপক অর্থে মুভিটার সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী বক্তব্য, পরিবেশ-প্রকৃতি রক্ষার যে আকুতি- সেটা দূর্দান্ত লাগছে। আমি ইতোমধ্যে কয়েকবার দেখছি মুভিটা। সবাইরে দেখার জন্য বলবো।
মুকুল আপনার সাধু মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। নানা মুনীর নানা মত নিয়েই আমরা সামনে এগোব। তবে জাষ্ট এ্যজ এ ফ্লিম এটা অবশ্যই অবশ্যই ভালো হয়েছে।
থ্রি ডি তে আবার দেখতে মুন চায়
মামুন ভাই, দি লাভলী বোনস দেখলাম, খুব মনটা খারাপ, পারলে এটাও দেখে নিয়েন
এক্কেরে জায়গা মতোন হাত দিছেন। ভালো রিভিউ'র প্রথম মান নির্ধারণ মনে হয় তাতেই হয়...
আশা আছে তাহলে বলছেন বস?
কাহিনী ব্যাপক পছন্দ হইছে।
ছুইট্টা যাইয়া দেখতে ইচ্ছা করতাছে।
এইখানে এখনও ভাল প্রিন্ট আসে নাই। আফসুস।
জীবনটাই আফসুস আর আফসুস। বাই দি ওয়ে, ঢাকাতে কি থ্রী ডি মুভি থিয়েটার আছে?
টেকনিক্যালি ছবিটা সুপার্ব এই ছবিটা; থ্রি - ডি তে দেইখা আমি এনজয় করছি; কাহিনি নিয়া কিছু বলার নাই
কাঁকন ........এতোক্ষন কোথায় ছিলেন, ট্যারা চোখে কইলাম তানবীরা সেন ঃ)
খুব ব্যস্ত ছিলেন? মিসড ইউ ডিয়ারী
উইকেন্ডে ঘরে থাকতে মনচায় না
সেটাও ঠিক, এটা কি ঘরে থাকার বয়স? তবে কানু গ্রুপ না থাকলে পানসে পানসে লাগে এই যা
দাদী/আন্টি
২২ আর ২৫ নামবার কমেন্ট দেখেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/Baadshablog/29092571#comments
কমেন্ট দেখলাম। আপনি দিতে চাইলে দিতে পারেন আমার পোষ্ট, আমার কোন আপত্তি নাই। আমার সামুতে কোন এ্যাকাউন্ট নাই। আমার মতো নাদানের পোষ্ট মনোনীত হইছে সেটাই অনেক। রম্য ক্যাটাগরীতে দিয়েন ভাইজান।
যদি পোষ্ট দেন তাহলে লিঙ্কটা এখানে আবার পোষ্ট করে দিয়েন ঃ)
অসংখ্য ধনেপাতা আপনাকে।
হা হা হা ... রিভিউ জটিল হইসে ...
তবে হলিউডি মুভির বাংলা ছবির লেভেলে আসতে এখনো দেরি আছে, বাংলা ছবির এন্টারটেইনিং পাওয়ার অস্বাভাবিক এবং অদ্বিতীয় ... ওই পর্যায়ে আসতে সময় লাগবে
হ বেদের মেয়ে জোছনা বানাইতে ক্যামেরনের এখনো ১৪ বছর সাধনা করা লাগবো; তাও পারবো না
"তুমি জোছনা হেথা দিয়াছিলে কথা........."
কিছুতো থাকা চাই আমাদের, কি বলেন?
কয়দিন আগে প্রিয়তমেষু দেখলাম ইউ টিউব এ, আসলে এমন দশটা ফ্লিম বছরে হলে আর অন্য কিছু লাগে না।
প্রিয় তমেষু তে সবাই খুব ভালো অভিনয় করছে এইটা নাটক/টেলিফিল্ম হিসেবে অসাধারন মনে হইছে আমার কাছে বাট নট সিনেমা; এইটা বাসায় বইসা টিভিতে দেখতে আমি এনজয় করবো বাট টিকেট কাইটা বড় পর্দায় দেখতে গেলে ধরা খাওয়ার অনুভুতি হইবো আমার;
আমার কেন জানি আবার এইসবই ভালো লাগে ঃ)। জীবনের কাছাকাছি।
জীবনের কাছাকাছি ঠিক আছে কিন্তু সিনেমায় একটা সিনেমা সিনেমা ফ্লেভার থাকা উচিৎ; যেমন শঙ্খনীল কারাগাড় ও কিন্তু জীবনের কাছাকাছি সিনেমা কিন্তু ঐটারে আমার ৩ ঘন্টার নাটক মনে হয়নাই;
আপনা আপনা পাছান্দ হেয় ইয়ারা ঃ)
কিসে দম দিয়া লেখেন তানবীরাপু, হাসতে হাসতে তো মইরা যাইতেছি
সিক্রেট বৎস সিক্রেট
রিভিউ পড়ে ত দেখতে মন চাইতেছে ।অনেক দিন সিনেমা দেখি না।এত মজা করে কেমনে লেখলেন?
কি যে বলেন না, যা মনে আসে লিখে ফেলি এই যা ঃ)
আমি কেনু পারি না?কেনু কেনু? কেনু?
বড় হইলে তুমিও পারবা জয়িতা, আগে বড় হও
কমেন্টাকারে এি পোস্ট ৈ পাড়ায় পেস্টিত হৈল
ঠিকাছে বস
গাঁজাখোড়ি না দিলে কি ছবি হয় নাকি ?? গাঁজাখোড়ি বিহীন জিনিস তো মানুষ বাস্তবজীবনে দেখছেই , তাইলে আর পয়সা খরচ করে হলে যাবে কেন ??
হুমম, হলে গিয়া গাঁজাখুরি সিনেমা দেখার চেয়ে মনে হয় বাসায় বসে নিজেই গাঁজা খাওয়া সস্তা পড়বে।
নাহ্ নানা , ধর্মকর্মের একটা ব্যাপার আছে না ? যারা উপরওয়ালারে ডরায়া গাঁজা খাইতে পারবো না তাদের কি গাঁজর স্বাদ নেওনের আল্লাদ থাকতে পারে না !!
দুস্তাইন, ইল্লাল্লাহ পইড়া আজকে যাইতেছি এই জিনিস দেখতে। নিজের ইচ্ছায় না, এক অজি খালাম্মারে কম্প্যানি দিতে...
তোমার রিভিঊর অপেক্ষায় রইলাম ঃ)
আন্টি নতুনকোন সিনেমা দেখেন নাই আর তাইলে আরেকটা ঢিস্টিং ঢিস্টিং রিভিউ পড়তে পারতাম
বড়ই দুঃখে কষ্টে, কালাতিপাত করিতেছি আর সিনেমা।
ভাগ্নীর খবর কিরম?
আমিও দুঃখে দিনাতিপাত করতেসি
তাইলে আপনেগো লিগ্গা একটাই মুভ্যি!!

Kunfu Panda!!
panda টাকে? আমনে নাকি মিঞাবাই ?
কাল এইটা ডিভিডি তে দেখলাম। আমি তো এইটারে কমেডি ঘরানায় ফেলতে চাই। ব্যাপক হাসির ছবি।
আপনার রিভিউটা পড়ার আগেই নানা কারণে অ্যাভাটার দেখার ইচ্ছে চলে গিয়েছিল। যখন মুভিটা রিলিজ পায়নি, তখন থেকেই না দেখার ইচ্ছে। কিন্তু আপনার রিভিউটা পড়ার পর মুভিটা দেখার জন্য একটা আকর্ষণ জন্ম নিলো। যথারীতি দেখলাম। তারপর? শওকত মাসুম ভাইয়ের মত আমিও এটাকে কমেডি মুভির কাতারে ফেলতে চাই।
)
তানবীরা আপু এবং তাঁর অ্যাভাটার রিভিউ রকস!!!
মনে হয় আমি বাংলা ফিলিমের ভক্ত, আমার এই ছিনেমাটা খুব ভালু লেগেছে। তোমার review জোসিলা।
মন্তব্য করুন