একজন মায়াবতীর জন্য
মায়াবতী তোকে দিলাম শূন্যের নৈশব্দ
নির্ঘুম চাঁদ, চন্দ্রসভার মেঘ
তোর সাথে হোক বন্ধন
হিমালয়ের কান্না-পবিত্র জল ছড়িয়ে পড়ুক
তুই ভিজে যা- ভিজুক তোর মন
আজন্ম শোকগুলো ধুয়ে যাক- উড়ুক গাংচিলের ডানায়
ঠাণ্ডা বাতাস লাগুক তোর চোখে
তুই শূন্য হ। জন্মান্তরের পাপ ধুয়ে যাক তোর
আবার জন্ম নে তুই এই জীবনেই
লালসাগুলো ঝলসে উঠুক তোর
তোকে তোর মতোই দেখুক সবাই
তোর মতোই তুই বেঁচে থাক
প্রতিটা অনুভবে মিশে থাক তুই।
এ যে তোরই জীবন।
তুই সুখী হ।
মায়াবতীর এই অবস্থা নাকি? ঝান্তাম্নাতোহ্..
যাক্ কবিতা ভালো হৈসে। আরো লিখতে থাকেন।
আপু আসলে জইমবে ভাল!
ধন্নবাদ।
একজন মায়াবতী কৈ?
সমস্যা কি!!!!!
আমার ও তো একই প্রশ্ন।। দিলেন তো মাথাটা আউলাঝাউলা করে।
কাহিনী কি ? .।.।
ভাই অসাধারণ কবিতা।
তবে একটু যদি শানে নযূলটা বলতেন আমার সাথে অন্য সবার অনেক উপকার হইত
শানে নযূলটা আমরা বুইঝা ফেলছিলাম, আপনার কোমেন্ট দেইখা আবার সব গুলায় গেছে।
ভাল। শুভ কামনা।।
আসলে আমি এই ব্লগে নুতন।
এখানকার কিছু অসাধারন লেখা পরে এই ব্লগে আসা।
আর আমি জানতাম ও না যে এইখানে একজন মায়াবতী আছেন।
অনেকটা কাকতালীয় বলা যায়।
তবে মায়াবতী আছেন জেনে ব্যাপক মজা লাগছে।
আর শানে নযূলটা যে কি বলি-
আচ্ছা যাক, এইটা আমার একটা লেখার চেষ্টা করা বলা যায়।
তানবিরা, আমিও বুঝতে পারছিনা সমস্যা কি!!!!!
ধন্যবাদ সবাইকে।
কি তামশা!!!
মন্তব্য করুন