কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বরাবর -
ভূমিকা না করে সরাসরি বলি ।
আপনার সময়ের মূল্য অনেক ;
আমার কালিও কিছু অ-মূল্য নয় !
এর-ওর থেকে জোগাড়যন্তর করে
আপনার ব্যাংক নিয়মের ফাইলগুলো
চষছিলাম । বহুদিন । বহুভাবে ।
নৈব নৈব চ । কী বুঝিনি তাও বুঝিনি ।
মানে এত এত ডলার , সোনা
জমির দলিল ,দালানকোঠা , ইট পাথর
শেয়ারের কাগজ -
আসলে রিজার্ভ কার জন্য ? ঠিক কার
কাজে লাগবে এসব কাগুজে বাঘ !
মতিঝিলের মিডপয়েন্টে বসে আপনি
নিশ্চয়ই দেখেন ; শহরটা কীভাবে আগাগোড়া
মুড়ে যায় কার্বন মনোক্সাইডে । শুনেছেন
পঁচিশ বছরের মধ্যে দেশ নাকি
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে পরিণত হচ্ছে ;
এখানে সেখানে পড়ে থাকবে একেকটা
জমির খণ্ড , সমুদ্রসীমা এগিয়ে এসে
ঢুকে যাবে বাড়ির উঠোনে । জানেন ?
জানেন নিশ্চয়ই -
বদ্বীপ থেকে দ্বীপ .......
বেশ পোয়েটিক মেটাফর !
ইন্টারজেনারেশনাল ইকুইটি থিওরি
আপনার নখদর্পণে । বিস্তৃত বর্ণনা তাই
নিষ্প্রয়োজন ।
আমার কেবল একটি ছোটো আবেদন -
জনাব ,
আমি কি আপনার ব্যাংকে আমার
সন্তানের নিমিত্তে কিছু বিশুদ্ধ বাতাস
ভল্ট করতে পারি ?
তার সন্তানের জন্য
......খানিকটা মিঠা পানি ?
আর ......
তার সন্তানের জন্য -
ভল্ট করার মত মনে হয়
বাকি শুধু লবণ আছে ;
যাতে জন্মের পর গলায় ঢুকিয়ে
দম আটকে মেরে ফেলা যায় !
ব্যাংক নীতি এ ব্যাপারে কতটা শিথিল -
জানাবেন । দয়া করে জানাবেন ।
সমসাময়িক...
দারুন লিখছ গো...
থ্যাংকস !
ভালো লাগলো,
বানানের দিকে একটু যত্ন নিতে অনুরোধ।
আর যতিচিহ্নের আগে কোনো স্পেস নাই, কিন্তু পরে অবশ্যই স্পেস দিতে হবে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ নজরুল ভাই ।
স্পেসের ব্যাপার টা ইচ্ছা করে করা - আমার একটু কনজাস্টেড লাগে । বানান দেখছি ।
ভালো থাকবেন ।
ঈশশশশশশশ
কবিআপা ওনার ইচ্ছামতো লিখনরীতি ফলাবেন!
আমার এক ভাই লেখার সময় যতিচিহ্নই দিতো না, তার দমবন্ধ লাগতো। পুরোটা লেখা হয়ে গেলে প্রথম থেকে যতিচিহ্ন বসিয়ে যেতো। এভাবেই চলছিলো, বিপদ হলো ক্লাস এইটের বৃত্তি পরীক্ষা দেয়ার সময়। পুরো খাতা লেখা শেষ হতে হতে ঘন্টা পড়ে গেলো। যতিচিহ্ন বসানো হলো না......
হাহাহাহা এইট ঠিক আছে , কিন্তু এর পর আমাদের এক্সাম গুলোতে যেভাবে খাতা ভরাইতে হয় , তাতে পরে পুরোটা পড়ে যতি বসানো ইম্পসিবল !!
ইয়েস , আই ঊইল মেইক মাই ওন লিখনরীতি -- আশ্রাফ আকাশে ঊড়িয়া যায় এক পাল হাতি লিখলে দোষ নাই - আমি একটা স্পেস বেশি দিলে দোষ

হাহাকবিতা ভালু লাগছে!
ইয়েস , আই ঊইল মেইক মাই ওন লিখনরীতি
হেহে!! আড়জে হইবার চান নাকি দিদি? ;) কঠিন যুগ্যতা আছে কইলাম!! রেডিও ট্মুরোর লগে যুগাযুগ করায়া দিমু নিকি?!! ;)
হাহাহাহা
ঐ দুইটা বানান ঠিক করতে গিয়ে ডরাইছিলাম আপু । এডিট বক্সে গেলে যে সুরতে লেখাটা আসলো !!
কাল থেকে একটা কথাই মাথায় ঘুরছে ...
পোয়েটিক জাষ্টিস ...
দেখেছি ---------
পইড়া চরম আরাম পাইছি। ভাল্লাগছে।
থ্যাংকস রাকিব ভাই ।
এইটা পড়ে বলার কিছু খুঁজে পাচ্ছি না; ঠিকি কি বলে কতটা ভালো লাগলো বোঝানো যাবে খুজে পাচ্ছিনা; ভালো থাকো এপু
তীব্রভাবে ইন্সপায়ারড দিদি ।
কবিতা হিসেবে না পড়ে গল্প হিসেবে পড়লাম(আমি কবিতামূর্খ কিনা!), বক্তব্যগুলো বেশ দারুণ লাগলো!
থ্যাংকস ভাঙা পেন্সিল .
ভাল থাকবেন ।
এইরকম লেখা সব এক লিংকে দিলেই ভালো, একসাথে প্রিয় পোস্টে নেয়া হয়ে যায়
***জমির খণ্ড (মূর্ধণ্য ণ হবে)
আপ্নে না আগে বানান চেক করছিলেন একবার পান্ডাপা । তারপরো ভুল থাকে কেম্নে
বাকরুদ্ধ আমি ।
বিনীত !
ভালো থাকবেন ।
তব্ধা খাইলাম
ক্যান মিয়াভাই ?
ভালো আছেন ?
কথাগুলা দরকারি।
সেটাই ।
ফ্রিকনমিকসের মত লিটারিকনমিকস? নাকি কাব্যার্থনীতি?
হাহাহাহা
কিন্তু দাদা আমি তো ইকনমিক্স রে একটু পচানি দিলাম
আপনি কেমন আছেন ?
ইকনমিকসেরে পচানি দেওয়াটা খুবই দরকার, ফাউল একটা সাবজেক্ট। বিশেষ করে ম্যাক্রো তো পুরাই ফিকশান, যে যেরকম ইচ্ছে সেরকম মতবাদ ধারণ করতে পারে এবং তা ডেইটা দিয়ে সাপোর্টও করতে পারে।
:)
আমি ভাল আছি। আপনার কি অবস্থা?
কিন্তু এই জিনিস তো রিয়েলিটির জন্য ই তৈরি হইছে । একেক সমাজ , একেক পলিটিক্যাল ফিলোসফি তে এই না হইয়া আর কি ই বা করতো
--
আমার তো এই চলে ----
দারুণ হয়েছে। আগেরটার চেয়ে-ও সুন্দর।
পারলে এটা গভর্নরের কাছে পাঠায়ে দেন।
আতিউর রহমান কে পাঠানোই যায় - সে দূরের লোক না । কিন্তু উদ্দেশ্য তো তিনি নন ।
হ, উদ্দেশ্য তো আমাদের মতন নিরীহ পাঠক-পাঠিকা।
তবে একটা বিষয় জানতে চাচ্ছি। রিজার্ভে এতো টাকা-পয়সা, সোনাদান কেন রাখা হয়? দুর্যোগ কিংবা অপ্রত্যাশিত ঘটনা মোকাবিলা করার জন্য? এসব টাকা-পয়সা রিজার্ভে না রেখে চলমান অর্থনীতি বা বাজারে দিলে কী হবে? আমি এই বিষয়ে তালকানা।
Reserve hocce commercial bank gulo ja central bank e joma rakhe . eta bank existing er jonno dorkar . ekta reserve ratio thake , central bank set kore - shei poriman rakhte hoi . vault o reserve er modhe porbe .
hmm reserve anek beshi etak thik development er signal dhora jay na . national economy te money transaction komie reserve barano r kono mane nai . but ekta level porjonto dorkar to be sure je bank fall kore na .
avro hothat kaj korce na . sorry
রিজার্ভ হঠাৎ বাজারে ছেড়ে দিলে ইনফ্ল্যাশান হয়ে যাবে চরম আকারে, টাকার এগেইনস্টে বাজারে প্রডাক্ট না থাকলে তো প্রডাক্টের মূল্য বেড়ে যাবে। তখন কালোবাজারিরা ব্যাপক মুনাফা করবে। তাই হঠাৎ রিজার্ভ ছাড়া যায়না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে সবচেয়ে ভাল কাজ করা যায় হচ্ছে ভারী শিল্প গড়ে তুলা, যাতে অলস রিজার্ভ প্রডাক্টিভিটির সাইকেলে থেকে দেশের মোট প্রডাক্ট আর প্রডাক্টিভিটি বাড়ায় আর মূলধন হিসেবেও অক্ষত থাকে।
হুমম । আবার ছেড়ে দিলে ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট ও ধরা খাবে ।
তবে আমাদের নিঊজপেপারে যেমন সরকারের সাফল্য হিসেবে দেখায় রিজারভ বেশি - এইটা হাস্যকর । একটা লেভেলের পর রিজারভ থাকা মানে তো ইনভেস্টমেন্ট এর খরা চলছে । সাক্সেস কেমনে হয় !
যেসব সেক্টরে ফিক্সড কস্ট এর কারণে প্রাইভেট মালিকানায় কাজ হয় না , সেঈগুলাতে খাটাতে পারে ।
একমত। সেটাই বলছিলাম। এক্সেস রিজার্ভটা ভারী শিল্পে কাজে লাগানো উচিৎ, বিশেষ করে যেসব শিল্পে পুঁজিবাদি মুনাফাখোররা উৎসাহী হবেনা।
এই আলাপচারিতা উপভোগ করলাম। অনেকদিন পর...
আমিও আপু
আর দাদা সবসময় ই খুব ভালো বিশ্লেষণ করেন ।
একবার রিজার্ভ খানকটা বাড়ায় একজন বলেছিলেন এটা হলো লাশের শান্তি। যতই সাফল্য হউক সে তো লাশ। রিজার্ভ কিন্তু বিনিয়োগ না হওয়ায় তিনি এইটা বলছিলেন।
সেই তিনিই এখন গভর্ণর্।
এপু অসাধারণ হইছে।
যে যাই লংকায় সে হয় রাবন! তাছাড়া ভুদাই পাবলিকরে রিজার্ভ বাড়ছে বললে খুশি হয়া্যায়! তাই রিজার্ভকে রিজার্ভ হিসেবে রাখাতে রাজনৈতিক দলগুলার সুবিধা।
কিবরিয়া সাহেবের সময় রিজার্ভ ছিল মাত্র ১.৮ বিলিয়ন ডলার। সেটা ছিল কয়েক বছরের মধ্যে সর্বনিন্ম। কিন্তু কখন এজন্য অর্থনীতির বড় কোনো সমস্যা হয় নাই। আবার এরশাদের সময় কানাডা থেকে আসা ওয়াহিদুল হক রিজার্ভ শুন্য হওয়ায় দেশ ছেদে চলে গেছিলেন।
আর এখন রিজার্ভ আছে বিনিয়োগ নেই।
সবকিছুই হল কনফিডেন্সর ব্যাপার।
আতিউর স্যার শেষে যেই যায় লংকায় সেই হয় রাবণ নীতিতে আসবেন ---
দেখা যাক ---
থ্যাংক্স মাসুম ভাই ।
বাপ্রে।
কী কিপ্টা আপনে রোবোটনানা! এমন একটা লেখার একটা সরাসরি প্রশংসাও কিবোর্ড দিয়া বাইরাইলোনা
বাপ্রে কি প্রশংসাসূচক না? আমার আসলে ব্লগে কবিতা ভালো লাগে না কাব্যান্ধ কিনা। আমার কিনতু এপুর পদ্যর চেয়ে গদ্যই বেশী ভালো লাগে।
আর আমি যে কিপটা এটা তো নতুন কিছু না
বাপ্রে কেমন যেন একটা দু্র্বোধ্যতাজনিত ভীতির অনুভূতি প্রকাশ করে। প্রশংসা দিল খুলেই করেন, নিন্দামন্দের জন্য নাহয় কিপটামিটা তুলে রাখেন, একটাই তো ভাগ্নি আপনার এই ব্লগে।
পদ্য সংক্রানত ভীতির কথা এপু বা পানডানটি জানবে না সেটা কি বিশ্বাসযোগ্য? তনুজাকে তো কবিতা লেখায় মাইনাসও দিসিলাম।
এত গ্যানী গ্যানী কতা আমি আমার মাতা দিয়া ঢুকামু কেম্নে? খুব টেনশন হইতেসে ...?
khunti dia guta dia matha futa koira lon
নিজের এত সুন্দর মাথাডা ফুডা করতে ইচ্চা হইতেসে না ...
অন্য কুনু ব্যবস্হা থাকলে কন ...
ফুটা না কইরা ঢুকানোর নিয়ম নাই
ভালোই তো
কেমন আছেন ?
শুভেচ্ছা ----
ই প্রত্যয় যুক্ত হলো কেন
কবিপা কবতে লাইক করছি। তবে কবিতা বুঝতে আমার অনেক সময় লাগে।মাথাটায খালি গোবর।
আপা এই কবতেখানে তো কুনো প্যাচ নাই
আমার অনেক প্যাচের লিখাও আছে , দিমুনে আপা --
প্রথম পাতা থিকা লেখা তো সরার কোনো নাম নাই
প্রথম পাতায় একজনের দুইটা লেখা থাকতে পারে, তিনটা হলে সমস্যা।
আমি কি লিখুম ...?আমার যে প্যাচ মার্কা কোন লেখা নাই ...আমি এখন কি করি ...?
আমি কবিতা দেখলে দশ হাত দূরে থাকি, তবে এইটা থেকে দূরে থাকতে পারলমনা। দারুন।
ধন্যবাদ হাসান ভাই ।
ভালো থাকবেন ।
...প্রিয়তে নিছি...
ব্যাংক নীতি এ ব্যাপারে কতটা শিথিল -
জানাবেন । দয়া করে জানাবেন ।
হুম .........
কেমন আছেন আপু ?
আপনার কবিতা প্রিয়পোস্ট নাম্বার তিন। এরকম কবিতা অনেক অনেক দিন পড়ি নি। এবং আমি টোটালি গন ম্যাড। কি অদ্ভুত কথার কবিতারে ভাই। এরুম কেম্নে লেখেন?
এইটা একটানে লেখা । মূলত পলিসি প্ল্যানিং নিয়ে কিছু কাজ দেখে মেজাজ খারাপ হয়ে গিয়েছিলো , তখন লেখা ।
আপনার উৎসাহ দেওয়া দেখে আমারও কেন যেন মনে হচ্ছে , আমাকে দিয়ে হবে !
অনেক ধন্যবাদ মীর । যতটা বলছেন ততটা কিছুই হয়নি , কিন্তু আমি চেষ্টা করবো আপনার মন্তব্যের মান রাখতে ।
মন্তব্য করুন